সুরয
বানান বিশ্লেষণ :
স্+উ+র্+য্+অ।
উচ্চারণ: ʃu.rɔɟ
(শু.রজ্)
শব্দ-উৎস:
সংস্কৃত
সূর্য্য>বাংলা
সূর্য>স্বরাগমে
সুরয।
পদ:
বিশেষ্য
ঊর্ধ্বক্রমবাচকতা {| নক্ষত্র | মহাকাশীয় বস্তু | প্রাকৃতিক লক্ষ্যবস্তু | এককঅংশ | দৈহিক-লক্ষ্যবস্তু | দৈহিক সত্তা | সত্তা |}১.
অর্থ:
প্রথাগত ধারার একটি নক্ষত্র, যা সৌরজগতের গ্রহসমূহের ক্ষেত্রে
তাপ ও আলোর উৎস। এর সংস্কৃত নাম সূর্য। বাংলাতে এই শব্দ
সুরয হিসেবে ব্যবহৃত হতে দেখা যায়
[দেখুন
:
সূর্য
[জ্যোতির্বিজ্ঞান]]
সমার্থক শব্দাবলি:
অংশু,
অংশুধর, অংশুপতি,
অংশুবাণ,
অংশুভর্তা,
অংশুমৎ,
অংশুমান,
অংশুমালী,
অংশুহস্ত,
অঞ্জিষ্ঠ,
অম্বরীষ,
অরুণ,
অর্ক,
অর্চিষ্মান,
অর্যমা,
অশীতকর,
অশীতমরীচি,
অহঃপতি,
অহকান্ত,
অহপতি,
অহর্পতি,
অহর্মণি,
অহস্কর,
অহিমকর,
অহিমকিরণ,
অহিমতেজা,
অহিমদীধিতি,
অহিমময়ূখ,
অহিমরশ্মি,
অহিমাংশু,
আদিত্য,
আফতাব,
ইতু,
উষ্ণকর,
উষ্ণকিরণ,
উষ্ণদীধিত,
উষ্ণরশ্মি,
উষ্ণাংশু,
ঊষাপতি,
কমলিনীকান্ত,
কমলিনীনায়ক,
কাশ্যপেয়,
কিরণমালী,
খমণি,
খরকর,
খরাংশু,
গভস্তিপাণি,
গভস্তিমান,
গভস্তিহস্ত,
গ্রহপতি,
গ্রহরাজ,
গ্রহাধীশ,
চিত্রভানু,
চিত্ররথ,
জগচ্চক্ষু,
জ্যোতিষ্মান,
তপন,
তমোঘ্ন,
তমোহর,
তমোরি,
তমোহা,
তাপন,
তিমিরনাশক, তিমিররিপু,
তিমিরারি,
ত্বিষাম্পতি,
দিনকর,
দিননাথ,
দিনপতি,
দিনমণি,
দিনেশ,
দিবাকর,
দিবানাথ,
দিবাবসু,
দিবামণি,
দ্বাদশাত্মা,
দ্যুমণি,
ধামকেশী,
ধামনিধি,
ধ্বান্তারাতি,
ধ্বান্তারি,
নভশ্চক্ষু,
পদ্মপাণি,
পূষা,
প্রদ্যোতন,
প্রভাকর, বসু, বিকর্তন,
বিবস্বান,
বিভাকর,
বিভাবসু,
বিরোচন,
বীতিহোত্র,
ভানু,
ভানুমান,
ভাস্কর,
ভাস্বান,
ময়ূখমালী,
মরীচিমালী,
মার্তণ্ড,
মিত্র,
মিহির,
রবি,
রসাধার,
লোলার্ক,
শূর,
সপ্তসপ্তি,
সপ্তাশ্ব,
সপ্তাশ্ববাহন,
সবিতা,
সহস্রকর,
সহস্রকিরণ,
সহস্ররশ্মি,
সহস্রাংশু,
সুতপা,
সুযাত্র,
সুর,
সুরজ,
সুরয,
সুরুজ,
সুরোত্তম,
সূর্য,
হরিতাশ্ব,
হরিদশ্ব,
হিরণ্যরেতাঃ।
ইংরেজি:
sun।