বিষয়: রবীন্দ্রসঙ্গীত।
শিরোনাম:
জাগো নির্মল
নেত্রে
রাত্রির পরপারে
পাঠ ও পাঠভেদ:
- গীতবিতান
অখণ্ড ( বিশ্বভারতী, কার্তিক ১৪১২ )-এর
পূজা
পর্যায়ের ২৭৫ সংখ্যক গান। উপবিভাগ
জাগরণ
১২,
জাগো নির্মল
নেত্রে
রাত্রির পরপারে,
জাগো
অন্তরক্ষেত্রে
মুক্তির অধিকারে
॥
জাগো ভক্তির
তীর্থে
পূজাপুষ্পের ঘ্রাণে,
জাগো
উন্মুখচিত্তে,
জাগো অম্লানপ্রাণে,
জাগো
নন্দননৃত্যে
সুধাসিন্ধুর ধারে,
জাগো স্বার্থের
প্রান্তে
প্রেমমন্দিরদ্বারে
॥
জাগো উজ্জ্বল
পুণ্যে,
জাগো নিশ্চল আশে,
জাগো নিঃসীম
শূন্যে
পূর্ণের বাহুপাশে।
জাগো
নির্ভয়ধামে,
জাগো সংগ্রামসাজে,
জাগো ব্রহ্মের
নামে,
জাগো কল্যাণকাজে,
জাগো
দুর্গমযাত্রী
দুঃখের অভিসারে,
জাগো স্বার্থের
প্রান্তের
প্রেমমন্দিরদ্বারে
॥
- তথ্যানুসন্ধান
- পাণ্ডুলিপির
পাঠ:
RBVBMS 478
[নমুনা]
- ক. রচনাকাল ও স্থান:
রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর ৩১শে
শ্রাবণ
কলকাতা থেকে শিলাইদহ যান। এরপর পতিসর ঘুরে তিনি কলকাতায় ফিরে আসেন ১১ আষাঢ়। আর
শান্তিনিকেতনে ফিরে আসেন ভাদ্র মাসের ১৪ তারিখে। একটি দীর্ঘ সময় পর, তিনি শ্রাবণ
মাসের ৪ তারিখ থেকে ১৫ই
আশ্বিনের ভিতর তিনি ৩টি গান রচনা করেন।
এর ভিতরে এই গানটি রচনা করেছিলেন
৪ আশ্বিন।
রবীন্দ্রনাথের ৪৯ বৎসর ৫ মাস বয়সের রচনা।
[রবীন্দ্রনাথের ৪৯ বৎসর অতিক্রান্ত বয়সের তালিকা]
- খ.
প্রকাশ ও গ্রন্থভুক্তি:
-
অখণ্ড সংস্করণ, তৃতীয় সংস্করণ ( বিশ্বভারতী,
কার্তিক ১৪১২), পর্যায়:
পূজা:
২৭৫,
উপবিভাগ:
জাগরণ ১২।
গীতালি
রবীন্দ্ররচনাবলী একাদশ
খণ্ড (বিশ্বভারতী)।
সংযোজন-২।
পৃষ্ঠা ২৯৭-৯৮।
গীতলিপি
চতুর্থ ভাগ [১৯১১ খ্রিষ্টাব্দ,
১৩১৭ বঙ্গাব্দ। সুরেন্দ্রনাথ
বন্দোপাধ্যায়-কৃত
স্বরলিপি-সহ মুদ্রিত হয়েছিল]
গীতিচর্চ্চা
[বিশ্বভারতী, পৌষ ১৩৩২ বঙ্গাব্দ।
গান সংখ্যা: ৮২। পৃষ্ঠা: ৬২-৬৩]
[নমুনা:
প্রথমাংশ,
শেষাংশ]
ধর্ম্মসঙ্গীত
[ইন্ডিয়ান
পাবলিশিং হাউস ১৩২১।
গান, পৃষ্ঠা: ১০৮-১০৯]
[নমুনা:
প্রথমাংশ,
শেষাংশ]
স্বরবিতান ষট্ত্রিংশ (৩৬) খণ্ডের ২১ সংখ্যক গান। পৃষ্ঠা ৫৪-৫৬]
[নমুনা]
পত্রিকা:
প্রকাশের কালানুক্রম:
১৩১৭ বঙ্গাব্দের
১১ মাঘ [বুধবার ২৫
জানুয়ারি ১৯১১
খ্রিষ্টাব্দ]
অনুষ্ঠিত
৮১তম মাঘোৎসবের
সায়ংকালীন
অধিবেশনে গানটি পরিবেশিত হয়েছিল। এই সূত্রে গানটি
তত্ত্ববোধিনী
পত্রিকার 'চৈত্র ১৩১৭
বঙ্গাব্দ' সংখ্যায় প্রকাশিত হয়েছিল। এরপর যে সকল গ্রন্থাদিতে অন্তর্ভুক্ত হয়ে গানটি
প্রকাশিত হয়েছিল, সেগুলো হলো-
ধর্ম্মসঙ্গীত
(১৩২১
বঙ্গাব্দ),
গীতিচর্চ্চা
(১৩৩২ বঙ্গাব্দ)
ও
গীতলিপি
চতুর্থ ভাগ (১৩১৭ বঙ্গাব্দ)।
এ সকল গ্রন্থাদির পরে,
১৩৩৮ বঙ্গাব্দের আশ্বিন মাসে প্রকাশিত
গীতবিতান
-এর
দ্বিতীয় খণ্ড, প্রথম সংস্করণ
ধর্মসঙ্গীত
(১৩২১ বঙ্গাব্দ)
থেকে
গানটি প্রথম অন্তর্ভুক্ত হয়েছিল।
এরপর
প্রথম খণ্ড, দ্বিতীয় সংস্করণ প্রকাশিত হয়েছিল ১৩৪৮ বঙ্গাব্দের মাঘ
মাসে। এই সংস্করণে গানটি অন্তর্ভুক্ত হয়েছিল
পূজা,
পর্যায়ের
জাগরণ
উপবিভাগের ১২ সংখ্যক গান
হিসেবে। ১৩৭১ বঙ্গাব্দের আশ্বিন মাসে প্রকাশিত অখণ্ড গীতবিতানের
পূজা
পর্যায়ের ২৭৫ সংখ্যক গান হিসেবে অন্তর্ভুক্ত হয়েছিল।
গানটি একইভাবে
অখণ্ড গীতাবিতানের তৃতীয় সংস্করণ
প্রকাশিত হয়েছিল পৌষ ১৩৮০ বঙ্গাব্দের পৌষ মাসে।
গ. সঙ্গীত বিষয়ক তথ্যাবলী:
৬]
[রবীন্দ্রসংগীত: রাগ-সুর নির্দেশিকা। সুধীর চন্দ।
প্যাপিরাস, ডিসেম্বর ২০০৬ । পৃষ্ঠা:
৫২]
[রাগ-রাগিণীর এলাকায় রবীন্দ্রসংগীত। প্রফুল্লকুমার
চক্রবর্তী। পশ্চিমবঙ্গ রাজ্য সংগীত আকাদেমি, জুলাই ২০০১।
পৃষ্ঠা:
৯২]
[হাম্বীর
রাগে নিবদ্ধ রবীন্দ্রসঙ্গীতের তালিকা]
তাল:
(চতুর্মাত্রিক)।
৬]
[রাগ-রাগিণীর এলাকায় রবীন্দ্রসংগীত। প্রফুল্লকুমার চক্রবর্তী।
পশ্চিমবঙ্গ রাজ্য সংগীত আকাদেমি, জুলাই ২০০১। পৃষ্ঠা:
৯২]
[একতাল
তালে নিবদ্ধ গানের তালিকা]
কাহারবা।
-
[রবীন্দ্রসংগীত: রাগ-সুর নির্দেশিকা। সুধীর চন্দ। প্যাপিরাস,
ডিসেম্বর ২০০৬ । পৃষ্ঠা:
৫২]
গ্রহস্বর:
র্সা।
লয়:
মধ্য।