'সুরেশদা কবিকে ভৈরব রাগের প্রচলিত রূপ এড়িয়ে নতুন সুরের রূপ সৃষ্টি করতে অনুরোধ করেন। কবি সেই নিয়ে মেতে উঠলেন, এমনকি ঘুমের মধ্যেও রাগ-রাগিণীর স্বপ্ন দেখতে লাগলেন, নতুন ভৈরব রাগের উদ্ভাবন করলেন অরুণ ভৈরব, উদাসী ভৈরব, রুদ্র ভৈরব ইত্যাদি।'
উল্লিখিত বনকুন্তলা' নামে একটি শাস্ত্রীয় রাগ রয়েছে। তবে তার রূপ অন্যরকম।আরোহণ: স র, গ প ধ প, প ধ র্স
অবরোহণ: র্স ন ধ প গ র, গ স র
ঠাট: বিলাবল
জাতি: ঔড়ব-ষাড়ব।
বর্জিতস্বর:আরোহণে ম ও ন এবং অবরোহণে ম।
বাদীস্বর: ঋষভ
সমবাদী স্বর: পঞ্চম
অঙ্গ: পূর্বাঙ্গ প্রধান।
সময়: সন্ধ্যা
সম প্রকৃতির রাগ: পাহাড়ী (খাম্বাজ ঠাটের), তিলককামোদ।
পকড় : স র, গ স র, ধ্ প্, ধ্ স
এই রাগে কাজী নজরুল ইসলামের দুইটি গান পাওয়া যায়। গানটি দুইটি হলো-