৩২ বৎসর অতিক্রান্ত বয়স
নজরুলের ৩২ বৎসর অতিক্রান্ত বয়স শুরু হয়েছিল ১১ জ্যৈষ্ঠ ১৩৩৮ বঙ্গাব্দ (২৫ মে ১৯৩১ খ্রিষ্টাব্দ)। শেষ হয়েছিল ১০ জ্যৈষ্ঠ ১৩৩৯ বঙ্গাব্দ (২৪শে মে ১৯৩২)।


নজরুলের ৩১ বৎসর অতিক্রান্ত বয়সে দেখেছি, কলকাতার নাট্যমঞ্চের সাথে গানের সূত্রে একটি যোগসূত্র তৈরি হয়েছিল। কলকাতার ম্যাডান থিয়েটার লিমিটেড-এর পক্ষে তিনি নিয়মিত বেতনভোগী সঙ্গীত নির্দেশক তথা 'সুর ভাণ্ডারী' হিসেবে দায়িত্ব গ্রহণ করেছিলেন। তাঁর ৩২ বৎসর অতিক্রান্ত শুরুই হয়েছিল, থিয়েটারের জন্য গান রচনার মধ্য দিয়ে।

-৩১ মে ১৯৩ (১১-১৭ জ্যৈষ্ঠ ১৩৩)
এবারের নাটক ছিল মন্মথ রায়ের সাবিত্রী। উল্লেখ্য, এর ভিতরে ৩০শে মে নজরুল 'গান্ধী-আরউইন চুক্তির সূত্রে, 'প্রলয় শিখা' কাব্যগ্রন্থ রচনার জন্য প্রাপ্ত ৬ মাসের কারাদণ্ড থেকে চূড়ান্তভাবে অব্যহতি পেয়েছিলেন। এই দিনেই নাট্যনিকেতন মঞ্চস্থ হয়েছিল মন্মথ রায়ের সাবিত্রী নামক একটি নাটক।

সাবিত্রী
৩০ মে (শনিবার ১৬ জ্যৈষ্ঠ ১৩৩৮) মন্মথ রায়ের রচিত সাবিত্রী নাটক
মঞ্চস্থ হয়েছিল নাট্যনিকেতন নামক মঞ্চে। এই নাটকের সবগুলো গানের গীতিকার ও সুরকার ছিলেন নজরুল।
উল্লেখ্য,নাটকটি গ্রন্থাকারে প্রথম প্রকাশকাল ১ আষাঢ় ১৩৩৮। এই গ্রন্থে মোট নজরুলের রচিত ও সুরারোপিত মোট ১৩টি গান ব্যবহৃত হয়েছিল। এর ভিতরে  'কুসুম সুকুমার শ্যামল তনু' গানটি জয়তী পত্রিকার 'পৌষ-মাঘ, ১৩৩৭ সংখ্যায় পূর্বে প্রকাশিত হয়েছিল। ফলে সাবিত্রী' নাটকের নতুন গান ছিল ১২টি। নিচে এই ১২টি গানের তালিকা দেওয়া হলো।
জুন ১৯৩১ (১৮ জ্যৈষ্ঠ-১৫ আষাঢ় ১৩৩৮)
গত মাসের সাবিত্রী নাটকের সফল মঞ্চস্থ হওয়ার পর, নজরুল বেশ ফুরফুরে মেজাজে ছিলেন। ইতিমধ্যে তিনি একটি মোটরগাড়ি কিনেছিলেন। বন্ধু-বান্ধবদের নিয়ে তিনি দার্জিলিং ভ্রমণের পরিকল্পনা করেন। উল্লেখ্য, এই সময় একটি ছোট নাট্যদল নিয়ে প্রবোধ গুহ দর্জিলিং ছিলেন। ধারণা করা হয়, নজরুল এই মাসের শেষ পর্যন্ত দার্জিলিং ছিলেন। এই মাস থেকে মাসিক, প্রবোধ সান্যালের সন্পাদনায় স্বদেশ পত্রিকার প্রকাশনা শুরু হয়েছিল। এর প্রথম বর্ষ প্রথম সংখ্যা প্রকাশিত হয়েছিল ১৩৩৮ বঙ্গাব্দের আষাঢ় মাসে। এই সংখ্যায় বিজ্ঞাপন বিভাগে নজরুলের লিখিত 'আলেয়া‌‌' গীতিনাট্যটি ধারাবাহিকভাবে প্রকাশিত হওয়ার কথা উল্লেখ করা হয়েছিল। বিজ্ঞাপনে লেখা হয়েছিল- ' আগামী সংখ্যায় কবি নজরুল ইসলামের গীতিনাট্য আলেয়া আরম্ভ হইবে। যে কোনো কারণেই হোক, সে সময়ের কোনো সাময়িকীতে এই গীতিনাট্যটি প্রকাশিত হয় নি। তবে এই পত্রিকার জন্য লিখিত 'স্বদেশ‌' কবিতাটি ছাপা হয়েছিল।

এই মাসে রেকর্ডে প্রকাশিত গান
এই মাসে পত্রিকায় প্রকাশিত জুলাই ১৯৩১ (১৬ আষাঢ় -১৫ শ্রাবণ ১৩৩৮)
নজরুল দার্জিলিং থেকে কবে কলকাতায় ফিরেছিলেন, তা জানা যায় না। তবে ১৫ই জুলাইয়ের ভিতরে কলকাতায় ফিরেছিলেন, তা বলা যায়। কারণ ১৫ই জুলাই (বুধবার ৩০ আষাঢ় ১৩৩৮) কলকাতায়- শ্রীমতি মীরা চৌধুরীকে শুভেচ্ছা জানিয়ে একটি কবিতা লিখেছিলেন। এই মাসে নজরুলের তৃতীয় উপন্যাস কুহেলিকা‌র প্রথম সংস্করণ প্রকাশিত হয়েছিল।

১৯২৭ খ্রিষ্টাব্দের মে মাসে কবি বেনজির আহমদ 'নওরোজ' নামক একটি মাসিক পত্রিকা প্রকাশের উদ্যোগ নেন। এই পত্রিকার মুদ্রাকর ও প্রকাশক ছিলেন আফজাক-উল হক। পত্রিকাটির অফিস ছিল ৪৫-বি মেছুয়া বাজার স্ট্রিট। এই পত্রিকা প্রকাশের উদ্যোগে নজরুল উৎসাহিত হয়ে পত্রিকার সম্পাদক-কে একটি স্বাগত কথন পাঠিয়েছিলেন ২৭ মে (শুক্রবার ১৩ জ্যৈষ্ঠ ১৩৩৪)। এই কথনটি  গণবাণী পত্রিকায় প্রকাশিত হয়েছিল।
        [নওরোজ সম্পাদক-কে লেখা পত্র]

এই পত্রিকাটি প্রকাশের আগেই, নজরুল মাসিক ১২৫ টাকা সম্মানীতে নওরোজ পত্রিকায় যোগদান করেন। সে সময় পত্রিকা কর্তৃপক্ষের সাথে নজরুলের একটি চুক্তি স্বাক্ষরিত হয়। এই চুক্তি অনুসারে, চুক্তি পর্বর্তী নজরুলের সকল রচনার উপর নওরোজের দাবি থাকবে বলে স্বীকৃত হয়। এই সূত্রে পত্রিকাটির আষাঢ় ১৩৩৪ সংখ্যা থেকে নজরুলের কুহেলিকা উপন্যাসটি ধারাবাহিকভাবে প্রকাশিত হতে থাকে। এই পত্রিকার তিনটি সংখ্যায় মোট পাঁচটি পরিচ্ছেদ  প্রকাশিত হয়েছিল। 

নওরোজ পত্রিকার পাঁচটি সংখ্যা প্রকাশের পর পুলিশের বাধার কারণে বন্ধ হয়ে যায়। ফলে নজরুলের সাথে নওরোজ পত্রিকার সকল চুক্তি বাতিল হয়ে যায়। এই সুযোগে সওগাত পত্রিকার সম্পাদক মোহাম্মদ নাসিরুদ্দিন নজরুলকে তাঁর পত্রিকায় যোগদানের আহ্বান করেন। নজরুল সম্মত হলে সওগাত পত্রিকার কার্তিক ১৩৩৪ সংখ্যা থেকে চুক্তি কার্যকর হয়। এই চুক্তির মূল বিষয় ছিল-

এই চুক্তির পর কুহেলিকার পরবর্তী পরিচ্ছেদগুলো সওগাত পত্রিকায় প্রকাশিত হয়েছিল। উল্লেখ্য গ্রন্থাকারে প্রকাশের সময় নওরোজে প্রকাশিত পঞ্চম পরিচ্ছেদ বাতিল হয়ে গিয়েছিল।

এই মাসে প্রকাশিত রেকর্ড
এই মাসে রেকর্ডে প্রকাশিত নজরুলের গানের সংখ্যা ৫টি। এর ভিতরে দুটি গান নজরুলের রচিত কিনা সে বিষয়ে সংশয় রয়ে গেল। অপর ৩টি গানের উল্লেখ করা হলো। এর ভিতরে ৪টি গান গেয়েছেলেন ইন্দুবালা। অপর গানটি গেয়েছিলেন কিরণময়ী দাসী এই মাসে পত্রিকায় প্রকাশিত গান আগষ্ট ১৯৩১ (১৬ শ্রাবণ-১৪ ভাদ্র ১৩৩৮)
এই নজরুলের রচিত একটি নতুন গান, একটি কবিতা ও একটি প্রবন্ধের সন্ধান পাওয়া যায়। এর দুটি রচনা প্রকাশিত হয়েছিল নব্য-পর্যায়ে ধূমকেতু পত্রিকায়। অপরটি প্রকাশিত হয়েছিল সওগাত পত্রিকায়।

নব্য-পর্যায়ে ধূমকেতু'র আত্মপ্রকাশ ও নজরুলের রচনা। ৫ ভাদ্র ১৩৩৮ (শনিবার ২২ আগষ্ট ১৯৩১) নবপর্যায়ের ধূমকেতু পত্রিকা প্রকাশিত হয়েছিল। এর সাথে নজরুল বা তাঁর সম্পাদিত ধূমকেতুর কোনো সম্পর্ক ছিল না। নব পর্যায়ের এই ধূমকেতুর সম্পাদক ছিলেন শ্রীকৃষ্ণেন্দুনারায়াণ ভৌমিক। এই সংখ্যায় ধূমকেতুর সম্পাদকের অনুরোধে নজরুলের একটি প্রবন্ধ এবং একটি কবিতা পাঠিয়েছিলেন। ৬ ভাদ্র (রবিবার ২৩ আগষ্ট ১৯৩১) কলকাতার বেলঘরিয়ায় রসচক্র সাহিত্য-সংসদের উদ্যোগে পরলোকগত কবি যতীন্দ্রমোহন বাগচীর সম্বর্ধনা উপলক্ষে একটি উদ্যান-সম্মলনী অনুষ্ঠিত হয়। ওই অনুষ্ঠানে নজরুল কবির প্রতি শ্রদ্ধা নিবেদন করেন একটি নতুন গানের মাধ্যমে। এই গানটি অনুষ্ঠানে নজরুল নিজেই গানটি পরিবেশন করেছিলেন। গানটি হলো-

৮ ভাদ্র তারিখে পাণ্ডুলিপিতে একটি কবিতার সন্ধান পাওয়া যায়। কবিতাটি হলো-

৮ ভাদ্র (২৫শে আগষ্ট (মঙ্গলবার ১৩৩৮)

সওগাত পত্রিকার ভাদ্র ১৩৩৮ সংখ্যায় নজরুলের রচিত একটি কবিতা প্রকাশিত হয়েছিল। কবিতাটি হলো-

সেপ্টেম্বর ১৯৩১ (১৫ ভাদ্র-১৩ আশ্বিন ১৩৩৮)
এই মাসে প্রকাশিত হয়েছিল গীতিগ্রন্থ চন্দ্রবিন্দু। এছাড়া ১টি গান প্রথম রেকর্ডে প্রকাশিত হয়েছিল।
চন্দ্রবিন্দু
গ্রন্থটি প্রথম প্রকাশিত হয়েছিল ১৯৩১ খ্রিষ্টাব্দের সেপ্টেম্বর মাসে (আশ্বিন ১৩৩৮ বঙ্গাব্দ)। প্রকাশক: শ্রী গোপালদাস মজুমদার, ডি,এম, লাইব্রেরি, ৬১ কর্নওয়ালিশ স্ট্রিট, কলকাতা। মুদ্রাকর: শ্রী অমূল্যচন্দ্র ভট্টাচার্য প্রেস, ১২ নন্দ বোস লেন কলিকাতা। পৃষ্ঠা ৮+১২। মূল্য দেড় টাকা। গ্রন্থটি উৎসর্গ পত্রে উল্লেখ ছিল-
'শ্রীমৎ ঠাকুর শ্রীযুক্ত শরচ্চন্দ্র পণ্ডিত মহাশয়ের শ্রীচরণকমলে।'
উৎসর্গ পত্রে নজরুল লিখেছিলেন-
                                 হে হাসির অবতার!
                    লও হে চরণে ভক্তি-প্রণত কবির নমস্কার।
উল্লেখ্য, গ্রন্থটি প্রকাশের পর, ১৯৩১ খ্রিষ্টাব্দে ১৪ অক্টোবর বাজেয়াপ্ত করা হয়েছিল। ১৯৪৫ খ্রিষ্টাব্দের ৩০ অক্টোবর গ্রন্থটির উপর থেকে নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহার করা হয়।

এই গ্রন্থে মোট ৬১টি গান সঙ্কলিত হয়েছিল। এই গানগুলো- ২টি ভাগে ভাগ করা হয়েছিল। প্রথম ভাগে স্থান পেয়েছিল-৪৩টি গান। এবং দ্বিতীয় ভাগে স্থান পেয়েছিল ১৮টি গান। নিচে বিভাজন অনুসারে গানগুলোর তালিকা তুলে ধরা হলো।

প্রথম ভাগ: বিষয়- প্রেম, বাউল, ইসলামী, দেবদেবীর গান।  মোট গান সংখ্যা ৪৩টি। এর ভিতরে ২২টি গান ছিল নতুন।
  1. আদি পরম বাণী, ঊর বীণাপাণি [তথ্য]
  2. জয় বাণী বিদ্যাদায়িণী  [তথ্য]
  3. তুমি দুখের বেশে এলে [ তথ্য]
  4. আমি ভাই ক্ষ্যাপা বাউল, আমার দেউল [তথ্য]
  5. (ওহে) রাখাল রাজ! কি সাজে সাজালে [তথ্য]
  6. আর/তুই লুকাবি কোথা মা কালী [তথ্য]
  7. আমার সকলি হরেছ হরি [তথ্য]
  8. চল মন আনন্দধাম [তথ্য]
  9. নমো নমো নমো নমঃ হে নটনাথ  [তথ্য]
  10. জাগো জাগো শঙ্খ-চক্র-গদা-পদ্ম-ধারী [তথ্য]
    পূর্বে রচিত। ১৯৩০ খ্রিষ্টাব্দের ২৪শে ডিসেম্বর, মনোমোহন থিয়েটারে মন্মথ রায় রচিত 'কারাগার' নাটকটি মঞ্চস্থ হয়েছিল। এই নাটকে গানটি ব্যবহৃত হয়েছিল।
  11. বন্দীর মন্দিরে জাগো দেবতা [তথ্য]
    পূর্বে রচিত। ১৯৩০ খ্রিষ্টাব্দের ২৪শে ডিসেম্বর, মনোমোহন থিয়েটারে মন্মথ রায় রচিত 'কারাগার' নাটকটি মঞ্চস্থ হয়েছিল। এই নাটকে গানটি ব্যবহৃত হয়েছিল।
  12. জবা কুসুম-সঙ্কাশ [তথ্য]
    পূর্বে রচিত। ১৩৩৮ বঙ্গাব্দের ১৬ই জ্যৈষ্ঠ, মন্মথ রায় রচিত 'সাবিত্রী' নাটকটি কলকাতার নাট্যনিকেতনে প্রথম মঞ্চস্থ হয়েছিল। এই নাটকে গানটি ব্যবহৃত হয়েছিল।
  13. পূজা দেউলে মুরারি শঙ্খ নাহি বাজে [তথ্য]
    পূর্বে রচিত। ১৯৩০ খ্রিষ্টাব্দের ২৪শে ডিসেম্বর, মনোমোহন থিয়েটারে মন্মথ রায় রচিত 'কারাগার' নাটকটি মঞ্চস্থ হয়েছিল। এই নাটকে গানটি ব্যবহৃত হয়েছিল।
  14. তিমির -বিদারী অলখ-বিহারী [তথ্য]
    পূর্বে রচিত। গানটি প্রথম প্রকাশিত হয়েছিল জয়তী পত্রিকার 'কার্তিক-অগ্রহায়ণ, ১৩৩৭' সংখ্যায়। পরে ১৯৩০ খ্রিষ্টাব্দের ২৪শে ডিসেম্বর, মন্মথ রায় রচিত 'কারাগার' নাটকটি মঞ্চস্থ হয়েছিল 'মনোমোহন থিয়েটারে। এটি ব্যবহৃত হয়েছিল 'ধরিত্রী' চরিত্রের গান হিসেবে।
  15. নাহি ভয় নাহি ভয় [তথ্য]
    পূর্বে রচিত। ১৯৩০ খ্রিষ্টাব্দের ২৪শে ডিসেম্বর, মন্মথ রায় রচিত 'কারাগার' নাটকটি মঞ্চস্থ হয়েছিল 'মনোমোহন থিয়েটারে। এটি ব্যবহৃত হয়েছিল 'ধরিত্রী' চরিত্রের গান হিসেবে।
  16. কারা-পাষাণ ভেদি' জাগো নারায়ণ [তথ্য]
    পূর্বে রচিত। ১৯৩০ খ্রিষ্টাব্দের ২৪শে ডিসেম্বর, মন্মথ রায় রচিত 'কারাগার' নাটকটি মঞ্চস্থ হয়েছিল 'মনোমোহন থিয়েটারে। এটি ব্যবহৃত হয়েছিল 'ধরিত্রী' চরিত্রের গান হিসেবে।
  17. আজি শৃঙ্খলে বাজিছে মাভৈঃ [তথ্য]
    পূর্বে রচিত। ১৯৩০ খ্রিষ্টাব্দের ২৪শে ডিসেম্বর, মন্মথ রায় রচিত 'কারাগার' নাটকটি মঞ্চস্থ হয়েছিল 'মনোমোহন থিয়েটারে। এটি ব্যবহৃত হয়েছিল 'কঙ্কণ ও কঙ্কার গান' গান হিসেবে।
  18. নীরন্ধ্র মেঘে মেঘে অন্ধ গগন [তথ্য]
    পূর্বে রচিত। গানটি প্রথম প্রকাশিত হয়েছিল নাচঘর পত্রিকার '৩রা পৌষ ১৩৩৭ (বৃহস্পতিবার ১৮ ডিসেম্বর ১৯৩০)' সংখ্যায়।
  19. জাগো হে রুদ্র, জাগো রুদ্রাণী [তথ্য]
    পূর্বে রচিত। ১৯৩০ খ্রিষ্টাব্দে আগষ্ট (শ্রাবণ ১৩৩৭) মাসে প্রকাশিত হয়েছিল 'প্রলয় শিখা' নামক কবিতা ও গানের গ্রন্থ। এই গানটি ওই গ্রন্থে অন্তর্ভুক্ত হয়েছিল।
  20. কেঁদে যায় দখিন হাওয়া [তথ্য]
  21. ঐ পথ চেয়ে থাকি [তথ্য]
  22. আজি পূর্ণশশী ‌কেন মেঘে ঢাকা [তথ্য]
  23. মৃদুল মন্দে মঞ্জুল ছন্দে  [তথ্য]
    পূর্বে রচিত। ১৩৩৮ বঙ্গাব্দের ১৬ই জ্যৈষ্ঠ, মন্মথ রায় রচিত 'সাবিত্রী' নাটকটি কলকাতার নাট্যনিকেতনে প্রথম মঞ্চস্থ হয়েছিল। এই নাটকে গানটি ব্যবহৃত হয়েছিল।
  24. এসো এসো তব যাত্রা-পথে [তথ্য]
    পূর্বে রচিত। ১৩৩৮ বঙ্গাব্দের ১৬ই জ্যৈষ্ঠ, মন্মথ রায় রচিত 'সাবিত্রী' নাটকটি কলকাতার নাট্যনিকেতনে প্রথম মঞ্চস্থ হয়েছিল। এই নাটকে গানটি ব্যবহৃত হয়েছিল।
  25. প্রণমি তোমায় বনদেবতা [তথ্য]
    পূর্বে রচিত। ১৩৩৮ বঙ্গাব্দের ১৬ই জ্যৈষ্ঠ, মন্মথ রায় রচিত 'সাবিত্রী' নাটকটি কলকাতার নাট্যনিকেতনে প্রথম মঞ্চস্থ হয়েছিল। এই নাটকে গানটি ব্যবহৃত হয়েছিল।
  26. ফুলে ফুলে বন ফুলেলা [তথ্য]
    পূর্বে রচিত। ১৩৩৮ বঙ্গাব্দের ১৬ই জ্যৈষ্ঠ, মন্মথ রায় রচিত 'সাবিত্রী' নাটকটি কলকাতার নাট্যনিকেতনে প্রথম মঞ্চস্থ হয়েছিল। এই নাটকে গানটি ব্যবহৃত হয়েছিল।
  27. শুক্লা জোছনা তিথি [তথ্য]
    পূর্বে রচিত। ১৩৩৮ বঙ্গাব্দের ১৬ই জ্যৈষ্ঠ, মন্মথ রায় রচিত 'সাবিত্রী' নাটকটি কলকাতার নাট্যনিকেতনে প্রথম মঞ্চস্থ হয়েছিল। এই নাটকে গানটি ব্যবহৃত হয়েছিল।
  28. কুসুম সুকুমার শ্যামল তনু [তথ্য]
    পূর্বে রচিত। জয়তী পত্রিকার 'পৌষ-মাঘ ১৩৩৭' (ডিসেম্বর ১৯৩১) সংখ্যায় প্রকাশিত হয়েছিল। পরে ১৩৩৮ বঙ্গাব্দের ১৬ই জ্যৈষ্ঠ, মন্মথ রায় রচিত 'সাবিত্রী' নাটকটি কলকাতার নাট্যনিকেতনে প্রথম মঞ্চস্থ হয়েছিল।
  29. বন-বিহারিনী চঞ্চল হরিণী [তথ্য]
    পূর্বে রচিত। ১৩৩৮ বঙ্গাব্দের ১৬ই জ্যৈষ্ঠ, মন্মথ রায় রচিত 'সাবিত্রী' নাটকটি কলকাতার নাট্যনিকেতনে প্রথম মঞ্চস্থ হয়েছিল। এই নাটকে গানটি ব্যবহৃত হয়েছিল।
  30. নিশুতি রাতের শশী গো [তথ্য]
    পূর্বে রচিত। ১৩৩৮ বঙ্গাব্দের ১৬ই জ্যৈষ্ঠ, মন্মথ রায় রচিত 'সাবিত্রী' নাটকটি কলকাতার নাট্যনিকেতনে প্রথম মঞ্চস্থ হয়েছিল। এই নাটকে গানটি ব্যবহৃত হয়েছিল।
  31. তোর বিদায়-বেলার বন্ধু রে  [তথ্য]
    পূর্বে রচিত। ১৩৩৮ বঙ্গাব্দের ১৬ই জ্যৈষ্ঠ, মন্মথ রায় রচিত 'সাবিত্রী' নাটকটি কলকাতার নাট্যনিকেতনে প্রথম মঞ্চস্থ হয়েছিল। এই নাটকে গানটি ব্যবহৃত হয়েছিল।
  32. ঘোর ঘনঘটা ছাইল গগন [তথ্য]
    পূর্বে রচিত। ১৩৩৮ বঙ্গাব্দের ১৬ই জ্যৈষ্ঠ, মন্মথ রায় রচিত 'সাবিত্রী' নাটকটি কলকাতার নাট্যনিকেতনে প্রথম মঞ্চস্থ হয়েছিল। এই নাটকে গানটি ব্যবহৃত হয়েছিল।
  33. কেন করুণ সুরে হৃদয়পুরে বাজিছে বাঁশরি [তথ্য]
    পূর্বে রচিত। ১৩৩৮ বঙ্গাব্দের ১৬ই জ্যৈষ্ঠ, মন্মথ রায় রচিত 'সাবিত্রী' নাটকটি কলকাতার নাট্যনিকেতনে প্রথম মঞ্চস্থ হয়েছিল। এই নাটকে গানটি ব্যবহৃত হয়েছিল।
  34. কেন আসে, কেন তারা চ'লে যায় [তথ্য]
  35. জয় মর্ত্যের অমৃতবাদিনী [তথ্য]
    পূর্বে রচিত। ১৩৩৮ বঙ্গাব্দের ১৬ই জ্যৈষ্ঠ, মন্মথ রায় রচিত 'সাবিত্রী' নাটকটি কলকাতার নাট্যনিকেতনে প্রথম মঞ্চস্থ হয়েছিল। এই নাটকে গানটি ব্যবহৃত হয়েছিল।
  36. জাগো -জাগো বধূ জাগো নব বাসরে [তথ্য]
  37. বনে বনে জাগে কি আকুল হরষণ [তথ্য]
  38. নয়নে ঘনাও মেঘ,মালবিকা [তথ্য]
  39. সুন্দর হে, দাও দাও সুন্দর জীবন [তথ্য]
  40. তুষার-মৌলি জাগো জাগো [তথ্য]
  41. সন্ধ্যা-আঁধারে ফোটাও দেবতা  [তথ্য]
  42. কে যাবি পারে (যাবি কে মদিনায় আয় ত্বরা করি [তথ্য]
  43. বক্ষে আমার কা'বার ছবি [তথ্য]
দ্বিতীয় ভাগ: কমিক-গান।  মোট গান সংখ্যা ১৮টি।  এর ভিতরে নতুন গান ছিল ১২টি।
  1. থাকিতে চরণ মরণে কি ভয়  [তথ্য]
    পূর্বে রচিত। ১৩৩৭ বঙ্গাব্দের ভাদ্র মাসে প্রকাশিত 'নজরুল গীতিকা' গ্রন্থে গানটি অন্তর্ভুক্ত হয়েছিল।
  2. দ্যাখো হিন্দুস্থান সাহেব মেমের [তথ্য]
  3. নাচে মাড়োবার বালা  [তথ্য]
    পূর্বে রচিত। ১৩৩৭ বঙ্গাব্দের ভাদ্র মাসে প্রকাশিত 'নজরুল গীতিকা' গ্রন্থে গানটি অন্তর্ভুক্ত হয়েছিল।
  4. আমি তুরগ ভাবিয়া মোড়গে চড়িনু  [তথ্য]
    পূর্বে রচিত। জয়তী পত্রিকার শ্রাবণ ১৩৩৭ সংখ্যায় গানটি প্রথম প্রকাশিত হয়েছিল।
  5. জন্তুর মাঝে ভাই উট [তথ্য]
  6. যদি। যদি শালের বন হতো  [তথ্য]
    পূর্বে রচিত। ১৩৩৭ বঙ্গাব্দের ভাদ্র মাসে প্রকাশিত 'নজরুল গীতিকা' গ্রন্থে গানটি অন্তর্ভুক্ত হয়েছিল।
  7. বদ্‌‌না গাড়ুতে গলাগলি করে  [তথ্য]
    পূর্বে রচিত। ১৩৩৭ বঙ্গাব্দের ভাদ্র মাসে প্রকাশিত 'নজরুল গীতিকা' গ্রন্থে গানটি অন্তর্ভুক্ত হয়েছিল।
  8. ডুবল ফুটু ধর্ম-তরী (ডুবু ডুবু ধর্ম-তরী) [তথ্য]
    পূর্বে রচিত। ১৩৩৭ বঙ্গাব্দের ভাদ্র মাসে প্রকাশিত 'নজরুল গীতিকা' গ্রন্থে গানটি অন্তর্ভুক্ত হয়েছিল।
  9. বসেছে শান্তি বৈঠকে বাঘ [তথ্য]
  10. বগল বাজা দুলিয়ে মাজা [তথ্য]
  11. দে গরুর গা ধুইয়ে। দে গরুর গা ধুইয়ে [তথ্য]
  12. দড়াদড়ির লাগবে গিঁঠ [তথ্য]
  13. সাহেব কহেন চমৎকার [তথ্য]
  14. কীর্তন গায় ছুচন্দর [তথ্য]
  15. কি দেখিতে এসে কি দেখিনু শেষে [তথ্য]
    সাইমন কমিশন-এর প্রতিবেদনের উপর রচিত ব্যাঙ্গাত্মক গান।
  16. যীশুখ্রীস্টের নাই সে ইচ্ছা [তথ্য]
    সাইমন কমিশন-এর প্রতিবেদনের উপর রচিত ব্যাঙ্গাত্মক গান।
  17. আমি দেখেছি তোর শ্যামে [তথ্য]
  18. এই বেলা নে ঘর ছেয়ে [তথ্য]
এই মাসে রেকর্ডে প্রকাশিত গানের তালিকা

এই মাসে পত্রিকায় প্রকাশিত গান।

অক্টোবর ১৯৩১ (১৪ আশ্বিন-১৪ কার্তিক ১৩৩৮)
এই মাসের ১৪ তারিখে (বুধবার ২৭ আশ্বিন ১৩৩৮) নজরুলের রচিত চতুর্থ সঙ্গীত-সংকলন 'চন্দ্রবিন্দু'- ভারতীয় দণ্ডবিধির ৯৯-ক ধারা অনুসারে গেজেট বিজ্ঞপ্তি মারফত (নম্বর ১৭৬২৫) বাজেয়াপ্ত করা হয়।

১৬ তারিখে (শুক্রবার ২৯ আশ্বিন ১৩৩৮), নজরুলের তৃতীয় গল্পগ্রন্থ 'শিউলি মালা' প্রকাশিত হয়। প্রকাশক: গোপালদাস মজুমদার, ডি.এম লাইব্রেরি. ৬১ কর্ণওয়ালিশ স্ট্রিট, কলিকাতা। মুদ্রাকর: শশিভূষণ পাল, মেটাকাফ প্রেস, ১৫ নম্বর নয়নচাঁদ সণ্ড স্ট্রিট, কলিকাতা। পৃষ্ঠা সংখ্যা ২+১১২। মূল্য এক টাকা। এই গল্পগ্রন্থে অন্তর্ভুক্ত গল্পগুলো ছিল-

এই মাসে পত্রিকায় প্রকাশিত গান ও কবিতা

নভেম্বর ১৯৩১ (১৫ কার্তিক-১৪ অগ্রহায়ণ ১৩৩৮)
১৯৩১ খ্রিষ্টাব্দের ১৪ই নভেম্বর (২৮ কার্তিক ১৩৩৮) কলকাতার নাট্যনিকেতন মঞ্চে অভিনীত হয়েছিল শচীন্দ্রনাথ সেনগুপ্তের 'ঝড়ের রাতে' নাটক। এই নাটকের গানগুলো রচনা করেছিলেন হেমেন্দ্রকুমার রায়। আর গানগুলোতে সুরারোপ করেছিলেন নজরুল।  এছাড়া এই মাসে নতুন কোনো রচনার সন্ধান পাওয়া যায় নি।

ডিসেম্বর ১৯৩১ (১৫ অগ্রহায়ণ-১৫ পৌষ ১৩৩৮)
নাচঘর পত্রিকার ২ পৌষ ১৩৩৮ (শুক্রবার ১৮ ডিসেম্বর), আলেয়া গীতিনাট্যের ১০টি গান প্রকাশিত হয়েছিল নাচঘর পত্রিকায়। গানগুলো হলো-।
  1. ফুল কিশোরী জাগো জাগো  [তথ্য]
  2. ধর ধর ভর ভর, এ রঙিন পেয়ালী  [তথ্য]
  3. আধো ধরণী আলো আধো আঁধার [তথ্য]
  4. জাগো যুবতি! আসে যুবরাজ [তথ্য]
  5. ঝঞ্ঝার ঝাঁঝর বাজে ঝনঝন  [তথ্য]
  6. নাচিছে নটনাথ, শঙ্কর মহাকাল  [তথ্য]
  7. নামিল বাদল! রুমু রুমু ঝুমু  [তথ্য]
  8. কে এলে মোর চিরচেনা (কে এলে গো) [তথ্য]
  9. কে দুয়ারে এলে মোর তরুণ ভিখারি [তথ্য]
  10. ঝরা ফুল দল কে অতিথি [তথ্য]
     
আলেয়া (গীতিনাট্য)
১৯শে ডিসেম্বর (শনিবার ৩ পৌষ ১৩৩৮) কলকাতার নাট্যনিকেতন মঞ্চে নজরুলের 'আলেয়া' গীতিনাট্য মঞ্চস্থ হয়। এই মাসেই এই গীতিনাট্যটি গ্রন্থাকারে প্রকাশিত হয়েছিল। নাটকটি পরিচালনা করেছিলেন সতু সেন। বিভিন্ন চরিত্র রূপায়ণ করেছিলেন- ধীরাজ ভট্টাচার্য, ভূপেন রায়, নিরূপমা দেবী এবং তারাসুন্দরী। এতে ব্যবহৃত হয়েছিল ২৮টি গান। উল্লেখ্য, নজরুল এই নাটকটির রচনা শুরু করেছিলেন ১৩৩৬ বঙ্গাব্দের আষাঢ় মাসের আগেই। এই বিষয়ে নজরুলের কালানুক্রমিক সুচির ৩০ বৎসর অতিক্রান্ত বয়সে প্রাসঙ্গিক বিষয় আলোচনা করা হয়েছে। বিস্তারিত আলোচনা করা হয়েছে- আলেয়া গীতিনাট্য অংশে।

২৪শে ডিসেম্বর (বৃহস্পতিবার ৮ পৌষ ১৩৩৮) কলকাতার জালুয়া টোলা লেনে জন্মগ্রহণ করে, নজরুলের কনিষ্ঠ পুত্র অনিরুদ্ধ। লেনিনের নামানুসারে অনিরুদ্ধের ডাকনাম রাখা হয়েছিল নিনি। এই মাসের ৩০ ডিসেম্বর (সোমবার ১৪ অগ্রহায়ণ ১৩৩৮) নিউ থিয়েটার্সের প্রযোজনায় প্রথম সবাক চলচ্চিত্র শরৎচন্দ্রের দেনা-পাওনা চিত্রা প্রেক্ষাগৃহে মুক্তি পেয়েছিল। ছবির পরিচালক প্রেমাঙ্কুর অতর্থী ২৪শে ডিসেম্বর এই ছবির মহড়ার জন্য নজরুলকে আমন্ত্রণ জানান। এই অনুষ্ঠানে নজরুল আবৃত্তি ও গান পরিবেশন করেছিলেন।

২৫ ডিসেম্বর (শুক্রবার ৯ পৌষ ১৩৩৮), নাচঘর পত্রিকায় প্রকাশিত হয়েছিল আলেয়া নাটকের আরও ১০টি গান। নিচে কালানুক্রমিকানুসারে গানগুলোর উল্লেখ করা হলো-
  1. নিতি নিতি মোরে ডাকে (নিশি নিশি মোরে [তথ্য]
  2. পোহাল পোহাল নিশি খোল গো আঁখি [তথ্য]
  3. ভোরের হাওয়া এলে [তথ্য]
  4. কেন ঘুম ভাঙালে প্রিয়  [তথ্য]
  5. চাঁদনী রাতে কানন সভাতে [তথ্য]
  6. কেন রঙীন নেশায় মোরে রাঙালে [তথ্য]
  7. আঁধার রাতে কে গো একেলা [তথ্য]
  8. যৌবনে যোগিনী,আর কত কাল [তথ্য]
  9. বেসুর বীণায় ব্যথার সুরে [তথ্য]
এ ছাড়া অন্যান্য যে সকল পত্রিকায় নজরুলের রচিত গান ও কবিতা প্রকাশিত হয়েছিল সেগুলো হলো- এই মাসে রেকর্ডে প্রকাশিত গান জানুয়ারি ১৯৩২ (১৬ পৌষ-১৭ মাঘ ১৩৩৮)
এই মাসে ২টি রেকর্ডে প্রকাশিত নজরুল সঙ্গীতের সন্ধান পাওয়া যায়।  এই দুটি গানই পূর্বে প্রকাশিত হয়েছিল। একটি নতুন গান প্রকাশিত হয়েছিল জয়তী পত্রিকার মাঘ-চৈত্র ১৩৩৮ সংখ্যা। এই তিনটি গান হলো- এই মাসে পত্রিকায় প্রকাশিত গান ফেব্রুয়ারি ১৯৩২ (১৮ মাঘ-১৬ ফাল্গুন ১৩৩৮)
এই মাসে পত্রিকায় প্রকাশিত হয়েছিল একটি কবিতা। এছাড়া রেকর্ডে প্রকাশিত হয়েছিল ৬টি গান। এই মাসে রেকর্ডে প্রকাশিত নজরুল সঙ্গীতের তালিকা ১৯৩২ খ্রিষ্টাব্দের ১২ই ফেব্রুয়ারি [শুক্রবার ২৯ মাঘ ১৩৩৮] নজরুলের সাথে এইচএমভির সাথে একটি চুক্তি হয়। এই চুক্তির কিছু গানের উল্লেখ করেছেন ব্রহ্মমোহন ঠাকুর তাঁর  নজরুলসঙ্গীত নির্দেশিকা গ্রন্থে। মার্চ ১৯৩২ (১৭ ফাল্গুন- ১৮ চৈত্র ১৩৩৮)
এই মাসে প্রকাশিত রেকর্ডের গানের তালিকা। এপ্রিল ১৯৩২ (১৯ চৈত্র ১৩৩৮- ১৭ বৈশাখ ১৩৩৯)
এই মাসে পত্রিকায় প্রকাশিত গানের তালিকা এই মাসে রেকর্ডে প্রকাশিত গানের তালিকা ১-২৪মে ১৯৩২ (১৮ বৈশাখ-১০ জ্যৈষ্ঠ ১৩৩৯)
৪ মে (বুধবার ২১ বৈশাখ ১৩৩৯), নজরুল কলকাতা পুরসভার গো খামারের তত্ত্বাবধায়ক ও পশুচিকিৎসক ড. কাজী মোহাম্মদ আব্দুল হামিদকে ৩৯ সীতানাথ রোড থেকে একটি চিঠি লেখেন। এই চিঠি থেকে জানা যায় যে, নজরুল অর্থকষ্টে আছেন।  [পত্র]

এই মাসে পত্রিকায় প্রকাশিত গান এই মাসে রেকর্ডে প্রকাশিত গানের তালিকা
সূত্র