মন্ (মনে ধারণ করা)+
য (যক)
=মধ্য +ম
১. পদ:
বিশেষ্য
ঊর্ধ্বক্রমবাচকতা {স্বর ।
সাঙ্গীতিক স্কেল।
সঙ্গীতোপযোগী ধ্বনি।
যৌগিকধ্বনি ।
শ্রাব্য-ধ্বনি |
শব্দ |
শব্দলক্ষণ গুণ |
লক্ষণগুণ
। সত্তাগুণ
বিমূর্তন|
বিমূর্ত-সত|
সত্তা|}
অর্থ: ভারতীয় সঙ্গীতশাস্ত্রে সপ্তস্বরের চতুরথ স্বর
সমার্থক শব্দাবলি: মধ্যম, মা [বিস্তারিত:
মধ্যম
(সঙ্গীতকোষ) ]
পদ:
বিশেষ্য
ঊর্ধ্বক্রমবাচকতা {।
গ্রাম।
স্বরবিন্যাস।।
স্বর
।
সাঙ্গীতিক স্কেল।
সঙ্গীতোপযোগী ধ্বনি।
যৌগিকধ্বনি ।
শ্রাব্য-ধ্বনি |
শব্দ |
শব্দলক্ষণ গুণ |
লক্ষণগুণ
। সত্তাগুণ
বিমূর্তন|
বিমূর্ত-সত|
সত্তা|}
অর্থ: সঙ্গীতশাস্ত্রে স্বর অধিগ্রহণ পূর্বক স্বরক্রমবিন্যাস গঠন। বৈদিক যুগের
শেষের দিকে গন্ধর্ব জাতির সঙ্গীতাচার্যদের দ্বারা গ্রাম সৃষ্টি হয়েছিল। আদিতে গ্রাম
ছিল তিনটি। এগুলো হলো- ষড়্জগ্রাম, মধ্যমগ্রাম ও গান্ধার গ্রাম।
[দেখুন
মধ্যমগ্রাম, বিশ্বকোষ]
পদ :
বিশেষণ
অর্থ: যে কোনো দশার মধ্যবর্তীয় অবস্থা।
সমার্থক শব্দাবলি:
মাঝামাঝি (ভালোও নয় মন্দও নয়, কমও নয় বেশিও নয়)
২. মেজ (মধ্যম ভ্রাতা)
সূত্র:
- চলন্তিকা। রাজশেখর বসু। এমসি সরকার অ্যান্ড সন্স প্রাইভেট লিঃ।
১৪০৮।
- নাট্যশাস্ত্র। অষ্টাবিংশ অধ্যায়। নারদ। বঙ্গানুবাদ: ডঃ সুরেশচন্দ্র
বন্দ্যোপাধ্যায় ও ডঃ ছন্দা চক্রবর্তী। নবপত্র প্রকাশন। ডিসেম্বর ২০১৪
- বঙ্গীয় শব্দকোষ (প্রথম ও দ্বিতীয় খণ্ড)। হরিচরণ বন্দ্যোপাধ্যায়। সাহিত্য
অকাদেমী। ২০০১।
- বাংলা একাডেমী ব্যবহারিক বাংলা অভিধান। মার্চ ২০০৫।
- বাঙ্গালা ভাষার অভিধান (প্রথম ও দ্বিতীয় খণ্ড)। জ্ঞানেন্দ্রমোহন দাস।
সাহিত্য সংসদ। নভেম্বর ২০০০।
- বৃহদ্দেশী। মতঙ্গ। সম্পাদনা: রাজেশ্বর মিত্র। সংস্কৃত
পুস্তক ভাণ্ডার।
- ভারতীয় সঙ্গীতের
ইতিহাস । প্রথম খণ্ড। স্বামী প্রজ্ঞানানন্দ।
শ্রীরামকৃষ্ণ বেদান্ত মঠ। ১৯৬১
- শব্দবোধ অভিধান। আশুতোষ দেব। দেব সাহিত্য কুটির। মার্চ ২০০০।
- সংসদ বাংলা অভিধান। সাহিত্য সংসদ। শৈলেন্দ্র বিশ্বাস। মার্চ ২০০২।
- সঙ্গীতমকরন্দঃ। নারদ। সম্পাদনা ও ভাষান্তর: ডঃ প্রদীপকুমার ঘোষ। রিসার্চ
ইনস্টিটিউট অব ইন্ডিয়ান মিউজিকোলোজি। ১৯৮৮
- সঙ্গীতরত্নাকর। শার্ঙ্গদেব। অনূবাদ: সুরেশচন্দ্র
বন্দ্যোপাধ্যায়। ২২ শ্রাবণ ১৪০৮
- সরল বাঙ্গালা
অভিধান। সুবলচন্দ্র
মিত্র।