জানি নাই গো সাধন তোমার বলে কারে।
আমি ধুলায় বসে খেলেছি এই
তোমার দ্বারে ॥
অবোধ আমি ছিলেম বলে যেমন খুশি এলেম চলে,
ভয় করি নি তোমায় আমি অন্ধকারে ॥
তোমার জ্ঞানী আমায় বলে কঠিন তিরস্কারে,
পথ দিয়ে তুই আসিস নি যে, ফিরে যা রে।'
ফেরার পন্থা বন্ধ করে আপনি বাঁধো বাহুর ডোরে,
ওরা আমায় মিথ্যা ডাকে বারে বারে ॥
স্বরবিতান ঊনচত্বারিংশ (৩৯) খণ্ডের ১৩-সংখ্যক গান। পৃষ্ঠা ৩৮-৩৯। [নমুনা]
পত্রিকাসূত্র: পাওয়া যায় নি
রেকর্ডসূত্র: পাওয়া যায় নি
			
			
		প্রকাশের কালানুক্রম: 
			
			গীতিমাল্য 
			
			প্রথম সংস্করণে
			(১৯ আষাঢ় ১৩২১ বঙ্গাব্দ) অন্তর্ভুক্ত হয়ে গানটি প্রথম প্রকাশিত 
			হয়েছিল। এরপর 
		যে সকল গ্রন্থাদিতে অন্তর্ভুক্ত হয়ে গানটি প্রকাশিত হয়েছিল, সেগুলো হলো-
			
		কাব্যগ্রন্থ	 
			নবম খণ্ড 
			(১৩২৩ 
		বঙ্গাব্দ) ও  গীতলেখা 
			প্রথম ভাগ (১৩২৪ বঙ্গাব্দ)।
			
			
			
			এ সকল গ্রন্থাদির পরে,
			
			১৩৩৮ বঙ্গাব্দের আশ্বিন মাসে প্রকাশিত
			
			গীতবিতান 
			-এর 
			
			দ্বিতীয় খণ্ড, প্রথম সংস্করণে
			
			 ১৩২১ বঙ্গাব্দে প্রকাশিত 'গীতিমাল্য' থেকে গৃহীত হয়েছিল। 
		এরপর
			
			প্রথম খণ্ড, দ্বিতীয় সংস্করণ প্রকাশিত হয়েছিল ১৩৪৮ বঙ্গাব্দের মাঘ মাসে। 
		এই সংস্করণে গানটি অন্তর্ভুক্ত হয়েছিল
			পূজা, 
		পর্যায়ের 
		 নিঃসংশয়
			উপবিভাগের দ্বিতীয় গান হিসেবে। ১৩৭১ 
		বঙ্গাব্দের আশ্বিন মাসে প্রকাশিত অখণ্ড গীতবিতানের
			পূজা 
		পর্যায়ের ২৯১ সংখ্যক গান হিসেবে অন্তর্ভুক্ত 
		হয়েছিল। 
			গানটি 
		একইভাবে অখণ্ড গীতাবিতানের তৃতীয় সংস্করণ প্রকাশিত 
		হয়েছিল পৌষ ১৩৮০ বঙ্গাব্দের পৌষ মাসে।
স্বরবিতান-৩৯-এ গানটির স্বরলিপিতে রাগ-তালের উল্লেখ নেই। উক্ত স্বরলিপিতে ছন্দোবিভাজন দেখানো হয়েছে, ৩।৩ ছন্দ। অর্থাৎ তালটি 'দাদরা' তালে নিবদ্ধ।
অঙ্গ: বাউল। তাল: দাদরা। [রবীন্দ্রসংগীত : রাগ-সুর নির্দেশিকা । সুধীর চন্দ। (প্যাপিরাস, ডিসেম্বর ২০০৬)। পৃষ্ঠা: ৫২]।
গ্রহস্বর-সা। লয়-মধ্য।