রাঙাজবা
নজরুলের রচিত শাক্তসঙ্গীতের সংকলন বিশেষ।
নজরুলের জীবদ্দশায় এই নামে কোনো গ্রন্থ প্রকাশিত হয় নি। নজরুলের অসুস্থ অবস্থায়
১৯৬৫ খ্রিষ্টাব্দে প্রথম দিকে নজরুলের শাক্ত সঙ্গীতের সংকলন হিসাবে গ্রন্থ প্রকাশের
উদ্যোগ নিয়েছিল হরফ প্রকাশনী। গ্রন্থটির প্রথম সংস্করণে প্রকাশনা বিষয়ক যে তথ্য
পাওয়া যায়, তা হলো-
প্রকাশক: বেগম মরিয়ম,
সোলেমানপুর, রাজীবপুর, ২৪ পরগণা
মুদ্রাকর: নিরঞ্জন জানা, মিলন প্রেস, ৫৯-এ বেচু ভাটার্জী স্ট্রীট, কলিকাত -৯
প্রচ্ছদ-শিল্পী: শ্রীসুব্রত ত্রিপাঠী
প্রথম সংস্করণ: হরফ প্রকাশনী। শুক্রবার, ১লা বৈশাখ ১৩৭৩। (খ্রিষ্টাব্দের বিচারে ১৪ এপ্রিল
১৯৬৬)। বাংলা পঞ্জিকা মতে এই দিনটি ছিল বৃহস্পতিবার।
মূল্য: তিন টাকা।
এই গ্রন্থে গানের সংখ্যা ১০০ থাকলেও, ৯৯টি গান
স্থান পেয়েছিল। কারণ, 'কেন আমায় আনিলি মাগো' গানটি দুইবার (গান সংখ্যা ৬৪ ও ৯৫)
অন্তর্ভুক্ত হয়েছে। নিচে এই গ্রন্থে অন্ত্রভুক্ত গানগুলোর বর্ণানুক্রমিক (সংখ্যা নির্দেশসহ) তালিকা তুলে
ধরা হলো-
- অসুর বাড়ির ফেরত এ মা [রাঙা জবা ৫৩]
[তথ্য]
- আঁধার ভীত এ চিত যাচে [রাঙা জবা ৫৪]
[তথ্য]
- আজও মা তোর পাইনি প্রসাদ [রাঙা জবা ৩৯]
[তথ্য]
- আদরিণী মোর কালো মেয়ে রে [রাঙা জবা ৪৪]
[তথ্য]
- আনন্দ রে আনন্দ (দশ হাতে ঐ দশ দিকে মা )[রাঙা জবা ১৬]
[তথ্য]
- আমায় আঘাত যত হান্বি (আমায় দুঃখ যত) [রাঙা জবা ৯৪]
[তথ্য]
- আমায় আর কত দিন মহামায়া [রাঙা জবা ৬]
[তথ্য]
- আমায় যারা দেয় মা ব্যথা [রাঙা জবা ৩৬]
[তথ্য]
- আমার আনন্দিনী উমা আজো [রাঙা জবা ৭৩]
[তথ্য]
- আমার উমা কই গিরিরাজ [রাঙা জবা ৭৪]
[তথ্য]
- আমার কালো মেয়ে রাগ করেছে [রাঙা জবা ৭৯]
[তথ্য]
- আমার কালো মেয়ের পায়ের তলায় [রাঙা জবা ৫১]
[তথ্য]
- আমার ভবের অভাব লয় হয়েছে (মা, আমার) [রাঙা জবা ৯৯]
[তথ্য]
- আমার মা আছে রে সকল নামে [রাঙা জবা ৮৪
[তথ্য]
- আমার মানস-বনে ফুটেছেরে [রাঙা জবা ৮৭]
- আমার মুক্তি নিয়ে কি হবে মা (মাগো আমার মুক্তি নিয়ে) [রাঙা জবা ৪৯]
[তথ্য]
- আমার শ্যামা মায়ের কোলে চড়ে [রাঙা জবা ৮০]
[তথ্য]
- আমার শ্যামা বড় লাজক মেয়ে [রাঙা জবা ৮৩]
- আমার হৃদয় অধিক রাঙা মা গো [রাঙা জবা ২৮]
[তথ্য]
- আমার হৃদয় হবে রাঙাজবা [রাঙা জবা ৯০]
[তথ্য]
- আমি নামের নেশায় [রাঙা জবা ৪৬]
[তথ্য]
- আমি মুক্তা নিতে আসিনি মা [রাঙা জবা ৯৭]
[তথ্য]
- আমি সাধ করে গৌরী মায়ের [রাঙা জবা ৯৮]
- আয় অশুচি আয়রে পতোত [রাঙাজবা ৫৯]
- আয় নেচে নেচে আয় রে বুকে [রাঙা জবা ৩৮]
[তথ্য]
- আয় বিজয়ী আয়রে জয়া [রাঙা জবা ৭৭]
[তথ্য]
- আয় মা চঞ্চলা মুক্তকেশী শ্যামা কালী [রাঙা জবা ৫৬]
[তথ্য]
- আয় মা ডাকাত কালী [রাঙা জবা ৯৬]
[তথ্য]
- এসো আনন্দিতা ত্রিলোক-বন্দিতা [রাঙা জবা ৯]
[তথ্য]
- ও মা খড়্গ নিয়ে মাতিস রণে [রাঙা জবা ৮৯]
- ও মা তুই আমারে ছেড়ে আছিস্ [রাঙা জবা ৮৬]
[তথ্য]
- ও মা তোর ভুবনে জ্বলে এত আলো [রাঙা জবা ৮৫]
[তথ্য]
- ও মা ত্রিনয়নী! সেই চোখ দে [রাঙা জবা ৮১]
[তথ্য]
- ও মা দুঃখ অভাব ঋণ যত মোর [রাঙা জবা ৫]
- ও মা নির্গুনের প্রসাদ দিতে [রাঙা জবা ৩৫]
[তথ্য]
- ও মা বক্ষে ধরেন শিব যে চরণ (বক্ষে ধরেন) [রাঙা জবা ৪৭]
[তথ্য]
- ওরে আলয়ে আজ মহালয়া (এলো মা আমার মা) [রাঙা জবা ১০]
[তথ্য]]
- করুণা তোর জানি মাগো [রাঙা জবা ৩৭]
[তথ্য]
- কালী কালী মন্ত্র জপি [রাঙা জবা ৪৩]
[তথ্য]
- কেঁদো না কেঁদো না মাগো [রাঙা জবা ৩০]
[তথ্য]
- কে পরালো মণ্ডু-মালা [রাঙা জবা ১৪]
[তথ্য]
- কে বলে মোর মাকে কালো [রাঙা-জবা ১১]
[তথ্য]
- কে সাজালো মা-কে আমার [রাঙা-জবা৭২]
[তথ্য]
- কেন আমায় আনলি মাগো [রাঙা-জবা ৬৪]
- কোথায় গেলি মাগো আমার [রাঙা-জবা ৪০]
[তথ্য]
- জগৎ জুড়ে জাল ফেলেছিস মা [রাঙা-জবা ৪২]
[তথ্য]
- জয় বিবেকানন্দ সন্ন্যাসী বীর [রাঙা-জবা ২৭]
[তথ্য]
- জাগো যোগমায়া জাগো [রাঙা-জবা ৫২]
[তথ্য]
- জ্যোতির্ম্ময়ী মা এসেছে [রাঙা-জবা ৬৮]
[তথ্য]
- তুই পাষাণ গিরির মেয়ে [রাঙা-জবা ৩১]
[তথ্য]
- তুই বলহীনের বোঝা বহিস্ [রাঙা-জবা ৬২]
[তথ্য]
- তোর কালো রূপ দেখতে মা গো [রাঙা-জবা ৬৯]
[তথ্য]
- তোর কালো রূপ লুকাতে মা [রাঙা-জবা ৪]
[তথ্য]
- তোরি নামের কবচ দোলে [রাঙা-জবা ৯২]
- থির হয়ে তুই বস্ দেখি মা [রাঙা-জবা ১০০]
[তথ্য]
- দীনের হতে দীন-দুঃখী অধম যেথা থাকে [রাঙা-জবা ৬০]
[তথ্য]
- দুর্গতি -নাশিনী আমার [রাঙা-জবা ২৪]
[তথ্য]
- দেখে যা রে রুদ্রাণী মা সেজেছে [রাঙা-জবা ১৮]
[তথ্য]
- নন্দলোক হতে (আনন্দলোক)আমি এনেছি [রাঙা-জবা ৬৩]
[তথ্য]
- নিপীড়িতা পৃথিবী ডাকে [রাঙা-জবা ৭৬]
[তথ্য]
- নাচেরে মোর কালো মেয়ে
[রাঙা-জবা ১৫]
- পরম পুরুষ সিদ্ধ যোগী [রাঙা-জবা ২৬]
[তথ্য]
- প্রণমামী শ্রীদুর্গে নারায়ণী [রাঙা-জবা ৫৮]
[তথ্য]
- ফিরিয়ে দে মা ফিরিয়ে দে [রাঙা জবা ৭]
[তথ্য]
- বল্ মা শ্যামা বল্ তোর বিগ্রহ [রাঙা জবা ৭০]
[তথ্য]
- বল্ রে জবা বল্ [রাঙা-জবা ১]
[তথ্য]
- ভাগীরথীর ধারার মত সুধার সাগর [রাঙা জবা ৬৫]
- ভুল করেছি ও মা শ্যামা [রাঙা-জবা ৩]
[তথ্য]
- মহাকালের কোলে এসে [রাঙা-জবা ২]
[তথ্য]
- মহাবিদ্যা আদ্যাশক্তি পরমেশ্বরী [রাঙা-জবা ২১]
[তথ্য]
- মা! আমি তোর অন্ধ ছেলে [রাঙা-জবা ৮২]
[তথ্য]
- (মা) একলা ঘরে ডাক্ব না [রক্তজবা ৬১]
- মা এসেছে মা এসেছে [রাঙা-জবা ১৭]
[তথ্য]
- মা কবে তোরে পারবো দিতে [রাঙা-জবা ৪১]
[তথ্য]
- মা তোর চরণ-কমল ঘিরে [রাঙা-জবা ৫৫]
[তথ্য]
- মা হবি না মেয়ে হবি [রাঙা-জবা ২২]
- মাকে ভাসায়ে জলে (মাকে ভাসায়ে ভাটির স্রোতে) [রাঙা-জবা ৭১]
[তথ্য]
- মাগো আজো বেঁচে আছি [রাঙা-জবা ২৩]
- মাগো আমি আর কি ভুলি [রাঙা-জবা ৩৪]
[তথ্য]
- মাগো আমি মন্দমতি তবু যে সন্তান [রাঙা-জবা ৩২]
[তথ্য]
- মাত্ল গগন অঙ্গনে ঐ [রাঙা-জবা ১৯]
[তথ্য]
- মাতৃ নামের হোমের শিখা [রাঙা-জবা ৯৩]
- মাগো আমি তান্ত্রিক নই [রাঙা-জবা ১২]
[তথ্য]
- মাগো তোমার অসীম মাধুরী [রাঙা-জবা ১৩]
[তথ্য]
- মাগো তোরি পায়ের নূপুর বাজে [রাঙা-জবা ৬৬]
[তথ্য]
- মায়ের অসীম রূপ (অসীম রূপ সিন্ধুতে রে) [রাঙা-জবা ৫০]
[তথ্য]
- মায়ের আমার রূপ দেখে যা [রাঙা-জবা ৬৭]
[তথ্য]
- মায়ের চেয়েও শান্তিময়ী [রাঙা-জবা ২৯]
[তথ্য]
- মোরে আঘাত যত হান্বি শ্যামা [রাঙা-জবা ৮]
- যে কালীর চরণ পায় রে [রাঙা জবা ৯১]
- যে নামে মা ডেকেছিল [রাঙা-জবা ২৫]
[তথ্য]
- রক্ষাকালীর রক্ষা কবচ [রাঙা-জবা ৪৮]
[তথ্য]
- শক্তের তুই ভক্ত শ্যামা (তোরে) যায় না পাওয়া কেঁদে [রাঙা-জবা ৩৩]
[তথ্য]
- শ্মশান-কালীর নাম শুনে রে ভয় কে পায়] [রাঙা-জবা ২০]
[তথ্য]
- শ্মশানে জাগিছে শ্যামা [রাঙা-জবা ৫৭]
[তথ্য]
- শ্যামা তোর নাম যার জপমালা [রাঙা-জবা ৪৫]
[তথ্য]
- শ্যামা নামের লাগল আগুন [রাঙা-জবা ৮৮]
[তথ্য]
- সংসারেরি দোলনাতে মা [রাঙা-জবা ৪৫]
[তথ্য]
- সর্বনাশী! মেখে এলি একোন চুলার ছাই [রাঙা-জবা ৭৮]