অইস
বানান বিশ্লেষণ:অ+ই+স্+অ+ন্+অ
উচ্চারণ:
oi.son
ওই.সো
শব্দ-উৎস:
সংস্কৃত
অয়াদৃশ >ঐক্ষণ(ঐ+ক্ষণ >প্রাকৃত ঐছ>বাংলা ঐছ > ঐস > অইস।
শব্দ
বিবর্তন: সর্বপ্রাচীন নমুনা ৬৫০-১২০০ খ্রিষ্টাব্দ।
অইস বিলসই কাহ্নিল জোই/
কাহ্নপাদানাম্।
চর্যাগীতি-৪২।
পদ:
বিশেষণ
নাম-বিশেষণ|
সর্বনামবাচক
, দূরনির্দেশক
বা অদূরনির্দেশক।
-
অর্থ : দূর নির্দেশিত রূপ।
সমার্থক শব্দাবলি :
অইছন
,
অইস,
অইসন
অমন,
ঐছন,
ঐপ্রকার,
ঐভাব,
ঐমত,
ঐরকম,
ঐরূপ,
ঐসন,
তৎপ্রকার,
তদ্বিধ,
তদ্রূপ,
সেইপ্রকার,
সেইমত,
সেইরূপ,
সেপ্রকার,
সেমত,
সেরূপ।
ইংরেজি : like that।
২. অর্থ : অদূর নির্দেশিত রূপ।
সমার্থক শব্দাবলি: অইস,
ঈদৃশ, এমন, এরূপ,
ইংরেজি : like this।
সূত্র :
-
চর্যাগীতিকোষ। নীলরতন সেন। সাহিত্যলোক। কলকাতা। জানুয়ারি ২০০১।
পৃষ্ঠা: ১১২, ১৪৯।
-
চর্যাগীতিকা। সম্পাদনায় মুহম্মদ আবদুল হাই ও আনোয়ার পাশা। স্টুডেন্ট ওয়েজ।
অগ্রহায়ণ ১৪০২। পৃষ্ঠা: ১৬৬।
- বাঙ্গালা ভাষার অভিধান (প্রথম
খণ্ড)। জ্ঞানেন্দ্রমোহন দাস। সাহিত্য সংসদ। নভেম্বর ২০০০।
পৃষ্ঠা: ২