আরোহণ: দ্ ণ্ স গ ম, দ প, জ্ঞ ম দ ণ র্স
অবরোহণ: র্স ণ দ ম, দ প ম জ্ঞ ম স
বাদীস্বর: মধ্যম
সমবাদী স্বর: ষড়্জ
শ্যামাপ্রসাদ মুখোপাধ্যায় তাঁর 'সংগীত -গবেষক নজরুল [প্রথম পর্ব]' গ্রন্থে এই রাগের পরিচয়ে যে অতিরিক্ত পরিচয় তুলে ধরেছেন- তা হলো-
এছাড়া এই গ্রন্থে এই রাগের বিবরণমূলক যে পাঠ পাওয়া যায়, তা হলো-ঠাট: ভৈরবী
জাতি: ষাড়ব-ষাড়ব
অঙ্গ: পূর্বাঙ্গ বাদী
রস: ভক্তি
সমপ্রকৃতির রাগ: নন্দকোষ, মালকোষ প্রভৃতি।'
'কৌশী রাগের আরোহণ/অবরোহণ- স ণ্ স জ্ঞ ম প ম দ ণ র্স/র্স ণ দ মপ ম জ্ঞ র স। রাগটিতে পঞ্চম ব্যবহৃত হয়, কিন্তু পঞ্চমে অনাধিক্য থাকায় মালকোষের প্রভাব আসে। কৰি তার 'শ্মশানে জাগিছে শ্যামা" গানটি কৌশী রাগে আবদ্ধ করেছেন। অবরোহণে রেখাব বাদ দিলে 'শিব-সরস্বতী'-র সঙ্গে অনেকাংশে মেলে। 'নন্দকোষ' রাগের আরোহণ/অবরোহণ- সা গা ম দ ণ র্স/র্স ন দ প ম, গ ম, জ্ঞ স। এখানে দেখা যাচ্ছে আরোহে শুদ্ধ গান্ধার ও অবরোহে উভয় গান্ধার লাগে। শিব-সরস্বতী রাগে আরোহে উভয় গান্ধার ও অবরোহে কোমল গান্ধার লাগে। নিখাদ স্বরটিকে কোমল করে নিলে এই বৈপরিতু ছাড়া একটা সাদৃশ্য লক্ষ্য করা যায়। আবার আরোহের উত্তরাঙ্গ এবং অবরোহের পঞ্চম ব্যতিরেকে মালকোষের প্রভাব লক্ষণীয়।এই রাগে কাজী নজরুল ইসলামের একটি গান পাওয়া যায়। গানটি হলো-