৬৬ বৎসর অতিক্রান্ত বয়স

২৫ বৈশাখ ১৩৩৪ বঙ্গাব্দ থেকে ২৪ বৈশাখ ১৩৩৫ বঙ্গাব্দ পর্যন্ত (৭ মে ১৯২৭- ৬ মে ১৯২৮ খ্রিষ্টাব্দ)


 

১৩৩৪ বঙ্গাব্দের আষাঢ় মাসে বসুমতী  পত্রিকায় 'শেষরক্ষা' নাটক প্রকাশিত হয়। এই নাটকের সাথে প্রথম প্রকাশিত যে গানগুলো হলো
   
জয় করে তবু ভয় কেন তোর যায় না [প্রেম-১৫৬] [তথ্য]
   
মুখপানে চেয়ে দেখি ভয় হয় মনে  [প্রেম-১৫৯]  [তথ্য]

 শ্রাবণ মাসে তাঁর রচিত গান
            ২৫ শ্রাবণ ১৩৩৪ [১০ আগষ্ট ১৯২৭]    আরো একটু বসো তুমি

RBVBMS 024 পাণ্ডুলিপিতে থেকে জানা যায় এই বছরের কার্তিক মাসে রচয়িত কয়েকটি গানটির কথা জানা যায় যায়। গানগুলো- হলো-

১৩৩৪ বঙ্গাব্দের ১৪-২৭ অগ্রহায়ণের ভিতরে রবীন্দ্রনাথ দুটি গান রচনা করেন। এই গান দুটি হলো-

উল্লেখ্য, RBVBMS 008 পাণ্ডুলিপির ১১৫ পৃষ্ঠায় রয়েছে ' এ কি লীলা হে বসন্ত'। এই রচনার নিচে তারিখ উল্লেখ আছে '৩০ নভেম্বর ১৯২৭'। এই পাণ্ডুলিপির ১২৬ ও ১২৭ পৃষ্ঠায় পাওয়া যায় দুটি গান। গান দুটি হলো- 'রঙ লাগালে বনে বনে বনে' এবং 'সার্থক কর সাধন'। এই দুটি গানের সাথে কোনো তারিখ উল্লেখ নেই। কিন্তু এর পরেই রয়েছে কবিতা 'উত্তরে দুয়ার-রুদ্ধ হিমানীর...'। এর নিচে তারিখ লেখা হয়েছে ১৩ ডিসেম্বর ১৯২৭। এই বিচারে ধারণা করা যায়- এই গানটি ১৯২৭ খ্রিষ্টাব্দের ৩০ নভেম্বর থেকে ১৩ই ডিসেম্বরের ভিতরে রচিত। বঙ্গাব্দের হিসেবে দাঁড়ায় '১৪-২৭ অগ্রহায়ণ ১৩৩৪ বঙ্গাব্দ'। 

১৩৩৪ বঙ্গাব্দের ২৭ ও ২৯ অগ্রহায়ণ কলকাতায় অবস্থানকালে রবীন্দ্রনাথ দুটি গান রচনা করেন। এই গান দুটি হলো―

২৭ অগ্রহায়ণ। তোমার সুর শুনায়ে যে ঘুম ভাঙাও  [পূজা-৩৮] [তথ্য]
২৯ অগ্রহায়ণ। নিশা-অবসানে কে দিল গোপনে
আনি [পূজা-১৩৫] [তথ্য]

১৩৩৪ সালে পৌষ সংখ্যায় ঋতুরঙ্গশালা প্রথম প্রকাশিত হয়। ধারণা করা হয়ে এই নাটকটি তিনি মাঘ মাসে খসড়া তৈরি করেছিলেন। এই নাটকের জন্য যে সকল গান রচনা করেছিলেন, সেগুলো হলো-

নমো, নমো, নমো করুণাঘন [প্রকৃতি-৮৮] [তথ্য]

১৩৩৪ বঙ্গাব্দের মাঘ মাসের ১ তারিখ থেকে ৩০ তারিখ পর্যন্ত রবীন্দ্রনাথ শান্তিনিকেতনে ১২টি গান রচনা করেন। এই গানগুলো হলো ―

১ মাঘ [১৫ জানুয়ারি ১৯২৮] তোমার প্রেমে ধন্য কর যারে [পূজা-৮৯] [তথ্য]
মাঘ [১৬ জানুয়ারি ১৯২৮] যে ধ্রুবপদ দিয়েছে বাঁধি বিশ্বতানে [পূজা-৩৩৫] [তথ্য]
২ মাঘ [১৬ জানুয়ারি ১৯২৮] তোমার আমার এই বিরহের অন্তরালে [পূজা-১৩৪] [তথ্য]
৩ মাঘ [১৭ জানুয়ারি ১৯২৮] অনেক দিনের শূন্যতা মোর ভরতে হবে [পূজা-২৭২] [তথ্য]
৩ মাঘ [১৭ জানুয়ারি ১৯২৮] জানি জানি তোমার প্রেমে [পূজা-৫৫২] [তথ্য]
৪ মাঘ [১৮ জানুয়ারি ১৯২৮] পথে চলে যেতে যেতে [পূজা-৫৭২] [তথ্য]
৫ মাঘ [১৯ জানুয়ারি ১৯২৮] আমার না-বলা বাণীর ঘন যামিনীর মাঝে [পূজা-৫৬] [তথ্য]
৫ মাঘ [১৯ জানুয়ারি ১৯২৮] নীরবে আছ কেন বাহিরদুয়ার[পূজা-১৩৩] [তথ্য]
৬ মাঘ [২০ জানুয়ারি ১৯২৮] দিন যদি হল অবসান [ পূজা-৬০১ [তথ্য]
৬ মাঘ [২০ জানুয়ারি ১৯২৮] আঁধার এলে ব'লে[পূজা-৬০০] [তথ্য]
২৮ মাঘ [১১ ফেব্রুয়ারি ১৯২৮] দিনশেষে বসন্ত যা প্রাণে [প্রকৃতি-২১২] [তথ্য]
৩০ মাঘ [১১ ফেব্রুয়ারি ১৯২৮] দিয়ে গেনু বসন্তের এই গানখানি [প্রেম-১৫] [তথ্য]

১৩৩৪ খ্রিষ্টাব্দের রবীন্দ্রনাথ প্রায়শ্চিত্ত নাটকটিকে পরিবর্তন করে, 'পরিত্রাণ' নামক নাটক রচনা করেন। এই নাটকটি প্রথম প্রকাশিত হয় ১৩৩৪ খ্রিষ্টাব্দের 'বার্ষিক শারদীয়া বসুমতী' পত্রিকায়। ধারণা করা হয়, এই নাটকের জন্য এই গানগুলো রচনা করেছিলেন। এই গানগুলো হলো-

তুমি বাহির থেকে দিলে বিষম তাড়া [পূজা-১৫০] [তথ্য]
নাই ভয়, নাই ভয় [বিচিত্র-৩] [তথ্য]

আমার
পথে পথে পাথর ছড়ানো [পূজা-৫৭০] [তথ্য]
তুমি হঠাৎ-হাওয়ায় ভেসে সা ধন [পূজা-৫৭১[তথ্য]
কাঁদালে তুমি মোরে ভালোবাসারই ঘায়ে
[প্রেম-১৫৭] [তথ্য]
মার নয়ন তোমার নয়নতলে [প্রেম-৯২] [তথ্য]
ফুল তুলিতে ভুল করেছি  [প্রেম-৯৩] [তথ্য]
চাঁদের হাসির বাঁধ ভেঙেছে [প্রেম-৯৪] [তথ্য]