ইউরোপিয়াম
বানান বিশ্লেষণ: ই+উ+র্+ও+প্+ই+য়্+আ+ম্+অ।
উচ্চারণ:
iu.ro.pi.am (ইউ.রো.পি.আম্)
শব্দ-উৎস: ইংরেজি
Europe ( ইউরোপ )+ Europium > বাংলা ইউরোপিয়াম
পদ: বিশেষ্য

প্রতীক Eu
পারমাণবিক ওজন ১৫১.৯৬
পারমণবিক সংখ্যা ৬৩
ইলেক্ট্রোন সংখ্যা ৬৩
প্রোটোন ৬৩
ইলেক্টোন কক্ষ: ২ ৮ ১৮ ২৫ ৮ ২
ইলেক্ট্রোন শক্তিবিন্যাস :
4f7 6s2
গলনাঙ্ক :  ৮২২ ডিগ্রি সেলসিয়াস।
স্ফুটনাঙ্ক : ১৬০০ ডিগ্রি সেলসিয়াস।
আপেক্ষিক গুরুত্ব ৫.২৪৮ গ্রাম/ঘন সেমি

অর্থ: এটি একটি ল্যান্থানাইড (বিরল মৃত্তিকা) শ্রেণির কঠিন, ঘাতসহ, নমনীয় রুপালি সাদা মৌলিক পদার্থ 

১৮৭৯ খ্রিষ্টাব্দে ফ্রান্সের প্যারিসে Paul-Émile Lecoq de Boisbaudran স্যামারিয়াম একটি লবণের সন্ধান পান।এই লবণ নিয়ে গবেষণার সূত্রে ১৮৮৬ খ্রিষ্টাব্দে ফ্রান্সের রসায়নবিদ ইউগন ডেমার্কে (Eugène-Antole Demarçay) এই মৌলটি আবিষ্কার করেন। ১৯০১ খ্রিষ্টাব্দে তিনি স্যাআরিয়াম ম্যাগনেশিয়াম নাইট্রেটকে বার বার স্ফটকীকরণ করেন এবং সবশেষে তিনি ইউরোপিয়াম পৃথক করতে সক্ষম হয়েছিলেন। এর ৩০টি আইসোপটোপ পাওয়া যায়। এদের ভর পারমাণবিক সীমা ১৩১-১৬২। এর ভিতরে 151Eu এবং 153Eu স্থায়ী

ইউরোপিয়াম মুক্তভাবে পাওয়া যায় না। তবে বেশ কিছু আকরিক থেকে একে পৃথক করা হয়। এর ভিতরে রয়েছে- মোনাজাইট, ব্যাস্টানেসাইট ও জেনোটাইম।