তোমারি নাম বলব নানা ছলে,
বলব একা বসে আপন মনের ছায়াতলে॥
বলব বিনা ভাষায়, বলব বিনা আশায়,
বলব মুখের হাসি দিয়ে, বলব চোখের জলে॥
বিনা প্রয়োজনের ডাকে ডাকব তোমার নাম,
সেই ডাকে মোর শুধু-শুধুই পূরবে মনস্কাম।
শিশু যেমন মাকে নামের নেশায় ডাকে,
বলতে পারে এই সুখেতেই মায়ের নাম সে বলে॥
পাণ্ডুলিপির পাঠ: RBVBMS 229 [নমুনা]
খ. প্রকাশ ও গ্রন্থভুক্তি:
গ্রন্থ:
কাব্যগ্রন্থ নবম খণ্ড (ইন্ডিয়ান প্রেস, ১৩২৩ বঙ্গাব্দ), গীতিমাল্য ৩২, পৃষ্ঠা ৩২৪। [নমুনা]
দ্বিতীয় খণ্ড, প্রথম সংস্করণ (বিশ্বভারতী, আশ্বিন ১৩৩৮), পৃষ্ঠা ৪২২। [নমুনা]
প্রথম খণ্ড, দ্বিতীয় সংস্করণ (বিশ্বভারতী, মাঘ ১৩৪৮), পর্যায়: পূজা, উপবিভাগ: প্রার্থনা ১৪, পৃষ্ঠা: ৪৫। [নমুনা]
অখণ্ড, তৃতীয় সংস্করণ (বিশ্বভারতী, পৌষ ১৩৮০), পূজা ১০৫, উপ-বিভাগ : প্রার্থনা-১৪, পৃষ্ঠা: ৪৮।
গীতি-চর্চ্চা (বিশ্বভারতী, পৌষ ১৩৩২), গান সংখ্যা ৬১, পৃষ্ঠা: ৪৫-৪৬। [নমুনা: প্রথমাংশ, শেষাংশ]
রবীন্দ্ররচনাবলী একাদশ খণ্ড (বিশ্বভারতী, আষাঢ় ১৩৪৯), গান সংখ্যা ৩২, পৃষ্ঠা ১৫৯।
স্বরবিতান চত্বারিংশ (৪০) (বিশ্বভারতী, বৈশাখ ১৪১৩) খণ্ডের ১৬ সংখ্যক গান। পৃষ্ঠা ৫৩-৫৫।
পত্রিকা:
আনন্দ-সঙ্গীত পত্রিকা (চৈত্র ১৩২০ বঙ্গাব্দ)। ইন্দিরাদেবী-কৃত স্বরলিপি-সহ মুদ্রিত হয়েছিল।
তত্ত্ববোধিনী (ফাল্গুন ১৮৩৫ শকাব্দ ১৩২০ বঙ্গাব্দ)। গান সংখ্যা ৪। পৃষ্ঠা: ২৩৭। [নমুনা]
প্রকাশের
কালানুক্রম:
১১ই মাঘ ১৩২০ বঙ্গাব্দ
(শনি,
জানুয়ারি, ১৯১৪
খ্রিষ্টাব্দ)
তারিখে আদি
ব্রাহ্মসমাজের চতুরশীতিতম সাংবৎসরিক
ব্রহ্মোৎসবের
সান্ধ্যকালীন অধিবেশন অনুষ্ঠিত হয়-
আদি ব্রাহ্মসমাজ মন্দিরে।
উক্ত অনুষ্ঠানে এই গানটি
গীত হয়েছিল। এরপর গানটি
তত্ত্ববোধিনী
পত্রিকার
'ফাল্গুন ১৩২০ বঙ্গাব্দ' সংখ্যায় প্রকাশিত হয়েছিল। এরপরের মাসে অর্থাৎ
১৩২০ বঙ্গাব্দের
চৈত্র মাসে
আনন্দ-সঙ্গীত পত্রিকা
ও
প্রবাসী-তে
প্রকাশিত হয়েছিল। এরপর অন্যান্য যে সকল গ্রন্থাদিতে গানটি অন্তর্ভুক্ত
হয়েছিল, সেগুলো হলো-
গীতিমাল্য
প্রথম সংস্করণ (১৩২১),
কাব্যগ্রন্থ নবম খণ্ড
(১৩২৩)
ও
গীতি-চর্চ্চা
(১৩৩২)।
১৩৩৮ বঙ্গাব্দের আশ্বিন মাসে
প্রকাশিত
গীতবিতান
-এর
দ্বিতীয় খণ্ড, প্রথম সংস্করণে-
গানটি প্রথম অন্তর্ভুক্ত হয়েছিল।
এর
প্রথম খণ্ড, দ্বিতীয় সংস্করণ প্রকাশিত হয়েছিল ১৩৪৮ বঙ্গাব্দের মাঘ
মাসে। এই সংস্করণে গানটি অন্তর্ভুক্ত হয়েছিল
পূজা,
পর্যায়ের উপবিভাগ: প্রার্থনা হিসেবে।
১৩৭১ বঙ্গাব্দের
আশ্বিন মাসে প্রকাশিত অখণ্ড গীতবিতানের ১০৫
সংখ্যক গান হিসেবে অন্তর্ভুক্ত হয়েছিল। অখণ্ড গীতাবিতানের তৃতীয়
সংস্করণ প্রকাশিত হয়েছিল পৌষ ১৩৮০ বঙ্গাব্দের পৌষ মাসে।
গ. সঙ্গীতবিষয়ক তথ্যাবলি:
স্বরলিপি: [স্বরলিপি]
স্বরলিপিকার:
ইন্দিরাদেবী ।
[আনন্দ-সঙ্গীত পত্রিকা (চৈত্র
১৩২০ বঙ্গাব্দ) থেকে
স্বরবিতান চত্বারিংশ (৪০)-এ গৃহীত হয়েছে।]
[ইন্দিরাদেবী
-কৃত স্বরলিপিসহ মুদ্রিত]
সুর ও তাল:
স্বরবিতান চত্বারিংশ (৪০)-এ গৃহীত স্বরলিপিতে রাগ-তালের উল্লেখ নেই। উক্ত স্বরলিপিটি ৪।৪।৪।৪ মাত্রাছন্দে 'ত্রিতাল'-এ নিবদ্ধ।
রাগ: খাম্বাজ। অঙ্গ: বাউল। তাল: ত্রিতাল [রবীন্দ্রসংগীত : রাগ-সুর নির্দেশিকা। সুধীর চন্দ। প্যাপিরাস, ডিসেম্বর ২০০৬], পৃষ্ঠা: ৫৭ ।
অঙ্গ: কীর্তন। তাল
ত্রিতাল
[রাগরাগিণীর এলাকায় রবীন্দ্রসংগীত, প্রফুল্লকুমার চক্রবর্তী, জুলাই
২০০১, পৃষ্ঠা: ১০০।
[খাম্বাজ
রাগে নিবদ্ধ রবীন্দ্রসঙ্গীতের তালিকা]
[ত্রিতাল
তালে নিবদ্ধ রবীন্দ্রসঙ্গীতের তালিকা]
গ্রহস্বর: ধা।
লয়: মধ্য।