বিষয়:
রবীন্দ্রসঙ্গীত।
গান সংখ্যা:
শিরোনাম:
তোমার এই মাধুরী ছাপিয়ে আকাশ ঝরবে
পাঠ ও পাঠভেদ:
তোমার এই মাধুরী ছাপিয়ে আকাশ ঝরবে,
আমার প্রাণে নইলে সে কি কোথাও ধরবে ?।
এই-যে আলো সূর্যে গ্রহে তারায় ঝ'রে পড়ে শতলক্ষ ধারায়,
পূর্ণ হবে এ প্রাণ যখন ভরবে॥
তোমার ফুলে যে রঙ ঘুমের মতো লাগল
আমার মনে লেগে তবে সে যে জাগল গো।
যে প্রেম কাঁপায় বিশ্ববীণায় পুলকে সঙ্গীতে সে উঠবে ভেসে পলকে
যে দিন আমার সকল হৃদয় হরবে॥
শব্দের হেরফের বিষয়টিই এখানে তুলে
ধরা হলো। এর বাইরে বানান ও পংক্তি বিন্যাসে কিছু পার্থক্য
রয়েছে। যেমন পাণ্ডুলিপিতে 'সূর্য্য' বানান আছে। 'জাগল' বানান আছে 'জাগ্ল'।
তথ্যানুসন্ধান
খ. প্রকাশ ও গ্রন্থভুক্তি:
গ্রন্থ
গীতিচর্চা (বিশ্বভারতী, পৌষ ১৩৩২)। ৭২ সংখ্যক গান। পৃষ্ঠা: ৫৫] [নমুনা]
দ্বিতীয় খণ্ড, প্রথম সংস্করণ (বিশ্বভারতী, ১৩৩৮ বঙ্গাব্দ)। ১৩২১ বঙ্গাব্দে প্রকাশিত 'গীতালি'র-এর গান থেকে গৃহীত হয়েছিল। পৃষ্ঠা: ৪৯৫। [নমুনা]
প্রথম খণ্ড, দ্বিতীয় সংস্করণ (বিশ্বভারতী, মাঘ ১৩৪৮ বঙ্গাব্দ)। গান সংখ্যা ৪১। পৃষ্ঠা: ৩২। [নমুনা]
গীতলেখা ৩য় ভাগ (১৩২৭ বঙ্গাব্দ)। দিনেন্দ্রনাথ ঠাকুর-কৃত স্বরলিপি-সহ মুদ্রিত হয়েছিল।
প্রথম সংস্করণ (১৩২১)ইন্ডিয়ান প্রেস, ১৩২১ বঙ্গাব্দ। গান সংখ্যা ৪৫। পৃষ্ঠা: ৫১। [নমুনা]।
রবীন্দ্ররচনাবলী একাদশ খণ্ড (বিশ্বভারতী, আশ্বিন ১৩৯৩)। ৪৫ সংখ্যক গান। পৃষ্ঠা ২৪৮-৪৯।
স্বরবিতান ত্রয়শ্চত্বারিংশ (৪৩) খণ্ডের (মাঘ ১৪১২) ১২ সংখ্যক গান। পৃষ্ঠা: ৩৫-৩৭।
পত্রিকা:
আনন্দ-সঙ্গীত পত্রিকা (বৈশাখ ১৩২৩ বঙ্গাব্দ)। ইন্দিরাদেবী-কৃত
স্বরলিপি-সহ মুদ্রিত হয়েছিল।
[আনন্দ-সঙ্গীত
পত্রিকায় প্রকাশিত রবীন্দ্রসঙ্গীতের তালিকা]
তত্ত্ববোধিনী
[ফাল্গুন ১৮৩৬ শকাব্দ। ১৩২১ বঙ্গাব্দ।
পঞ্চাশীতিতম সাম্বৎসরিক
ব্রহ্মোৎসবের সায়ংকালীন অধিবেশনের চতুর্থ গান। পৃষ্ঠা: ১৯৩-১৯৪]
[তত্ত্ববোধিনী
পত্রিকায় প্রকাশিত রবীন্দ্রসঙ্গীতের তালিকা]
পরিবেশনা:
১৩২১ বঙ্গাব্দে অনুষ্ঠিত
৮৫তম মাঘোৎসবে রবীন্দ্রনাথের ১৬টি গান পরিবেশিত হয়েছিল। এর
ভিতরে প্রাতঃকালীন অধিবেশনে পরিবেশিত হয়েছিল ৬টি গান এবং সায়ংকালীন
অধিবেশনে ১০টি গান পরিবেশিত হয়েছিল। এর ভিতরে এই গানটি পরিবেশিত
হয়েছিল
সায়ংকালীন অধিবেশনে।
প্রকাশের
কালানুক্রম: এই গানটি প্রথম প্রকাশিত হয়েছিল
প্রবাসী
পত্রিকার
'অগ্রহায়ণ
১৩২১ বঙ্গাব্দ' সংখ্যায়। এরপর
বছরে অনুষ্ঠিত
৮৫তম মাঘোৎসবে গানটি প্রথম পরিবেশিত হয়েছিল। পরে
তত্ত্ববোধিনী
পত্রিকার 'ফাল্গুন
১৩২১ বঙ্গাব্দ'
সংখ্যায় প্রকাশিত হয়েছিল।
১৩২১ বঙ্গাব্দে
ফাল্গুন মাসে 'গীতালি'র অন্তর্ভুক্ত হয়েছিল।
১৩২৩ বঙ্গাব্দের বৈশাখ মাসে
আনন্দ-সঙ্গীত পত্রিকা -য় গানটি প্রকাশিত হয়েছিল
ইন্দিরাদেবী-কৃত স্বরলিপি-সহ । এই বছরই 'গীতালি'র অন্তর্ভুক্ত হয়ে
গানটি প্রকাশিত হয়েছিল। এরপর ১৩৩২ বঙ্গাব্দে
গীতিচর্চা
-য়
অন্তর্ভুক্ত হয়।
১৩৩৮ বঙ্গাব্দের আশ্বিন মাসে প্রকাশিত গীতবিতানের দ্বিতীয় খণ্ডের প্রথম
সংস্করণে অন্তর্ভুক্ত হয়,
১৩২১ বঙ্গাব্দে প্রকাশিত 'গীতালি' থেকে। ১৩৪৮
খ্রিষ্টাব্দে প্রকাশিত গীতবিতানের প্রথম খণ্ডের দ্বিতীয় সংস্করণে গানটি
গৃহীত হয় পূজা পর্যায়ে। ১৩৮০ বঙ্গাব্দে প্রকাশিত গীতবিতানের অখণ্ড সংস্করণে
পূজা পর্যায়ের ৭৩ সংখ্যক গান হিসেবে অন্তর্ভুক্ত হয়েছে।
গ. সঙ্গীত বিষয়ক তথ্যাবলী:
স্বরলিপি: [নমুনা]
স্বরলিপিকার:
দিনেন্দ্রনাথ ঠাকুর
[ গীতলেখা তৃতীয়
ভাগ থেকে স্বরবিতান ত্রয়শ্চত্বারিংশ খণ্ডের (আশ্বিন ১৩৬২)এ গৃহীত
হয়েছে।]
[দিনেন্দ্রনাথ
ঠাকুর-কৃত রবীন্দ্রসঙ্গীতের স্বরলিপির তালিকা]
ইন্দিরাদেবী চৌধুরানী ।
আনন্দ-সঙ্গীত পত্রিকা (বৈশাখ ১৩২৩ বঙ্গাব্দ)-তে প্রকাশিত
হয়েছিল।
[ইন্দিরাদেবী
চৌধুরানী-কৃত রবীন্দ্রসঙ্গীতের স্বরলিপির তালিকা]
সুর ও তাল:
স্বরবিতান ত্রয়শ্চত্বারিংশ
(৪৩) খণ্ডে (মাঘ ১৪১২) গৃহীত স্বরলিপিতে রাগ-তালের উল্লেখ নেই।
উক্ত স্বরলিপিটি ৩।৩।৩।৩ মাত্রা ছন্দে
‘একতাল’-এ
নিবদ্ধ।
[একতালে
নিবদ্ধ রবীন্দ্রসঙ্গীতের তালিকা]
বেহাগ-একতাল [রবীন্দ্রসংগীতের ক্রমবিকাশ ও বিবর্তন। ডঃ দেবজ্যোতি দত্ত মজুমদার। সাহিত্যলোক। পৌষ ১৩৯৪। ডিসেম্বর ১৯৮৭। পৃষ্ঠা : ১১০]
রাগ: বেহাগ। তাল: একতাল [রবীন্দ্রসংগীত: রাগ-সুর নির্দেশিকা। সুধীর চন্দ। প্যাপিরাস, ডিসেম্বর ২০০৬।। পৃষ্ঠা: ৫৬]।
রাগ: বেহাগ। তাল: একতাল।
[রাগরাগিণীর এলাকায় রবীন্দ্রসংগীত, প্রফুল্লকুমার চক্রবর্তী,
জুলাই ২০০১, পৃষ্ঠা:
৯৯।]
[বেহাগ
রাগে নিবদ্ধ রবীন্দ্রসঙ্গীতের তালিকা]
গ্রহস্বর: গা।
লয়: মধ্য।