৪৩ বৎসর অতিক্রান্ত বয়স
৯ জুলাই [বৃহস্পতিবার, ২৪ আষাঢ়, ১৩৪৯] কলকাতা বেতারকেন্দ্রে 'হারামণি' নামক
লুপ্তরাগ অনুসন্ধানী অনুষ্ঠান করার জন্য আসেন। এই অনুষ্ঠানে তিনি গান করতে গিয়ে
অসুস্থ হয়ে পড়েন। এই অবস্থায় অনুষ্ঠানের পরিচালক নৃপেন্দ্রকৃষ্ণ চট্টোপাধ্যায় কবির
আকস্মিক অসুস্থার কথা স্রোতাদের জানিয়ে দেন। কলকাতা বেতারকেন্দ্রে এটাই ছিল নজরুলের
শেষ অনুষ্ঠান। অসুস্থতার জন্য এই মাসে নজরুল কোনো নতুন রচনায় হাত দিতে পারেন নি। কিন্তু পূর্বে রচিত
বেশ কিছু রচনা এই মাসে নানা মাধ্যমে প্রকাশিত হয়েছিল। এই মাসে বাতিলকৃত রেকর্ড জানুয়ারি ১৯৪৩ (১৬ পৌষ-
১৭ মাঘ ১৩৪৯)
এই মাসে রেকর্ডে প্রকাশিত গান
মার্চ ১৯৪৩ (১৭ ফাল্গুন-১৭ চৈত্র ১৩৪৯) এপ্রিল ১৯৪৩
(১৮ চৈত্র ১৩৪৯
-১৬ বৈশাখ ১৩৫০)
নজরুল ইসলামের ৪৩ বৎসর অতিক্রান্ত বয়স শুরু হয়েছিল ১১ জ্যৈষ্ঠ ১৩৪৯ বঙ্গাব্দ (সোমবার
২৫মে ১৯৪২ খ্রিষ্টাব্দ) থেকে।
শেষ হয়েছিল ১০ জ্যৈষ্ঠ ১৩৫০ বঙ্গাব্দ রবিবার ২৪ শে মে ১৯৪৩ খ্রিষ্টাব্দ)
২৫-৩১ মে ১৯৪২ (১১-১৭ জ্যৈষ্ঠ ১৩৪৯)
২৮ মে (১৪ জ্যৈষ্ঠ ১৩৪৯), দৈনিক নবযুগ পত্রিকায় প্রকাশিত হয়েছিল 'হক সাহেবের
হাসির গল্প'।
জুন ১৯৪২ (১৮ জ্যৈষ্ঠ-১৫ আষাঢ়)
এই মাসে পত্রিকায় প্রকাশিত রচনা
বেতারে নজরুল
জুলাই ১৯৪২ (১৬ আষাঢ়-১৫
শ্রাবণ ১৩৪৯)
হারামণি।
রাগ ভূপাল
গানের উল্লেখ নাই।
তৃতীয় পর্যায়ের নব রাগমালিকা
৬ জুলাই (সোমবার, ২১ আষাঢ় ১৩৪৯), এইচএমভি রেকর্ড কোম্পানির সাথে নজরুলের একটি
চুক্তি হয়। এই চুক্তিপত্রে নিচের গানগুলোর উল্লেখ ছিল।
এই অনুষ্ঠানের কিছু আগে নজরুল '
মদিনা'
নাটকের খসড়া করেন।
১০ জুলাই [শুক্রবার, ২৫
আষাঢ়, ১৩৪৯] নজরুলের চিকিৎসা করার জন্য প্রখ্যাত হোমিওপ্যথিক চিকিৎসক ডি.এল সরকারের
কাছে নেওয়া হয়। উল্লেখ্য এই ডাক্তার ছিলেন নজরুলে ভাড়াটে বাসার বাড়িওয়ালা। ড, সরকার
এই রোগটিকে পক্ষাঘাত হিসেবে ধরে নিয়ে চিকিৎসা শুরু করেন। এই সময় নজরুলে হাতের
কাঁপুনি এবং জিহ্বার আড়ষ্ঠতা তীব্রতর ছিল। এই দিন নজরুল ১৫/৪ শ্যামবাজার স্ট্রিটের
বাড়ি থেকে সুফি জুলফিকার হায়দারকে একটি চিঠি লিখেছিলেন। চিঠির ভাষা এবং বক্তব্যে
সংলগ্নতা লক্ষ্য করা যায়।
১৫ জুলাই [বুধবার,
৩০ আষাঢ়, ১৩৪৯] নজরুল দৈনিক নবযুগ পত্রিকার সম্পাদক ব্রজেন্দ্রকিশোর রায়চৌধুরীকে চিঠি
লেখেন। এ চিঠিতেও ভাষা এবং বক্তব্যে সংলগ্নতা লক্ষ করা যায়।
১৭ জুলাই [শুক্রবার,
১ শ্রাবণ, ১৩৪৯] নজরুল সুফি জুলফিকার হায়দারকে পুনরায় চিঠি লেখেন। এই সময় নজরুলের অসুস্থতা
আরো বৃদ্ধি পেয়েছিল। নজরুলের অসুস্থার কথা জানতে পেরে, তাঁর বড় ভাই কাজী সাহেবজান ও
ছোট ভাই কাজী আলী হোসেন তাঁকে দেখতে আসেন।
১৮ জুলাই [শনিবার,
২ শ্রাবণ, ১৩৪৯]
বাংলার তৎকালীন প্রধানমন্ত্রী একে ফজলুল হক নজরুলের অসুস্থতার কথা জানতে
পারেন। তিনি তাঁর মন্ত্রীসভার অর্থমন্ত্রী শ্যামাপ্রসাদকে নজরুলের চিকিৎসার বিষয়ে
খোঁজখবর নেওয়ার দায়িত্ব দেন। শ্যামাপ্রসাদ নজরুলকে দেখতে আসেন এবং চিকিৎসার জন্য
আর্থিক সহায়তা দেন। তাঁর আর্থিক সহায়তায় সেই রাতেই বায়ু পরিবর্তন, বিশ্রাম এবং
চিকিৎসার জন্য নজরুলকে মধুপুরের বাহান্ন বিঘাতে সপরিবারের পাঠানো হয়। এখানে তিনি ডাঃ সরকারের অধীনে
হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসা গ্রহণ করেন। এই ব্যবস্থায় নজরুলের তেমন কোনো উন্নতি হয় নি।
১৯ জুলাই [রবিবার,
৩ শ্রাবণ, ১৩৪৯]
নজরুল মধুপুর থেকে অর্থমন্ত্রী শ্যামাপ্রসাদকে চিঠি লেখেন। এই চিঠিতে
নজরুল ভুল করে ১৭ জুলাই উল্লেখ করেছিলেন। এই চিঠিতে কবি শ্যামাপ্রসাদকে চিকিৎসার
জন্য আর্থিক সহায়তার জন্য কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করেন এবং ফজলুল হকের ঔদাসিন্যের জন্য
ক্ষোভ প্রকাশ করেন।
২২ জুলাই [বুধবার,
৬ শ্রাবণ, ১৩৪৯]
মধুপুর থেকে সুফী জুলফিকার হায়দারকে কৃতজ্ঞতাজ্ঞাপক চিঠি লেখেন।
৩১ জুলাই [শুক্রবার ১৫ শ্রাবণ ১৩৪৯] নজরুলের সাথে
এইচএমভি একটি চুক্তি হয়। ওই চুক্তিপত্রে
নিম্নোক্ত গানটির উল্লেখ ছিল।
এই মাসে রেকর্ডে প্রকাশিত নাটক ও গান
আগষ্ট ১৯৪২ (১৬ শ্রাবণ-১৪ ভাদ্র ১৩৪৯)
১৯৪২ খ্রিষ্টাব্দের জুলাই
মাসে [আষাঢ়-শ্রাবণ (১৩৪৯)] এইচএমভি রেকর্ড কোম্পানি, নজরুলের
ব্যাঙ্গাত্মক নাটক 'বাঙালির ঘরে হিন্দী'। এর রেকর্ড নম্বর ছিল এন ২৭৯৪১। এতে অভিনয়
করেছিলেন রঞ্জিৎ রায় ও তাঁর দল।
১৯৪২ খ্রিষ্টাব্দের জুলাই
মাসে [আষাঢ়-শ্রাবণ (১৩৪৯)] এইচএমভি রেকর্ড কোম্পানি, নজরুলের
ব্যাঙ্গাত্মক নাটক 'বিলাতী ঘোড়ার বাচ্চা'। এর রেকর্ড নম্বর ছিল এন ২৭২৪২। এতে অভিনয়
করেছিলেন রঞ্জিৎ রায় ও তাঁর দল। এতে একটি গান ব্যবহৃত হয়েছিল।
এইচএমভি। এন ২৭১৪২।
চরিত্র: স্বামী। শিল্পী: রঞ্জিত রায়।
নৃত্যময়ী
নৃত্যকালী নিত্য নাচে [তথ্য]
এইএমভি। জুলাই ১৯৪২ (আষাঢ়-শ্রাবণ ১৩৪৯)। শিল্পী: মৃণালকান্তি ঘোষ।
অসুস্থ অবস্থায় নজরুল মধুপুরের বাহান্ন বিঘাতে সপরিবারের ছিলেন। এখানে তিনি ডাঃ সরকারের অধীনে
হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসা গ্রহণ করেন। এই ব্যবস্থায় নজরুলের তেমন কোনো উন্নতি হয় নি।
এই সময়ে তিনি একটি ক্ষুদ্র কবিতা রচনা করেছিলেন।
এই মাসে রেকর্ডে প্রকাশিত গান
সেপ্টেম্বর ১৯৪২ (১৪ ভাদ্র-১৩ আশ্বিন ১৩৪৯)
এই মাসে অসুস্থ নজরুলকে মধুপুর থেকে কলকাতায় আনা হয়। এই সময়ে
নজরুলের রচিত বিষয়ের ভিতরে ছিল সুফী জুলফিকার হায়দারকে লেখা চিঠি। এই মাসে মুক্তি
পেয়েছিল নবেন্দু সুন্দরের পরিচালিত ছায়াছবি 'চৌরঙ্গী'। এই ছবির গীতিকার, সুরকার ও সঙ্গীত পরিচালক
ছিলেন নজরুল। বিভিন্ন রেকর্ড কোম্পানি থেকে অনেকগুলো রেকর্ড
প্রকাশিত হয়েছিল। এছাড়া পত্রিকায় প্রকাশিত হয়েছিল একটি গানের স্বরলিপি।
অসুস্থ নজরুল
চলচ্চিত্রে নজরুল
এই মাসে পত্রিকায় প্রকাশিত রচনা
এই মাসে পত্রিকায় প্রকাশিত রচনা
ফজলী ব্রাদার্সের প্রযোজিত এই ছায়াছবিটি রূপবাণী প্রেক্ষাগৃহে মুক্তি পেয়েছিল
১৯৪২ খ্রিষ্টাব্দের ১২ সেপ্টেম্বর (শনিবার ২৬ ভাদ্র ১৩৪৯)।
ছবিটির পরিচালক ছিলেন
শৈলজানন্দ মুখোপাধ্যায়। প্রযোজক ছিলেন ফজলী ব্রাদার্স। সংলাপ রচনা
করেছিলেন
প্রেমেন্দ্র মিত্র।
এই ছবির গীতিকার, সুরকার ও সঙ্গীত পরিচালক ছিলেন
কাজী নজরুল ইসলাম।
তাঁর সহকারী হিসেবে ছিলেন কালীপদ সেন। এটিই ছিল
নজরুলের প্রত্যক্ষভাবে চলচ্চিত্রের কাজ।
[প্রচারপত্র:
চৌরঙ্গী]
এই ছায়াছবিতে মোট নয়টি গান ব্যবহৃত
হয়েছিল। এর ভিতরে চতুর্থ গান 'আরতি প্রদীপ জ্বালি আঁখির তারায়' রচনা করেছিলেন
নবেন্দুসুন্দর। সুর করেছিলেন দুর্গা সেন। অবশিষ্ট ৮টি গানের গীতিকার ও সুরকার
ছিলেন ইসলাম। এর ভিতরে ২টি গান পূর্বেই প্রকাশিত হয়েছিল। এ গানগুলো হলো-'রুম্
ঝুম্ ঝুম্ ঝুম্ রুম ঝুম্ ঝুম্ খেজুর' ও ওগো বৈশাখী ঝড়।
এই চলচ্চিত্রের মাধ্যমে প্রথম প্রকাশিত হয়েছিল ৬টি গান। গানগুলো হলো-
১. চৌরঙ্গী চৌরঙ্গী চৌরঙ্গী চৌরঙ্গী
[তথ্য]
২. রুম্ ঝুম্ ঝুম্ ঝুম্ রুম ঝুম্ ঝুম্ খেজুর [গান-৪৭৭]
[তথ্য]
৩. সারা দিন পিটি কার দালানের ছাদ গো [গান-৯৯৭]
[তথ্য]
৪. 'আরতি প্রদীপ জ্বালি আঁখির তারায় [রচয়িতা: নবেন্দুসুন্দর]
৫.প্রেম আর ফুলের জাতি কূল নাই [গান-১৫৫২]
[তথ্য]
৬. জহরত পান্না হীরার বৃষ্টি [গান-৭২৮]
[তথ্য]
৭. ঘুম পাড়ানী মাসিপিসি ঘুম দিয়ে যেয়ো [গান-১২৭৬]
[তথ্য]
৮. ঘর-ছাড়া ছেলে আকাশের চাঁদ [গান-১২৭২]
[তথ্য]
৯. ওগো বৈশাখী ঝড় [গান-১২০৪] [তথ্য]
অক্টোবর ১৯৪২ (১৪ আশ্বিন-১৪ কার্তিক ১৩৪৯)
অসুস্থ নজরুল
নজরুলের নতুন রচনা
নজরুল ভুল তথ্যসহ সুফী জুলফিকার হায়দারকে চিঠি লেখেন।
৫ অক্টোবর (সোমবার ১৮ আশ্বিন ১৩৪৯), অপরূপা নামক একটি কবিতা রচনা করেন। এই
কবিতাটতে অসংলগ্নতা দৃষ্ট হয়।
এই মাসে পত্রিকায় প্রকাশিত রচনা
এই মাসে রেকর্ডে প্রকাশিত গান
নভেম্বর ১৯৪২ (১৫ কার্তিক-১৪ অগ্রহায়ণ ১৩৪৯)
অসুস্থ নজরুল
নজরুলকে ড. গিরীন্দ্রশেখর বসুর লুনাটিক এ্যাসাইলামে ভর্তি করা হয়েছিল
এবং সেখানে তাঁর চিকিৎসা চলছিল। এই সময় তাঁর চিকিৎসার ব্যয়ভার বহনের জন্য একটি 'নজরুল
সাহায্য কমিটি' গঠন করা হয়। এই কমিটির সভাপতি ছিলেন কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয়ের
উপাচার্য। কোষাধ্যক্ষ ছিলেন শ্যামাপ্রসাদ মুখোপাধ্যায়। যুগ্ম আহ্বায়ক ছিলেন-
সজনীকান্ত দাস ও সুফী জুলফিকার হায়দার। এই কমিটির সদস্যরা ছিলেন-বদরুদ্দোজা, স্যার
এ এফ রহমান, হুমায়ুন কবির, কবিরাজ বিমলানন্দ তর্কতীর্থ, সত্যেন্দ্রনাথ মজুমদার,
তুষারকান্তি ঘোষ, চপলাকান্ত ভট্টাচার্য। এই কমিটির সিদ্ধান্ত অনুসারে, নজরুলের
পরিবারকে মাসিক ২০০ টাকা প্রদানের ব্যবস্থা করা হয়। উল্লেখ্য এই ব্যবস্থা
প্রায় পাঁচ মাস অব্যাহত ছিল।
এই মাসে নজরুলের কোনো নতুন রচনা ছিল না। কোনো নতুন রেকর্ড প্রকাশিত হয় নি।
পত্রিকাতেই কোনো রচনা প্রকাশিত হয় নি।
ডিসেম্বর ১৯৪২ (১৫ অগ্রহায়ণ- ১৫ পৌষ ১৩৪৯)
এই মাসে নজরুল ড. গিরীন্দ্রশেখর বসুর লুনাটিক এ্যাসাইলামে
চিকিৎসাধীন ছিলেন।
এই মাসে রেকর্ডে প্রকাশিত গান
এই মাসে পত্রিকায় প্রকাশিত গানের তালিকা
এই মাসে নজরুল ড. গিরীন্দ্রশেখর বসুর লুনাটিক এ্যাসাইলামে
চিকিৎসাধীন ছিলেন।
এই মাসে রেকর্ড প্রকাশিত গান।
ফেব্রুয়ারি ১৯৪৩ (১৮
মাঘ-১৬ ফাল্গুন ১৩৪৯)
এই মাসের ২৫-২৬ তারিখে (১৩-১৪ ফাল্গুন) ব্যয়বহুল ড.
গিরীন্দ্রশেখর বসুর লুনাটিক এ্যাসাইলামের খরচ বহন করা অসম্ভব হয়ে
পড়ায়, নজরুলকে বাড়িতে আনা হয়। এরপর তাঁর হোমিওপ্যাথী চিকিৎসা শুরু করেন ডা, এস এন
সেন। বলাই বাহুল্য এই চিকিৎসায় কোনো সুফল আসে নি।
এই মাসে নজরুলের কোনো নতুন রচনা ছিল না। পত্রিকাতেই কোনো রচনা প্রকাশিত হয় নি।
এই মাসে
হোমিওপ্যাথি চিকিৎসা অব্যাহত ছিল। তবে এই মাসে ডা. বিধানচন্দ্র রায়ে ল্যাবরেটারিতে
নজরুলের কিছু প্যাথোলজিকাল পরীক্ষা করা হয়। এবং এই সূত্রে ল্যাবরেটরির জনৈক চিকিৎসক
চিকিৎসা শুরু করেন।
এই মাসে রেকর্ডে প্রকাশিত গান
ডা. বিধানচন্দ্র রায়ে ল্যাবরেটারির চিকিৎসকের
অধীনে নজরুলের চিকিৎসা চলমান ছিল। এই মাসে নজরুলের কোনো নতুন রচনা ছিল না। কোনো নতুন রেকর্ড প্রকাশিত হয় নি।
পত্রিকাতেই কোনো রচনা প্রকাশিত হয় নি।
১-২৪ মে ১৯৪৩
(১৭ বৈশাখ-১০ জ্যৈষ্ঠ বৈশাখ ১৩৫০)
ডা. বিধানচন্দ্র রায়ে ল্যাবরেটারির চিকিৎসকের
অধীনে নজরুলের চিকিৎসা চলমান ছিল। এই মাসে নজরুলের কোনো নতুন রচনা ছিল না।
পত্রিকাতেই কোনো রচনা প্রকাশিত হয় নি। এই মাসে এইচএমভি থেকে দুটি
রেকর্ড প্রকাশিত হয়েছিল।
এই মাসে রেকর্ডে প্রকাশিত গান