অচলা
বানান বিশ্লেষণ: অ+চ+অ+ল্+আ
উচ্চারণ:
ɔ.cɔl
(অ.চল্)
শব্দ-উৎস:
সংস্কৃত অচলা>
বাংলা অচলা
রূপতাত্ত্বিক বিশ্লেষণ:
√
চল্(গমন করা)
+
অ (অচ্), কর্তৃবাচ্য
+
আ
(টাপ্)
পদ:
বিশেষ্য
ঊর্ধ্বক্রমবাচকতা
{|
পৃথিবীসদৃশ গ্রহ |
সৌরগ্রহ |
গ্রহ |
মহাকাশীয় বস্তু |
প্রাকৃতিক লক্ষ্যবস্তু |
এককঅংশ |
দৈহিক-লক্ষ্যবস্তু |
দৈহিক সত্তা |
সত্তা |
}
অরথ:
পৃথিবী
সমার্থক শব্দাবলি:
অখিল,
অচলকীলা,
অচলা,
অদিতি, অদ্রিকীলা, অধিলোক, অনন্তা, অবনীমণ্ডল, অব্ধিদ্বীপা,অব্ধিমেখলা,
অবনী, অবনীতল, আদিম, আদ্য, ইড়া, ইড়িকা, ইরা, ইলা, ইলিকা, ইহজগৎ, ইহলোক,
উদধিবস্ত্রা, উর্বরা, উর্বী, কাশ্যপী,
কু, ক্রোড়কান্তা, ক্ষমা, ক্ষিতি, ক্ষিতিজ,
ক্ষোণি, ক্ষৌণী, ক্ষ্মা, খগবতী, খণ্ডনী, গন্ধবতী, গিরিকর্ণিকা, গো, গোত্রা, চরাচর,
জগ,
জগৎ, জগতী, জগদ্বহা,
জাহান, জীবলোক, জ্যা, দুনিয়া, দোহিনী, দ্বিরা,ধরণী, ধরা, ধরাতল, ধরাধাম, ধরিত্রী,
ধাত্রী, ধারণী, ধারতি, ধারয়িত্রী, ধারিণী, নরলোক,
নিখিল, নিশ্চলা, নৃলোক, পারা,
পিষ্টপ,
পৃথিবী,
পৃথিবীতল, পৃথিবীমণ্ডল, পৃথ্বী, বরা,বিপুলা, বসুধা, বসুন্ধরা,
বসুমতী, বসুমাতা,
বিশ্ব,
বিশ্বম্ভরা, বীজপ্রসূ, বীজসূ, ভবলোক, ভুবন, ভুবনমাতা, ভূ,
ভূখণ্ড, ভূতধাত্রী, ভূতল, ভূভাগ, ভূমণ্ডল, ভূমি, ভূর, ভূর্লোক, ভূলোক, মনুষ্যলোক,
মরজগৎ, মর্ত, মর্ত্যধাম, মর্ত্যলোক, মহা, মহাকান্তা, মহী, মহীমণ্ডল, মেদিনী,
রত্নগর্ভা, রত্নাবতী, রসা, শ্যামা, সংসার, সর্বংসহা, সপ্তদ্বীপা, সমুদ্রমেখলা,
সমুদ্রাম্বরা, সসাগরা, সাগরনেমি, সাগরমেখলা, সাগরাম্ববরা, সৃষ্টি, সৃষ্টিতল, স্থিরা।
সূত্র :