বিষয়:  
		রবীন্দ্রসঙ্গীত। 
	
		শিরোনাম: 
		 
বিশ্ববীণারবে 
		বিশ্বজন মোহিছে
		
		পাঠ ও পাঠভেদ:
		
	-  
	 
	গীতবিতান (বিশ্বভারতী, কার্তিক ১৪১২)-এর পাঠ: 
	 
	
	 পূজা  ১৩৬
		
			বিশ্ব যখন নিদ্রামগন, গগন অন্ধকার,
     
        কে দেয় আমার বীণার তারে এমন ঝঙ্কার॥
			
			নয়নে ঘুম নিল কেড়ে,   উঠে বসি শয়ন ছেড়ে
			-
                
        মেলে আঁখি চেয়ে থাকি, পাই নে দেখা তার॥
			
			গুঞ্জরিয়া গুঞ্জরিয়া প্রাণ উঠিল পুরে,
              
        জানি নে কোন্ বিপুল বাণী বাজে ব্যাকুল সুরে।
কোন্ বেদনায় বুঝি না রে   হৃদয় ভরা অশ্রুভারে,
                 
        পরিয়ে দিতে চাই কাহারে আপন কণ্ঠহার
			॥ 
		
	
 
	
	 
 [নমুনা]
		
		 
		
		RBVBMS 478 
 [
 নমুনা]
	
	
	 তথ্যানুসন্ধান
	
		
		RBVBMS 478 
		
		পাণ্ডুলিপিতে তারিখ উল্লেখ আছে '৪ বৈশাখ ১৩১৭'। 
		
		গানটি  
		রবীন্দ্রনাথের ৪৮ বৎসর ১১ মাস অতিক্রান্ত বয়সের রচনা।
       
		  [রবীন্দ্রনাথের 
		৪৮ বৎসর অতিক্রান্ত বয়সে রচিত গানের তালিকা] 
	 	
		
		 খ. 
	প্রকাশ ও গ্রন্থভুক্তি:
			- 
			 গ্রন্থ:
				-   
				
				কাব্যগ্রন্থ
				- 
				অষ্টম খণ্ড [ইন্ডিয়ান প্রেস 
			১৩২৩। 
				গীতাঞ্জলি, গান সংখ্যা ৫৩। পৃষ্ঠা 
				৩৪৫] 
	[নমুনা]
 
 
-  
				
				গীতবিতান
 
					-  
	প্রথম খণ্ড, প্রথম সংস্করণ (বিশ্বভারতী, আশ্বিন ১৩৩৮),
				 পৃষ্ঠা: ৩৫৪।
[নমুনা]
 
-  
					প্রথম খণ্ড, দ্বিতীয় সংস্করণ
					(বিশ্বভারতী, মাঘ ১৩৪৮), 
					পর্যায়:
					পূজা,
					 উপবিভাগ: 
 বিরহ ৯, পৃষ্ঠা: ৫৯।
	[ নমুনা]
 
-  
					অখণ্ড, তৃতীয় সংস্করণ 
			(বিশ্বভারতী, ১৩৮০)। 
					
					পূজা
					১৩৬। উপবিভাগ:
	 বিরহ
	 
					৯। 
					পৃষ্ঠা ৬৩।
	
 
 
-  
				
				গীতলিপি
				-  তৃতীয় ভাগ (১৯১০ 
		খ্রিষ্টাব্দ, ১৩১৭)। 
				সুরেন্দ্রনাথ 
বন্দোপাধ্যায়-কৃত 
স্বরলিপি-সহ 
মুদ্রিত হয়েছিল।
 
 
-  
				
				গীতাঞ্জলি
 
					-  
					ইন্ডিয়ান পাবলিশিং 
			হাউস (২০ ভাদ্র ১৩১৭ বঙ্গাব্দ ), 
					৬১  সংখ্যক গান,
				 
					পৃষ্ঠা: ৭২। 
[নমুনা]
 
-  
					রবীন্দ্ররচনাবলী একাদশ খণ্ড
					(বিশ্বভারতী , 
			আশ্বিন ১৩৯৩) ,
					৬০  সংখ্যক গান, 
					পৃষ্ঠা: 
					
	 ৫০। 
 
 
-  
				
				ধর্ম্মসঙ্গীত(ইন্ডিয়ান প্রেস্ লিমিটেড, ১৩২১ বঙ্গাব্দ), 
	 পৃষ্ঠা: 
			২৭-২৮।  
				[নমুনা: 
	প্রথমাংশ,
	শেষাংশ]
	
				
-  
				
				সঙ্গীত-গীতাঞ্জলি
				(১৯২৭ 
খ্রিষ্টাব্দ, 
				১৩৩৪ বঙ্গাব্দ)। 
			ভীমরাও শাস্ত্রী-কৃত স্বরলিপি-সহ মুদ্রিত হয়েছিল।
				
-  
				
স্বরবিতান অষ্টাত্রিংশ খণ্ড (৩৮) (বিশ্বভারত,
				বৈশাখ ১৪১৫)
			খণ্ডের ৩য় গান। পৃষ্ঠা ১০-১২।
			নমুনা]
			
				
 
-  পত্রিকা:
 
				-  
				
				বঙ্গদর্শন (বৈশাখ ১৩১৭ বঙ্গাব্দ)। 
			শিরোনাম-নিশীথে'। পৃষ্ঠা ২৯। উল্লেখ্য এই পত্রিকাটি বিলম্বে প্রকাশিত 
			হয়েছিল। বঙ্গ লাইব্রেরির ক্যাটলগ অনুসারে, বঙ্গদর্শনের এই সংখ্যাটি 
			প্রকাশিত হয়েছিল ১০ জুলাই, ২৬ আষাঢ় তারিখে। কিন্তু পত্রিকাটির উক্ত 
			সংখ্যায় তারিখটি বৈশাখ হিসাবে দেখানো হয়েছিল। [নমুনা]
 
-  
				
				সঙ্গীত প্রকাশিকা(শ্রাবণ ১৩১৭ বঙ্গাব্দ)। সুরেন্দ্রনাথ বন্দোপাধ্যায়-কৃত স্বরলিপি-সহ মুদ্রিত হয়েছিল।
				
 
 
 
-  প্রকাশের 
			কালানুক্রম: গানটির প্রথম প্রকাশের নমুনা হিসেবে পাওয়া যায় বঙ্গদর্শন পত্রিকাটির 'বৈশাখ ১৩১৭ সংখ্যা' থেকে। কিন্তু প্রকৃতপক্ষে পত্রিকাটি হয়েছিল ১৩১৭ বঙ্গাব্দের ২৬ আষাঢ় তারিখে। এরপর অন্যান্য যে সকল গ্রন্থাদিতে এই গানটি প্রকাশিত হয়েছিল, সেগুলো হলো- সঙ্গীত প্রকাশিকা (শ্রাবণ ১৩১৭), গীতাঞ্জলি  (ভাদ্র ১৩১৭), গীতলিপি তৃতীয় ভাগ (১৩১৭), সংগীত-গীতাঞ্জলি (১৩৩৪) ও কাব্যগ্রন্থ অষ্টম খণ্ড (১৩২৩)।
এ সকল গ্রন্থাদির পরে, ১৩৩৮ বঙ্গাব্দের আশ্বিন মাসে প্রকাশিত গীতবিতান -এর প্রথম খণ্ড, প্রথম সংস্করণ - গানটি প্রথম অন্তর্ভুক্ত হয়েছিল। এরপর এই গ্রন্থের প্রথম খণ্ড, দ্বিতীয় সংস্করণ প্রকাশিত হয়েছিল ১৩৪৮ বঙ্গাব্দের মাঘ মাসে। এই সংস্করণে গানটি অন্তর্ভুক্ত হয়েছিল পূজা, পর্যায়ের 'বিরহ' উপবিভাগে। ১৩৭১ বঙ্গাব্দের আশ্বিন মাসে প্রকাশিত অখণ্ড গীতবিতানের পূজা, পর্যায়ের 'বিরহ' উপবিভাগে ১৩৬ সংখ্যক গান হিসেবে অন্তর্ভুক্ত হয়েছিল। এরপর অখণ্ড গীতবিতানের তৃতীয় সংস্করণ পৌষ ১৩৮০ বঙ্গাব্দের পৌষ মাসে গানটি পূজা, পর্যায়ের 'বিরহ' উপবিভাগেই অন্তর্ভুক্ত হয়েছিল। 
 
 
.  সঙ্গীতবিষয়ক তথ্যাবলী:
			-  
			স্বরলিপি:  [নমুনা]
- 
			 
			স্বরলিপিকার: সুরেন্দ্রনাথ বন্দোপাধ্যায়  [গীতলিপি-৩য় ভাগ থেকে স্বরবিতান-৩৮'এ গৃহীত হয়েছে ভীমরাও শাস্ত্রী  সঙ্গীত গীতাঞ্জলি।]
 [
	 সুরেন্দ্রনাথ 
			বন্দ্যোপাধ্যায় 
			-কৃত স্বরলিপির তালিকা ]
-  
			 সুর ও তাল: 
			
-  
			পর্যায়:
			- বিষয়াঙ্গ: পূজা, প্রার্থনা
- সুরাঙ্গ: খেয়ালাঙ্গ
 
-  
			গ্রহস্বর: পা। 
			
 
-  
			লয়: মধ্য।