গ্লাইসিন
ইরেজি
Glycine>বাংলা গ্লাইসিন।
পদ: বিশেষ্য
ঊর্ধ্বক্রমবাচকতা {   | বৃহৎ-অণু | অণু | নির্মাণ একক | স্বতন্ত্র সত্তা | দৈহিক সত্তা | সত্তা |}
    বা
ঊর্ধ্বক্রমবাচকতা {
| এ্যামিনো এ্যাসিড |  জৈব-যৌগ | রাসায়নিক যৌগ | বস্তু | দৈহিক সত্তা | সত্তা |}}
সংক্ষিপ্ত নাম:
Gly বা G
রাসায়নিক সঙ্কেত:
NH2-CH2-COOH

এটি এক প্রকার
এ্যামিনো এ্যাসিড ১৮২০ খ্রিষ্টাব্দে হেনরি বার্কোন্নোট এটি আবিষ্কার করেন। বর্তমানে এটি যান্ত্রিকভাবে উৎপন্ন করা হয়।

এ্যামিনো
এ্যাসিডের মূল কাঠামোর পার্শ্ব শিকলে একটি
হাইড্রোজেন যুক্ত হলে, গ্লাইসিন সৃষ্টি হয়।

H-  হাইড্রোজেন গ্লাইসিন

প্রোটিনে প্রাপ্ত সাধারণ এ্যামিনো এ্যাসিডর ভিতরে এটি ক্ষুদ্রতম জৈব যৌগ এই কারণে একে  প্রোটিন উৎপাদক এ্যামিনো এ্যাসিড হিসেবে বিবেচনা করা হয়। এছাড়া প্রাণীদেহের স্নায়বিক কার্যক্রমের নিউরোট্রান্সমিটার হিসেবে গ্লাইসিনের বিশেষ ভূমিকা রয়েছে।

এটি রঙহীন, মিষ্টি স্বাদযুক্ত এবং দানাদার কঠিন বস্তু হিসেবে পাওয়া যায়। এর রং সাদা। ২৫ ডিগ্রি সেলসিয়াস তাপে গ্লাসিন পানিতে গলে যায়। এছাড়া পিরিডিনে এটি দ্রবীভূত হয়। গলানাঙ্ক ২৩৩ ডিগ্রি সেলসিয়াস।