কানাই
বানান্ বিশ্লেষণ: ক্+আ+ন্+আ+ই
উচ্চারণ:
ka.nai
(কা.নাই)
শব্দ-উৎস:
সংস্কৃত কৃষ্ণ>
প্রাকৃত কণ্হ>
বাংলা কৃষ্ণ।
পদ:
বিশেষ্য
ঊর্ধ্বক্রমবাচকতা {অবতার
|
দেবাংশ
|
হিন্দু দেবতা |
হিন্দু দৈবসত্তা |
দৈবসত্তা
|
অতিপ্রাকৃতিক সত্তা |
অতিপ্রাকৃতিক বিশ্বাস |
বিশ্বাস
| প্রজ্ঞা
| জ্ঞান
| অভিজ্ঞা |
মনস্তাত্ত্বিক ঘটনা |
বিমূর্তন
|
বিমূর্ত সত্তা |
সত্তা |
}
অর্থ: হিন্দু পৌরাণিক কাহিনি মতে- বিষ্ণু দেবতার অবতার রূপে কৃষ্ণ জন্মগ্রহণ করেছিলেন।
আর কানাই হলো কৃষ্ণের সমার্থক নাম।
সমনাম:
অঘনাশন,
অচ্যুত,
অনঙ্গমোহন,
অনন্ত,
অরিমর্দন,
অরিষ্টমথন,
অরিষ্টসূদন,
অহিমার,
অহিরিপু,
কংসহা,
কংসারি,
কানাই,
কানু,
কালা,
কালাচাঁদ,
কালিয়া,
কালীয়দমন,
কালোশশী,
কৃষ্ণ,
কেশব,
কেশিমথন,
কেশিসূদন,
কেষ্ট,
গদাধর,
গিরিধর,
গিরিধারী,
গোকুলনাথ,
গোকুলপতি,
গোকুলেশ্বর,
গোপবল্লভ,
গোপাল,
গোপিকামোহন,
গোপিকারমণ,
গোপিনীবল্লভ,
গোপীজনবল্লভ,
গোপীনাথ,
গোপীমোহন,
গোপ্রে,
গোবর্ধনধারী,
গোবিন্দ,
গোষ্ঠপতি,
গোষ্ঠবিহারী,
ঘনশ্যাম,
জনার্দন,
ত্রিভঙ্গ,
ত্রিভঙ্গমুরারি,
দর্পহারী,
দামোদর,
দেবকীনন্দন,
দ্বারিকাপতি,
নগধর,
নটবর,
ননীচোরা,
নন্দদুলাল,
নরনারায়ণ,
নারায়ণ,
নরোত্তম,
নীলমণি,
নীলমাধব,
পদ্মঁখি,
পাণ্ডবসখ,
পাণ্ডবসখা,
পার্থসারথী,
পুণ্ডরীকাক্ষ,
পীতবাস,
পীতাম্বর,
প্যারীমোহন,
বংশীধর,
বংশীধারী,
বংশীবদন,
বংশীবাদন,
বনবিহারী,
বনমালী,
বনোয়ারি,
বনোয়ারী,
বহুবল্লভ,
বালগোপাল,
বাসুদেব,
বিপিনবিহারী,
বিশ্বম্ভর,
বৃন্দাবনেশ্বর,
বৃষ্ণি,
ব্রজকিশোর,
ব্রজদুলাল,
ব্রজনারায়ণ,
ব্রজবল্লভ,
ব্রজমোহন,
ব্রজরাজ,
ব্রজসুন্দর,
ব্রজেশ,
ব্রজ্রে,
বলানুজ,
মথুরাপতি,
মথুরেশ,
মদনগোপাল,
মদনমোহন,
মধুসূদন,
মাধব,
মুকুন্দ,
মুরলীধর,
মুরলীমোহন,
মুরারি,
যজ্ঞেশ,
যদুকুলনাথ,
যশোদাদুলাল,
যশোদানন্দন,
যদুকুলপতি,
যাদব,
রসরাজ,
রাখালরাজ,
রাধাকান্ত,
রাধানাথ,
রাধাবল্লভ,
রাধামাধব,
রাধারঞ্জন,
রাধারমণ,
রাধিকামোহন,
রাধিকারঞ্জন,
রাধিকারমণ,
রাসবিহারী,
রাসেশ্বর,
শকটারি,
শৌরি,
শ্যাম,
শ্যামচন্দ্র,
শ্যামচাঁদ,
শ্যামরায়,
শ্যামসুন্দর,
শ্রীকৃষ্ণ,
শ্রীগোবিন্দ,হরি,
হৃষীকেশ।