সতী
নাট্যকার
মন্মথ রায় রচিত একটি নাটক।
১৯৩৭ খ্রিষ্টাব্দের ২৮ এপ্রিল (বুধবার, ১৫ বৈশাখ ১৩৪৪), কলকাতার
নাট্যনিকেতন মঞ্চে অভিনীত হয়েছিল। এই
নাটকে নজরুলের রচিত ১০টি গান ব্যবহৃত হয়েছিল। এই গানগুলো হলো-
- একদা সব সুরাসুরের খেয়াল হল
[তথ্য]
চরিত্র: কথক। শিল্পী: রাধাচরণ ভট্টাচার্য
- ত্রিভুবনবাসী যুগল মিলন
[তথ্য]
চরিত্র: কৈলাসবাসীদের গান।]
- দেব আর্শীবাদ- লহ সতী পুণ্যবতী
[তথ্য]
চরিত্র: সখীদের গান]
- দেবী তোমার চরণ কমল
[তথ্য]
চরিত্র: বিজয়ার গান। শিল্পী: দুর্গারাণী
- পাষাণী মেয়ে! আয়, আয় বুকে আয়
[তথ্য]
চরিত্র: বৈতালিক। শিল্পী: রাধাচরণ ভট্টাচার্য।
- বাজো বাঁশরি বাজো বাঁশরি বাজো
[তথ্য]
চরিত্র: সখীদের গান। সুর: নজরুল ইসলাম
- বাবার হলো বিয়ে
[তথ্য]
চরিত্র: ভৃঙ্গীর গান। শিল্পী: মণি ঘোষ ও পঞ্চানন বন্দ্যোপাধ্যায়। সুর: নজরুল ইসলাম
- বিরূপ আঁখির কি রূপই তুই আঁকলি
[তথ্য]
চরিত্র: বিজয়া। শিল্পী: দুর্গারাণী। সুর: নজরুল ইসলাম
- যদি বুদ্ধির শ্রীবৃদ্ধি চাও
[তথ্য]
চরিত্র: কৈলাসবাসীদের গান
- সন্ধ্যার আঁধার ঘনাইল মাগো
[তথ্য]
বিজয়ার গান। শিল্পী: দুর্গারাণী। সুর: নজরুল ইসলাম