|
কোকিল
Cuckoo
কোকিল মূলত পাখির একটি গোত্রীয় নাম।
কুকুলিফোর্মেস
বর্গের অন্তর্গত
কুকুলিনায়ি উপগোত্রের প্রজাতিসমূহ সাধারণভাবে কোকিল
বলা হয়।
এশিয়া এবং আফ্রিকা জুড়ে এই গোত্রের
প্রায় ১৩০টি প্রজাতি আছ।
এর ভিতরে বাংলাদেশেই পাওয়া যায় প্রায় ২০টি প্রজাতির পাখি।
এর মধ্যে ১৬ জাতের কোকিল অন্য
পাখির বাসায় ডিম পাড়ে। বাকি দুইটি প্রজাতি নিজেরাই বাসা বানায়। এরা হচ্ছে সবুজ ঠোঁট
মালকোয়া ও মেটে মালকোয়া।
বসন্তকালে এদের সুমধুর ডাক মাতিয়ে রাখে।
ক্রমবিবর্তনের ধারা
৭.৫
কোটি খ্রিষ্টপূর্বাব্দে
নিয়োগনাথি
অধশ্রেণি থেকে নিয়োভেস থাকের উদ্ভব হয়েছিল।
৭.৫
থেকে ৫.৬ কোটি খ্রিষ্টপূর্বাব্দের ভিতরে শ্রেণিটি ৫টি ভাগে বিভাজিত হয়ে গিয়েছিল।
এগুলো হলো-
পাস্সেরিয়া,
ইকুয়োর্লিটোর্নিথেস,
ইনোপিনাভেস,
স্ট্রিসোরেস ও
কোলুম্বাভেস। এর ভিতরে
কোলুম্বাভেস
থাকের
আবির্ভাব হয়েছিল ৫.৬
কোটি খ্রিষ্টপূর্বাব্দের
দিকে। ৫.৬ থেকে ৩.৪ কোটি
খ্রিষ্টপূর্বাব্দের ভিতরে
কোলুম্বাভেস
থাক দুটি ভাগে বিভাজিত হয়ে যায়। এই ভাগ দুটি হলো-
সূত্র :
Birds of Kerala. Salim Ali (1969). London: Oxford University Press.
পশ্চিম বাংলার পাখি। প্রণবেশ সান্যাল, বিশ্বজিৎ রায়চৌধুরী। আনন্দ পাবলিশার্স প্রাইভেট লিমিটেড। মে ১৯৯৭।