বিষয়: রবীন্দ্রসঙ্গীত।
শিরোনাম: 
ওই পোহাইল তিমিররাতি।
পাঠ ও পাঠভেদ:
	- গীতবিতান (বিশ্বভারতী, কার্তিক 
	১৪১২)-এর পাঠ: 
পূজা:
	৩০৭
	
ওই পোহাইল তিমিররাতি।
পূর্বগগনে দেখা 
দিল নব প্রভাতছটা,
জীবনে-যৌবনে 
হৃদয়ে-বাহিরে
প্রকাশিল অতি 
অপরূপ মধুর ভাতি 
॥
কে পাঠালে এ 
শুভদিন নিদ্রা-মাঝে,
মহা মহোল্লাসে 
জাগাইলে চরাচর,
সুমঙ্গল
আশীর্বাদ বরষিলে
করি প্রচার 
সুখবারতা-
তুমি চির সাথের 
সাথি 
॥
	
	- পাণ্ডুলিপির পাঠ:  
- তথ্যানুসন্ধান
		- ক. রচনাকাল ও স্থান: ১২৯৬ বঙ্গাব্দের
		চৈত্রের শেষে শান্তিনিকেতনে এসেছিলেন। ১২৯৭ 
		বঙ্গাব্দের ১লা বৈশাখ উপাসনা-ভাষণের শেষে রবীন্দ্রনাথ রচিত এই গানটি-সহ মোট দুটি গান পরিবেশিত হয়েছিল। ধারণা করা 
		হয় এই উৎসব উপলক্ষে রবীন্দ্রনাথ এই গান দুটি রচনা করেছিলেন। রবীন্দ্রনাথ 
		তাঁর ২৮ বৎসর ১১ মাস অতিক্রান্ত বয়সে গানটি রচনা করেছিলেন।
 [রবীন্দ্রনাথের 
		২৮ বৎসর অতিক্রান্ত বয়সে রচিত গানের তালিকা]
 
- 
	
	খ. প্রকাশ ও গ্রন্থভুক্তি:
		- 
				গ্রন্থ:
		- 
		
		
		কাব্যগ্রন্থ 
		
		
- 
		
		কাব্যগ্রন্থাবলী [আদি ব্রাহ্মসমাজ প্রেস, ১৩০৩। ব্রহ্মসঙ্গীত। 
		রাগিণী 
		আলাহিয়া- তাল কাওয়ালি।
		
		পৃষ্ঠা: ৪৬৪][নমুনা]
- 
				গান 
				
		
			- 
						
			প্রথম সংস্করণ [সিটি বুক সোসাইটি, ১৩১৫ 
		বঙ্গাব্দ। 
			  ব্রহ্মসঙ্গীত।
			রাগিণী 
		আলাহিয়া- তাল কাওয়ালি। 
					পৃষ্ঠা: ২৪৬] [নমুনা]
- 
						
			দ্বিতীয় 
					সংস্করণ [ইন্ডিয়ান প্রেস।
					১৯০৯ খ্রিষ্টাব্দ, 
					১৩১৬ বঙ্গাব্দ। 
					ব্রহ্মসঙ্গীত।
			রাগিণী 
		আলাহিয়া- তাল কাওয়ালি। পৃষ্ঠা: ২৫১।
			[নমুনা]
 
- 
				
		
		গানের বহি ও বাল্মীকি প্রতিভা 
		[আদি-ব্রহ্মসমাজ যন্ত্র, ১৩০০ বঙ্গাব্দ।
গান সংখ্যা ৪০০।
 রাগিণী 
		আলাহিয়া- তাল কাওয়ালি। 
		পৃষ্ঠা: ৩৮৯] 
				
		 [নমুনা]
- 
	গীতবিতান
			- 
			প্রথম খণ্ড, প্রথম সংস্করণ
			[বিশ্বভারতী, ১৩৩৮ বঙ্গাব্দ। ১৩০৩ বঙ্গাব্দে প্রকাশিত 
					'কাব্যগ্রন্থাবলী'- 
					ব্রহ্মসঙ্গীত অংশ থেকে গৃহীত হয়েছিল। পৃষ্ঠা: 
			১৬৯] 
			[নমুনা]
- 
			
			প্রথম খণ্ড, দ্বিতীয় সংস্করণ
			[বিশ্বভারতী, মাঘ 
			১৩৪৮। পর্যায়:
			পূজা, 
			উপবিভাগ: 
		উৎসব
		
		
			৬, 
			পৃষ্ঠা: ১২৫]
			[নমুনা]
- 
					অখণ্ড, 
					
					তৃতীয় 
					সংস্করণ 
					(বিশ্বভারতী,
					
					কার্তিক ১৪১২), 
			 পর্যায়:
			পূজা ৩০৭
			,
					উপবিভাগ:
					
					  উৎসব 
										
										
					৬।
 
- 
		
		গীতিচর্চ্চা [বিশ্বভারতী, ১৩৩২। গান সংখ্যা ১০। পৃষ্ঠা ৭-৮] 
[নমুনা:
	প্রথমাংশ,
	শেষাংশ]
- 
	
		ধর্ম্মসঙ্গীত [ইন্ডিয়ান প্রেস্ লিমিটেড, ১৩২১ বঙ্গাব্দ। 
		পৃষ্ঠা: ১৬৩] [নমুনা]
- 
				
				বৈতালিক
 
 
 
[চৈত্র 
		১৩২৫ বঙ্গাব্দ। দিনেন্দ্রনাথ ঠাকুর-কৃত স্বরলিপি-সহ মুদ্রিত হয়েছিল]
		
			
		ব্রহ্মসঙ্গীত স্বরলিপি ৪র্থ ভাগ (বৈশাখ ১৩১৫ বঙ্গাব্দ)। 
আলাহিয়া-কাওয়ালি।  কাঙ্গালীচরণ সেন-কৃত স্বরলিপি-সহ 
মুদ্রিত হয়েছিল।
		
			
	 
			
			রবীন্দ্রগ্রন্থাবলী 
		(হিতবাদী ১৩১১)। ব্রহ্মসঙ্গীত। গান সংখ্যা: ৪০০। আলাহিয়া-কাওয়ালি।  পৃষ্ঠা: ১০৪৮- ৪৯ 
		
		স্বরবিতান চতুর্বিংশ 
		(২৪) খণ্ডের অষ্টম গান। পৃষ্ঠা ২৭-২৮]
[নমুনা]
 
	
		
		
				
পত্রিকা:
		- 
				
		তত্ত্ববোধিনী  [জ্যৈষ্ঠ ১২৯৭ বঙ্গাব্দ। রাগিণী আলাইয়া-তাল কাওয়ালি। পৃষ্ঠা ২২।] 
		
	[নমুনা]
রেকর্ডসূত্র: পাওয়া যায় নি
			
						প্রকাশের 
			কালানুক্রম:  
			১২৯৭ বঙ্গাব্দের ১লা বৈশাখ নববর্ষের উপাসনা-ভাষণের শেষে এই গানটি প্রথম 
			পরিবেশিত হয়েছিল। এই সূত্রে গানটি 
		তত্ত্ববোধিনী 'জ্যৈষ্ঠ ১২৯৭ বঙ্গাব্দ' সংখ্যায় গানটি প্রথম প্রকাশিত 
			হয়েছিল। এরপর গানটি যে সকল গ্রন্থাদিতে অন্তর্ভুক্ত হয়ে 
			প্রকাশিত হয়েছিল, সেগুলো হলো-
		
						
						গানের বহি ও বাল্মীকি প্রতিভা (১৩০০ বঙ্গাব্দ),
			
		
						
						কাব্যগ্রন্থাবলী (১৩০৩ বঙ্গাব্দ), 
			
					 কাব্যগ্রন্থ 
			অষ্টম খণ্ড
			(১৩১০ বঙ্গাব্দ), 
												
						ব্রহ্মসঙ্গীত স্বরলিপি ৪র্থ ভাগ
		(১৩১৫ 
		বঙ্গাব্দ),
						
						গান 
						প্রথম সংস্করণ 
			(১৩১৫ 
		বঙ্গাব্দ), 
			
				গান 
						 দ্বিতীয় 
					সংস্করণ (১৩১৬ বঙ্গাব্দ),
			
	
						
						ধর্ম্মসঙ্গীত
		
	 ১৩২১ বঙ্গাব্দ), 
			
						
						কাব্যগ্রন্থ
						
			দশম খণ্ড 
			(১৩২৩ বঙ্গাব্দ), 
						
						বৈতালিক (চৈত্র 
		১৩২৫ বঙ্গাব্দ) ও
		
		
						গীতিচর্চ্চা (১৩৩২ বঙ্গাব্দ)।
			
			এ সকল গ্রন্থাদির পরে,
	১৩৩৯ 
						বঙ্গাব্দে  প্রকাশিত
	
	গীতবিতান 
			-এর 
			
			প্রথম খণ্ড, প্রথম সংস্করণে 
			১৩০৩ বঙ্গাব্দে প্রকাশিত 'কাব্যগ্রন্থাবলী'- 
					ব্রহ্মসঙ্গীত অংশ থেকে গৃহীত হয়েছিল।
		
			
		 এরপর
	প্রথম খণ্ড, দ্বিতীয় সংস্করণ প্রকাশিত হয়েছিল ১৩৪৮ বঙ্গাব্দের মাঘ মাসে। 
		এই সংস্করণে গানটি অন্তর্ভুক্ত হয়েছিল
	পূজা, 
		পর্যায়ের 
		
		উৎসব 
					উপবিভাগের 
			ষষ্ঠ গান হিসেবে। ১৩৭১ 
		বঙ্গাব্দের আশ্বিন মাসে প্রকাশিত অখণ্ড গীতবিতানের
	পূজা 
		পর্যায়ের ৩০৭ সংখ্যক গান হিসেবে অন্তর্ভুক্ত 
		হয়েছিল। 
গানটি 
		একইভাবে অখণ্ড গীতাবিতানের তৃতীয় সংস্করণ প্রকাশিত 
		হয়েছিল পৌষ ১৩৮০ বঙ্গাব্দের পৌষ মাসে।
		
	
			
			
		
	
		
		
		
		
		গ. 
		
		সঙ্গীত বিষয়ক তথ্যাবলী:
		
			- 
			ভাঙ্গাগান: এটি 
		একটি ভাঙা গান। মূল গান-আলাইয়া। কাওয়ালি (ত্রিতাল)।
 
		    
তোম্ তানা নানা নানা দের্ দের্ দিম্ 
    তাদিয়ানা রেতারে দানি দোস্
    নাদের্ দের্ দানি তোম্ দের্ দের্
    ধেতোম্ তোম্ দের্ দের্ দের্ দের্
    তানা নানা নানা তানা দের্ না দানি।।
		    
		
		    দেরে 
না দেরে না দানি দিম্ তানা না না না না
		
		    তাদারে 
দানি তাদানি দেরে না দানি দিম্
		
		    অরে 
সুঘর মিলি গত্ বজাওয়ত
		
		    ধাকিটি 
কিটিধা কিটিকিটি ধুম্ কিটি
		
		    
কিটিধুম্ কিটিকিটি কিটি তাগ্ ধা
		
		    ধেৎলাং 
ধুমকিটি তাকা ধুম্ কিটি ধেরে
		
		    
কিটিতাক্ ধুম কিটিতাক্।।
    
		
		
		কণ্ঠকৌমুদী
		
		রবীন্দ্রসঙ্গীতের ত্রিবেণী সংগম/ইন্দিরাদেবী চৌধুরানী।  
		
		
		রবীন্দ্রসঙ্গীত গবেষণা-গ্রন্থমালা/ প্রফুল্লকুমার দাস। পৃষ্ঠা ৭২-৭৩   
		
 
		
			- 
			
			
স্বরলিপিকার: 
		স্বরবিতান-২৪-এর ৭১-৭২ পৃষ্ঠায় কাঙ্গালীচরণ সেন-কৃত স্বরলিপিটি সুরভেদ 
		হিসাবে দেখানো 
হয়েছে। স্বরবিতান-২৪-তে 
গৃহীত মূল স্বরলিপিটি কার তা জানা যায় না।
 
- 
			সুর ও তাল: 
			
				- 
				
				
				রাগ-
				আলাইয়া। 
তাল-ত্রিতাল [স্বরবিতান-২৪] 
 
- 
				রাগ-আলাইয়া। 
তাল-কাওয়ালি (১৬ মাত্রা)। [ব্রহ্মসঙ্গীত স্বরলিপি চতুর্থ ভাগ]
		
- 
			রাগ: আলাহিয়া বিলাবল। 
				তাল: ত্রিতাল[রবীন্দ্রসংগীত 
			: রাগ-সুর নির্দেশিকা। সুধীর চন্দ। প্যাপিরাস, ডিসেম্বর ২০০৬)। 
			পৃষ্ঠা: ৪০।]
				
- 
		রাগ: 
				আলাহিয়া। তাল: 
	ত্রিতাল
			[রাগরাগিণীর এলাকায় রবীন্দ্রসংগীত। 
				প্রফুল্লকুমার চক্রবর্তী, পশ্চিমবঙ্গ রাজ্য সংগীত আকাদেমী, জুলাই 
				২০০১। পৃষ্ঠা: ৭৪]
 
- 
			
			বিষয়াঙ্গ: ব্রহ্মসঙ্গীত।
			
 
- 
			
			সুরাঙ্গ: 
			খেয়ালাঙ্গ 
 
- 
			
			গ্রহস্বর-র্সা।
			
 
- 
			
			লয়-মধ্য।