বিষয়: রবীন্দ্রসঙ্গীত।
শিরোনাম:
আমার মিলন লাগি
তুমি আসছ কবে থেকে
পাঠ ও পাঠভেদ:
-
গীতবিতান (বিশ্বভারতী, কার্তিক ১৪১২)-এর পাঠ: পূজা : ১২৮
আমার মিলন লাগি
তুমি আসছ কবে থেকে !
তোমার চন্দ্র
সূর্য তোমায় রাখবে কোথায় ঢেকে
?।
কতকালের
সকাল-সাঁঝে তোমার চরণধ্বনি বাজে,
গোপনে দূত
হৃদয়-মাঝে গেছে আমায় ডেকে
॥
ওগো পথিক,
আজকে আমার সকল পরান ব্যেপে
থেকে থেকে হরষ
যেন উঠছে কেঁপে কেঁপে।
যেন সময় এসেছে
আজ ফুরালো মোর যা ছিল কাজ
—
বাতাস আসে,
হে মহারাজ,
তোমার গন্ধ মেখে
॥
RBVBMS 478
[নমুনা]
পাঠভেদ:
ভাবসন্ধান :
তথ্যানুসন্ধান
RBVBMS 478
পাণ্ডুলিপিতে লিখিত গানের নিচে লেখা আছে- '১৬ ভাদ্র'।
উল্লেখ্য, ১৩১৬ বঙ্গাব্দের
৮ ভাদ্র তিনি
শান্তিনিকেতনে আসেন এবং ১৯শে ভাদ্র পর্যন্ত শান্তিনিকেতনে কাটান। এই সময়
তিনি এই গানটিসহ ১৮টি গান রচনা করেন।
এই সময়
রবীন্দ্রনাথের বয়স ছিল ৪৮ বৎসর ৪ মাস।
[রবীন্দ্রনাথের
৪৮ বৎসর অতিক্রান্ত বয়সে রচিত গানের তালিকা]
খ. প্রকাশ ও গ্রন্থভুক্তি:
- গ্রন্থ:
-
গীতবিতান
-
গীতলিপি
প্রথম ভাগ
(মাঘ ১৩১৬ বঙ্গাব্দ,
১৬
জানুয়ারি ১৯১০ খ্রিষ্টাব্দ)।
সুরেন্দ্রনাথ বন্দ্যোপাধ্যায়-কৃত স্বরলিপি-সহ
মুদ্রিত হয়েছিল।১
-
গীতাঞ্জলি
-
প্রথম সংস্করণ [ইন্ডিয়ান
পাবলিশিং হাউস, ২০ ভাদ্র ১৩১৭ বঙ্গাব্দ
।
৩৫
সংখ্যক গান। পৃষ্ঠা: ৪১। [নমুনা]
-
রবীন্দ্ররচনাবলী একাদশ খণ্ড (বিশ্বভারতী,
আশ্বিন ১৩৯৩)।
৩৪ সংখ্যক গান। পৃষ্ঠা
২৯-৩০।
-
ধর্ম্মসঙ্গীত[ ইন্ডিয়ান প্রেস্ লিমিটেড, ১৩২১ বঙ্গাব্দ, গান,
পৃষ্ঠা: ৩৪-৩৫] [নমুনা:
প্রথমাংশ
শেষাংশ]
-
সঙ্গীত-গীতাঞ্জলি(১৯২৭ খ্রি
ষ্টাব্দ ,
১৩৩৪ বঙ্গাব্দ)।
ভীমরাও শাস্ত্রী-কৃত স্বরলিপি-সহ মুদ্রিত হয়েছিল।১
-
স্বরবিতান
সপ্তত্রিংশ
(৩৭)
(বিশ্বভারতী,
ভাদ্র ১৪১৩)
খণ্ডের ১৬ সংখ্যক গান। পৃষ্ঠা ৪৭-৪৯।
-
রবীন্দ্রনাথ-কৃত অনুবাদ ইংরেজি গীতাঞ্জলির পাঠ
GITANJALI (Song
offerings)।
৪৬
সংখ্যক গান:
I know not from what distant time thou art ever coming nearer to meet me. Thy
sun and can never keep thee hidden from me for aye.
In many a morning and eve thy footstep have been heard and thy messenger has
come within my heart and called me in secret.
I know not why to-day my life is all astir, and a feeling of tremulous joy is
passing through my heart.
It is as if the time were come to wind up my work, and I feel in the air a faint
smell of thy sweet presence.
সূত্র:
- Gitanjali,
Rabindranath Tagore, Visva-Bharati and UBSPD, Thirteenth Reprint
2008, Page 100-101.
-
নোবেল পুরস্কারপ্রাপ্ত গীতাঞ্জলি −
রবীন্দ্রনাথ
ঠাকুর। সম্পাদনা : আবদার রশীদ। বাংলা একাডেমী ঢাকা।
(ফেব্রুয়ারি ১৯৯৩ সংস্করণ)।
পত্রিকা:
-
তত্ত্ববোধিনী
(ফাল্গুন
১৮৩১ শকাব্দ ১৩১৬ বঙ্গাব্দ)।
বাহার
বাগেশ্রী-তেওরা।
পৃষ্ঠা ১৭৫-৭৬। [নমুনা:
প্রথমাংশ,
শেষাংশ]
-
সঙ্গীত প্রকাশিকা
(ফাল্গুন
১৩১৬ বঙ্গাব্দ)।
বাহার বাগেশ্রী-তেওরা।
সুরেন্দ্রনাথ বন্দ্যোপাধ্যায়-কৃত স্বরলিপি-সহ
মুদ্রিত হয়েছিল।
রেকর্ডসূত্র: সিদ্ধার্থ ঘোষের রচিত
রেকর্ডে রবীন্দ্রসংগীত (ইন্দিরা সংগীত-শিক্ষায়তন। নভেম্বর ১৯৮৯)
গ্রন্থ থেকে আলোচ্য গানের যেসকল রেকর্ডসূত্রের তথ্য পাওয়া যায়। তা হলো-
- ১৯২৬-১৯৩৫ খ্রিষ্টাব্দের
ভিতরে 'গ্রামোফোন রেকর্ড কোম্পানি' এই গানের একটি রেকর্ড প্রকাশ
করেছিল। গানটির শিল্পী ছিলেন দিনেন্দ্রনাথ ঠাকুর। রেকর্ড নম্বর
P 8435
।
[সূত্র পৃষ্ঠা: ৫০]
প্রকাশের
কালানুক্রম:
তত্ত্ববোধিনী
পত্রিকার
'ফাল্গুন
১৩১৬' ও
সঙ্গীত প্রকাশিকা 'ফাল্গুন
১৩১৬' সংখ্যায় গানটি প্রথম প্রকাশিত হয়েছিল। এরপর
এরপর যে সকল গ্রন্থাদিতে গানটি
প্রকাশিত হয়েছিল, সেগুলো হলো-
গান
দ্বিতীয় সংস্করণ
(১৩১৬),
গীতলিপি
প্রথম ভাগ
(১৩১৬),
গীতাঞ্জলি
প্রথম সংস্করণ
(১৩১৭),
ধর্ম্মসঙ্গীত(১৩২১),
কাব্যগ্রন্থ অষ্টম খণ্ড (১৩২৩)
ও
সংগীত-গীতাঞ্জলি (১৩৩৪
)।
এ সকল গ্রন্থাদির পরে, ১৩৩৮ বঙ্গাব্দের আশ্বিন মাসে প্রকাশিত
গীতবিতান -এর
প্রথম খণ্ড, প্রথম সংস্করণ
- গানটি প্রথম অন্তর্ভুক্ত হয়েছিল।
এর
প্রথম খণ্ড, দ্বিতীয় সংস্করণ প্রকাশিত হয়েছিল ১৩৪৮ বঙ্গাব্দের মাঘ মাসে।
এই সংস্করণে গানটি অন্তর্ভুক্ত হয়েছিল
পূজা,
পর্যায়ের উপবিভাগ: প্রার্থনা হিসেবে।
১৩৭১ বঙ্গাব্দের আশ্বিন
মাসে প্রকাশিত অখণ্ড গীতবিতানের ১২৮ সংখ্যক গান হিসেবে অন্তর্ভুক্ত হয়েছিল।
অখণ্ড গীতাবিতানের তৃতীয় সংস্করণ প্রকাশিত হয়েছিল পৌষ ১৩৮০ বঙ্গাব্দের পৌষ
মাসে।
গ.
সঙ্গীতবিষয়ক তথ্যাবলী:
-
স্বরলিপি:
[নমুনা]
-
স্বরলিপিকার:
- সুর
ও তাল:
-
বিষয়াঙ্গ: ভক্তি ( ব্রহ্মসঙ্গীত)
-
সুরাঙ্গ: ধ্রুপদাঙ্গ।
-
গ্রহস্বর:
র্সর্রর্স।
-
লয়:
দ্রুত।