২. বিশেষণ১. ঊর্ধ্বক্রমবাচকতা {| পৃথিবীসদৃশ গ্রহ | সৌরগ্রহ | গ্রহ | মহাকাশীয় বস্তু | প্রাকৃতিক লক্ষ্যবস্তু | এককঅংশ | দৈহিক-লক্ষ্যবস্তু | দৈহিক সত্তা | সত্তা | }
অর্থ: বিশেষ অর্থে পৃথিবী।
সমার্থক শব্দাবলি: অখিল, অচলকীলা,অচলা, অদিতি, অদ্রিকীলা, অধিলোক, অনন্তা, অবনীমণ্ডল, অব্ধিদ্বীপা,অব্ধিমেখলা, অবনী, অবনীতল, আদিম, আদ্য, ইড়া, ইড়িকা, ইরা, ইলা, ইলিকা, ইহজগৎ, ইহলোক, উদধিবস্ত্রা, উর্বরা, উর্বী, কাশ্যপী, কু, ক্রোড়কান্তা, ক্ষমা, ক্ষিতি, ক্ষিতিজ, ক্ষোণি, ক্ষৌণী, ক্ষ্মা, খগবতী, খণ্ডনী, গন্ধবতী, গিরিকর্ণিকা, গো, গোত্রা, চরাচর, জগ, জগৎ, জগতী, জগদ্বহা, জাহান, জীবলোক, জ্যা, দুনিয়া, দোহিনী, দ্বিরা,ধরণী, ধরা, ধরাতল, ধরাধাম, ধরিত্রী, ধাত্রী, ধারণী, ধারতি, ধারয়িত্রী, ধারিণী, নরলোক, নিখিল, নিশ্চলা, নৃলোক, পারা, পিষ্টপ, পৃথিবী, পৃথিবীতল, পৃথিবীমণ্ডল, পৃথ্বী, বরা,বিপুলা, বসুধা, বসুন্ধরা, বসুমতী, বসুমাতা, বিশ্ব, বিশ্বম্ভরা, বীজপ্রসূ, বীজসূ, ভবলোক, ভুবন, ভুবনমাতা, ভূ, ভূখণ্ড, ভূতধাত্রী, ভূতল, ভূভাগ, ভূমণ্ডল, ভূমি, ভূর, ভূর্লোক, ভূলোক, মনুষ্যলোক, মরজগৎ, মর্ত, মর্ত্যধাম, মর্ত্যলোক, মহা, মহাকান্তা, মহী, মহীমণ্ডল, মেদিনী, রত্নগর্ভা, রত্নাবতী, রসা, শ্যামা, সংসার, সর্বংসহা, সপ্তদ্বীপা, সমুদ্রমেখলা, সমুদ্রাম্বরা, সসাগরা, সাগরনেমি, সাগরমেখলা, সাগরাম্ববরা, সৃষ্টি, সৃষ্টিতল, স্থিরা।
২. ঊর্ধ্বক্রমবাচকতা { | প্রাকৃতিক লক্ষ্যবস্তু | দৈহিক-লক্ষ্যবস্তু | দৈহিক সত্তা | সত্তা |}
অর্থ: মহাকাশ এবং এর অন্তর্গত সকল উপকরণ নিয়ে অখণ্ড সত্তাকে বিবেচনা করা হয়, তার সাধারণ নাম। বিশ্ব (Universe) শব্দকে ব্যাপক অর্থে প্রকাশ করার জন্য, এর সাথে অন্যান্য বিশেষণবাচক শব্দ ব্যবহার করা হয়।
ইংরেজি: Universe
সমার্থক শব্দাবলি: অখিলবিশ্ব, অখিলভুবন, নিখিলবিশ্ব, নিখিলভুবন, মহাজগৎ, মহাবিশ্ব, বিশ্ব, বিশ্বচরাচর, বিশ্বগোলক, বিশ্বচক্র, বিশ্বনিখিল, বিশ্বব্রহ্মাণ্ড, বিশ্বমণ্ডল, ব্রহ্মাণ্ড।
২. বিশেষণ
অর্থ: মানুষের মনোজগতে যা বিরাট, মহান, ব্যাপক, সর্বজন হিসেবে বিবেচিত
হয়। এক্ষেত্রে পৃথিবী অর্থে বিশ্ব ও বিরাট বা ব্যাপক অর্থে বিশ্ব শব্দটি যুগপৎ
ভাবকে ধারণ করে। যেমন- বিশ্বকবি, বিশ্বজন, বিশ্ববাসী, বিশ্ববিখ্যাত, বিশ্ববিশ্রুত, বিশ্বমানব,
বিশ্বমূর্ত, বিশ্বমোহন, বিশ্বসভা ইত্যাদি।
সূত্র :