বিষয়: রবীন্দ্রসঙ্গীত।
শিরোনাম:
ডাকো মোরে আজি এ নিশীথে
পাঠ ও পাঠভেদ:
- গীতবিতান অখণ্ড ( বিশ্বভারতী,
কার্তিক ১৪১২ )-এর
পূজা
পর্যায়ের ২৮১ সংখ্যক গান। উপবিভাগ
জাগরণ
১৮,
ডাকো মোরে আজি এ নিশীথে
নিদ্রামগন যবে
বিশ্বজগত,
হৃদয়ে আসিয়ে
নীরবে ডাকো হে
তোমারি অমৃতে
॥
জ্বালো তব দীপ
এ অন্তরতিমিরে,
বার বার ডাকো
মম অচেত চিতে
॥
-
তথ্যানুসন্ধান
- ক.
রচনাকাল ও স্থান: সুনির্দিষ্টভাবে রচনাকাল
পাওয়া যায় না। গানটি ১৩০৮
বঙ্গাব্দের
৭২তম মাঘোৎসবের
সান্ধ্যকালীন অধিবেশনে গানটি প্রথম গীত হয়েছিল। ধারণা করা হয়, গানটি এই উৎসব
উপলক্ষে রচনা করেছিলেন। এই সময়
রবীন্দ্রনাথের
বয়স ছিল ৪০ বৎসর ৯ মাস।
[৪০ বৎসর
অতিক্রান্ত বয়সে রবীন্দ্রসঙ্গীতের তালিকা]
- খ. প্রকাশ ও গ্রন্থভুক্তি:
- গ্রন্থ:
-
কাব্যগ্রন্থ
-
অষ্টম খণ্ড [মজুমদার
লাইব্রেরি, ১৩১০ বঙ্গাব্দ।
রাগিণী
পরজ, তাল কাওয়ালি।
পৃষ্ঠা:
৩০৫-৩০৬ ] [নমুনা
প্রথমাংশ,
শেষাংশ]
-
দশম খণ্ড
[ইন্ডিয়ান প্রেস, ১৩২৩ বঙ্গাব্দ, ১৯১৬
খ্রিষ্টাব্দ,
ধর্ম্মসঙ্গীত।
পৃষ্ঠা: ৩১১]
[নমুনা]
- গান
-
প্রথম সংস্করণ
[সিটি বুক সোসাইটি,
১৩১৫ বঙ্গাব্দ।
ব্রহ্মসঙ্গীত।
রাগিণী
পরজ, তাল কাওয়ালি।
পৃষ্ঠা: ৩৪৪-৩৪৫]
[নমুনা:
প্রথমাংশ,
শেষাংশ]
-
দ্বিতীয় সংস্করণ
[ইন্ডিয়ান
প্রেস ১৯০৯ খ্রিষ্টাব্দ, ১৩১৬
বঙ্গাব্দ।
ব্রহ্মসঙ্গীত। রাগিণী পরজ, তাল কাওয়ালি। পৃষ্ঠা: ৩৮১।
[নমুনা]
-
গীতবিতান
-
প্রথম খণ্ড, প্রথম সংস্করণ
[বিশ্বভারতী, আশ্বিন ১৩৩৮ বঙ্গাব্দ।
১৩১০ বঙ্গাব্দে প্রকাশিত 'মোহিত
সেন সম্পাদিত কাব্যগ্রন্থের ৮ম ভাগের 'গান' অংশ থেকে গৃহীত হয়েছিল। পৃষ্ঠা:
১৫২]
[নমুনা]
-
প্রথম খণ্ড, দ্বিতীয় সংস্করণ
[বিশ্বভারতী,
মাঘ ১৩৪৮, পর্যায়:
পূজা, উপবিভাগ:
জাগরণ ১৮
,
পৃষ্ঠা: ১১৬]
[নমুনা]
-
অখণ্ড সংস্করণ, তৃতীয় সংস্করণ ( বিশ্বভারতী,
কার্তিক ১৪১২ ), পর্যায়:
পূজা: ২৮১,
উপবিভাগ:
জাগরণ-১৮।
-
ধর্ম্মসঙ্গীত
[ইন্ডিয়ান প্রেস্ লিমিটেড, ১৩২১ বঙ্গাব্দ। পৃষ্ঠা: ১৯৫]
[নমুনা]
-
ব্রহ্মসঙ্গীত স্বরলিপি প্রথম ভাগ (১ মাঘ ১৩১১ বঙ্গাব্দ)।
পরজ-কাওয়ালি। কাঙ্গালীচরণ
সেন-কৃত
স্বরলিপি-সহ মুদ্রিত হয়েছিল।
-
স্বরবিতান চতুর্থ
(৪) খণ্ডের (মাঘ ১৪১২) ১৭ সংখ্যক গান। পৃষ্ঠা: ৪৮ ।
[নমুনা]
- পত্রিকা:
-
তত্ত্ববোধিনী
(ফাল্গুন ১৮২৩
শকাব্দ ,
১৩০৮
বঙ্গাব্দ)। রাগ- পরজ-তাল কাওয়ালি। পৃষ্ঠা ১৬৯] [নমুনা]
- প্রকাশের কালানুক্রম: ১৩০৮ বঙ্গাব্দের ১১ই মাঘ [২৪ জানুয়ারি
১৯০২ খ্রিষ্টাব্দ]
৭২তম
মাঘোৎসবে এই গানটি প্রথম পরিবেশিত হয়েছিল। এই গানটি তত্ত্ববোধিনী পত্রিকার 'ফাল্গুন
১৩০৮ বঙ্গাব্দ'
সংখ্যায় প্রথম প্রকাশিত হয়েছিল। এরপর যে সকল গ্রন্থে গানটি অন্তর্ভুক্ত হয়ে
প্রকাশিত হয়েছিল, সেগুলো হলো-
কাব্যগ্রন্থ
অষ্টম খণ্ড (১৩১০
বঙ্গাব্দ),
ব্রহ্মসঙ্গীত
স্বরলিপি
প্রথম ভাগ (১৩১১ বঙ্গাব্দ),
গান
প্রথম সংস্করণ
(১৩১৫
বঙ্গাব্দ ),
গান দ্বিতীয় সংস্করণ
(১৩১৬
বঙ্গাব্দ),
ধর্ম্মসঙ্গীত
(১৩২১
বঙ্গাব্দ) ও
কাব্যগ্রন্থ
দশম খণ্ড (১৩২৩ বঙ্গাব্দ)।
এ সকল গ্রন্থাদির পরে,
১৩৩৮ বঙ্গাব্দের আশ্বিন মাসে প্রকাশিত
গীতবিতান -এর
প্রথম খণ্ড, প্রথম সংস্করণ
১৩১০ বঙ্গাব্দে প্রকাশিত 'মোহিত সেন সম্পাদিত কাব্যগ্রন্থের ৮ম ভাগের
'গান' অংশ থেকে গৃহীত হয়েছিল
।
এর পর
প্রথম খণ্ড, দ্বিতীয় সংস্করণ প্রকাশিত হয়েছিল ১৩৪৮ বঙ্গাব্দের মাঘ
মাসে। এই সংস্করণে গানটি অন্তর্ভুক্ত হয়েছিল
পূজা
পর্যায়ের
জাগরণ
উপবিভাগের ১৮ সংখ্যক গান
হিসেবে। ১৩৭১ বঙ্গাব্দের আশ্বিন মাসে প্রকাশিত অখণ্ড গীতবিতানের
পূজা
পর্যায়ের ২৮১ সংখ্যক গান হিসেবে অন্তর্ভুক্ত হয়েছিল।
গানটি একইভাবে
অখণ্ড গীতবিতানের তৃতীয় সংস্করণ
প্রকাশিত হয়েছিল পৌষ ১৩৮০ বঙ্গাব্দের পৌষ মাসে।
- গ. সঙ্গীত বিষয়ক তথ্যাবলী:
- স্বরলিপি: কাঙ্গালীচরণ
সেন।
-
পর্যায়:
-
বিষয়াঙ্গ:
পূজা
(জাগরণ)।
ব্রহ্মসঙ্গীত।
-
সুরাঙ্গ:
-
খেয়ালাঙ্গ।
- এটি একটি
ভাঙা গান।
মূল গান : পরজ। ত্রিতাল।
ক্যা করুঁ ন
মানেরী সখীরী
মোর মুকূট বারো
ঢীট লঙ্গর
ডগর চলত পনিয়াঁ ভরত ঠঠোরি করত
॥
সনদ পিয়া
মারি মানত নাহীঁ
বার বার
মোসে বরজোরি করত
॥
সূত্র:
রবীন্দ্রসংগীত-গবেষণা-গ্রন্থমালা, তৃতীয় খণ্ড। প্রফুল্লকুমার দাস। সুরঙ্গমা।
কলিকাতা। ২৬ বৈশাখ ১৩৬৭। পৃষ্ঠা ৭৬।
-
রাগ:
- পরজ।
-
[স্বরবিতান
চতুর্থ (৪) খণ্ডের (মাঘ ১৪১২)]
-
[রবীন্দ্রসংগীত: রাগ-সুর নির্দেশিকা। সুধীর চন্দ।
প্যাপিরাস, ডিসেম্বর ২০০৬ । পৃষ্ঠা:
৫৩]
-
[রাগ-রাগিণীর এলাকায় রবীন্দ্রসংগীত। প্রফুল্লকুমার
চক্রবর্তী। পশ্চিমবঙ্গ রাজ্য সংগীত আকাদেমি, জুলাই ২০০১।
পৃষ্ঠা:
৯৪]
[পরজ রাগে নিবদ্ধ রবীন্দ্রসঙ্গীতের তালিকা]
তাল:
-
ত্রিতাল।
-
[স্বরবিতান চতুর্থ (৪) খণ্ডের (মাঘ ১৪১২)]
-
[রবীন্দ্রসংগীত: রাগ-সুর নির্দেশিকা। সুধীর চন্দ।
প্যাপিরাস, ডিসেম্বর ২০০৬ । পৃষ্ঠা:
৫৩]
-
[রাগ-রাগিণীর এলাকায় রবীন্দ্রসংগীত। প্রফুল্লকুমার
চক্রবর্তী। পশ্চিমবঙ্গ রাজ্য সংগীত আকাদেমি, জুলাই ২০০১।
পৃষ্ঠা:
৯৪]
[ত্রিতাল তালে নিবদ্ধ গানের তালিকা]
-
কাওয়ালি (১৬
মাত্রা)
[স্বরবিতান চতুর্থ (৪) খণ্ডের (মাঘ
১৪১২) 'সুরভেদ/ছন্দোভেদ' অংশে মুদ্রিত আছে যে,
ব্রহ্মসঙ্গীত
স্বরলিপি-১
(মাঘ ১৩১১)
ও স্বরবিতান-৪ (চৈত্র ১৩৪৬ বঙ্গাব্দ)
সংস্করণে গানটির তাল হিসেবে ত্রিতাল স্থলে
কাওয়ালি
(১৬ মাত্রা)
তাল উল্লেখ করা হয়েছিল।]
গ্রহস্বর:
দা।
লয়: মধ্য।