৪২ বৎসর অতিক্রান্ত বয়স
নজরুল ইসলামের ৪২ বৎসর অতিক্রান্ত বয়স শুরু হয়েছিল ১১ জ্যৈষ্ঠ ১৩৪৮ বঙ্গাব্দ (রবিবার ২৫মে ১৯৪১ খ্রিষ্টাব্দ) থেকে। শেষ হয়েছিল ১০ জ্যৈষ্ঠ ১৩৪৯ বঙ্গাব্দ রবিবার ২৪ শে মে ১৯৪১ খ্রিষ্টাব্দ)
 


এই বছরে রচিত নতুন গান ছিল টি। ৪১ বৎসর অতিক্রান্ত বয়স শেষে মোট গানের সংখ্যা দাঁড়িয়েছিল টি।

 নজরুলের ৪২ বৎসর অতিক্রান্ত বয়সের প্রথম মাস ছিল- ১১ জ্যৈষ্ঠ ১৩৪৮ (২৫ মে ১৯৪১) থেকে ১০ আষাঢ় ১৩৪৮ (২৪ জুন ১৯৩১ পর্যন্ত)। প্রথম মাসে নজরুলের রচিত নতুন গানগুলো ছিল-
  1.  কুসুম ফুলের মালা গেঁথে [তথ্য]
    হারমণির ২০তম পর্বে এই গানটি বেতারে পরিবেশিত হয়েছিল। প্রচারের সময় ২৭ মে (মঙ্গলবার ১৩ জ্যৈষ্ঠ। ১৩৪৮)। প্রচার সময়: রাত ৮.০০

    ১৯৪১ খ্রিষ্টাব্দের ১৪ই জুন (শনিবার ৩১ জ্যৈষ্ঠ ১৩৪৮), সন্ধ্যা ৮.০০টা কলকাতা বেতার কেন্দ্র থেকে প্রচারিত হয়েছিল গীতিনাট্য 'পদ্মার ঢেউরে' নামক গীতি-আলেখ্য। এই গীতিনাট্যে ৬টি মোট ব্যবহৃত হয়েছিল। এর ভিতরে নতুন গান ছিল- টি। এই গানগুলো হলো-
  2. ও বন্ধু আমার অকালে ঘুম ভাঙাইয়া  [তথ্য]
  3. ওরে ভাটির নদী লয়ে যাও মোরে [তথ্য]
  4. চোখ গেল চোখ গেল কেন ডাকিস্‌ রে [তথ্য]
  5. পদ্মার ঢেউ রে  [তথ্য]

    ১৯৪১ খ্রিষ্টাব্দের জুন (জ্যৈষ্ঠ-আষাঢ় ১৩৪৮) মাসে রেকর্ডে প্রকাশিত নতুন গানের তালিকা
  6. আল্লাতে যার পূর্ণ ঈমান [তথ্য]
    টুইন। জুন ১৯৪১। এফটি ১৩৫৯৬। আব্বাস উদ্দিন
  7. যে আল্লার কথা শোনে [তথ্য]
    টুইন। জুন ১৯৪১। এফটি ১৩৫৯৬। আব্বাস উদ্দিন
  8. তুমি কি দখিনা পবন [তথ্য]
    টুইন। জুন ১৯৪১। এফটি ১৩৬০০। মেনকা বন্দ্যোপাধ্যায়
  9. আরো কতদিন বাকি  [তথ্য]
    এইচএমভি। জুন ১৯৪১। এন ২৭১৩৫। মীরা বন্দ্যোপাধ্যায়
  10. আমার মা আছে রে সকল নামে [তথ্য]
    এইচএমভি। জুন ১৯৪১। এন ২৭১৩৭। ইলা ঘোষ
  11. শ্যামা বড় লাজুক মেয়ে (আমার শ্যামা বড়) [নজরুল ইসলাম] [তথ্য]
    এইচএমভি। জুন ১৯৪১। এন ২৭১৩৭। ইলা ঘোষ
  12. (যখন) প্রেমের জ্বালায় অঙ্গ জ্বলে [তথ্য]
  13. এইচএমভি। জুন ১৯৪১। এন ২৭১৪২। শিল্পী: রঞ্জিত রায়
  14. আরে হাঁ বালা উম্‌রি, কুমড়ি পোকা  [তথ্য]
  15. এইচএমভি। জুন ১৯৪১। এন ২৭১৪২। শিল্পী: রঞ্জিত রায়
  16. বকুল ডালে দোলনা [তথ্য]
    মেগাফোন। জুন ১৯৪১ (জ্যৈষ্ঠ-আষাঢ় ১৩৪৮)। জেএনজি ৫৫৬০। শিল্পী: কুমারী অনিতা রায়।
  17. শাওন আসিল ফিরে [তথ্য]
    মেগাফোন। জুন ১৯৪১ (জ্যৈষ্ঠ-আষাঢ় ১৩৪৮)। জেএনজি ৫৫৬০। শিল্পী: কুমারী অনিতা রায়।

    ১৯৪১ খ্রিষ্টব্দের ১২ জুলাই (শনিবার ২৮ আষাঢ় ১৩৪৮), তারাশঙ্কর বন্দ্যোপাধ্যায়ের রচিত কালিন্দী মঞ্চস্থ হয়েছিল, নাট্যনিকেতন মঞ্চে। এই নাটকের গীত রচনা এবং সুরারোপের দায়িত্বে ছিলেন নজরুল। এই নাটকে নজরুলের রচিত তিনটি ব্যবহৃত হয়েছিল। গান তিনটি হলো-
     
  18. ও রাঙাবাবু! তুই ডাঁসা ডালিম দানা [তথ্য]
  19. কালিন্দী নদীর ধারে [তথ্য]
  20. কোন্ সাপিনীর নিঃশাসে আশার বাতি [তথ্য]

    ১৯৪১ খ্রিষ্টাব্দের ২৬ জুলাই (রবিবার ১০ শ্রাবণ। ১৩৪৮)। কলকাতা বেতারকেন্দ্র থেকে 'ছন্দিতা' নামক একটি গীতি-আলেখ্য প্রভারিত হয়েছিল। এই গীতি-আলেখ্যের ১০টি গানই ছিল নতুন।
     
  21. স্বাগতা কনক চম্পক বর্ণা (স্বাগতা ছন্দ) [তথ্য]
  22. মহুয়া- বনে-বন-পাপিয়া (প্রিয়া ছন্দ)[তথ্য]
  23. বন কুসুম তনু তুমি কি মধুমতী (মধুমতী ছন্দ) [তথ্য]
  24. মত্ত ময়ূর ছন্দে নাচে কৃষ্ণ প্রেমানন্দে (মত্ত ময়ূর ছন্দ) [তথ্য]
  25. ভ্রমর নূপুর পরিহিত কৃষ্ণ কুন্তলা (রুচিরা) [তথ্য]
  26. দীপক মালা গাঁথ গাঁথ সই (দীপক মালা ছন্দ) [তথ্য]
  27. জল ছল ছল এসো মন্দাকিনী (মন্দাকিনী) [তথ্য]
  28. আজো ফাল্গুনে বকুল কিংশুকের বনে (মঞ্জুভাষিণী ছন্দ) [তথ্য]
  29. মঞ্জু মধুছন্দা নিত্যা তব সঙ্গী (মণিমালা ছন্দ) [তথ্য]
  30. তারকা নূপুর নীল নভে ছন্দ শোন ছন্দিতার (ছন্দ বৃষ্টি প্রপাত ছন্দ) [তথ্য]

    ১৯৪১ খ্রিষ্টাব্দের ২৯ জুলাই (মঙ্গলবার, ১৩ শ্রাবণ )। রাত ৮-২৫।
    সম্প্রচারিত অনুষ্ঠান: হারামণি। রাগ কসৌলি ঝিঁঝিট। গানের সন্ধান পাওয়া যায় নি।

    ১৯৪১ খ্রিষ্টাব্দের ৭ আগষ্ট (বৃহস্পতিবার ২২ শ্রাবণ ১৩৪৮ বঙ্গাব্দ) দুপুর ১২টা ১০ মিনিটে জোড়সাঁকোর ঠাকুর বাড়ীতে, রবীন্দ্রনাথ মৃত্যুবরণ করেন।  বিশ্বকবির মহাপ্রয়াণ উপলক্ষে কলকাতা বেতার একটি ধারাবিবরণীর অনুষ্ঠান প্রচারিত হয়। এই ধারাবিবরণী দিয়েছিলেন নজরুল। এরই মধ্যে তিনি রচনা করেন একটি দীর্ঘ কবিতা 'রবিহারা'। ওই দিনই কবিতার অংশবিশেষে সুরারোপ করেন। এই গানটি  সন্ধ্যায় কলকাতা বেতারে  নজরুল ও তাঁর সহশিল্পীবৃন্দ গানটি বেতারে পরিবেশন করেছিলেন। গানটি হলো-
     
  31. ঘুমাইতে দাও শ্রান্ত রবিরে [তথ্য]


  32. ১৯৪১ খ্রিষ্টাব্দের ২৩ আগষ্ট (শনিবার ৭ ভাদ্র। ১৩৪৮), ৮টা-৮.২৪টায়. কলকাতা বেতারকেন্দ্র থেকে কাজী নজরুল ইসলামের রচিত পঞ্চাঙ্গনা নামক একটি গীতি-আলেখ্য প্রচারিত হয়েছিল। এর বিষয় ছিল- ভারতের মুসলিম শাসনামলের প্রখ্যাত মুসলিম নারী। এই গীতি-আলেখ্যে মোট পাঁচটি গান ব্যবহৃত হয়েছিল। এর ভিতরে নতুন গান ছিল ৩টি। গানগুলো হলো-
     
  33. চাঁদের কন্যা চাঁদ সুলতানা [তথ্য]
  34. আনারকলি! আনারকলি! [তথ্য]
  35. লুকায়ে রহিলে চিরদিন [তথ্য]

    ১৯৪১ খ্রিষ্টাব্দের আগষ্ট [শ্রাবণ ভাদ্র ১৩৪৮] মাসে রেকর্ডে প্রকাশিত নতুন গানের তালিকা
     
  36. আল্লা নামের শিরনি তোরা কে নিবি [তথ্য]
    টুইন। এফটি ১৩৬২৯। শিল্পী: দেলোয়ার হোসেন ও আশরাফ আলী
  37. মোরা রসুল নামের ফুল (রসুল নামের ফুল) [তথ্য]
    টুইন। এফটি ১৩৬২৯। শিল্পী: দেলোয়ার হোসেন ও আশরাফ আলী
  38. এসো নওল কিশোর এসো এসো [তথ্য]
    এইচএমভি। ২৭১৬২। মীনা বন্দ্যোপাধ্যায়
  39. তুমি বেণুকা বাজাও [তথ্য]
    এইচএমভি। ২৭১৬২। মীনা বন্দ্যোপাধ্যায়
  40. মোরা কুসুম হয়ে কাঁদি কুঞ্জবনে [তথ্য]
    এইচএমভি। ২৭১৬৩। যূথিকা রায় ও কমল দাশগুপ্ত
  41. রুমঝুম্‌ রুমঝুম্‌ রুমঝুম্‌ [তথ্য]
    এইচএমভি। ২৭১৬৩। যূথিকা রায় ও কমল দাশগুপ্ত

    ১৯৪১ খ্রিষ্টাব্দের আগষ্ট (ভাদ্র ১৩৪৮), কলকাতার মিনার্ভা থিয়েটার মঞ্চে বীরেন্দ্রকৃষ্ণ ভদ্রের রচিত রঙ্গনাটক 'ব্ল্যাক আউট' প্রথম মঞ্চস্থ হয়।  বীরেন্দ্রকৃষ্ণ ভদ্রের এই নাটকটি স্ট্যান্ডার্ড বুক কোম্পানী ২১৬, কর্নওয়ালিশ স্ট্রিট থেকে পুস্তকাকারে প্রকাশিত হয়েছিল। প্রকাশক ছিলেন শ্রীঅমূল্য কুমার চট্টোপাধ্যায়। প্রকাশের সময় এই গ্রন্থে উল্লেখ নেই। নাটকটি উৎসর্গ করেছিলেন- নট-ভাস্কর অহীন্দ্র চৌধুরীকে। নাট্যপরিচালক ছিলেন কালীপ্রসাদ ঘোষ, সঙ্গীত পরিচালক রঞ্জিত রায়, নৃত্য পরিচালক রতন সেনগুপ্ত।

    এই নাটকে মোট ১৪টি গান ব্যবহার করা হয়েছিল। এর ভিতরে দুটি হাসির গান রচনা করেন নজরুল। এই নাটকে দুটি হাসির গান রচনা করেন নজরুল। প্রকাশিত গ্রন্থের 'ভীষণ ভূমিকা'য় বীরেন্দ্রকৃষ্ণ ভদ্র এ প্রসঙ্গে লিখেছেন-

    ‌'...আর একটি কথা সুহৃদ্বর কাজী নজরুল ইসলাম ভূতেশ্বরের দু‌'খানি গান রচনা ক‌রে দিয়ে এবং আমায় তা প্রকাশের অনুমতি দিয়ে বাধিত করেছেন।'

  42. এবারের পূজা মাগো দশভূজা [তথ্য]
  43. ওমা পেঁচা যদি খ্যাঁচ খ্যাঁচায় মা মাচায় উঠিয়া বসি [তথ্য]

    ১৯৪১ খ্রিষ্টাব্দের ১৩ সেপ্টেম্বর (শনিবার, ২৮ ভাদ্র ১৩৪৮) কলকাতা বেতারকেন্দ্র ক-এর চতুর্থ অধিবেশনে সন্ধ্যা ৭.৫৫ থেকে ৮.২৯ মিনিট পর্যন্ত নজরুলের রচিত 'শারদশ্রী নামক একটি গীতিচিত্র প্রচারিত হয়েছিল। এই নাটকে মোট ৬টি গান ব্যবহৃত হয়েছিল। গানগুলো হলো-
     

  44. আজ উদার আকাশে [তথ্য]
  45. এলো শারদশ্রী কাশ-কুসুম-বসনা  [তথ্য]
  46. ওরে সাদা মেঘ ! তোর পাখা নাই [তথ্য]
  47. কেন মনে জাগে উদাসিনী গৌরী  [তথ্য]
  48. ধানের ক্ষেতে ঢেউ লেগে আজ  [তথ্য]
  49. নীল আকাশের কোলে শুয়ে  [তথ্য]

    ১৯৪১ খ্রিষ্টাব্দের সেপ্টেম্বর (ভাদ্র-আশ্বিন ১৩৪৮) রেকর্ডে প্রকাশিত নতুম গানের তালিকা
     
  50. হে গোবিন্দ,হে গোবিন্দ ও রাঙা [তথ্য]
    টুইন। সেপ্টেম্বর ১৯৪১ । এফটি ১৩৬৪৫। শিল্পী: পরাণ রায় ও মেনকা ব্যানার্জি। সুর:  চিত্ত রায়
  51. মোরা ভেসে যাব কৃষ্ণ নামের স্রোতে [তথ্য]
    টুইন। সেপ্টেম্বর ১৯৪১ । এফটি ১৩৬৪৫। শিল্পী: পরাণ রায় ও মেনকা ব্যানার্জি। সুর:  চিত্ত রায়
  52. আল্লাকে যে পাইতে চায় [তথ্য]
    টুইন। সেপ্টেম্বর ১৯৪১ । এফটি ১৩৬৪৭। আব্বাস উদ্দীন আহমদ
  53. আল্লা নামের বীজ বুনেছি (আমি আল্লা নামের)  [তথ্য]
    টুইন। সেপ্টেম্বর ১৯৪১ । এফটি ১৩৬৪৭। আব্বাস উদ্দীন আহমদ
  54. হরি নাচত নন্দদুলাল (নাচত নন্দদুলাল) [তথ্য]
    টুইন। সেপ্টেম্বর ১৯৪১ । এফটি ১৩৬৭০। শিল্পী: রেবা সোম
  55. বঁধু ফিরে এসো, আজো প্রাণের [তথ্য]
    হিন্দুস্তান। সেপ্টেম্বর ১৯৪১ । এইচ ৯৪৭। শিল্পী: গৌরী বসু। সুর: নিতাই ঘটক ।
  56. সখি বল্‌ কোন দেশে যাই [তথ্য]
    হিন্দুস্তান। সেপ্টেম্বর ১৯৪১ । এইচ ৯৪৭। শিল্পী: গৌরী বসু। সুর: নিতাই ঘটক ।
  57. ভারত শ্মশান হ'ল মা [তথ্য]
    এইচএমভি। সেপ্টেম্বর ১৯৪১। এন ২৭১৮৬। জ্ঞানেন্দ্রপ্রসাদ গোস্বামী
  58. মাগো চিন্ময়ী রূপ ধরে আয়  [তথ্য]
    এইচএমভি। সেপ্টেম্বর ১৯৪১। এন ২৭১৮৬। জ্ঞানেন্দ্রপ্রসাদ গোস্বামী
  59. বলেছিলে ভুলিবে না মোরে [তথ্য]
    সেনোলা। শিল্পী: বিমল ভূষণ। রেকর্ডটি পরে বাতিল হয়ে গিয়েছিল।]

    ১৯৪১ খ্রিষ্টাব্দের ২২ অক্টোবর (বৃহস্পতিবার ৫ কার্তিক ১৩৪৮) কলকাতা বেতার কেন্দ্র থেকে, ঈদল ফিতর উপলক্ষে প্রচারিত শ্রুতি নাটক ঈদ প্রচারিত হয়েছিল। এতে ব্যবহৃত ৩টি গানের ভিতরে ১টি গান পূর্বে প্রকাশিত হয়েছিল। এই গানটি হলো- নাই হল মা বসন ভূষণ। বাকি দুটি নতুন গান এই নাটকে ব্যবহৃত হয়েছিল। এই গান দুটি হলো-
     
  60. এলো ঈদল-ফেতর এলো ঈদ ঈদ ঈদ [তথ্য]
  61. বিদায় বেলায় সালাম লহ [তথ্য]

    ১৯৪১ খ্রিষ্টাব্দের অক্টোবর  (আশ্বিন-কার্তিক ১৩৪৮) মাসে রেকর্ডে প্রকাশিত নতুন গানের তালিকা
     
  62. মা তোর কালো রূপের মাঝে [তথ্য]
    সেনোলা। কিউএস ৫৩৪। শিল্পী: শৈল দেবী
  63. শ্যামা বলে ডেকেছিলাম  [তথ্য]
    সেনোলা। কিউএস ৫৩৪। শিল্পী: শৈল দেবী
  64. মুরালী শিখিব ব'লে  [তথ্য]
    সেনোলা। কিউএস ৫৩৪। শিল্পী: নীলিমা বন্দ্যোপাধ্যায়
  65. কোন্ রস-যমুনার কূলে [তথ্য]
    হিন্দুস্তান। এইচ ৯৫৮। রেণুকা দাশগুপ্ত
  66. শুক-শারি সম তনু মন [তথ্য]
    হিন্দুস্তান। এইচ ৯৫৮। রেণুকা দাশগুপ্ত
  67. মনে পড়ে আজ সে কোন্‌ জনমে [তথ্য]
    এইচএমভি। এন ২৭১৯২। যূথিকা রায়
  68. কেন গো যোগিনী  [তথ্য]
    এইচএমভি। এন ২৭১৯৩। দীপালি তালুকদার
  69. পিউ পিউ বোলে পাপিয়া [তথ্য]
    এইচএমভি। এন ২৭১৯৩। দীপালি তালুকদার

    ২৩ নভেম্বর (রবিবার ৭ অগ্রহায়ণ। ১৩৪৮)। প্রচার সময়:
    সকাল ৬.৩০-৭.০০
    সম্প্রচারিত অনুষ্ঠান:
     ঈদ-গীতি আলেখ্য ভোরবেলায় ঈদুল ফিতরের দিন কলকাতা বেতার কেন্দ্র থেকে 'ঈদ' নামক শ্রুতিনাটক প্রচারিত হয়েছিল। এই নাটকে নজরুল অংশগ্রহণ করেছিলেন। এছাড়া অন্যান্য যাঁরা ছিলেন, তাঁরা হলেন- চিত্তরঞ্জন রায়, মুহম্মদ হোসেন খসরু, কামাল চৌধুরী, রেহানা বেগম ও আফরোজা আখতার। এতে ব্যবহৃত হয়েছিল মোট ৩টি গান। এর ভিতরে ১টি গান পূর্বে প্রকাশিত হয়েছিল। এই গানটি হলো-নাই হল মা বসন ভূষণ। বাকি দুটি নতুন গান এই নাটকে ব্যবহৃত হয়েছিল।
  70. বিদায় বেলায় সালাম লহ  [তথ্য]
  71. এলো ঈদল-ফেতর এলো ঈদ ঈদ ঈদ  [তথ্য]

    গানটির রচনাকাল সম্পর্কে সুনির্দিষ্টভাবে কিছু জানা যায় না। ১৯৪১ খ্রিষ্টাব্দের ২৯শে নভেম্বর (১৩ অগ্রহায়ণ ১৩৪৮), কলকাতায় নিখিল বঙ্গ মুসলিম ছাত্রলীগের উদ্যোগে ৮৬ নম্বর কলেজ স্ট্রিটস্থ ওভারটুন হলে (ওয়াইএমসিএ)  দানবীর হাজী মোহাম্মদ মহসিনের (১৭৩২-১৮১২ খ্রিষ্টাব্দ) মৃত্যুবার্ষিকী পালিত হয়। উক্ত স্মরণ-সভায় আব্বাসউদ্দীন এই গানটি পরিবেশন করেছিলেন। এছাড়া গানটি দৈনিক নবযুগ পত্রিকার '২৯শে নভেম্বর ১৯৪১, ১৩ অগ্রহায়ণ ১৩৪৮' সংখ্যার সম্পাদকীয় পৃষ্ঠার তৃতীয় ও চতুর্থ কলামের মাঝখানে বক্স করে গানটি ছাপানো হয়েছিল। ধারণা করা হয়, গানটি নজরুল এই স্মরণ-সভা'র জন্যই অগ্রহায়ণ মাসেই রচনা করেছিলেন।
  72. সকল জাতির সব মানুষের বন্ধু [তথ্য]

    ১৯৪১ খ্রিষ্টাব্দের নভেম্বর (কার্তিক-অগ্রহায়ণ ১৩৪৮) মাসে রেকর্ডে ১টি গান প্রকাশিত হয়েছিল। গানটি হলো-
  73. তোমার গরবে গরব আমার  [তথ্য]
    টুইন। এফটি ১৩৭০৬। আশরাফ আলী

    ১৯৪১ খ্রিষ্টাব্দের ডিসেম্বর (অগ্রহায়ণ-পৌষ ১৩৪৮) মাসে রেকর্ডে প্রকাশিত নতুন গানের তালিকা।
     
  74. ওরে গো-রাখা রাখাল [তথ্য]
    হিন্দুস্থান। এইচ ৯৭১। শিল্পী: কালীপদ সেন। সুর: নিতাই ঘটক।
  75. এসো ঠাকুর মহুয়া বনে [তথ্য]
    হিন্দুস্থান। এইচ ৯৭১। শিল্পী: কালীপদ সেন। সুর: নিতাই ঘটক।
  76. যাই গো চলে যাই। [তথ্য]
    হিন্দুস্তান। রেকরডের তারিখ: ৪ ডিসেম্বর ১৯৪১। মাদার কাস্ট নম্বর এইচ.এস.বি ৩১৮১। শিল্পী কুমারী তৃপ্তি সিংহ
  77. প্রিয়তম এত প্রেম দিও নাগো [তথ্য]
    হিন্দুস্তান। রেকরডের তারিখ: ৪ ডিসেম্বর ১৯৪১। মাদার কাস্ট নম্বর এইচ.এস.বি ৩১৮১।  শিল্পী কুমারী তৃপ্তি সিংহ
  78. বল প্রিয়তম বল [তথ্য]
    এইচএমভি। এন ২৭২২১। যূথিকা রায়
  79. আমি চাঁদ নহি, চাঁদ নহি অভিশাপ [তথ্য]
    এইচএমভি। এন ২৭২২৭। কমল দাশগুপ্ত
  80. তব মুখখানি খুঁজিয়া [তথ্য]
    এইচএমভি। এন ২৭২২৭। কমল দাশগুপ্ত
  81. 'মণ্ডলী রচিয়া ব্রজের গোপীগণ [তথ্য]
    এইচ.এস.বি ৩১৮১। এইচএমভি ১৯৪১ খ্রিষ্টাব্দ  (১৩৪৯ বঙ্গাব্দ)। শিল্পী কুঞ্জলাল সিংহ ।
  82. মোরে ডেকে লও সেই দেশে [তথ্য]
    এইচএমভি [১৯৪১ খ্রিষ্টাব্দ (১৩৪৯ বঙ্গাব্দ )। শিল্পী মাধবী মুখার্জি। সুর: নিতাই ঘটক ।

    ১৯৪১ খ্রিষ্টাব্দে বেতারে প্রচারিত পালাকীর্তন 'অভিসার'-প্রচারিত গান
  83. বঁধু আমার ভুবন ঘিরিল যখন [তথ্য]

    ১৯৪২ খ্রিষ্টাব্দের জানুয়ারি (পৌষ-মাঘ ১৩৪৮) মাসে রেকর্ডে প্রকাশিত গানের তালিকা
  84. প্রিয়তম হে বিদায় [তথ্য]
    এইচএমভি। এন ২৭২৩২। বীণা চৌধুরী
  85. আমি গগন গহনে সন্ধ্যা তারা [তথ্য]
    এইচএমভি। এন ২৭২৩৩। কুমারী ইলা ঘোষ

    ১৯৪২ খ্রিষ্টাব্দের ৮ ফেব্রুয়ারি (রবিবার ২৫ মাঘ ১৩৪৮)। এই দিন চীনের প্রধান মার্শাল চিয়াং কাইশেক সস্ত্রীক কলকাতায় আসেন। তাঁর আগমন উপলক্ষে ব্রিটিশ রেকর্ড কোম্পানির অনুরোধে নজরুল একটি গান রচনা করেন। গানটি হলো-

  86. চীন ও ভারতে মিলেছি আবার  [তথ্য]
    ১৬ ফেব্রুয়ারি ১৯৪২ খ্রিষ্টাব্দ (সোমবার ৪ ফাল্গুন ১৩৪৮). বেতার জগতে 'কলহ ও কলহান্তরিতা' নামক সঙ্গীতালেখ্যটি প্রকাশিত হয়েছিল। এই সঙ্গীতালেখ্যের দাথে একটি গান ছিল।
  87. ফোটে কমল কেমনে ক'রে  [তথ্য]
    ৮ মার্চ ১৯৪২ (রবিবার ২৪ ফাল্গুন ১৩৪৮)। কলকাতা ১। ট্রান্সমিশান ১। সময়: সকাল ৭.৫০
    অনিমা মুখোপাধ্যায়ের একক সঙ্গীতানুষ্ঠানে পরিবেশিত হয় একটি গান।
  88. ভোলো ভোলো ভোলো মান  [তথ্য]
     

এই মাসে রেকর্ডে প্রকাশিত গান

এই মাসে পত্রিকায় প্রকাশিত রচনা

এপ্রিল ১৯৪২  (১৮ চৈত্র ১৩৪৮-১৭ বৈশাখ ১৩৪৯)

এই মাসে রেকর্ডে প্রকাশিত গান

এই মাসে পত্রিকায় প্রকাশিত রচনা

১-২৪ মে ১৯৪২ (১৮ বৈশাখ-১০ জ্যৈষ্ঠ ১৩৪৮)

এই মাসে রেকর্ডে প্রকাশিত রচনা