ভাষাংশ
রবীন্দ্রনাথ
ঠাকুর
-এর
রচনাবলী
রাজা ও রানী
প্রথম অঙ্ক : প্রথম দৃশ্য
|
দ্বিতীয় দৃশ্য
|
তৃতীয় দৃশ্য
| চতুর্থ দৃশ্য
|
পঞ্চম দৃশ্য
|
ষষ্ঠ দৃশ্য
|
সপ্তম দৃশ্য
|
অষ্টম দৃশ্য
|
দ্বিতীয় অঙ্ক :
প্রথম দৃশ্য
|
দ্বিতীয় দৃশ্য
|
তৃতীয় দৃশ্য |
চতুর্থ দৃশ্য
|
তৃতীয় অঙ্ক :
প্রথম দৃশ্য
|
দ্বিতীয় দৃশ্য
|
তৃতীয় দৃশ্য |
চতুর্থ দৃশ্য |
পঞ্চম দৃশ্য |
চতুর্থ অঙ্ক :
প্রথম দৃশ্য
|
দ্বিতীয় দৃশ্য
|
তৃতীয় দৃশ্য |
চতুর্থ দৃশ্য |
পঞ্চম অঙ্ক :
প্রথম দৃশ্য
|
দ্বিতীয় দৃশ্য
|
তৃতীয় দৃশ্য |
চতুর্থ দৃশ্য |
পঞ্চম দৃশ্য |
ষষ্ঠ দৃশ্য
|
সপ্তম দৃশ্য
|
অষ্টম দৃশ্য
|
নবম দৃশ্য
|
উৎসর্গ
শ্রীযুক্ত দ্বিজেন্দ্রনাথ ঠাকুর বড়দাদা মহাশয়ের
শ্রীচরণকমলে
এই গ্রন্থ উৎসৃষ্ট হইল
সূচনা
একদিন বড়ো আকারে দেখা দিল একটি নাটক
‒
রাজা ও রানী । এর নাট্যভূমিতে রয়েছে লিরিকের
প্লাবন , তাতে নাটককে করেছে দুর্বল । এ হয়েছে কাব্যের জলাভূমি। ঐ লিরিকের টানে এর
মধ্যে প্রবেশ করেছে ইলা এবং কুমারের উপসর্গ । সেটা অত্যন্ত শোচনীয়রূপে অসংগত । এই
নাটকে যথার্থ নাট্যপরিণতি দেখা দিয়েছে যেখানে বিক্রমের দুর্দান্ত প্রেম প্রতিহত হয়ে
পরিণত হয়েছে দুর্দান্ত হিংস্রতায়, আত্মঘাতী প্রেম হয়ে উঠেছে বিশ্বঘাতী।
প্রকৃতির প্রতিশোধের সঙ্গে 'রাজা ও রানী'র এক জায়গায় মিল আছে । অসীমের সন্ধানে
সন্ন্যাসী বাস্তব হতে ভ্রষ্ট হয়ে সত্য হতে ভ্রষ্ট হয়েছে , বিক্রম তেমনি প্রেমে
বাস্তবের সীমাকে লঙ্ঘন করতে গিয়ে সত্যকে হারিয়েছে । এই তত্ত্বকেই যে সজ্ঞানে লক্ষ্য
করে লেখা হয়েছে তা নয়। এর মধ্যে এই কথাটাই প্রকাশ পাবার জন্যে স্বত উদ্যত হয়েছে যে
, সংসারের জমি থেকে প্রেমকে উৎপাটিত করে আনলে সে আপনার রস আপনি জোগাতে পারে না, তার
মধ্যে বিকৃতি ঘটতে থাকে।‒
এরা সুখের লাগি চাহে প্রেম
প্রেম মেলে না।
শুধু সুখ চলে
যায়
এমনি মায়ার ছলনা।
নাটকের পাত্রগণ
বিক্রমদেব
জলন্ধরের রাজা
দেবদত্ত
রাজার বাল্যসখা ব্রাহ্মণ
ত্রিবেদী
বৃদ্ধ ব্রাহ্মণ
জয়সেন, যুধাজিৎ রাজ্যের প্রধান নায়ক
মিহিরগুপ্ত
জয়সেনের অমাত্য
চন্দ্রসেন
কাশ্মীরের রাজা
কুমার
কাশ্মীরের যুবরাজ । চন্দ্রসেনের ভ্রাতুষ্পুত্র
শংকর
কুমারের পুরাতন বৃদ্ধ ভৃত্য
অমরুরাজ
ত্রিচূড়ের রাজা
সুমিত্রা
জালন্ধরের মহিষী। কুমারের ভগিনী
নারায়ণী
দেবদত্তের স্ত্রী
রেবতী
চন্দ্রসেনের মহিষী
ইলা
অমরুর কন্যা । কুমারের সহিত বিবাহপণে বদ্ধ