গীতিবীথিকা
 

এটি রবীন্দ্রসঙ্গীতের একটি স্বরলিপি-সঙ্কলন। ১৩২৬ বঙ্গাব্দের বৈশাখ মাসে এই গ্রন্থটি প্রথম প্রকাশিত হয়। গ্রন্থটিতে দিনেন্দ্রনাথ ঠাকুর-কৃত মোট ২১টি গানের স্বরলিপি গৃহীত হয়েছিল। এই গ্রন্থের ' চৈত্র- ১৩৬০ বঙ্গাব্দ ' সংস্করণ থেকে 'আমি তারেই খুঁজে বেড়াই' গানটি বর্জিত হয়। উল্লেখ্য উক্ত গানটি ' অরূপরতন' নামক গ্রন্থে ব্যবহৃত হয়েছিল বলে- গীতিবীথিকা থেকে বর্জিত হয়। বর্তমানে এই গ্রন্থটি' স্বরবিতান-৩৪ নামে স্বরলিপিসহ প্রচলিত আছে এবং তাতে বাকী ২০টি গান আছে। এই গ্রন্থে গৃহীত গানগুলির সাথে অন্যান্য গীতসঙ্কলনের পাঠে কিছু পার্থক্য লক্ষ্য করা যায়। নিচে এই গ্রন্থে গৃহীত গানগুলির তালিকা দেওয়া হলো।

অকারণে অকালে মোর পড়ল যখন ডাক [পূজা -৩৫১] [তথ্য]
আকাশ জুড়ে শুনিনু ওই বাজে [পূজা-৩৫০] [তথ্য]
আমি আছি তোমার সভার দুয়ার-দেশ[পূজা-৫৯৭] [তথ্য]
আমি তোমায় যত শুনিয়েছিলাম গান [পূজা-৫] [তথ্য]
আমি যখন তাঁর দুয়ারে ভিক্ষা নিতে যাই [পূজা-৩৪৯] [তথ্য]
কূল থেকে মোর গানের তরী দিলেম খুলে[পূজা-১৬] [তথ্য]
গানের ভিতর দিয়ে যখন দেখি ভুবনখানি[পূজা-২৬] [তথ্য]
জীবনমরণের সীমানা ছাড়ায়ে[পূজা-১৩] [তথ্য]
তোমায় কিছু দেব ব'লে [পূজা-৫৯] [তথ্য]
তোমার দ্বারে কেন আসি ভুলেই যে যাই [পূজা-২৪৩] [তথ্য]
তোমারি ঝরনাতলার নির্জনে[পূজা-১৫] [তথ্য]
দিনগুলি মোর সোনার খাঁচায় রইল না [বিচিত্র-৩১] [তথ্য]
নমি নমি চরণ [পূজা-৫০৩] [তথ্য]
পথিক হে, ওই-যে চলে, ওই-যে চলে [পূজা-৫৬৭] [তথ্য]
ফাগুন হাওয়ায় রঙে রঙে [প্রকৃতি-২৮২] [তথ্য]
মাটির প্রদীপখানি আছে মাটির ঘরের কোলে [বিচিত্র-৯৭] [তথ্য]
যারা কথা দিয়ে তোমার কথা বলে [পূজা-১৪] [তথ্য]
যে আমি ওই ভেসে চলে[বিচিত্র-৩০] [তথ্য]
সুর ভুলে যেই ঘুরে বেড়াই কেবল কাজে [পূজা-২৫] [তথ্য]
সে যে বাহির হল জানি [প্রেম-২৮৯] [তথ্য]