রূপতাত্ত্বিক বিশ্লেষণ: √বর্ণ্ (রঞ্জিত করা) +অ (অচ্), করণবাচ্যcolor, colour, coloring, colouring বর্ণ ২
পদ: বিশেষ্য
ঊর্ধ্বক্রমবাচকতা {| দরশনগত লক্ষণগুণ | লক্ষণগুণ | সত্তাগুণ | বিমূর্তন | সত্তা|}
অর্থ: যা দিয়ে রঞ্জিত করা হয়, এই অর্থে বর্ণ।
সমার্থক শব্দাবলি: বরন, বর্ণ, রং, রঙ, রাগ
উদাহরণ: কৃষ্ণ বর্ণ, লোহিত বর্ণ। [দেখুন: রঙ [আলো, পদার্থ বিজ্ঞান]
ইংরেজি:
রূপতাত্ত্বিক বিশ্লেষণ: √বর্ণ্ (চিত্রিত করা) +অ (অচ্), করণবাচ্যcharacter ),বর্ণমূল (grapheme ), বর্ণ-প্রতীক (graphic symbol )।
পদ: বিশেষ্য
ঊর্ধ্বক্রমবাচকতা { | বর্ণচিহ্ন | লিখিত প্রতীক | প্রতীক | সঙ্কেতচিহ্ন | যোগাযোগ | বিমূর্তন | বিমূর্ত সত্তা | সত্তা | }
অর্থ: যার দ্বারা ভাষার মৌলিক ধ্বনিরূপকে চিত্ররূপে প্রকাশ করা হয়। আবার কোনো ভাষার ধ্বনিকে লিখিত আকারে যে সকল চিহ্ন ব্যবহার করা হয়, তার মৌলিক এককগুলি হলো বর্ণচিহ্ন। ভাষাকে উপস্থাপন করে এমন লিখিত প্রতীক এই অর্থে- বর্ণচিহ্ন (
রূপতাত্ত্বিক বিশ্লেষণ: √বর্ণ্ (চিহ্নিত করা) +অ (অচ্), করণবাচ্যcaste বর্ণ ৪
পদ: বিশেষ্য
ঊর্ধ্বক্রমবাচকতা {সামাজিক শ্রেণি | মনুষ্যদল | দল | বিমূর্তন | বিমূর্তসত্তা | সত্তা |}
অর্থ: হিন্দু জাতিগত গোষ্ঠী বিভাজিত চারটি দল। ব্রাহ্মণ, ক্ষত্রিয়, বৈশ্য ও শূদ্র। এদের গোষ্ঠীগত পরিচয় বর্ণ।
সমার্থক শব্দাবলি: জাতি, বর্ণ।
উদাহরণ: শূদ্র বর্ণ।
ইংরেজি:
রূপতাত্ত্বিক বিশ্লেষণ: √বর্ণ্ (চিহ্নিত করা) +অ (অচ্), করণবাচ্য
পদ: বিশেষ্য
অর্থ:
১. সঙ্গীতে ব্যবহৃত প্রতিটি সঙ্গীতোপযোগী ধ্বনিকে যখন কোনো বিশেষ নামে ব্যবহৃত হয়, তখন তা বর্ণ হিসেবে বিবেচিত হয়। ভাষায় যেমন ধ্বনির চিহ্নকে বর্ণ বলা হয়, সঙ্গীতের ক্ষেত্রেও তাই। বাংলা ভাষার বর্ণ যেমন ক, খ, গ ইত্যাদি। তেমনি সঙ্গীতে স র গ ম প ধ ন ইত্যদি বর্ণ।
২. তাল বাদ্যযন্ত্রে ব্যবহৃত নানা ধরনের প্রতীকী শব্দ দ্বারা, বাদ্যযন্ত্রে উৎপন্ন ধ্বনিকে প্রকাশ করা হয়। যেমন− তবলার বর্ণগুলো হলো তা, না, তিন্, কৎ ইত্যাদি।
বর্ণ ৫
রূপতাত্ত্বিক বিশ্লেষণ: √বর্ণ্ (রঞ্জিত করা) +অ (অচ্), করণবাচ্য
ঊর্ধ্বক্রমবাচকতা {| সুর বিন্যাস | স্বর | সাঙ্গীতিক স্কেল | সঙ্গীতোপযোগী ধ্বনি | শ্রবণ যোগাযোগ | যোগাযোগ | বিমূর্তন | বিমূর্ত সত্তা | সত্তা |
অর্থ: সঙ্গীত শাস্ত্রে স্বরবিন্যাসের দ্বারা সুররঞ্জন করা হয়, তাই বর্ণ। যেমন, ন্রগ, গমপ, সধপধ ইত্যাদি। এই বিচারে আরোহণ, অবরোহণ-কেও অনেক সময় ববর্ণ বলা হয়।
সূত্র :