এটি একটি ১০ মাত্রা বিশিষ্ট তাল। তালটি ধ্রুপদ গানে ব্যবহৃত হয়ে থাকে। তালটি দুটি ছন্দে পাওয়া যায়। ছন্দবিভাজন দুটি হলো ২।২।২।২।২ ও ৪।২।৪ । নিচে ছন্দ দুটি তুলে ধরা হলো-
ক. ২।২।২।২।২ ছন্দ : এটি হিন্দুস্থানী পদ্ধতি নামে পরিচিত।
+ | |||||||||||||
১ |
|
০ |
|
২ | ৩ | ০ | |||||||
ধা |
ঘেড়ে |
। |
নাক |
ধি |
। |
ঘেড়ে |
নাক |
। | গদ্ | দি | । | ঘেড়ে | নাক |
১ |
২ |
৩ |
৪ |
৫ |
৬ |
৭ | ৮ | ৯ | ১০ |
খ. ৪।২।৪ ছন্দ : এই ছন্দটি বিষ্ণুপুরী ঘরানার। রবীন্দ্রসঙ্গীতে এই ছন্দটি গৃহীত হয়েছে।
+ | |||||||||||
১ |
|
|
২ | ৩ | |||||||
ধা |
ঘেড়ে |
নাক |
ধি |
। |
ঘেড়ে |
নাক |
। | গদ্ | দি | ঘেড়ে | নাক |
১ |
২ |
৩ |
৪ |
৫ |
৬ |
৭ | ৮ | ৯ | ১০ |
এই ছন্দে নিবদ্ধ গানের
সংখ্যা ১৩টি
১.
আনন্দ তুমি স্বামি মঙ্গল তুমি
[পূজা-২৪০] [তথ্য]
২.
উঠি চলো, সুদিন আইল [পূজা ও প্রার্থনা-৫৮]
[তথ্য]
৩. দাঁড়াও, মন অনন্ত ব্রহ্মাণ্ড-মাঝে [পূজা-২৬১]
[তথ্য]
৩. দেবাধিদেব মহাদেব
[পূজা-৫১১] [তথ্য]
৪. পান্থ এখনো কেন অলসিত অঙ্গ [পূজা-২৭৯] [তথ্য]
৫. প্রচণ্ড গর্জনে আসিল একি দুর্দিন [পূজা-২২৬] [তথ্য]
৬. প্রতিদিন তব গাথা গাব আমি সুমধুর [পূজা-১৭৭] [তথ্য]
৭. প্রথম আদি তব শক্তি [পূজা-৪৭০] [তথ্য]
৮. বাজাও তুমি কবি, তোমার সঙ্গীত
সুমধুর[পূজা-২৭৭] [তথ্য]
৯. ভক্তহৃদিবিকাশ প্রাণবিমোহন [পূজা-৪৬৮] [তথ্য]
১০.
শান্তি
করো বরিষন নীরব ধারে [পূজা-৪১০]
[তথ্য]
১১.
শূন্য হাতে ফিরি,
হে [পূজা--৪০০]
[তথ্য]
১২.
সুন্দর বহে আনন্দমন্দানিল
[পূজা-৫৩৭]
[তথ্য]
১৩.
স্বরূপ তাঁর
কে জানে [পূজা ও প্রার্থনা-৪৭] [তথ্য]