প্রথমে তিনি ভেবেছিলেন যে, এই প্রজাতিটি এপ এবং আধুনিক মানুষের মধ্যবর্তী কোনো হারিয়ে যাওয়া প্রজাতি।
তিনি এই প্রজাতির নামকরণ করেছিলেন-
Anthropopithecus erectus
। পরে আরও কিছু দিন গবেষণার পর তিনি এর নামকরণ করেন-
Pithecanthropus erectus
। দুবোইস দাবি করেছিলেন এই প্রজাতিগুলো দানবাকারের গিবন।
১৯৩১-৩৩ সালের দিকে জাভার এনগ্যান্ডং অঞ্চল থেকে এর
অপর একটি মাথার খুলির জীবাশ্ম আবিষ্কৃত হয়। এই জীবাশ্মটি আবিষ্কার করেছিলেন-
C. ter Haar
এবং
GHR von Koenigswald।
ধারণা করা হয়,
এই খুলিটির বয়স ৫৩-২৭ হাজার বৎসর পূর্বের। এর নমুনার নাম
NG 6।
এদের মাথার মাপ আদি হোমো এরেক্টাসদের অপেক্ষা বড় ছিল।
|
Sangiran 2 |
১৯৩৬ খ্রিষ্টাব্দের দিকে এই উপ-প্রজাতিটির
অপর একটি পূর্ণাঙ্গ নমুনা পাওয়া যায় মধ্য জাভার উত্তর সোলো-এর ১৯ কিলোমিটার উত্তরে
সাঙ্গিরান (Sangiran) নামক গ্রামে।