রেপ্টিলিওমোর্ফা
ইংরেজি:
Reptiliomorpha
প্রাণিজগতের একটি শ্রেণিকরণ পদ্ধতির একটি থাক বিশেষ। ১৯৩৪ খ্রিষ্টাব্দে
সুইডিশ বিজ্ঞানী সেভে-সোডের্বার্গ
(Säve-Söderbergh)
এর নামকরণ করেছিলেন। বর্তমানে এই থাককে
টেট্রাপোডা
দুটি ভাগের একটি ভাগ হিসেবে বিবেচনা করা হয়।
ক্রমবিবর্তনের ধারা
৩৫ কোটি
খ্রিষ্টপূর্বাব্দের ভিতরে
টেট্রাপোডা থাক থেকে উদ্ভব
হয়ৈছিল রেপ্টিলিওমোর্ফা
থাকের প্রাণীসমূহ।
এই থাক থেকে
পরবর্তী সময়ে উদ্ভব হয়েছিল
উভচর,
স্তন্যপায়ী, সরীসৃপ, পক্ষী
শ্রেণি প্রাণিকুলের।
৩৫ থেকে ২৭ কোটি
খ্রিষ্টপূর্বাব্দ রেপ্টিলিওমোর্ফা বিভাজিত হয়ে যায়। এই ভাগগুলো হলো-
- লেপোস্পোন্ডিলি থাক : আবির্ভাব কাল ৩৫ কোটি খ্রিষ্টপূর্বাব্দ।
- এ্যান্থ্রাকোসোরিয়া থাক: আবির্ভাব কাল ৩৪ কোটি খ্রিষ্টপূর্বাব্দ।
- এ্যাম্নিয়োটা
থাক: আবির্ভাব কাল ৩১.২ কোটি খ্রিষ্টপূর্বাব্দ।
- সোলেনোডোনসোরাস বর্গ: আবির্ভাব কাল ৩১.৩ কোটি খ্রিষ্টপূর্বাব্দ।
- গেফাইরোস্টেগিডা বর্গ: আবির্ভাব কাল ৩০ কোটি খ্রিষ্টপূর্বাব্দ
- ডায়াডেক্টোমোর্ফা বর্গ: আবির্ভাব কাল ৩০ কোটি খ্রিষ্টপূর্বাব্দ।
- সেয়িমৌরিয়ামোর্ফা বর্গ: আবির্ভাব কাল ২৭ কোটি খ্রিষ্টপূর্বাব্দ।
- ক্রোনিয়োসুচিয়া বর্গ: আবির্ভাব কাল ২৭ কোটি খ্রিষ্টপূর্বাব্দ।
সূত্র
: