বিষয়:রবীন্দ্রসঙ্গীত।
শিরোনাম:
তোমারি রাগিণী জীবনকুঞ্জে বাজে যেন সদা বাজে গো।
পাঠ ও পাঠভেদ:
- গীতবিতান (বিশ্বভারতী, কার্তিক ১৪১২)-এর পাঠ:
পূজা: ১০৩
তোমারি রাগিণী জীবনকুঞ্জে বাজে যেন সদা বাজে গো।
তোমারি আসন হৃদয়পদ্মে রাজে যেন সদা রাজে গো॥
তব নন্দনগন্ধমোদিত ফিরি সুন্দর ভুবনে
তব পদরেণু মাখি লয়ে তনু সাজে যেন সদা সাজে গো।
সব বিদ্বেষ দূরে যায় যেন তব মঙ্গলমন্ত্রে,
বিকাশে মাধুরী হৃদয়ে বাহিরে তব সঙ্গীতছন্দে।
তব নির্মল নীরব হাস্য হেরি অম্বর ব্যাপিয়া
তব গৌরবে সকল গর্ব লাজে যেন সদা লাজে গো॥
[RBVBMS 120]
[নমুনা প্রথমাংশ,
শেষাংশ]
পাঠভেদ:
RBVBMS 120
পাণ্ডুলিপিতে
গানটির প্রথম ছত্র ছিল- তোমারি
বীণা জীবনকুঞ্জে'।
তথ্যানুসন্ধান
-
ক. রচনাকাল ও স্থান:
গানটির রচনাকাল সম্পর্কের সুনির্দিষ্টভাবে কিছু জানা যায় না।
এই গানটি রবীন্দ্রনাথের
RBVBMS
120-
তে পাওয়া যায়। এই পাণ্ডুলিপিটির সকল
গান ও কবিতা রচিত হয়েছিল ১৩০৭ বঙ্গাব্দের জ্যৈষ্ঠ মাসে। এই সূত্রে ধারণা
করা হয় গানটি রবীন্দ্রনাথ ৩৯ বৎসর ১ মাস বয়সে রচনা করেছিলেন।
[রবীন্দ্রনাথের
৩৯ বৎসর অতিক্রান্ত বয়সে রচিত গানের তালিকা]
খ. প্রকাশ ও গ্রন্থভুক্তি:
-
গ্রন্থ:
-
কাব্যগ্রন্থ
-
ষষ্ঠ খণ্ড [মজুমদার লাইব্রেরী, ১৩১০ বঙ্গাব্দ। নৈবেদ্য ৪।
পৃষ্ঠা: ৬৮-৬৯।] [নমুনা
প্রথমাংশ,
শেষাংশ]
-
সপ্তম খণ্ড
[ইন্ডিয়ান প্রেস, ১৩২৩
বঙ্গাব্দ, নৈবেদ্য ৪, পৃষ্ঠা ৯-১০]
[নমুনা
প্রথমাংশ,
শেষাংশ]
-
অষ্টম খণ্ড
(মজুমদার লাইব্রেরী, ১৩১০ বঙ্গাব্দ), ইমন-তেওড়া, পৃষ্ঠা: ২৭৯-৮০। [নমুনা:
প্রথমাংশ,
শেষাংশ]
-
গান
-
প্রথম সংস্করণ
( সিটি বুক সোসাইটি, ১৩১৫
বঙ্গাব্দ ১৯০৮
খ্রিষ্টাব্দ। ব্রহ্মসঙ্গীত।
পৃষ্ঠা: ৩২২। ইমন-তেওরা।
[নমুনা]
-
দ্বিতীয় সংস্করণ
( ইন্ডিয়ান প্রেস।
১৯০৯ খ্রিষ্টাব্দ,
১৩১৬ বঙ্গাব্দ)।
ব্রহ্মসঙ্গীত। রাগিণী ইমন-তাল তেওরা।
পৃষ্ঠা: ৩২১। [
নমুনা]
- গীতবিতান
-
প্রথম খণ্ড, প্রথম সংস্করণ
[বিশ্বভারতী, আশ্বিন ১৩৩৮,
নৈবেদ্য (১৩০৮
বঙ্গাব্দ) থেকে গৃহীত হয়েছিল। পৃষ্ঠা: ১৯৯]
[নমুনা]
-
প্রথম খণ্ড, দ্বিতীয় সংস্করণ
(বিশ্বভারতী, মাঘ ১৩৪৮),
পর্যায়:
পূজা,
উপবিভাগ: প্রার্থনা
১২, পৃষ্ঠা: ৪৪।
[নমুনা]
-
অখণ্ড, তৃতীয় সংস্করণ (বিশ্বভারতী, পৌষ ১৩৮০),
পূজা ১০৩, উপ-বিভাগ :
প্রার্থনা-১২,
পৃষ্ঠা: ৪৭-৪৮।
[নমুনা:
প্রথমাংশ, শেষাংশ]
-
ধর্ম্মসঙ্গীত
(ইন্ডিয়ান প্রেস্ লিমিটেড, ১৩২১ বঙ্গাব্দ)। গান, পৃষ্ঠা: ৭১।
[নমুনা]
-
গীতিচর্চ্চা
(বিশ্বভারতী, পৌষ ১৩৩২), গান সংখ্যা ৮৫, পৃষ্ঠা: ৬৫।
[নমুনা]
- নৈবেদ্য
-
আদি ব্রহ্মসমাজ যন্ত্র (আদি
ব্রাহ্মসমাজ যন্ত্র, ১৩০৮ বঙ্গাব্দ),
গান সংখ্যা ৪,
পৃষ্ঠা: ৭-৮। [নমুনা:
প্রথমাংশ,
শেষাংশ]
-
রবীন্দ্ররচনাবলী
অষ্টম খণ্ড [বিশ্বভারতী, ফাল্গুন ১৩৯২। ৪র্থ
কবিতা ।
পৃষ্ঠা:
৯-১০]
-
ব্রহ্মসঙ্গীত স্বরলিপি
প্রথম ভাগ (১ মাঘ ১৩১১ বঙ্গাব্দ)
।
ইমন কল্যাণ-তেওড়া।
কাঙ্গালীচরণ সেন-কৃত
স্বরলিপি-সহ মুদ্রিত হয়েছিল
।
-
রবীন্দ্রগ্রন্থাবলী
(হিতবাদী ১৩১১)। ব্রহ্মসঙ্গীত। গান সংখ্যা ৪২৪। পৃষ্ঠা: ১০৫২।
[নমুনা]
-
স্বরবিতান
চতুর্থ (৪) খণ্ডের (বিশ্বভারতী,
মাঘ ১৪১২), ৩৪ সংখ্যক গান।
পৃষ্ঠা ৮২-৮৩। [নমুনা]
-
পত্রিকা:
-
তত্ত্ববোধিনী
(ফাল্গুন ১৮২২ শকাব্দ ১৩০৭ বঙ্গাব্দ)। রাগিণী ইমন-তাল তেওরা।
পৃষ্ঠা: ১৭৭। [নমুনা]
-
ভারতী
(ভাদ্র-কার্তিক ১৩০৭ বঙ্গাব্দ)
।শিরোনাম
গান। পৃষ্ঠা: ৬৭৭।
[নমুনা]
-
সঙ্গীত প্রকাশিকা পত্রিকা (আষাঢ় ১৩০৯)।
কাঙ্গালীচরণ সেন-কৃত স্বরলিপি-সহ মুদ্রিত হয়েছিল,
পৃষ্ঠা ১১১। [নমুনা]
- রেকর্ড:
সিদ্ধার্থ ঘোষের রচিত রেকর্ডে রবীন্দ্রসংগীত (ইন্দিরা সংগীত-শিক্ষায়তন।
নভেম্বর ১৯৮৯) গ্রন্থ থেকে আলোচ্য গানের রেকর্ডসূত্রের তথ্য পাওয়া যায়।
- ১৯১৫ খ্রিষ্টাব্দের ভিতরে 'গ্রামোফোন রেকর্ড কোম্পানি' এই গানটির রেকর্ড
প্রকাশ করেছিল। গানটির শিল্পী ছিলেন বলাইদাস শীল। রেকর্ড নম্বর ছিল-
8-12072/8-12073,
পরবর্তী নম্বর
P 802
প্রকাশের
কালানুক্রম:
ভারতী পত্রিকার 'কার্তিক ১৩০৭'
সংখ্যায় গানটি প্রথম প্রকাশিত হয়েছিল।
১১ মাঘ ১৩০৭ বঙ্গাব্দ [বৃহস্পতিবার, ২৪ জানুয়ারি
১৯০০ তারিখ]
একসপ্ততিতম মাঘোৎসবে
এই গানটি পরিবেশিত হয়েছিল। এই অনুষ্ঠানের
বিবরণসহ গানটি
তত্ত্ববোধিনী
(ফাল্গুন ১৩০৭ বঙ্গাব্দ) পত্রিকায় প্রকাশিত হয়েছিল। এরপর গানটি যে সকল গ্রন্থাদিতে
কালানুক্রমে প্রকাশিত হয়েছিল, সেগুলো হলো-
নৈবেদ্য
(১৩০৮),
সঙ্গীত প্রকাশিকা পত্রিকা (১৩০৯),
কাব্যগ্রন্থ
ষষ্ঠ খণ্ড (১৩১০),
কাব্যগ্রন্থ
অষ্টম খণ্ড
ব্রহ্মসঙ্গীত স্বরলিপি
প্রথম ভাগ (১৩১১),
গান
প্রথম সংস্করণ
(১৩১৫),
গান
দ্বিতীয় সংস্করণ
(১৩১৬),
ধর্ম্মসঙ্গীত
(১৩২১)
কাব্যগ্রন্থ
সপ্তম খণ্ড
(১৩২৩),
গীতিচর্চ্চা
(১৩৩২)।
১৩৩৮
বঙ্গাব্দের আশ্বিন মাসে প্রকাশিত
গীতবিতান -এর
প্রথম খণ্ড, প্রথম সংস্করণে- গানটি প্রথম অন্তর্ভুক্ত হয়েছিল। এর
প্রথম খণ্ড, দ্বিতীয় সংস্করণ প্রকাশিত হয়েছিল ১৩৪৮ বঙ্গাব্দের মাঘ মাসে। এই
সংস্করণে গানটি অন্তর্ভুক্ত হয়েছিল
পূজা,
পর্যায়ের উপবিভাগ: প্রার্থনা হিসেবে।
১৩৭১ বঙ্গাব্দের আশ্বিন
মাসে প্রকাশিত অখণ্ড গীতবিতানের ১০৩ সংখ্যক গান হিসেবে অন্তর্ভুক্ত হয়েছিল।
অখণ্ড গীতাবিতানের তৃতীয় সংস্করণ প্রকাশিত হয়েছিল পৌষ ১৩৮০ বঙ্গাব্দের পৌষ
মাসে।
গ.
সঙ্গীতবিষয়ক তথ্যাবলি: