বিষয়: রবীন্দ্রসঙ্গীত
শিরোনাম:
বিমল আনন্দে
জাগো রে।
পাঠ ও পাঠভেদ:
- গীতবিতান (বিশ্বভারতী, কার্তিক
১৪১২)-এর পাঠ:
পূজা:
২৮৩
বিমল
আনন্দে
জাগো রে।
মগন
হও সুধাসাগরে
॥
হৃদয়-উদয়াচলে
দেখো রে চাহি
প্রথম পরম জ্যোতিরাগ রে
॥
- পাণ্ডুলিপির পাঠ: রবীন্দ্র পাণ্ডুলিপি পাওয়া যায় নি
- তথ্যানুসন্ধান
- ক. রচনাকাল ও স্থান:
সুনির্দিষ্টভাবে রচনাকাল পাওয়া যায় না।
ধারণা করা হয়- গানটি ১৩০৫
বঙ্গাব্দের
১১ মাঘ
৬৯তম মাঘোৎসবে
উপলক্ষে রচিত হয়েছিল।
এই সময়
রবীন্দ্রনাথের
বয়স ছিল ৩৭ বৎসর ৯ মাস।
[৩৭ বৎসর
অতিক্রান্ত বয়সে রবীন্দ্রসঙ্গীতের তালিকা]
-
খ. প্রকাশ ও গ্রন্থভুক্তি:
-
গ্রন্থ:
-
পত্রিকা:
-
তত্ত্ববোধিনী (ফাল্গুন
১৮২০ শকাব্দ, ১৩০৫ বঙ্গাব্দ)।
নূতন ব্রহ্মসঙ্গীত। রাগিণী বাহাদুরী টোড়ী-
তাল ঢিমা তেতালা। পৃষ্ঠা ১৭৭] [নমুনা]
- প্রকাশের কালানুক্রম:
১৩০৫ বঙ্গাব্দের
১১ মাঘ
৬৯তম মাঘোৎসবে
গানটি প্রথম পরিবেশিত হয়েছিল।
এই সূত্র গানটি তত্ত্ববোধিনী পত্রিকার 'ফাল্গুন
১৩০৫ বঙ্গাব্দ'
সংখ্যায় প্রকাশিত হয়েছিল। এরপর যে সকল গ্রন্থে গানটি অন্তর্ভুক্ত হয়ে
প্রকাশিত হয়েছিল, সেগুলো হলো-
কাব্যগ্রন্থ অষ্টম খণ্ড
(১৩১০ বঙ্গাব্দ),
গান
দ্বিতীয় সংস্করণ
(১৩১৬
বঙ্গাব্দ),
ধর্ম্মসঙ্গীত
(১৩২১ বঙ্গাব্দ) ও
কাব্যগ্রন্থ
দশম খণ্ড
(১৩২৩ বঙ্গাব্দ)।
এ সকল গ্রন্থাদির পরে,
১৩৩৮ বঙ্গাব্দের আশ্বিন মাসে প্রকাশিত
গীতবিতান
-এর
প্রথম খণ্ড, প্রথম সংস্করণ
১৩১০ বঙ্গাব্দে প্রকাশিত 'মোহিত সেন সম্পাদিত কাব্যগ্রন্থের ৮ম ভাগের
'গান' অংশ থেকে গৃহীত হয়েছিল
এরপর
প্রথম খণ্ড, দ্বিতীয় সংস্করণ প্রকাশিত হয়েছিল ১৩৪৮ বঙ্গাব্দের মাঘ
মাসে। এই সংস্করণে গানটি অন্তর্ভুক্ত হয়েছিল
পূজা,
পর্যায়ের
জাগরণ উপবিভাগের ২০ সংখ্যক গান
হিসেবে। ১৩৭১ বঙ্গাব্দের আশ্বিন মাসে প্রকাশিত অখণ্ড গীতবিতানের
পূজা
পর্যায়ের ২৮৩ সংখ্যক গান হিসেবে অন্তর্ভুক্ত হয়েছিল।
গানটি একইভাবে
অখণ্ড গীতাবিতানের তৃতীয় সংস্করণ
প্রকাশিত হয়েছিল পৌষ ১৩৮০ বঙ্গাব্দের পৌষ মাসে।
- গ সঙ্গীত বিষয়ক তথ্যাবলী:
- ভাঙা গান:
এটি একটি ভাঙা গান। মূল গান-
সো নহি মারে ঙ্গে মোরি রে। গান্ধারী/ত্রিতাল।
দ্র:
রবীন্দ্রসঙ্গীতের ত্রিবেণী সঙ্গম। ইন্দিরাদেবী
চৌধুরানী। গান সংখ্যা :
১৪৭।
-
স্বরলিপিকার:
রমেশচন্দ্র
বন্দোপাধ্যায়।
রাধিকা প্রসাদ গোস্বামী'র গাওয়া গানের
রে কর্ড
থেকে
রমেশচন্দ্র
বন্দ্যো পাধায় এ গানটির স্বরলিপি করেন।
-
রাগ ও তাল:
-
রাগ-আশাবরী। তাল-আড়াঠেকা। [স্বরবিতান-৪৫]
-
রাগ-বাহাদুরী টাড়ী। তাল-ঢিমা তেতালা। [তত্ত্ববোধিনী]
-
রাগ: আশাবরী।
তাল:
আড়াঠেকা।
[রবীন্দ্রসংগীত : রাগ-সুর নির্দেশিকা।
সুধীর চন্দ। (প্যাপিরাস, ডিসেম্বর, ২০০৬)। পৃষ্ঠা: ৬৯]।
- রাগ: ভীমপলশ্রী।
তাল:
তেওরা।
[রাগরাগিণীর
এলাকায় রবীন্দ্রসংগীত, প্রফুল্লকুমার চক্রবর্তী, জুলাই ২০০১,পৃষ্ঠা: ১২১
।
-
বিষয়াঙ্গ: ব্রহ্মসঙ্গীত।
-
সুরাঙ্গ:
খেয়ালাঙ্গ
-
গ্রহস্বর: মা।