রোডিয়াম বানান বিশ্লেষণ: র্+ও+ড্+ই+আ+ম্+অ উচ্চারণ: ro.ɖi.am
(রো.ডি.আম্) শব্দ-উৎস: গ্রিক
rhodon (ῥόδον)
গোলাপ। ১৮০৩
খ্রিষ্টাব্দে উইলিয়াম হাইড ওলাস্টন এটিকে একটি প্লাটিনাম-নিকেল
আকরিক থেকে অবিষ্কার করেন। এটি ক্লোরিনের সাথে যৌগ
তৈরির সময় গোলাপি বর্ণের করে। এই সূত্রে তিনি নাম রাখেন
Rhodium
(রোডিয়াম)।
ইংরেজি
Rhodium>
বাংলা
রোডিয়াম পদ:
বিশেষ্য
ঊর্ধ্বক্রমবাচকতা
{ধাতু |
রাসায়নিক
মৌল | বস্তু |
দৈহিক
সত্তা | সত্তা | }
প্রতীক
Rh
পারমাণবিক সংখ্যা ৪৫
পারমাণবিক ভর ১০২.৯০৫৫০
গলনাঙ্ক : ১৯৬৪
ডিগ্রি সেলসিয়াস।
স্ফুটনাঙ্ক : ৩৬৯৫ ডিগ্রি
সেলসিয়াস।
অর্থ: এটি একটি রূপালি ধূসর,
অবস্থান্তর ধাতু,
মৌলিক পদার্থ।
এটি অত্যন্ত
প্লাটিনাম র মতো কঠিন পদারথ।
রাসায়নিকভাবে নিষ্ক্রিয়। র্যায় সারণীতে এটি
প্লাটিনাম দলের
অন্তর্গত। প্রকৃতিতে আলাদা বা মুক্ত অবস্থায় কিংবা অন্য ধাতুর সাথে সংকর অবস্থায় পাওয়া যায়। যৌগের অংশ হিসেবে প্রকৃতিতে এটি খুবই বিরল, কেবল বোউয়িআইট ও রোডপ্লামসাইটের মত খনিজ পদার্থগুলিতে একে পাওয়া যায়। প্রকৃতিতে এটির একটি মাত্র আইসোটোপ
103Rh
পাওয়া যায়।
বর্তমানে বিশ্বের ৮০% রোডিয়াম মোটরযান শিল্পে গাড়ি থেকে নিঃসৃত বিষাক্ত
গ্যাসকে কম বিষাক্ত করার রাসায়নিক প্রক্রিয়ায় অণুঘটক হিসেবে ব্যবহার করা হয়।
এছাড়া সোনা-রূপার গহনায় ক্ষয়নিরোধী প্রলেপ হিসেবে এর ব্যবহার আছে।