শব্দ
বস্তুর কম্পনে পার্শবর্তী মাধ্যমে যে শক্তি উৎপন্ন হয়, এবং ওই মাধ্যমে তরঙ্গাকারের
ছড়িয়ে পড়ে। তরঙ্গাকারে প্রকাশিত শক্তি হলো শব্দ।
১.ঊর্ধ্বক্রমবাচকতা
{শব্দ|
যান্ত্রিক প্রপঞ্চ |
ভৌত প্রপঞ্চ |
প্রাকৃতিক প্রপঞ্চ |
প্রপঞ্চ |
দৈহিক প্রক্রিয়া ।
দৈহিক সত্তা |
সত্তা |}
ইংরেজি:
sound
ব্যাখ্যা: যান্ত্রিক প্রপঞ্চের একটি বিশেষ প্রকরণ।
বস্তুর কম্পনে পার্শবর্তী মাধ্যমে যে শক্তি উৎপন্ন হয়, এবং ওই মাধ্যমে তরঙ্গাকারের
ছড়িয়ে পড়ে। ফলে এক ধরনের যান্ত্রিক প্রপঞ্চের সৃষ্টি হয়। এই যান্ত্রিক প্রপঞ্চে
মূলত শক্তি রূপে বিরাজ করে। মাধ্যমের মধ্য দিয়ে প্রবহমান এই শক্তি যখন মানুষ তার
শ্রবণেন্দ্রিয়ের মাধ্যমে অনুভব করে তখন তা শ্রাব্য ধ্বনি হিসেবে বিবেচিত হয়।
মানুষের শ্রবণ ক্ষমতার বিচারে শব্দ হতে পারে তিন প্রকার।
২. শব্দ শক্তি বিশেষ, তাই শব্দ মাত্রে বিমূর্ত। এই বিচারে এর ভিন্নতর
ঊর্ধ্বক্রমবাচকতা হয় বিমূর্তন শ্রেণির।(Audible sound):
২০ থেকে ২০,০০০ কম্পাঙ্ক সীমার ভিতরে উৎপন্ন শব্দসমূহ, যা মানুষের
গড় শ্রবণ ক্ষমতার দ্বারা অনুভূত হয়।
২.
অবশ্রুতি বা শব্দেতর শব্দ
(Infrasonic sound):
২০ কম্পাঙ্কের নিচের শব্দকে বলা হয় অবশ্রুতি বা শব্দেতর।
৩.
শব্দোত্তর বা শ্রবণোত্তর (Ultrasonic sound):
২০,০০০ কম্পাঙ্কের উপরের শব্দকে বলা হয় শব্দোত্তর বা শ্রবণোত্তর।
২.
ঊর্ধ্বক্রমবাচকতা
{শব্দ
| ঘটিত বিষয়
|
বিশেষ ঘটনা |
মনস্তাত্ত্বিক ঘটনা |
বিমূর্তন |
বিমূর্ত-সত্তা |
সত্তা
}
(noise):
অসঙ্গতিপূর্ণ এবং
দুর্বোধ্য শব্দ।
পশু-চিৎকার
(cry,
the characteristic utterance of an animal):
যে কোনো পশুর চিৎকার বা ডাক।