শ্যামকল্যাণ
উত্তর ভারতীয় সঙ্গীত পদ্ধতিতে
কল্যাণ
ঠাটের অন্তর্গত রাগ বিশেষ।
এই রাগকে কেউ কেউ
শ্যাম
নামেও অভিহিত করে থাকেন।
প্রকৃত পক্ষে
শ্যাম
নামে একটি রাগ আছে। এই রাগে উভয় মধ্যম
ব্যবহৃত হয়। কোনো কোনো মতে
শ্যামের মত,
হাম্বীর,
গৌড়সারং এবং
কেদার
রাগের সংমিশ্রণে এই রাগটি তৈরি হয়েছে।
আরোহণ:
স র গ হ্ম প ন স
অবরোহণ:
র্সন প, হ্ম, গম, রস
ঠাট:
কল্যাণ
জাতি: ষাড়ব-ষড়ব
বাদীস্বর: স (মতান্তরে ঋষভ)
সমবাদী স্বর: ম
অঙ্গ: পূর্বাঙ্গ
সময়: রাত প্রথম
প্রহর
পকড় : মর ন্স, র হ্মপ, ধপ, মর ন্স
তথ্যসূত্র:
-
রাগশ্রেণী। পণ্ডিত ভীমরাও
শাস্ত্রী। ১৩৫৩। পৃষ্ঠা: ৩৭।
-
হিন্দুস্থানী সংগীত পদ্ধতি
(দশম খণ্ড)। পণ্ডিত বিষ্ণুনারায়ণ ভাতখণ্ডে।
বঙ্গানুবাদ : অসীমকুমার চট্টোপাধ্যায়। কার্তিক ১৩৯৮