৪২ বৎসর অতিক্রান্ত বয়স
১৯৪১ খ্রিষ্টাব্দের আগষ্ট (ভাদ্র ১৩৪৮), কলকাতার
মিনার্ভা থিয়েটার মঞ্চে
বীরেন্দ্রকৃষ্ণ ভদ্রের রচিত রঙ্গনাটক 'ব্ল্যাক আউট' প্রথম মঞ্চস্থ হয়।
বীরেন্দ্রকৃষ্ণ ভদ্রের এই নাটকটি স্ট্যান্ডার্ড বুক কোম্পানী ২১৬,
কর্নওয়ালিশ স্ট্রিট থেকে পুস্তকাকারে প্রকাশিত হয়েছিল। প্রকাশক ছিলেন
শ্রীঅমূল্য কুমার চট্টোপাধ্যায়। প্রকাশের সময় এই গ্রন্থে উল্লেখ নেই। নাটকটি
উৎসর্গ করেছিলেন- নট-ভাস্কর অহীন্দ্র চৌধুরীকে। নাট্যপরিচালক ছিলেন
কালীপ্রসাদ ঘোষ, সঙ্গীত পরিচালক রঞ্জিত রায়, নৃত্য পরিচালক রতন সেনগুপ্ত।
'...আর একটি কথা সুহৃদ্বর কাজী নজরুল ইসলাম ভূতেশ্বরের দু'খানি
গান রচনা করে দিয়ে এবং আমায় তা প্রকাশের অনুমতি দিয়ে বাধিত করেছেন।'
১৯৪১ খ্রিষ্টাব্দের ১৩ সেপ্টেম্বর (শনিবার, ২৮ ভাদ্র ১৩৪৮)
কলকাতা
বেতারকেন্দ্র ক-এর চতুর্থ অধিবেশনে সন্ধ্যা ৭.৫৫ থেকে ৮.২৯ মিনিট পর্যন্ত
নজরুলের রচিত 'শারদশ্রী নামক একটি
গীতিচিত্র প্রচারিত হয়েছিল। এই নাটকে
মোট ৬টি গান ব্যবহৃত হয়েছিল। গানগুলো হলো- ১৯৪২
খ্রিষ্টাব্দের ৮ ফেব্রুয়ারি (রবিবার ২৫ মাঘ ১৩৪৮)। এই দিন চীনের প্রধান মার্শাল চিয়াং কাইশেক
সস্ত্রীক কলকাতায় আসেন। তাঁর আগমন উপলক্ষে ব্রিটিশ রেকর্ড কোম্পানির অনুরোধে নজরুল
একটি গান রচনা করেন। গানটি হলো- এই মাসে রেকর্ডে প্রকাশিত গান এই মাসে পত্রিকায় প্রকাশিত রচনা এপ্রিল ১৯৪২ (১৮ চৈত্র ১৩৪৮-১৭ বৈশাখ ১৩৪৯)
এই মাসে রেকর্ডে প্রকাশিত গান এই মাসে পত্রিকায় প্রকাশিত রচনা এই মাসে রেকর্ডে প্রকাশিত রচনা
নজরুল ইসলামের ৪২ বৎসর অতিক্রান্ত বয়স শুরু হয়েছিল ১১ জ্যৈষ্ঠ ১৩৪৮ বঙ্গাব্দ (রবিবার ২৫মে ১৯৪১ খ্রিষ্টাব্দ) থেকে।
শেষ হয়েছিল ১০ জ্যৈষ্ঠ ১৩৪৯ বঙ্গাব্দ রবিবার ২৪ শে মে ১৯৪১ খ্রিষ্টাব্দ)
এই বছরে রচিত নতুন গান ছিল টি। ৪১ বৎসর অতিক্রান্ত বয়স
শেষে মোট গানের সংখ্যা দাঁড়িয়েছিল টি।
নজরুলের ৪২ বৎসর অতিক্রান্ত বয়সের প্রথম মাস ছিল-
১১ জ্যৈষ্ঠ ১৩৪৮ (২৫
মে ১৯৪১) থেকে ১০ আষাঢ় ১৩৪৮ (২৪ জুন ১৯৩১ পর্যন্ত)।
প্রথম মাসে নজরুলের রচিত নতুন গানগুলো ছিল-
হারমণির
২০তম পর্বে এই গানটি বেতারে পরিবেশিত হয়েছিল। প্রচারের সময় ২৭ মে (মঙ্গলবার ১৩ জ্যৈষ্ঠ। ১৩৪৮)। প্রচার সময়: রাত ৮.০০
১৯৪১ খ্রিষ্টাব্দের ১৪ই জুন (শনিবার ৩১ জ্যৈষ্ঠ
১৩৪৮), সন্ধ্যা ৮.০০টা কলকাতা বেতার কেন্দ্র থেকে
প্রচারিত হয়েছিল গীতিনাট্য 'পদ্মার ঢেউরে' নামক
গীতি-আলেখ্য। এই গীতিনাট্যে ৬টি মোট ব্যবহৃত হয়েছিল। এর ভিতরে নতুন গান ছিল- টি। এই গানগুলো হলো-
১৯৪১ খ্রিষ্টাব্দের জুন (জ্যৈষ্ঠ-আষাঢ় ১৩৪৮)
মাসে রেকর্ডে প্রকাশিত নতুন গানের তালিকা
টুইন। জুন ১৯৪১। এফটি ১৩৫৯৬। আব্বাস উদ্দিন
টুইন। জুন ১৯৪১। এফটি ১৩৫৯৬। আব্বাস উদ্দিন
টুইন। জুন ১৯৪১। এফটি ১৩৬০০।
মেনকা বন্দ্যোপাধ্যায়
এইচএমভি। জুন ১৯৪১। এন ২৭১৩৫। মীরা বন্দ্যোপাধ্যায়
এইচএমভি। জুন ১৯৪১। এন
২৭১৩৭।
ইলা ঘোষ
এইচএমভি। জুন ১৯৪১। এন ২৭১৩৭। ইলা ঘোষ
মেগাফোন। জুন ১৯৪১ (জ্যৈষ্ঠ-আষাঢ় ১৩৪৮)। জেএনজি ৫৫৬০। শিল্পী: কুমারী অনিতা
রায়।
মেগাফোন। জুন ১৯৪১ (জ্যৈষ্ঠ-আষাঢ় ১৩৪৮)। জেএনজি ৫৫৬০। শিল্পী: কুমারী অনিতা
রায়।
১৯৪১ খ্রিষ্টব্দের ১২ জুলাই (শনিবার ২৮ আষাঢ় ১৩৪৮), তারাশঙ্কর বন্দ্যোপাধ্যায়ের রচিত কালিন্দী মঞ্চস্থ হয়েছিল,
নাট্যনিকেতন মঞ্চে। এই নাটকের গীত রচনা এবং সুরারোপের দায়িত্বে ছিলেন নজরুল। এই নাটকে নজরুলের রচিত তিনটি ব্যবহৃত হয়েছিল। গান তিনটি হলো-
১৯৪১ খ্রিষ্টাব্দের ২৬ জুলাই (রবিবার ১০ শ্রাবণ। ১৩৪৮)।
কলকাতা বেতারকেন্দ্র থেকে 'ছন্দিতা' নামক একটি গীতি-আলেখ্য প্রভারিত হয়েছিল। এই
গীতি-আলেখ্যের ১০টি গানই ছিল নতুন।
১৯৪১ খ্রিষ্টাব্দের ২৯ জুলাই (মঙ্গলবার, ১৩ শ্রাবণ )। রাত ৮-২৫।
সম্প্রচারিত অনুষ্ঠান: হারামণি। রাগ কসৌলি ঝিঁঝিট। গানের সন্ধান পাওয়া
যায় নি।
১৯৪১ খ্রিষ্টাব্দের ৭ আগষ্ট (বৃহস্পতিবার ২২ শ্রাবণ ১৩৪৮ বঙ্গাব্দ) দুপুর ১২টা ১০ মিনিটে জোড়সাঁকোর ঠাকুর বাড়ীতে,
রবীন্দ্রনাথ মৃত্যুবরণ করেন।
বিশ্বকবির মহাপ্রয়াণ উপলক্ষে
কলকাতা বেতার একটি ধারাবিবরণীর অনুষ্ঠান প্রচারিত হয়। এই ধারাবিবরণী দিয়েছিলেন
নজরুল। এরই মধ্যে তিনি রচনা করেন একটি দীর্ঘ কবিতা 'রবিহারা'। ওই দিনই কবিতার
অংশবিশেষে সুরারোপ করেন। এই গানটি সন্ধ্যায় কলকাতা বেতারে নজরুল ও তাঁর সহশিল্পীবৃন্দ গানটি বেতারে পরিবেশন করেছিলেন। গানটি হলো-
১৯৪১ খ্রিষ্টাব্দের ২৩ আগষ্ট (শনিবার ৭ ভাদ্র। ১৩৪৮), ৮টা-৮.২৪টায়.
কলকাতা বেতারকেন্দ্র থেকে কাজী নজরুল ইসলামের রচিত
পঞ্চাঙ্গনা নামক একটি গীতি-আলেখ্য
প্রচারিত হয়েছিল। এর বিষয় ছিল- ভারতের মুসলিম শাসনামলের প্রখ্যাত মুসলিম নারী।
এই গীতি-আলেখ্যে মোট পাঁচটি গান ব্যবহৃত হয়েছিল। এর ভিতরে নতুন গান ছিল
৩টি। গানগুলো হলো-
১৯৪১ খ্রিষ্টাব্দের আগষ্ট [শ্রাবণ ভাদ্র ১৩৪৮] মাসে রেকর্ডে প্রকাশিত নতুন
গানের তালিকা
টুইন। এফটি ১৩৬২৯। শিল্পী:
দেলোয়ার হোসেন ও আশরাফ আলী
টুইন। এফটি ১৩৬২৯। শিল্পী:
দেলোয়ার হোসেন ও আশরাফ আলী
এইচএমভি। ২৭১৬২। মীনা বন্দ্যোপাধ্যায়
এইচএমভি। ২৭১৬২। মীনা বন্দ্যোপাধ্যায়
এইচএমভি। ২৭১৬৩। যূথিকা রায় ও কমল দাশগুপ্ত
এইচএমভি। ২৭১৬৩। যূথিকা রায় ও কমল দাশগুপ্ত
এই নাটকে মোট ১৪টি গান ব্যবহার করা হয়েছিল। এর ভিতরে দুটি হাসির
গান রচনা করেন নজরুল। এই নাটকে দুটি হাসির গান রচনা করেন নজরুল। প্রকাশিত
গ্রন্থের 'ভীষণ ভূমিকা'য়
বীরেন্দ্রকৃষ্ণ ভদ্র এ প্রসঙ্গে লিখেছেন-
১৯৪১ খ্রিষ্টাব্দের সেপ্টেম্বর (ভাদ্র-আশ্বিন ১৩৪৮) রেকর্ডে প্রকাশিত নতুম
গানের তালিকা
টুইন। সেপ্টেম্বর ১৯৪১
।
এফটি ১৩৬৪৫। শিল্পী: পরাণ রায় ও মেনকা ব্যানার্জি। সুর: চিত্ত রায়
টুইন। সেপ্টেম্বর ১৯৪১
।
এফটি ১৩৬৪৫। শিল্পী: পরাণ রায় ও মেনকা ব্যানার্জি। সুর: চিত্ত রায়
টুইন। সেপ্টেম্বর ১৯৪১
।
এফটি ১৩৬৪৭। আব্বাস উদ্দীন আহমদ
টুইন। সেপ্টেম্বর ১৯৪১ । এফটি ১৩৬৪৭। আব্বাস উদ্দীন আহমদ
টুইন। সেপ্টেম্বর ১৯৪১ । এফটি ১৩৬৭০। শিল্পী: রেবা সোম
হিন্দুস্তান। সেপ্টেম্বর ১৯৪১
।
এইচ ৯৪৭। শিল্পী: গৌরী বসু। সুর:
নিতাই ঘটক ।
হিন্দুস্তান। সেপ্টেম্বর ১৯৪১
।
এইচ ৯৪৭। শিল্পী: গৌরী বসু। সুর:
নিতাই ঘটক ।
এইচএমভি। সেপ্টেম্বর ১৯৪১। এন ২৭১৮৬।
জ্ঞানেন্দ্রপ্রসাদ গোস্বামী
এইচএমভি। সেপ্টেম্বর ১৯৪১। এন ২৭১৮৬।
জ্ঞানেন্দ্রপ্রসাদ গোস্বামী
সেনোলা। শিল্পী: বিমল ভূষণ। রেকর্ডটি পরে বাতিল হয়ে গিয়েছিল।]
১৯৪১ খ্রিষ্টাব্দের ২২ অক্টোবর (বৃহস্পতিবার ৫ কার্তিক ১৩৪৮) কলকাতা বেতার কেন্দ্র থেকে, ঈদল ফিতর উপলক্ষে প্রচারিত শ্রুতি নাটক ঈদ প্রচারিত হয়েছিল। এতে ব্যবহৃত ৩টি গানের ভিতরে ১টি গান পূর্বে প্রকাশিত হয়েছিল। এই গানটি হলো- নাই হল মা বসন ভূষণ। বাকি দুটি নতুন গান এই নাটকে ব্যবহৃত হয়েছিল। এই গান দুটি হলো-
১৯৪১ খ্রিষ্টাব্দের অক্টোবর (আশ্বিন-কার্তিক ১৩৪৮) মাসে রেকর্ডে প্রকাশিত
নতুন গানের তালিকা
সেনোলা। কিউএস ৫৩৪। শিল্পী: শৈল দেবী
সেনোলা। কিউএস ৫৩৪। শিল্পী: শৈল দেবী
সেনোলা।
কিউএস ৫৩৪। শিল্পী: নীলিমা বন্দ্যোপাধ্যায়
হিন্দুস্তান। এইচ ৯৫৮। রেণুকা দাশগুপ্ত
হিন্দুস্তান। এইচ ৯৫৮। রেণুকা দাশগুপ্ত
এইচএমভি। এন ২৭১৯২। যূথিকা রায়
এইচএমভি। এন ২৭১৯৩। দীপালি তালুকদার
এইচএমভি। এন ২৭১৯৩। দীপালি তালুকদার
২৩ নভেম্বর (রবিবার ৭ অগ্রহায়ণ। ১৩৪৮)। প্রচার সময়: সকাল ৬.৩০-৭.০০
সম্প্রচারিত অনুষ্ঠান:
ঈদ-গীতি আলেখ্য ভোরবেলায় ঈদুল ফিতরের দিন কলকাতা বেতার কেন্দ্র থেকে 'ঈদ' নামক শ্রুতিনাটক প্রচারিত হয়েছিল। এই নাটকে নজরুল অংশগ্রহণ করেছিলেন। এছাড়া অন্যান্য যাঁরা ছিলেন, তাঁরা হলেন- চিত্তরঞ্জন রায়, মুহম্মদ হোসেন খসরু, কামাল চৌধুরী, রেহানা বেগম ও আফরোজা আখতার। এতে ব্যবহৃত হয়েছিল মোট ৩টি গান।
এর ভিতরে ১টি গান পূর্বে প্রকাশিত হয়েছিল। এই গানটি হলো-নাই হল মা বসন ভূষণ। বাকি দুটি নতুন গান এই নাটকে ব্যবহৃত হয়েছিল।
গানটির
রচনাকাল সম্পর্কে সুনির্দিষ্টভাবে কিছু জানা যায় না। ১৯৪১
খ্রিষ্টাব্দের ২৯শে নভেম্বর (১৩ অগ্রহায়ণ ১৩৪৮), কলকাতায় নিখিল বঙ্গ মুসলিম
ছাত্রলীগের উদ্যোগে ৮৬ নম্বর কলেজ স্ট্রিটস্থ ওভারটুন হলে (ওয়াইএমসিএ)
দানবীর
হাজী মোহাম্মদ মহসিনের (১৭৩২-১৮১২ খ্রিষ্টাব্দ) মৃত্যুবার্ষিকী পালিত হয়।
উক্ত স্মরণ-সভায় আব্বাসউদ্দীন এই গানটি পরিবেশন করেছিলেন। এছাড়া গানটি
দৈনিক নবযুগ পত্রিকার '২৯শে নভেম্বর ১৯৪১, ১৩ অগ্রহায়ণ ১৩৪৮' সংখ্যার
সম্পাদকীয় পৃষ্ঠার তৃতীয় ও চতুর্থ কলামের মাঝখানে বক্স করে গানটি ছাপানো
হয়েছিল। ধারণা করা হয়, গানটি নজরুল এই স্মরণ-সভা'র জন্যই অগ্রহায়ণ মাসেই
রচনা করেছিলেন।
১৯৪১ খ্রিষ্টাব্দের নভেম্বর (কার্তিক-অগ্রহায়ণ ১৩৪৮) মাসে
রেকর্ডে ১টি গান প্রকাশিত হয়েছিল। গানটি হলো-
টুইন। এফটি ১৩৭০৬। আশরাফ আলী
১৯৪১ খ্রিষ্টাব্দের ডিসেম্বর (অগ্রহায়ণ-পৌষ ১৩৪৮) মাসে রেকর্ডে প্রকাশিত
নতুন গানের তালিকা।
হিন্দুস্থান। এইচ ৯৭১। শিল্পী: কালীপদ সেন। সুর:
নিতাই ঘটক।
হিন্দুস্থান। এইচ ৯৭১। শিল্পী: কালীপদ সেন। সুর:
নিতাই ঘটক।
হিন্দুস্তান। রেকরডের তারিখ: ৪ ডিসেম্বর ১৯৪১। মাদার কাস্ট নম্বর
এইচ.এস.বি ৩১৮১। শিল্পী কুমারী তৃপ্তি সিংহ
হিন্দুস্তান। রেকরডের তারিখ: ৪ ডিসেম্বর ১৯৪১। মাদার কাস্ট নম্বর
এইচ.এস.বি ৩১৮১। শিল্পী কুমারী তৃপ্তি সিংহ
এইচএমভি। এন ২৭২২১। যূথিকা রায়
এইচএমভি। এন ২৭২২৭। কমল দাশগুপ্ত
এইচএমভি। এন ২৭২২৭। কমল দাশগুপ্ত
এইচ.এস.বি ৩১৮১। এইচএমভি ১৯৪১ খ্রিষ্টাব্দ (১৩৪৯ বঙ্গাব্দ)। শিল্পী
কুঞ্জলাল সিংহ ।
এইচএমভি [১৯৪১ খ্রিষ্টাব্দ (১৩৪৯ বঙ্গাব্দ )। শিল্পী
মাধবী মুখার্জি। সুর: নিতাই
ঘটক ।
১৯৪১ খ্রিষ্টাব্দে বেতারে প্রচারিত পালাকীর্তন 'অভিসার'-প্রচারিত গান
১৯৪২ খ্রিষ্টাব্দের জানুয়ারি (পৌষ-মাঘ ১৩৪৮) মাসে রেকর্ডে প্রকাশিত গানের
তালিকা
এইচএমভি। এন ২৭২৩২। বীণা চৌধুরী
এইচএমভি। এন ২৭২৩৩। কুমারী ইলা ঘোষ
১৬ ফেব্রুয়ারি ১৯৪২ খ্রিষ্টাব্দ (সোমবার ৪ ফাল্গুন ১৩৪৮).
বেতার জগতে 'কলহ ও কলহান্তরিতা'
নামক সঙ্গীতালেখ্যটি প্রকাশিত হয়েছিল। এই
সঙ্গীতালেখ্যের দাথে একটি গান
ছিল।
৮ মার্চ ১৯৪২ (রবিবার ২৪ ফাল্গুন ১৩৪৮)। কলকাতা ১। ট্রান্সমিশান ১। সময়:
সকাল ৭.৫০
অনিমা মুখোপাধ্যায়ের একক সঙ্গীতানুষ্ঠানে পরিবেশিত হয় একটি গান।
সম্প্রচারিত অনুষ্ঠান: যুগল মিলন
(সঙ্গীতালেখ্য)। দ্বিতীয় পুনঃপ্রচার [indian Listener [Vo.Vll, No
5]
১-২৪ মে ১৯৪২ (১৮ বৈশাখ-১০ জ্যৈষ্ঠ ১৩৪৮)