বিষয়: রবীন্দ্রসঙ্গীত।
গান সংখ্যা :
শিরোনাম:
জাগো নির্মল
নেত্রে
রাত্রির পরপারে
পাঠ ও পাঠভেদ:
জাগো নির্মল নেত্রে রাত্রির পরপারে,
জাগো অন্তরক্ষেত্রে মুক্তির অধিকারে ॥
জাগো ভক্তির তীর্থে পূজাপুষ্পের ঘ্রাণে,
জাগো উন্মুখচিত্তে, জাগো অম্লানপ্রাণে,
জাগো নন্দননৃত্যে সুধাসিন্ধুর ধারে,
জাগো স্বার্থের প্রান্তে প্রেমমন্দিরদ্বারে ॥
জাগো উজ্জ্বল পুণ্যে, জাগো নিশ্চল আশে,
জাগো নিঃসীম শূন্যে পূর্ণের বাহুপাশে।
জাগো নির্ভয়ধামে, জাগো সংগ্রামসাজে,
জাগো ব্রহ্মের নামে, জাগো কল্যাণকাজে,
জাগো দুর্গমযাত্রী দুঃখের অভিসারে,
জাগো স্বার্থের প্রান্তের প্রেমমন্দিরদ্বারে ॥
গ্রন্থ:
গীতলিপি চতুর্থ ভাগ [১৯১১ খ্রিষ্টাব্দ, ১৩১৭ বঙ্গাব্দ। সুরেন্দ্রনাথ বন্দোপাধ্যায়-কৃত স্বরলিপি-সহ মুদ্রিত হয়েছিল]
গীতিচর্চ্চা [বিশ্বভারতী, পৌষ ১৩৩২ বঙ্গাব্দ। গান সংখ্যা: ৮২। পৃষ্ঠা: ৬২-৬৩] [নমুনা: প্রথমাংশ, শেষাংশ]
পত্রিকা:
তত্ত্ববোধিনী [চৈত্র ১৩১৭ বঙ্গাব্দ। হাম্বীর-একতালা। পৃষ্ঠা ২০৩ [নমুনা]
রেকর্ডসূ্ত্র
: পাওয়াপ্রকাশের কালানুক্রম:
১৩১৭ বঙ্গাব্দের ১১ মাঘ [বুধবার ২৫ জানুয়ারি ১৯১১ খ্রিষ্টাব্দ] অনুষ্ঠিত ৮১তম মাঘোৎসবের সায়ংকালীন অধিবেশনে গানটি পরিবেশিত হয়েছিল। এই সূত্রে গানটি তত্ত্ববোধিনী পত্রিকার 'চৈত্র ১৩১৭ বঙ্গাব্দ' সংখ্যায় প্রকাশিত হয়েছিল। এরপর যে সকল গ্রন্থাদিতে অন্তর্ভুক্ত হয়ে গানটি প্রকাশিত হয়েছিল, সেগুলো হলো- ধর্ম্মসঙ্গীত (১৩২১ বঙ্গাব্দ), গীতিচর্চ্চা (১৩৩২ বঙ্গাব্দগ. সঙ্গীত বিষয়ক তথ্যাবলী:
স্বরলিপিকার: সুরেন্দ্রনাথ বন্দোপাধ্যায়।
সুর ও তাল:
রাগ-হাম্বীর। তাল-চতুর্মাত্রিক একতাল। স্বরবিতান-৩
গ্রহস্বর-র্সা। লয়-মধ্য। ব্রহ্মসঙ্গীত।