বিষয়: রবীন্দ্রসঙ্গীত।
শিরোনাম:
হৃদয়বেদনা বহিয়া,
প্রভু,
এসেছি তব দ্বারে।
পাঠ ও পাঠভেদ:
হৃদয়বেদনা বহিয়া, প্রভু, এসেছি তব দ্বারে।
তুমি অন্তর্যামী
হৃদয়স্বামী,
সকলই জানিছ হে-
যত দুঃখ লাজ
দারিদ্র্য সঙ্কট
আর জানাইব কারে
?।
অপরাধ কত করেছি,
নাথ,
মোহপাশ
প’ড়ে-
তুমি ছাড়া,
প্রভু,
মার্জনা কেহ করিবে না সংসারে
॥
সব বাসনা দিব
বিসর্জন তোমার প্রেমপাথারে,
সব বিরহ বিচ্ছেদ
ভুলিব তব মিলন-অমৃতধারে।
আর
আপন ভাবনা পারি না ভাবিতে,
তুমি লহো মোর
ভার-
পরিশ্রান্ত জনে, প্রভু, লয়ে যাও সংসারসাগরপারে ॥
- পাণ্ডুলিপির
পাঠ:
রবীন্দ্রনাথের পাণ্ডুলিপি পাওয়া যায়
নি।
- পাঠভেদ:
-
তথ্যানুসন্ধান
- ক. রচনাকাল ও স্থান: ১২৯৪ বঙ্গাব্দের ১১ই মাঘ
[২৪ জানুয়ারি ১৮৮৮ খ্রিষ্টাব্দ]
আদি ব্রাহ্মসমাজের
অষ্টপঞ্চাশতৎ সাম্বৎসরিক মাঘোৎসব
উৎসব অনুষ্ঠিত হয়েছিল। উক্ত
উৎসব উপলক্ষে রবীন্দ্রনাথ মোট ১৭টি গান রচনা
করেছিলেন।
এর ভিতরে এই গানটি ছিল
সান্ধ্যকালীন অধিবেশনের ৯টি গানের নবম গান।
এই সময় রবীন্দ্রনাথের বয়স ছিল ২৬ বৎসর ৮-৯ মাস।
[রবীন্দ্রনাথের
২৬ বৎসর অতিক্রান্ত বয়সে রচিত গানের তালিকা]
- খ.
প্রকাশ ও গ্রন্থভুক্তি:
-
গ্রন্থ:
-
কাব্যগ্রন্থ
-
অষ্টম খণ্ড
[মজুমদার লাইব্রেরি, ১৩১০ বঙ্গাব্দ। রাগিণী সিন্ধু-তাল ঠুংরি। পৃষ্ঠা: ২৫৯-২৬০।
[নমুনা:
প্রথমাংশ,
শেষাংশ]
-
দশম খণ্ড
[ইন্ডিয়ান প্রেস ১৩২৩
বঙ্গাব্দ। ধর্ম্মসঙ্গীত। পৃষ্ঠা: ২৬৬।
[নমুনা]
-
কাব্যগ্রন্থাবলী
[আদি ব্রাহ্মসমাজ প্রেস, ১৩০৩। ব্রহ্মসঙ্গীত।
রাগিণী সিন্ধু-তাল
ঠুংরি।
পৃষ্ঠা: ৪৬৫]
[নমুনা]
-
গান
-
সিটি বুক সোসাইটি, ১৩১৫ বঙ্গাব্দ। ব্রহ্মসঙ্গীত। রাগিণী সিন্ধু-তাল ঠুংরি।
পৃষ্ঠা: ৩০৩।
[নমুনা]
- ইন্ডিয়ান প্রেস (১৯০৯ খ্রিষ্টাব্দ, ১৩১৬
বঙ্গাব্দ)। ব্রহ্মসঙ্গীত। রাগিণী সিন্ধু-তাল ঠুংরি। পৃষ্ঠা: ৩০৯। পৃষ্ঠা: ২৬২।
[নমুনা]
-
গানের বহি ও বাল্মীকি প্রতিভা [আদি-ব্রহ্মসমাজ যন্ত্র, ১৩০০ বঙ্গাব্দ।
গান সংখ্যা ৪০৮। সিন্ধু-ঠুংরি। পৃষ্ঠা ৩৯৩-৩৯৪] [নমুনা:
প্রথমাংশ,
শেষাংশ]
-
গীতবিতান
-
প্রথম খণ্ড, প্রথম সংস্করণ
[বিশ্বভারতী, আশ্বিন ১৩৩৮, কাব্য-গ্রন্থাবলী
(১৩০৩ বঙ্গাব্দ)-এর ব্রহ্মসঙ্গীত অংশ থেকে গৃহীত হয়েছিল।
পৃষ্ঠা: ১৭১-১৭২] [নমুনা:
প্রথমাংশ,
শেষাংশ]
-
প্রথম খণ্ড, দ্বিতীয় সংস্করণ [বিশ্বভারতী,মাঘ ১৩৪৮ বঙ্গাব্দ। পূজা,
বিবিধ
২৯ । পৃষ্ঠা ১৬২] [নমুনা]
-
অখণ্ড সংস্করণ, তৃতীয় সংস্করণ
(বিশ্বভারতী ১৩৮০)। পূজা (উপ-বিভাগ : বিবিধ-২৯) পর্যায়ের ৪০০ সংখ্যক
গান।
-
অখণ্ড সংস্করণ, তৃতীয় সংস্করণ
(বিশ্বভারতী ১৩৮০)। পূজা: ৪০১।
বিবিধ-২৭।
-
ধর্ম্মসঙ্গীত [ইন্ডিয়ান প্রেস্ লিমিটেড, ১৩২১ বঙ্গাব্দ। পৃষ্ঠা ১৫১]
[নমুনা]
-
ব্রহ্মসঙ্গীত
স্বরলিপি পঞ্চম ভাগ (৯ বৈশাখ ১৩১৬ বঙ্গাব্দ)।
সিন্ধু-তেওড়া।
কাঙ্গালীচরণ সেন-কৃত স্বরলিপি-সহ মুদ্রিত হয়েছিল।
-
রবীন্দ্রগ্রন্থাবলী (হিতবাদী ১৩১১)
। ব্রহ্মসঙ্গীত। গান সংখ্যা: ৪০৮। রাগিণী সিন্ধু-তাল ঠুংরি। পৃষ্ঠা:
১০৫০-১০৪৯
[নমুনা:
প্রথমাংশ,
শেষাংশ]
-
স্বরবিতান পঞ্চবিংশ (২৫) খণ্ডের
২৫ সংখ্যক গান।
পৃষ্ঠা ৫৯-৬০।
[নমুনা]
-
পত্রিকা:
-
তত্ত্ববোধিনী (ফাল্গুন ১৮০৫ শকাব্দ. ১২৯৪ বঙ্গাব্দ)। সিন্ধু-ঠুংরি।
পৃষ্ঠা ২০৭।
[নমুনা]
- গ. সঙ্গীতবিষয়ক তথ্যাবলি:
- ভাঙা গান:
ইন্দিরাদেবী এ
গানটিকে ভাঙা গান হিসাবে তাঁর রবীন্দ্রসংগীতের ত্রিবেণীসংগম’
গ্রন্থে তালিকাভুক্ত করেছেন।
মূল গানটির সন্ধান এখনো
মেলেনি।
দ্র: রবীন্দ্রসংগীতের
ত্রিবেণীসংগম/ইন্দিরাদেবী
চৌধুরানী।
গান সংখ্যা ২১১।
- স্বরলিপি ও স্বরলিপিকার
- স্বরলিপিকার: স্বরবিতান-২৫’এর
৭০-৭১ পৃষ্ঠায় কাঙ্গালীচরণ সেন-কৃত স্বরলিপিটি সুরভেদ হিসাবে
দেখানো
হয়েছে।
স্বরবিতান-২৫’এ
গৃহীত মূল স্বরলিপিটি কার তা জানা যায় না।
- বিষয়াঙ্গ:
ব্রহ্মসঙ্গীত।
- সুরাঙ্গ:
ধ্রুপদাঙ্গ।
-
সুর ও তাল: