৬৩ বৎসর অতিক্রান্ত বয়স
২৫ বৈশাখ ১৩৩১ বঙ্গাব্দ থেকে ২৪ বৈশাখ ১৩৩২ বঙ্গাব্দ পর্যন্ত (৭ মে ১৯২৪- ৬ মে ১৯২৫ খ্রিষ্টাব্দ)
তুমি কি এসেছ মোর দ্বারে। [পূজা-৯১] [তথ্য]
মাসিক বসুমতী পত্রিকায় (বৈশাখ ১৩৩০ বঙ্গাব্দ) প্রকাশিত 'নটীর পূজা'-এর সাথে নিচের গানটি প্রথম প্রকাশিত হয়েছিল। এই গানটির রচনাকাল সম্পর্কে সুনির্দিষ্টভাবে কিছু জানা যায় নাই।
আজ
কিছুতেই যায় না মনের ভার [প্রকৃতি-৪৬] [তথ্য]
গানটি প্রথম প্রকাশিত হয়েছিল শান্তিনিকেতন পত্রিকার 'আষাঢ়
১৩৩১ বঙ্গাব্দ' সংখ্যায়। এই সূত্রে ধারণা করা যায়, সম্ভবত গানটি তিনি রচনা
করেছিলেন ১৩৩১ বঙ্গাব্দের জ্যৈষ্ঠ মাসে।
হায় হায় হায় দিন চলে যায়
[বিচিত্র-১২৩] [তথ্য]
১লা শ্রাবণ রেঙ্গুন থেকে জাহাজযোগে কলকাতায় পৌঁছান। এরপর ৬ শ্রাবণ তিনি
কলকাতায় পৌঁছান। এই সময়ে শান্তিনিকেতনে ফিরে রবীন্দ্রনাথ তাঁর চীনা বন্ধু
সু সী মো'র নামানুসারে 'সুসীম-চা-চক্র' প্রবর্তন করেন। এই চা-চক্রের জন্য
তিনি রচনা করেছিলেন এই গানটি।
প্রাসঙ্গিক পাঠ:
রবিজীবনী গ্রন্থে
এই গানটির রচনাকাল সম্বন্ধে
প্রশান্তকুমার পালের
দেয়া তথ্য নিম্নে উদ্ধৃত করা হল-
"অপর একটি তারিখহীন [?২২ শ্রাবণ] পত্রে
তিনি রাণুকে লিখেছেন : '...আজ আমাদের এখানে একটা চা-সভা স্থাপন হবে তার
অনুষ্ঠানে ব্যস্ত আছি। ...সময় প্রায় হয়ে এল―
একটা গান তৈরি করেচি সেটা এই
উপলক্ষে গাইতে হবে (চিঠিপত্র ৫। ২৮০, পত্র ৯৬)। প্রসঙ্গটির বিস্তীর্ণ বর্ণনা
পাওয়া যায় শ্রাবণ-সংখ্যা শান্তিনিকেতনে-এ [পৃ ১২৯-৩০] মুদ্রিত 'সুসীম চা-চক্র
প্রবর্ত্তনা'-শীর্ষক প্রতিবেদনে।
নন্দলাল বলেছেন, চা চক্র প্রথমে বসত দিনেন্দ্রনাথের দেহলির এক তলার বাসস্থানে,
পরে তাঁর সুরপুরীর আবাসে। এর পর সেটি উঠে যায় লাইব্রেরির [বর্তমান পাঠভবন অফিস]
উপরতলায়। একতলায় তখন বিদ্যাভবনের একটি লম্বা হলঘর ছিল, বিদ্যাভবনের কাজে লাগতো
না বলে তখন কলাভবন স্থানটিকে ব্যবহার করত। রবীন্দ্রনাথ সুসীম চা-চক্রের উদ্বোধন
করেন এই হলঘরে। (চিঠিপত্র ৪। ১১১-১২, পত্র ৪৫)। তিনি এই উপলক্ষে 'হায় হায় হায়
দিন চলে চলি যায়। /
চা-স্পৃহ
চঞ্চল চাতকদল চল’ চল’ চল’ হে' গানটি রচনা করেন [দ্র গীত ২।
৫৯৮-৯৯; স্বর ১৩], দিনেন্দ্রনাথের নেতৃত্বে গানটি সমবেত কণ্ঠে এই অনুষ্ঠানে গীত
হয়।"
[রবিজীবনী
নবম খণ্ড (জুন ২০০৮)।
পৃষ্ঠা: ১৪০-১৪১। আনন্দ পাবলিশার্স ২০০৮।]
"শান্তিনিকেতন, শ্রাবণ ১৩৩১[৫।৭]:
১২৯-৩০ 'সুসীম
চা-চক্র প্রবর্ত্তনা/১
হায় হায় হায়'
দ্র গীত ২। ৫৯৮-৯৯; স্বর ১৩"
[রবিজীবনী
নবম খণ্ড (জুন ২০০৮)।
পৃষ্ঠা: ১৯৯। আনন্দ পাবলিশার্স ২০০৮।]
শ্রাবণবরিষন পার হয়ে [প্রকৃতি-৪৫]
[তথ্য]
গানটি প্রথম প্রকাশিত হয়েছিল শান্তিনিকেতন পত্রিকার 'শ্রাবণ ১৩৩১ বঙ্গাব্দ'
সংখ্যায়। এই সূত্রে ধারণা করা হয়, আষাঢ় মাসের শেষের দিকে তিনি এই গানটি
রচনা করেছিলেন।
ধরণীর
গগনের মিলনের ছন্দে [প্রকৃতি-৮৪] [তথ্য]
গানটি প্রথম প্রকাশিত হয়েছিল,
শান্তিনিকেতন পত্রিকার 'ভাদ্র ১৩৩১ বঙ্গাব্দ' সংখ্যায়।
ধারণা
করা হয়, গানটি তিনি শ্রাবণ মাসের শেষ রচনা করেছিলেন।
শান্তিনিকেতন পত্রিকার অগ্রহায়ণ ১৩৩১ সংখ্যায় প্রথম প্রকাশিত হয়। প্রভাতকুমার মুখোপাধ্যায় তাঁর গীতবিতান কালানুক্রমিক সূচীতে এই গানটির রচনাকাল হিসেবে উল্লেখ করেছেন অগ্রহায়ণ ১৩৩১।
এই গানটি হলো―
যায় নিয়ে যায় আমায় আপন [প্রেম-১৪] [তথ্য]
প্রবাসী পত্রিকায় এই গানটি ১৩৩১ বঙ্গাব্দে প্রবাসী পত্রিকায় প্রথম প্রকাশিত হয়। প্রভাতকুমার মুখোপাধ্যায় তাঁর গীতবিতান কালানুক্রমিক সূচীতে এই গানটির রচনাকাল হিসেবে উল্লেখ করেছেন পৌষ ১৩৩১ উল্লেখ করেছেন। এই গানটি হলো ―
গানের ঝরনাতলায় তুমি সাঁঝের বেলায় এলে [পূজা-৩০] [তথ্য
যখন ভাঙল মিলন-মেলা
[প্রেম-২৮২]
[তথ্য]-
এই গানটি সম্বন্ধে
প্রশান্তকুমার পাল
তাঁর
রবিজীবনী
নবম খণ্ডে
যা তথ্য দিয়েছেন তা
নিম্নে উদ্ধৃত করা হল-
"শান্তিনিকেতন,
বৈশাখ ১৩৩১[৫।৪]:
৭৫-৭৬ 'গান' ['যখন
ভাঙল মিলন-মেলা'] দ্র গীত ২। ৩৮৩-৮৪; স্বর ৩০ স্বরলিপিকার অনাদিকুমার
দস্তিদার।"
[রবিজীবনী
নবম খণ্ড (জুন ২০০৮)।
পৃষ্ঠা: ১৯৮। আনন্দ পাবলিশার্স ২০০৮।]
মধ্যদিনের বিজন বাতায়নে [প্রকৃতি-২৩] [তথ্য]-
১. গীতমালিকা
দ্বিতীয় খণ্ড (পৌষ ১৩৩৬
বঙ্গাব্দ)। দিনেন্দ্রনাথ ঠাকুর-কৃত স্বরলিপি-সহ মুদ্রিত।
২. ঋতুচক্র, প্রবাহিণী (অগ্রহায়ণ ১৩৩২ বঙ্গাব্দ)।
শ্রাবণবরিষন পার হয়ে [প্রকৃতি-৪৫] [তথ্য]-
আশ্বিন ১৩৩১ বঙ্গাব্দ।
পথিক পরান্ চল্ চল্
[প্রেম-৩০৬] [তথ্য]-
রবিজীবনী গ্রন্থে
এই গানটি সম্বন্ধে
প্রশান্তকুমার পালের
দেয়া তথ্য নিম্নে উদ্ধৃত করা হল-
"শান্তিনিকেতন, আশ্বিন ১৩৩১ [৫।৯]: ১৬৪ 'গান' [পথিক
পরান্ চল্ চল্ সে পথে তুই]
দ্র গীত ২। ৩৯৩ : স্বর ৩১"।
আশ্বিন ১৩৩১ বঙ্গাব্দ।
আকাশভরা সূর্য-তারা
[প্রকৃতি-৮] [তথ্য]-
১. ভারতী (আশ্বিন
১৩৩১ বঙ্গাব্দ), ২. শান্তিনিকেতন পত্রিকা
(চৈত্র ১৩৩১ বঙ্গাব্দ)
আশ্বিন ১৩৩১ বঙ্গাব্দ।
মাটির বুকের মাঝে বন্দী যে জল [বিচিত্র-৯৫] [তথ্য]-
রবিজীবনী গ্রন্থে
এই গানটি সম্বন্ধে
প্রশান্তকুমার পালের
দেয়া তথ্য নিম্নে উদ্ধৃত করা হল-
"শান্তিনিকেতন, আশ্বিন ১৩৩১ [৫।৯]: ১৫৭ 'গান' [মাটির
বুকের মাঝে বন্দী যে জল] দ্র গীত ২। ৫৮৬ : স্বর ২"।
কার্তিক ১৩৩১
বঙ্গাব্দ।
আমার এ পথ তোমার পথের
থেকে [প্রেম-২৮৩]
[তথ্য]-
রবিজীবনী গ্রন্থে
এই গানটি সম্বন্ধে
প্রশান্তকুমার পালের
দেয়া তথ্য নিম্নে উদ্ধৃত করা হল-
"শান্তিনিকেতন,
কার্তিক ১৩৩১ [৫।১০]:
২০০-০১ 'গান' ['আমার
এ পথ তোমার পথের থেকে'] দ্র গীত ২। ৩৮৪; স্বর ৩০
গানটির স্বরলিপি করেন অনাদিকুমার
দস্তিদার।"
[রবিজীবনী
নবম খণ্ড (জুন ২০০৮)।
পৃষ্ঠা: ১৯৯। আনন্দ পাবলিশার্স ২০০৮।]
১ কার্তিক ১৩৩১।
আন্মনা, আন্মনা [প্রেম-৮০]
[তথ্য]-
এই গানটির রচনাকাল সম্বন্ধে
প্রশান্তকুমার পাল
তাঁর
রবিজীবনী
নবম খণ্ডে প্রশান্তচন্দ্রকে লেখা রবীন্দ্রনাথের
একটি চিঠির উদ্ধৃতি দেন-
"26 Oct [রবি ৯ কার্তিক]
রবীন্দ্রনাথ প্রশান্তচন্দ্রকে লিখেছেন : 'ভেসে চলেচি। ...ভারত মহাসাগরে গদ্যের
সাথে মিশোল দিয়ে কবিতা লিখেচি―
এ জাহাজে একেবারে নির্জলা পদ্য। সাত
দিনে বারোটা কবিতা স্বদেশর আবহাওয়াতেও সহজ নয়।...। এই কবিতাগুলো সব বৈকালীতে
ছাপতে পারবে।' কবিতাগুলি হল: ... 18 Oct 'আনমনা'
[আনমনা গো, আনমনা] দ্র ঐ ১৪। ৬৪-৬৫।"
[রবিজীবনী
নবম খণ্ড (জুন ২০০৮)।
পৃষ্ঠা: ১৫৮। আনন্দ পাবলিশার্স ২০০৮।]
ফাল্গুন ১৩৩১
বঙ্গাব্দ।
এ কী মায়া, লুকাও কায়া
[প্রকৃতি-১৮৩] [তথ্য]-
রবিজীবনী
নবম খণ্ডে প্রশান্তকুমার পালের
দেয়া তথ্যানুযায়ী ২৬ ফাল্গুন ১৩৩১ বঙ্গাব্দে অভিনীত 'সুন্দর' নাটকের
অভিনয়পত্রীতে অন্যান্য গানের সাথে এই গানটিও মুদ্রিত হয়। তাঁর উদ্ধৃতি অনুযায়ী
এই গানসহ আরো কিছু গানের খসড়া পাওয়া যায় রমা মজুমদারকে উপহার হিসেবে দেয়া
রবীন্দ্রনাথের Ms 464 পাণ্ডুলিপির প্রথমাংশে এবং
তাঁর মতে এ গানগুলি ২৬শে ফাল্গুনের পূর্বে রচিত।
[রবিজীবনী
নবম খণ্ড (জুন ২০০৮)।
পৃষ্ঠা: ১৯৩। আনন্দ পাবলিশার্স ২০০৮।]
এই গানটি সম্বন্ধে
প্রশান্তকুমার পাল
তথ্যের যে
উদ্ধৃতি দেন তা হল- "শান্তিনিকেতন,
অগ্রহায়ণ ১৩৩১ [৫।১১]:
২০৩ 'গান' ['এ
কী মায়া, লুকাও কায়া জীর্ণ শীতের সাজে'] দ্র গীত ২। ৪৯৮; স্বর ৩০"।
[রবিজীবনী
নবম খণ্ড (জুন ২০০৮)।
পৃষ্ঠা: ২০১। আনন্দ পাবলিশার্স ২০০৮।]
৪ মাঘ ১৩৩১ বঙ্গাব্দ।
তার হাতে ছিল হাসির ফুলের হার [প্রেম-২৪৫] [তথ্য]-
এই গানটির রচনাকাল সম্বন্ধে
প্রশান্তকুমার পাল
তাঁর
রবিজীবনী
নবম খণ্ডে
যা তথ্য দিয়েছেন তা
নিম্নে উদ্ধৃত করা হল-
"...উল্লিখিত পত্রটিতে
17 Jan [শনি ৪ মাঘ] তারিখে লেখা একটি সংযোজন আছে...।
উল্লেখ্য, উক্ত তারিখে রবীন্দ্রনাথ 'জুলিও চেজারে' জাহাজে তাঁর শেষ কবিতাটি
লেখেন―
যেটি ভিক্টোরিয়ার সাথে তাঁর সম্পর্কের একটি কৌতুকে ভরা প্রকাশ বলে গণ্য হতে
পারে :
'বদল' ['হাসির
কুসুম আনিল সে, ডালি ভরি]
দ্র পূরবী ১৪। ১৫২-৫৩; 'কত রঙে রং করা / মোর সাথে ছিল দুখবাদলের ভার' প্রভৃতি
পাঠান্তরের মধ্য দিয়ে এর কাব্যরূপটি গড়ে উঠেছিল। জ্যৈষ্ঠ ১৩৩২-এ এই
পাণ্ডুলিপিতেই [Ms. 464] কবিতাটি গীতিরূপ লাভ করে :
'তার হাতে ছিল
হাসির ফুলের হার' দ্র গীত ২। ৩৬৯ ; স্বর ৩১। এই রূপটি আমাদের অধিকতর পরিচিত।"
[রবিজীবনী
নবম খণ্ড (জুন ২০০৮)।
পৃষ্ঠা: ১৭৯। আনন্দ পাবলিশার্স ২০০৮।]
১৩৩২ বঙ্গাব্দ। লহো লহো তুলে লহো নীরব বীণাখানি [পূজা-৫২৮] [তথ্য]
ফাল্গুন ১৩৩১
বঙ্গাব্দ। ফিরে ফিরে ডাক্
দেখি রে [প্রেম-২৬৩] [তথ্য]-
রবিজীবনী
নবম খণ্ডে প্রশান্তকুমার পালের
দেয়া তথ্যানুযায়ী ২৬ ফাল্গুন ১৩৩১ বঙ্গাব্দে অভিনীত 'সুন্দর' নাটকের
অভিনয়পত্রীতে অন্যান্য গানের সাথে এই গানটিও মুদ্রিত হয়। তাঁর উদ্ধৃতি অনুযায়ী
এই গানসহ আরো কিছু গানের খসড়া পাওয়া যায় রমা মজুমদারকে উপহার হিসেবে দেয়া
রবীন্দ্রনাথের Ms 464 পাণ্ডুলিপির প্রথমাংশে এবং
তাঁর মতে এ গানগুলি ২৬শে ফাল্গুনের পূর্বে রচিত।
[রবিজীবনী
নবম খণ্ড (জুন ২০০৮)।
পৃষ্ঠা: ১৯৩। আনন্দ পাবলিশার্স ২০০৮।]
২৬ ফাল্গুন ১৩৩১
বঙ্গাব্দ। রুদ্রবেশে কেমন খেলা [পূজা-৫৩৫]
[তথ্য]-
২৬ ফাল্গুন ১৩৩১ বঙ্গাব্দে সন্ধ্যায় আম্রকুঞ্জে
'সুন্দর' নাটকের আয়োজন করা হলেও ঝড়-বৃষ্টির কারণে তা ভন্ডুল হয়ে যায়।
প্রশান্তকুমার পাল
তাঁর
রবিজীবনী
নবম খণ্ডে
এ বিষয়ে যা তথ্য দিয়েছেন তা
নিম্নে উদ্ধৃত করা হল-
"সেই ঝড়ের মধ্যেই রবীন্দ্রনাথ
একটি নূতন গান লিখলেন : 'রুদ্রবেশে
কেমন খেলা কালো মেঘের ভ্রূকুটি'
দ্র গীত ২। ২১১; স্বর ২। ঝড়বৃষ্টি থেমে যাবার পরে তৎকালীন গ্রহ্ণাগারের
[বর্তমান পাঠভবন দপ্তর] উপরের তলায় অবস্থিত কলা ভবনের প্রশস্ত হলঘরে গানের আসর
বসে, রবীন্দ্রনাথ সেখানেই এই সদ্যোরচিত গানটি গেয়ে শোনান।" [রবিজীবনী
নবম খণ্ড (জুন ২০০৮)।
পৃষ্ঠা: ১৯৩। আনন্দ পাবলিশার্স ২০০৮।]
ফাল্গুন ১৩৩১
বঙ্গাব্দ।
কুসুমে
কুসুমে চরণচিহ্ন দিয়ে যাও [প্রকৃতি-২] [তথ্য]-
রবিজীবনী
নবম খণ্ডে প্রশান্তকুমার পালের
দেয়া তথ্যানুযায়ী ২৬ ফাল্গুন ১৩৩১ বঙ্গাব্দে অভিনীত 'সুন্দর' নাটকের
অভিনয়পত্রীতে অন্যান্য গানের সাথে এই গানটিও মুদ্রিত হয়। তাঁর উদ্ধৃতি অনুযায়ী
এই গানসহ আরো কিছু গানের মূল খসড়া পাওয়া যায় রমা মজুমদারকে ২৯ বৈশাখ ১৩৩৩
তারিখে উপহার হিসেবে দেয়া
রবীন্দ্রনাথের Ms 464 পাণ্ডুলিপিতে
এবং তাঁর মতে এ গানগুলি ২৬শে ফাল্গুনের পূর্বে রচিত।
[রবিজীবনী
নবম খণ্ড (জুন ২০০৮)।
পৃষ্ঠা: ১৯৩। আনন্দ পাবলিশার্স ২০০৮।]
ফাল্গুন ১৩৩১
বঙ্গাব্দ।
আজ কি
তাহার বারতা পেল [প্রকৃতি-১৩২] [তথ্য]-
রবিজীবনী
নবম খণ্ডে প্রশান্তকুমার পালের
দেয়া তথ্যানুযায়ী ২৬ ফাল্গুন ১৩৩১ বঙ্গাব্দে অভিনীত 'সুন্দর' নাটকের
অভিনয়পত্রীতে অন্যান্য গানের সাথে এই গানটিও মুদ্রিত হয়। তাঁর উদ্ধৃতি অনুযায়ী
এই গানসহ আরো কিছু গানের মূল খসড়া পাওয়া যায় রমা মজুমদারকে ২৯ বৈশাখ ১৩৩৩
তারিখে উপহার হিসেবে দেয়া
রবীন্দ্রনাথের Ms 464 পাণ্ডুলিপিতে
এবং তাঁর মতে এ গানগুলি ২৬শে
ফাল্গুনের পূর্বে রচিত।
[রবিজীবনী
নবম খণ্ড (জুন ২০০৮)।
পৃষ্ঠা: ১৯৩। আনন্দ পাবলিশার্স ২০০৮।]
২৪
ফাল্গুন ১৩৩১
বঙ্গাব্দ।
ও কি এল,
ও কি এল না
[বিচিত্র-৮৪] [তথ্য]
-
রবিজীবনী
নবম খণ্ডে
প্রশান্তকুমার পালের দেয়া তথ্যানুযায়ী ২৬ ফাল্গুন ১৩৩১ বঙ্গাব্দে অভিনীত
'সুন্দর' নাটকের অভিনয়পত্রীতে অন্যান্য গানের সাথে এই গানটিও মুদ্রিত হয় এবং
এগুলোর মূল খসড়া পাওয়া যায় রমা মজুমদারকে ২৯ বৈশাখ ১৩৩৩
তারিখে উপহার হিসেবে দেয়া
রবীন্দ্রনাথের Ms 464 পাণ্ডুলিপিতে। তাঁর উদ্ধৃতি
অনুযায়ী
পাণ্ডুলিপিতে এই গানের রচনাকাল
দেয়া আছে 8 Mar 1925 [রবি ২৪
ফাল্গুন]।
[রবিজীবনী
নবম খণ্ড (জুন ২০০৮)।
পৃষ্ঠা: ১৯৩। আনন্দ পাবলিশার্স ২০০৮।]
ফাল্গুন ১৩৩১
বঙ্গাব্দ।
মোরা
ভাঙব তাপস, ভাঙব [প্রকৃতি-১৮৪] [তথ্য]-
রবিজীবনী
নবম খণ্ডে প্রশান্তকুমার পালের
দেয়া তথ্যানুযায়ী ২৬ ফাল্গুন ১৩৩১ বঙ্গাব্দে অভিনীত 'সুন্দর' নাটকের
অভিনয়পত্রীতে অন্যান্য গানের সাথে এই গানটিও মুদ্রিত হয়। তাঁর উদ্ধৃতি অনুযায়ী
এই গানসহ আরো কিছু গানের খসড়া পাওয়া যায় রমা মজুমদারকে উপহার হিসেবে দেয়া
রবীন্দ্রনাথের Ms 464 পাণ্ডুলিপির প্রথমাংশে এবং
তাঁর মতে এ গানগুলি ২৬শে ফাল্গুনের পূর্বে রচিত।
[রবিজীবনী
নবম খণ্ড (জুন ২০০৮)।
পৃষ্ঠা: ১৯৩। আনন্দ পাবলিশার্স ২০০৮।]
ফাল্গুন ১৩৩১
বঙ্গাব্দ। এবার উজার করে লও হে
আমার
[প্রেম-৬০] [তথ্য]-
এই গানটি সম্বন্ধে
প্রশান্তকুমার পাল
তাঁর
রবিজীবনী
নবম খণ্ডে
যা তথ্য দিয়েছেন তা
নিম্নে উদ্ধৃত করা হল-
"... 'চৈত্ররজনী সুফলা'
কৌতুক-কবিতার পূর্বে সমসাময়িক পাণ্ডুলিপি Ms. 464-এ
আরও কতগুলি নূতন গানের খসড়া পাওয়া যায়, অনুমান করা যায় যে, এগুলিও সমসাময়িক
রচনা, যাদের মধ্যে চারটি গান 'চিরকুমার সভা' নাটকের জন্য লিখিত: ...'এবার
উজার করে লও হে
আমার' দ্র ঐ ২।
২৯৬; ঐ ২; প্রভাতকুমার মুখোপাধ্যায় কোনো-এক পাণ্ডুলিপি-দৃষ্টে গানটির
সুনির্দিষ্ট রচনা-তারিখ উল্লেখ করেছেন ৩০ চৈত্র। দ্র গীতবিতান কালানুক্রমিক
সূচী [১৩৯৯]। ২৭৫।" [রবিজীবনী
নবম খণ্ড (জুন ২০০৮)।
পৃষ্ঠা: ১৯৭-১৯৮। আনন্দ পাবলিশার্স ২০০৮।]
ফাল্গুন ১৩৩১
বঙ্গাব্দ। না বলে যায় পাছে সে
[প্রেম-১৪৮] [তথ্য]-
এই গানটি সম্বন্ধে
প্রশান্তকুমার পাল
তাঁর
রবিজীবনী
নবম খণ্ডে
যা তথ্য দিয়েছেন তা
নিম্নে উদ্ধৃত করা হল-
"... 'চৈত্ররজনী সুফলা'
কৌতুক-কবিতার পূর্বে সমসাময়িক পাণ্ডুলিপি Ms. 464-এ
আরও কতগুলি নূতন গানের খসড়া পাওয়া যায়, অনুমান করা যায় যে, এগুলিও সমসাময়িক
রচনা, যাদের মধ্যে চারটি গান 'চিরকুমার সভা' নাটকের জন্য লিখিত: ...'না বলে যায়
পাছে সে' দ্র ঐ ২। ৩২৯; ঐ ১..."। [রবিজীবনী
নবম খণ্ড (জুন ২০০৮)।
পৃষ্ঠা: ১৯৭-১৯৮। আনন্দ পাবলিশার্স ২০০৮।]
ফাল্গুন ১৩৩১
বঙ্গাব্দ।
যদি হল যাবার ক্ষণ
[প্রেম-১৭৪]
[তথ্য]-
এই গানটি সম্বন্ধে
প্রশান্তকুমার পাল
তাঁর
রবিজীবনী
নবম খণ্ডে
যা তথ্য দিয়েছেন তা
নিম্নে উদ্ধৃত করা হল-
"...
'চৈত্ররজনী সুফলা' কৌতুক-কবিতার পূর্বে সমসাময়িক পাণ্ডুলিপি
Ms. 464-এ
আরও কতগুলি নূতন গানের খসড়া পাওয়া যায়, অনুমান করা যায় যে, এগুলিও সমসাময়িক
রচনা, যাদের মধ্যে চারটি গান 'চিরকুমার সভা' নাটকের জন্য লিখিত: ...'যদি
হল যাবার ক্ষণ'
দ্র গীত ২। ৩৩৯; স্বর ২ ..."। [রবিজীবনী নবম খণ্ড (জুন ২০০৮)।
পৃষ্ঠা: ১৯৭। আনন্দ পাবলিশার্স ২০০৮।]
ফাল্গুন ১৩৩১ বঙ্গাব্দ
(চিরকুমার সভা)।
ও
আমার
ধ্যানেরই ধন
[প্রেম-১৮৫]
[তথ্য]-
এই গানটি সম্বন্ধে
প্রশান্তকুমার পাল
তাঁর
রবিজীবনী
নবম খণ্ডে
যা তথ্য দিয়েছেন তা
নিম্নে উদ্ধৃত করা হল-
"... 'চৈত্ররজনী সুফলা'
কৌতুক-কবিতার পূর্বে সমসাময়িক পাণ্ডুলিপি Ms. 464-এ
আরও কতগুলি নূতন গানের খসড়া পাওয়া যায়, অনুমান করা যায় যে, এগুলিও সমসাময়িক
রচনা, যাদের মধ্যে চারটি গান 'চিরকুমার সভা' নাটকের জন্য লিখিত: ...'ও
আমার ধ্যানেরই ধন' দ্র ঐ ২। ৩৪৪; ঐ ২..."। [রবিজীবনী
নবম খণ্ড (জুন ২০০৮)।
পৃষ্ঠা: ১৯৭-১৯৮। আনন্দ পাবলিশার্স ২০০৮।]
ধরণীর গগনের
মিলনের ছন্দে [প্রকৃতি-৮৪] [তথ্য]-
এই গানটি সম্বন্ধে
প্রশান্তকুমার পাল
তাঁর
রবিজীবনী
নবম খণ্ডে
যা তথ্য দিয়েছেন তা
নিম্নে উদ্ধৃত করা হল-
"১৪৫-৪৬ 'গান' ['ধরণীর গগনের মিলনের ছন্দে' দ্র গীত ২। ৪৫৯-৬০; স্বর ৩০
স্বরলিপিকার অনাদিকুমার দস্তিদার।"
[রবিজীবনী
নবম খণ্ড (জুন ২০০৮)।
পৃষ্ঠা: ১৯৯। আনন্দ পাবলিশার্স ২০০৮।]
ফাল্গুন ১৩৩১
বঙ্গাব্দ।
কেন
আমায়
পাগল করে যাস [প্রেম-১৭৩]
[তথ্য]-
এই গানটির রচনাকাল সম্বন্ধে
প্রশান্তকুমার পাল
তাঁর
রবিজীবনী
নবম খণ্ডে
যা তথ্য দিয়েছেন তা
নিম্নে উদ্ধৃত করা হল-
"...
'চৈত্ররজনী সুফলা' কৌতুক-কবিতার পূর্বে সমসাময়িক পাণ্ডুলিপি
Ms. 464-এ
আরও কতগুলি নূতন গানের খসড়া পাওয়া যায়, অনুমান করা যায় যে, এগুলিও সমসাময়িক
রচনা, যাদের মধ্যে চারটি গান 'চিরকুমার সভা' নাটকের জন্য লিখিত: ...'কেন
আমায় পাগল করে যাস'
দ্র ঐ ২। ৩৩৯; ঐ ২ ..."। [রবিজীবনী নবম খণ্ড (জুন ২০০৮)।
পৃষ্ঠা: ১৯৭। আনন্দ পাবলিশার্স ২০০৮।]
ফাল্গুন ১৩৩১
বঙ্গাব্দ।
না,
না, গো না,
কোরো না ভাবনা [প্রেম-১০৩]
[তথ্য]-
এই গানটি সম্বন্ধে
প্রশান্তকুমার পাল
তাঁর
রবিজীবনী
নবম খণ্ডে
যা তথ্য দিয়েছেন তা
নিম্নে উদ্ধৃত করা হল-
"...
'চৈত্ররজনী সুফলা' কৌতুক-কবিতার পূর্বে সমসাময়িক পাণ্ডুলিপি
Ms. 464-এ
আরও কতগুলি নূতন গানের খসড়া পাওয়া যায়, অনুমান করা যায় যে, এগুলিও সমসাময়িক
রচনা, যাদের মধ্যে চারটি গান 'চিরকুমার সভা' নাটকের জন্য লিখিত: ...'না,
না, গো না, কোরো না ভাবনা'
দ্র ঐ ২। ৩১২; ঐ ৩০ ..."। [রবিজীবনী নবম খণ্ড (জুন ২০০৮)।
পৃষ্ঠা: ১৯৭-৯৮। আনন্দ পাবলিশার্স ২০০৮।]
'রক্তকরবী'র গান-
'