১. ঊর্ধ্বক্রমবাচকতা {বর্ণহীন রঙ | রঙ | দরশনগত লক্ষণগুণ | সত্তাগুণ | বিমূর্তন | বিমূর্ত সত্তা | সত্তা | }
অর্থ: আলোকবিহীন দশায় দর্শনেন্দ্রিয়ে যে অনুভূতির সৃষ্টি হয়। বস্তুর রঙের তারতম্য ঘটে আলোর তীব্রতা, বস্তুর রঙগ্রাসী গুণ, আলোকদূষণ ইত্যাদির কারণে। এই তারতম্যকে বলা হয় রঙ-বৈষম্য (hue) । সবমিলিয়ে প্রকাশ পায় রঞ্জকতা অথবা বর্ণহীনতা।
সমার্থক শব্দাবলি: অসিত, কালো, কৃষ্ণ।
বিপরীতার্থক শব্দ:যুক্তশব্দ:
- পূর্বপদ: কৃষ্ণচ্ছদ,কৃষ্ণজলদজাল, কৃষ্ণতিথি, কৃষ্ণপক্ষ, কৃষ্ণবর্ণ, কৃষ্ণসর্প, কৃষ্ণসীস, কৃষ্ণাগুরু, কৃষ্ণাঙ্গ, কৃষ্ণাভ।
২. ঊর্ধ্বক্রমবাচকতা {অবতার | দেবাংশ | হিন্দু দেবতা | হিন্দু দৈবসত্তা | দৈবসত্তা | অতিপ্রাকৃতিক সত্তা | অতিপ্রাকৃতিক বিশ্বাস | বিশ্বাস | প্রজ্ঞা | জ্ঞান | অভিজ্ঞা | মনস্তাত্ত্বিক ঘটনা | বিমূর্তন | বিমূর্ত সত্তা | সত্তা | }
অর্থ: হিন্দু পৌরাণিক কাহিনি মতে- বিষ্ণু দেবতার অবতার রূপে কৃষ্ণ জন্মগ্রহণ করেছিলেন।
[বিস্তারিত: কৃষ্ণ [পৌরাণিক, হিন্দু]
সমার্থক শব্দাবলি: অঘনাশন, অচ্যুত, অনঙ্গমোহন, অনন্ত, অরিমর্দন, অরিষ্টমথন, অরিষ্টসূদন, অহিমার, অহিরিপু, কংসহা, কংসারি, কানাই, কানু, কালা, কালাচাঁদ, কালিয়া, কালীয়দমন, কালোশশী, কৃষ্ণ, কেশব, কেশিমথন, কেশিসূদন, কেষ্ট, গদাধর, গিরিধর, গিরিধারী, গোকুলনাথ, গোকুলপতি, গোকুলেশ্বর, গোপবল্লভ, গোপাল, গোপিকামোহন, গোপিকারমণ, গোপিনীবল্লভ, গোপীজনবল্লভ, গোপীনাথ, গোপীমোহন, গোপ্রে, গোবর্ধনধারী, গোবিন্দ, গোষ্ঠপতি, গোষ্ঠবিহারী, ঘনশ্যাম, জনার্দন, ত্রিভঙ্গ, ত্রিভঙ্গমুরারি, দর্পহারী, দামোদর, দেবকীনন্দন, দ্বারিকাপতি, নগধর, নটবর, ননীচোরা, নন্দদুলাল, নরনারায়ণ, নারায়ণ, নরোত্তম, নীলমণি, নীলমাধব, পদ্মঁখি, পাণ্ডবসখ, পাণ্ডবসখা, পার্থসারথী, পুণ্ডরীকাক্ষ, পীতবাস, পীতাম্বর, প্যারীমোহন, বংশীধর, বংশীধারী, বংশীবদন, বংশীবাদন, বনবিহারী, বনমালী, বনোয়ারি, বনোয়ারী, বহুবল্লভ, বালগোপাল, বাসুদেব, বিপিনবিহারী, বিশ্বম্ভর, বৃন্দাবনেশ্বর, বৃষ্ণি, ব্রজকিশোর, ব্রজদুলাল, ব্রজনারায়ণ, ব্রজবল্লভ, ব্রজমোহন, ব্রজরাজ, ব্রজসুন্দর, ব্রজেশ, ব্রজ্রে, বলানুজ, মথুরাপতি, মথুরেশ, মদনগোপাল, মদনমোহন, মধুসূদন, মাধব, মুকুন্দ, মুরলীধর, মুরলীমোহন, মুরারি, যজ্ঞেশ, যদুকুলনাথ, যশোদাদুলাল, যশোদানন্দন, যদুকুলপতি, যাদব, রসরাজ, রাখালরাজ, রাধাকান্ত, রাধানাথ, রাধাবল্লভ, রাধামাধব, রাধারঞ্জন, রাধারমণ, রাধিকামোহন, রাধিকারঞ্জন, রাধিকারমণ, রাসবিহারী, রাসেশ্বর, শকটারি, শৌরি, শ্যাম, শ্যামচন্দ্র, শ্যামচাঁদ, শ্যামরায়, শ্যামসুন্দর, শ্রীকৃষ্ণ, শ্রীগোবিন্দ,হরি, হৃষীকেশ।
বিপরীতার্থক শব্দ: অকৃষ্ণ [বিরোধী অর্থে]
যুক্তশব্দ:
- পূর্বপদ: কৃষ্ণকীর্তন, কৃষ্ণচন্দন, কৃষ্ণপ্রাপ্তি, কৃষ্ণযাত্রা, কৃষ্ণাষ্টমী