২৫-৩১ মে ১৯৩২ (১১-১৭ জ্যৈষ্ঠ ১৩৩৯)
মে মাসের প্রথম কয়েক দিন নজরুল ব্যস্ত ছিলেন রেকর্ডে গান নিয়ে। এই গানগুলো রেকর্ড
হয়েছিল জুন মাসে।
জুন ১৯৩২ (১৮
জ্যৈষ্ঠ- ১৬ আষাঢ় ১৩৩৯ বঙ্গাব্দ)
এই মাসে প্রকাশিত হয়েছিল ৯টি রেকর্ডে মোট ১৮টি গান। শিল্পীরা ছিলেন-
হরিমতী,
প্রফেসর জি দাস,
হরিদাস বন্দ্যোপাধ্যায়,
জীবনানন্দ গোস্বামী,
মৃণালকান্তি ঘোষ,
কমলা ঝরিয়া,
ধীরেন্দ্রনাথ দাস,
কাসেম মল্লিক
ও
আঙ্গুরবালা।এই মাসে রেকর্ডে প্রকাশিত গানের তালিকা। উল্লেখ্য, এই মাসে
রেকর্ডে নতুন গান প্রকাশিত হয়েছিল ৬টি। ক্রমিক সংখ্যা ৩৬৬ থেকে ৩৭১।
১৯২৮ খ্রিষ্টাব্দের শুরুর দিকে নজরুলের সাথে তখন থাকতেন জেলেটোলার
নলিনীকান্ত সরকারের বাড়িতে। সম্ভবত নলিনীকান্ত সরকারের উদ্যোগে তাঁর বাড়িতে
গ্রামোফোন কোম্পানির রেকর্ডিং কোম্পানির সাথে চুক্তি হয়েছিল যে, তাঁর রচিত গানে
একমাত্র তিনিই সুর করবেন। এই বছরের শুরুতেই নজরুল সেই চুক্তি ভঙ্গ করলেন। তিনি তাঁর
রচিত দুটি গান 'কালো মেয়ের পায়ের তলায়' এবং 'আর লুকাবি কত' গানের সুর করতে দিলেন
ধীরেন্দ্রনাথ দাসকে।
- টুইন। জুন ১৯৩২। এফটি ২০২৬। শিল্পী:
হরিমতী
- কে নিবি ফুল কে নিবি ফুল
[তথ্য]
- ঝরা ফুল দল কে অতিথি
[তথ্য]
- টুইন। জুন ১৯৩২। এফটি ২০২৮।
প্রফেসর জি দাস
- কলগাড়ী যায় ভোঁসর ভোঁসর
[তথ্য]
- ঐ কুজার কী রূপের বাহার দেখো
[তথ্য]
- টুইন। জুন ১৯৩২। এফটি ২০২৯। হরিদাস বন্দ্যোপাধ্যায়
- আমি দেখন হাসি
[তথ্য]
- যদি শালের বন হতো
[তথ্য]
- টুইন। জুন ১৯৩২। এফটি ২০৩০।
জীবনানন্দ গোস্বামী
- এস হৃদি রাসমন্দিরে
[তথ্য]
- হে গোবিন্দ অরবিন্দ
[তথ্য]
- টুইন। জুন ১৯৩২। এফটি ২০৩১।
মৃণালকান্তি ঘোষ
- কালো মেয়ের পায়ের তলে
[তথ্য]
- আর তুই লুকাবি মা [তথ্য]
- এচএমভি। জুন ১৯৩২। এন
৭০০১। কমলা
ঝরিয়া
- কেন করুণ সুরে হৃদয় পুরে [তথ্য]
- পরদেশী বঁধু ঘুম ভাঙায়ো [তথ্য]
- এচএমভি। জুন ১৯৩২। এন
৭০০২।
ধীরেন্দ্রনাথ দাস।
- তোমায় কূলে তুলে বন্ধু [তথ্য]
- আমার গহীন জলের নদী
[তথ্য]
- এচএমভি। জুন ১৯৩২। এন ৭০০৫।
কাসেম মল্লিক
- বক্ষে আমার কাবার ছবি
[তথ্য]
- বাজলো কি রে ভোরের সানাই
[তথ্য]
- এচএমভি। জুন ১৯৩২। পি ১১৭৪৭।
আঙ্গুরবালা
- গানগুলি মোর আহত পাখির সম
[তথ্য]
- নিশি ভোর হলো জাগিয়া
[তথ্য]
জুলাই ১৯৩২ খ্রিষ্টাব্দ (১৭ আষাঢ়- ১৫ শ্রাবণ ১৩৩৯)
এই মাসে প্রকাশিত হয়েছিল গীতি সংকলন 'সুর-সাকী'।
এছাড়া ২টি গানের রেকর্ড প্রকাশিত হয়েছিল এইচএমভি
থেকে এবং পত্রিকায় প্রকাশিত হয়েছিল ২টি গানের স্বরলিপি।।
- সুর-সাকী
১৯৩২ খ্রিষ্টাব্দের ৭ জুলাই (বৃহস্পতিবার ২৩ আষাঢ় ১৩৩৯) নজরুলের
গীতি-সংকলন 'সুর-সাকী' প্রকাশিত হয়। গ্রন্থটির
প্রকাশক: 'শরচ্চন্দ্র
চক্রবর্তী অ্যান্ড সন্স, মানিকতলা স্পার, কলকাতা। মুদ্রাকর: শ্রীক্ষেত্রমোহন
দালাল (কালিকা প্রেস, ২১ নং নন্দকুমার চৌধুরী লেন, কলিকাতা)। পৃষ্ঠা: ৮+১০৪। দাম
ছিল ১.৫০।
এই গ্রন্থে অন্তর্ভুক্ত 'গানগুলি মোর আহত পাখির সম' ও 'প্রিয় তুমি কোথায়
আজি' ১৩৩৮ বঙ্গাব্দের বৈশাখ-আষাঢ় সংখ্যায় (১৩৩১ খ্রিষ্টাব্দ) প্রকাশিত হয়েছিল। এই গ্রন্থের গানগুলোর সুনির্দিষ্ট প্রকাশকাল জানা যায় না।
এই গ্রন্থে মোট ৯৬টি অন্তর্ভুক্ত হয়েছিল। এর কিছু গান গ্রন্থাকারে
প্রকাশের আগেই কোনো কোনো পত্রিকায় বা রেকর্ডে প্রকাশিত
হয়েছিল। বাকি গানগুলো 'সুর-সাকী'
গ্রন্থটি প্রকাশের অল্পপূর্বে রচিত হয়েছিল বলে অনুমান করা যায়।
দেখুন: সুর-সাকীতে অন্তর্ভুক্ত গানের তালিকা।
নিচে এই গ্রন্থে অন্তর্ভুক্ত গানের বর্ণানুক্রমিক
তালিকা [সুর-সাকী]
এই মাসে পত্রিকায় প্রকাশিত রচনা
- পরদেশী বঁধু ঘুম ভাঙায়ে।
সঙ্গীতবিজ্ঞান প্রকাশিকা পত্রিক। শ্রাবণ ১৩৩৯
[তথ্য]
- বিরহের গুলবাগে মোর [তথ্য]
ভারতবর্ষ। শ্রাবণ ১৩৩৯। জগৎঘটক-কৃত স্বরলিপি-সহ প্রকাশিত হয়েছিল।
[নমুনা]
এই মাসে রেকর্ডে প্রকাশিত গানের তালিকা
- এইচএমভি। এন ৭০০৬। শিল্পী: আশ্চার্যময়ী। সুর: নজরুল ইসলাম
- পথে পথে কে বাজায়ে
[তথ্য]
- রাখাল রাজা! কি সাজে সাজালে
[তথ্য]
- এইচএমভি। এন ৭০১১। শিল্পী: ধীরেন দাস ও বীণাপাণি।
- ও মন চল অকূল পানে
[তথ্য]
- মাধব বংশীধারী বনওয়ারী
[তথ্য]
আগষ্ট ১৯৩২ (১৬ শ্রাবণ-১৫ ভাদ্র ১৩৩৯)
এই মাসে নজরুল আনুষ্ঠানিকভাবে
মেগাফোন
রেকর্ড কোম্পানিতে যোগদান করেন। ১২ আগষ্ট (বুধবার ২৭ শ্রাবণ ১৩৩৯),
মেগাফোন কোম্পানি নজরুলের স্বকণ্ঠে গীত ৪টি গান রেকর্ড করে। দুটি রেকর্ডে এই
চারটি প্রকাশিত হয়েছিল। এই গান চারটি হলো
- প্রথম রেকর্ড। সেপ্টেম্বর ১৯৩২। জেএনজি ৮।
- দিতে এলে ফুল হে প্রিয়
[তথ্য]
- পাষাণে ভাঙালে ঘুম
[তথ্য]
- দ্বিতীয় রেকর্ড। এপ্রিল ১৯৩৩। জেএনজি ৪৪
- কেন আসিলে ভালোবাসিলে
[তথ্য]
- দাঁড়ালে দুয়ারে মোর কে তুমি
[তথ্য]
এর বাইরে এই মাসে যে সকল গানের রেকর্ডে প্রকাশিত হয়েছিল, সেগুলো হলো-
- এইচএমভি। আগষ্ট ১৯৩২। এন ৭০১৩। শিল্পী: বীণাপাণি।
- মরম কথা গেল সই
[তথ্য]
- ব'লো না ব'লো না ওলো সই [গান-৯৪৩]
[তথ্য]
- এইচএমভি। আগষ্ট ১৯৩২। এন ৭০১৪। শিল্পী:
হরিমতী।
- কার নিকুঞ্জে রাত কাটায়ে
[তথ্য]
- কেঁদে যায় দখিন হাওয়া
[তথ্য]
- এইচএমভি। আগষ্ট ১৯৩২। এন ৭০১৫। শিল্পী:
কমলা ঝরিয়া।
- রুমঝুম বাদল আজি বরষে
[তথ্য]
ব্রহ্মমোহন ঠাকুর তাঁর 'নজরুল
সঙ্গীত নির্দেশিকা' গ্রন্থে- এই গানটির রচয়িতা নজরুল কিনা এ নিয়ে সংশয়
প্রকাশ করেছেন। তাঁর মতে-
'রেকর্ড বুলেটিন, রেকর্ড লেবেল, চুক্তিপত্র, রয়্যালিট রেজিস্টার্ড- কোন
সূত্র থেকেই রচয়িতা সম্পর্কে হদিশ পাওয়া যায় না। রেকর্ডের অপর পিঠের গান-
সেই কথারই জানাজানি'। এর রচয়িতা ধীরেন মুখোপাধ্যায়। এই জন্য
নজরুলের গান কী না, এ সম্পর্কে সংশয়ের অবকাশ রয়েছে। পাণ্ডুলিপি থেকে গানটি
পাওয়া কিনা, সে সম্পর্কে অখণ্ডে কোন নির্দেশ নাই।'
- এই মাসে পত্রিকায় প্রকাশিত গানসমূহ
সেপ্টেম্বর ১৯৩২ (১৬ ভাদ্র-১৫ আশ্বিন ১৩৩৯)
১০ সেপ্টেম্বর (শনিবার ২৫ ভাদ্র ১৩৩৯) কলকাতা ইউনিভার্সিটি ইন্সটিটিউট হলে- বঙ্গীয়
পরিশীলন সমিতির সাহায্যার্থে একটি বিচিত্রানুষ্ঠান হয়। এই অনুষ্ঠানের উদ্বোধনী
সঙ্গীতটি নজরুলের পরিচালনায় পরিবেশিত হয়েছিল। গানটি হলো-
- জাগো জাগো! জাগো নব আলোকে
[তথ্য]
২৩ সেপ্টেম্বর মাসে (শুক্রবার ৭ আশ্বিন ১৩৩৯) এইচএমভি রেকর্ড কোম্পানির সাথে চুক্তি
হয়। এই চুক্তিতে নিম্নোক্ত গানের সন্ধান পাওয়া যায়।
- কালো জাম রে ভাই
[তথ্য]
- ও ভাই কোলা-ব্যাঙ [তথ্য]
- ঘুম আয় ঘুম নিশুতি দুপুর নিশীথ নিঝুম
[তথ্য]
- তোমারে চেয়েছি কত যুগ যুগ ধরে প্রিয়া
[তথ্য]
- সুনয়না চোখে কথা ক'য়ে যায়
[তথ্য]
এই মাসে পত্রিকায় প্রকাশিত কবিতা ও গান
- দুন্দুভি। ২৪ সেপ্টেম্বর (শনিবার ৮ আশ্বিন) সংখ্যা
- আমি কেন হেরিলাম
[তথ্য]
- মীরা [কবিতা] এটি বিজ্ঞাপন কবিতা হিসেবে প্রকাশিত হয়েছিল।
- খেয়ালি। ৩০ সেপ্টেম্বর (শুক্রবার ১৪ আশ্বিন)
- সোনার মেয়ে সোনার মেয়ে
[তথ্য]
-
মোহাম্মদী [আশ্বিন ১৩৩৯]
- আয় মরু পারের হাওয়া
[তথ্য]
- সঙ্গীতবিজ্ঞান প্রবেশিকা পত্রিকা। আশ্বিন ১৩৩৯ সংখ্যা
- সে চলে গেছে বলে কি গো
[তথ্য]
- সওগাত। আশ্বিন ১৩৩৯।
- বাদল বায়ে মোর নিভিয়া গেছে বাতি
[তথ্য]
মেগাফোন রেকর্ড কোম্পানির আবির্ভাব
১৯৩২ খ্রিষ্টাব্দে প্রতিষ্ঠিত হয় মেগাফোন রেকর্ড কোম্পানি। এই কোম্পানির মালিক
জিতেন্দ্রনাথ ঘোষ ভাগ্যান্বেষে বরিশালের এক অজ পাড়াগাঁ থেকে
কলকাতায়
আসেন।
কলকাতায়
সাইকেল মেরামতের কাজ দিয়ে তাঁর জীবিকা অর্জন শুরু হয়। এরপর তিনি ১৯১০ খ্রিষ্টাব্দের
২১শে নভেম্বর হ্যারিসন রোডে 'জে.এন. ঘোষ কোং' নামে একটি সাইকেল মেরামতের দোকান দেন।
পরে এই দোকানে তিনি নতুন ও পুরাতন সাইকেল বিক্রয় শুরু করেন। কলকাতায় গ্রামোফোন
রেকর্ডের বিক্রয় ব্যাপকভাবে বৃদ্ধি পেতে থাকলে, তিনি এই দোকান থেকে গ্রামোফোন
যন্ত্র, রেকর্ড বাদ্যযন্ত্র বিক্রয় করা শুরু করেন। এরপর তিনি গ্রামোফোন কোম্পানির
জর্জ কুপারের আনুকূল্যে তিনি নিজস্ব 'মেগাফোন' লেবেলে গ্রামোফোন বিক্রয় শুরু
করেন। এই সময় এই লেবেল তিনি হারমোনিয়ামও বিক্রয় করতেন। উল্লেখ্য
এই রেকর্ড কোম্পানির সূত্রে জিতেন্দ্রনাথ ঘোষকে লোকে মেগা
ঘোষ নামে অভিহিত করতেন।
এক সময় তিনি এই লেবেলে
রেকর্ড তৈরির উদ্যোগ নেন। ১৯৩২ খ্রিষ্টাব্দে তিনি ৭১/১ হ্যারিসন রোডে 'মেগাফোন' রেকর্ডে
নামে একটি
অফিস খোলেন।
মেগাফোনের সাথে নজরুলের চুক্তি
গ্রামোফোন রেকর্ড কোম্পানির সাথে
কাজী
নজরুল ইসলাম-এর একটি
মামলা হয়। মামলার বিষয় ছিল গীতিকার এবং শিক্ষক হিসেবে স্বত্তাধিকার। এই মামলায় জয়
লাভ করার পর
নজরুল ইসলাম-এর সাথে গ্রামোফোন কোম্পানির তিক্ততার সৃষ্টি হয়। ফলে তিনি
গ্রামোফোন কোম্পানি ত্যাগ করে মেগাফোন-এর সাথে চুক্তবদ্ধ
হন।
এই সময়
কাজী
নজরুল ইসলাম- এবং তাঁর সাথে
আব্বাসউদ্দীন আহমদ,
ধীরেন্দ্রনাথ দাস সহ বেশকিছু স্বনামধন্য শিল্পী যোগদান করেছিলেন।
আসাদুল হক-এর রচিত
'নজরুলের শ্রুতিধর ধীরেন দাস' গ্রন্থে উল্লেখ আছে-
'মেগাফোন কোম্পানির পিছনের বাড়ির
দোতলায় একটি কামরায় এক সন্ধ্যায় ঘটা করে মেঝেতে শতরঞ্জি বিছানো হলো। শতরঞ্জির
চার কোণা ধরলেন প্রখ্যাত চারজন। ১. নজরুল, ২. ধীরেন দাস, ৩. হীরেন বসু
ও ৪,মেগা ঘোয। এই
গানের প্রথম রেকর্ড ছিল নজরুলের।'
[পৃষ্ঠা: ৪৯]১৯৩২ খ্রিষ্টাব্দের
সেপ্টেম্বর (১৬ ভাদ্র-১৫ আশ্বিন ১৩৩৯) মাসে
নজরুল ইসলাম-এর
রচিত
এই দুটি
গানের রেকর্ডে প্রকাশিত হয়েছিল। দুটি গানের শিল্পীই ছিলেন ধীরেনদাস। গান দুটি হলো-
- মেগাফোন। জেএনজি ১। শিল্পী ধীরেন দাস।
- জয় বাণী বিদ্যাদায়িনী জয় বাণী বিদ্যাদায়িণী
[তথ্য]
- লক্ষ্মী মা তুই ওঠ্ গো আবার]
[তথ্য]
এরপর এই মাসে মেগাফোন থেকে আরও ৫টি
রেকর্ড প্রকাশিত হয়েছিল। এগুলো হলো-
-
মেগাফোন। জেএনজি ১। শিল্পী ধীরেন দাস।
- জয় বাণী বিদ্যাদায়িনী জয় বাণী বিদ্যাদায়িণী
[তথ্য]
- লক্ষ্মী মা তুই ওঠ্ গো আবার]
[তথ্য]
-
মেগাফোন। জেএনজি ৩। শিল্পী শ্রীমতী প্রভাবতী দেবী
-
মেগাফোন। জেএনজি ৪। শিল্পী: মিস বীণাপাণি
- নাইয়া! ধীরে চালাও তরণী
[তথ্য]
- রুমু রুমু ঝুমু রুমু ঝুমু বাজে নূপুর
[তথ্য]
মেগাফোন। জেএনজি ৬। শিল্পী: আব্বাস উদ্দিন
- নদীর নাম সই অঞ্জনা
[তথ্য]
- পদ্মদীঘির ধারে ধারে
[তথ্য]
মেগাফোন। জেএনজি ৮। শিল্পী: নজরুল ইসলাম
- দিতে এলে ফুল হে প্রিয়
[তথ্য]
- পাষাণে ভাঙালে ঘুম
[তথ্য]
এই মাসে অন্যান্য রেকর্ড কোম্পানি থেকে প্রকাশিত
রেকর্ডসমূহ
- টুইন। এফটি ২২১৫। শিল্পী: হরি বাঈজী
- ক্ষ্যাপা হাওয়াতে মোর আঁচল উড়ে যায়
[তথ্য]
- দিল দোলা ওগো দিল দোলা
[তথ্য]
- টুইন। এফটি ২২১৬। শিল্পী মিস রাধারাণী
- কাহার তরে হায় নিশিদিন কাঁদে
[তথ্য]
- হেনে গেল (বিঁধে গেল) তীর তিরছ তার চাহনি
[তথ্য]
- টুইন। এফটি ২২১৭। শিল্পী: সুধীরা সেনগুপ্ত
- এল ফুলের মরশুম [তথ্য]
- আনো সাকি শিরাজি
[তথ্য]
- টুইন। এফটি ২২১৮। শিল্পী মিস ঊষারাণী
- একেলা গোরী জল্কে চলে গঙ্গাতীর
[তথ্য]
- বনে বনে দোলা লাগে
[তথ্য]
- টুইন। এফটি ২২১৯। শিল্পী: ধীরেন্দ্রনাথ দাস
- নিরালা কানন-পথে কে তুমি
[তথ্য]
- এইচএমভি। এন ৭০২৩। শিল্পী: ধীরেন দাস
- হিন্দু -মুসলমান দুটি ভাই ভারতের
[তথ্য]
- আমার শ্যামলা বরণ (শ্যামলা-বরণ বাংলা মায়ের)
[তথ্য]
- এইচএমভি। এন ৭০২৪। শিল্পী: গোপাল সেন
- একি সুরে (কোন্ সুরে) তুমি গান শুনালে
[তথ্য]
- সখি লো তায় আন্ ডেকে [তথ্য]
- এইচএমভি। এন ৭০২৭। কাশেম মল্লিক।
- আয় মরু পারের হাওয়া [তথ্য]
-
খুশি লয়ে খুশরোজের [তথ্য]
- এইচএমভি। এন ৭০৩২। হরিদাস বন্দ্যোপাধ্যায়
- মা ষষ্ঠী গো তোর গুষ্টির পায়ে
[তথ্য]
- শা আর শুঁড়ি মিলে
[তথ্য]
এইচএমভি। পি ১১৭৫৩। শিল্পী: আঙুরবালা
- কোথায় তুই খুঁজিস ভগবান
[তথ্য]
চিরদিন সমান নাহি যায়
[তথ্য]
এইচএমভি। পি ১১৭৫৪। শিল্পী: ইন্দুবালা
- ডেকে ডেকে কেন তারে
[তথ্য]
- হারানো হিয়ার নিকুঞ্জ পথে
[তথ্য]
এইচএমভি। পি ১১৭৫৫। শিল্পী: কে মল্লিক
- এসো মা ভারত-জননী আবার [তথ্য]
- দুঃখ সাগর মন্থন শেষ
[তথ্য]
এইচএমভি। নম্বর জিটি ২২
হিন্দুস্থান। এইচ ৭। শিল্পী: উমাপদ ভট্টাচার্য
- কুঁচবরণ কন্যা রে তার
[তথ্য]
- মদির আঁখির সুধায় সাকী [তথ্য]
এই মাসে বাতিলকৃত রেকর্ড
- বাদল বায়ে মোর নিভিয়া গেছে বাতি
[তথ্য]
অক্টোবর ১৯৩২ (১৫ আশ্বিন-১৪ কার্তিক ১৩৩৯)
এই মাসের প্রথম দিনে আজকাল পত্রিকায় একটি গান প্রকাশিত হয়েছিল।
গানটি হলো-
- ভুল করে কোন্ ফুল-বিতানে
[তথ্য]
আজকাল। ১লা অক্টোবর (শনিবার ১৫ আশ্বিন ১৩৩৯)
এই মাসে নজরুলের রচিত দুটি গীতিগ্রন্থ বনবাণী ও জুলফিকার
প্রকাশিত হয়েছিল।
- বনগীতি
(নজরুলের সপ্তম গীতিগ্রন্থ)
১৯৩২ খ্রিষ্টাব্দের ১৩ অক্টোবর (রবিবার ২৭ আশ্বিন ১৩৩৯)
এই গীতিগ্রন্থের প্রথম
সংস্করণ প্রকাশিত হয়। প্রকাশক বি. দোজা, এম্পায়ার বুক হাউজ, ১৫ কলেজ স্কোয়ার,
কলিকাতা। মুদ্রক দেবেন্দ্রনাথ বাচস্পতি, শ্রীরাম প্রেস, ১৬২ বহুবাজার স্ট্রিট,
কলিকাতা। পৃষ্ঠা: ৮+৯৬। মূল্য দেড় টাকা। [বিস্তারিত: বনগীতি
]
- জুলফিকার
এটি নজরুলের ষষ্ঠ গীতিগ্রন্থ। বেঙ্গল লাইব্রেরির তালিকা অনুসারে প্রকাশকাল ছিল ১৫ অক্টোবর
১৯৩২ (শনিবার ২৯ আশ্বিন ১৩৩৯)। প্রকাশক: বি.দোজা, এম্পায়ার বুক হাউস, ১৫, কলেজ স্কোয়ার, কলকাতা।
মুদ্রাকর: ১৬২ নম্বর বহুবাজার স্ট্রিট, কলকাতা 'শ্রীরাম প্রেস' হইতে
শ্রীদেবেন্দ্রনাথ বাচস্পতি দ্বারা মুদ্রিত। পৃষ্ঠা ৫৬। মূল্য এক টাকা। এর প্রথম সংস্করণে গান ছিল ২৪টি।
এই গ্রন্থে অন্তর্ভুক্ত নতুন নিচে দেওয়া হলো।গানের তালিকা:
- আল্লাহ আমার প্রভু, আমার নাহি নাহি ভয়
[তথ্য]
- কোথায় তখ্ত তাউস, কোথায় সে বাদশাহী
[তথ্য]
- খোদার প্রেমের শারাব পিয়ে
[তথ্য]
- জাগে না সে জোশ লয়ে
[তথ্য]
- তোরা দেখে যা আমিনা মায়ের কোলে
[তথ্য]
- দরিয়ায় ঘোর তুফান (পার কর নাইয়া)
[তথ্য]
- দিকে দিকে পুন জ্বলিয়া উঠেছে
[তথ্য]
- মোহররমের চাঁদ এলো ঐ
[তথ্য]
- রবে না বৈকালী ঝড় সন্ধ্যায়
[তথ্য]
- রাখিস্নে ধরিয়া মোরে
[তথ্য]
- শহীদী ঈদগাহে দেখ্ আজ
[তথ্য]
- সাহারাতে ফুট্লো রে
[তথ্য]
- সৈয়দে মক্কী মদনী আমার নবী মোহাম্মদ
[তথ্য]
১৯৩২ খ্রিষ্টাব্দের ৫-৬ নভেম্বরে সিরাজগঞ্জে 'বঙ্গীয় মুসলিম তরুণ সম্মিলন' অনুষ্ঠিত
হয়। উক্ত সম্মিলনে নজরুলকে আমন্ত্রণ জানানো হয়েছিল অক্টোবর মাসের প্রথমার্ধে। নজরুল
এই আমন্ত্রণ গ্রহণ করে ১৬ অক্টোবর ১৯৩২ (রবিবার ৩০
আশ্বিন) কলকাতা থেকে 'বঙ্গীয় মুসলিম তরুণ সম্মেলন-এর
অভ্যর্থনা কমিটির সভাপতি এম সিরাজুল ইসলামকে একটি চিঠি লেখেন। অবশ্য চিঠিতে সিরাজুল
ইসলামকে 'জনাব সম্পাদক সাহেব' সম্বোধন করা হয়েছে। [সিরাজুল
ইসলামকে লেখা পত্র]
এই অনুষ্ঠানে নজরুলের উপস্থিতি সুনিশ্চিত করার জন্য ৩০ শে
অক্টোবর (রবিবার ১৩ কার্তিক ১৩৩৯) কবি ইসমাইল হোসেন সিরাজী এবং তাঁর পুত্র সৈয়দ
আসাদ-উদ-দৌলা সিরাজ কলকাতায় এসে নজরুলের সাথে দেখা করেন। এই সময় এঁদের সাথে ছিলেন
সুফী জুলফিকার হায়দার।
এই মাসে প্রকাশিত গানের তালিকা
- সওগাত। কার্তিক ১৩৩৯ সংখ্যা
- দুধে আলতায় রং যেন তার
[তথ্য]
- মোহাম্মদী। কার্তিক ১৩৩৯ সংখ্যা
- বুকে তোমায় নাই বা পেলাম
[তথ্য]
এই মাসে রেকর্ডে প্রকাশিত গানের তালিকা
- টুইন। অক্টোবর ১৯৩২। এফটি ২২২৪। শিল্পী: হরি বাইজি
- হায় স্মরণে আসে গো
[তথ্য]
- বিজলী চাহনি কাজল কালো নয়নে
[তথ্য]
- টুইন। অক্টোবর ১৯৩২। এফটি ২২২৫।
শিল্পী: রাধারাণী
- সুরের ধারার পাগল ঝোরা
[তথ্য]
- নাচন লাগে ঐ তরুলতায়
[তথ্য]
- টুইন। অক্টোবর ১৯৩২। এফটি ২২২৭। আব্বাস উদ্দীন
- কুঁচবরণ কন্যা রে তার
[তথ্য]
- টুইন। অক্টোবর ১৯৩২। এফটি ২২২৮।
ধীরেন দাস
- টুইন। অক্টোবর ১৯৩২। এফটি ২২২৯।
জ্ঞানেন্দ্রনাথ ঘোষ
- নূপুর মধুর রুনুঝুনু বোলে
[তথ্য]
- রাখ রাখ রাঙা পায়[তথ্য]
- টুইন। অক্টোবর ১৯৩২। এফটি ২২৩২।
- দেখে যা তোরা নদীয়ায়।
[তথ্য] শিল্পী: ধীরেন দাস
- মোর মন ছুটে যায় দ্বাপর যুগে
[তথ্য]
শিল্পী ধীরেন দাস ও
হরিমতী
- এইচএমভি। অক্টোবর ১৯৩২। পি ১১৭৫৪।
- ডেকে ডেকে কেন তারে [তথ্য]
- হারানো হিয়ার নিকুঞ্জ পথে
[তথ্য]
- এইচএমভি। অক্টোবর ১৯৩২। পি ১১৭৫৫। কে মল্লিক
- মা ভারত-জননী আবার
[তথ্য]
-
দুঃখ সাগর মন্থন শেষ
[তথ্য]
নভেম্বর ১৯৩২ (১৫ কার্তিক-১৫ অগ্রহায়ণ ১৩৩৯)
গত মাসে সিরাজগঞ্জে 'বঙ্গীয় মুসলিম তরুণ সম্মিলন'-এ
যোগদানের আমন্ত্রণ রক্ষায় নজরুল সম্মতি জানিয়ে একটি চিঠি লিখেছিলেন। সেপ্টেম্বর
মাসের ২ তারিখে (বুধবার ১৬ কার্তিক ১৩৩৯), নজরুল এই বিষয়ে চূড়ান্ত জানিয়েসিরাজুল
ইসলামকে পুনরায় চিঠি লেখেন। এই চিঠি থেকে জানা যায়, ৫ নভেম্বর তিনি ওই সম্মিলনে
যোগদানের জন্য রওনা দেবেন।
[সিরাজুল
ইসলামকে লেখা পত্র]
৪ নভেম্বর (শুক্রবার, ১৮ কার্তিক) রাতে নজরুল কলকাতা থেকে
সিরাজগঞ্জের উদ্দেশ্যে রওনা দেন। ৫ নভেম্বর (শনিবার, ১৯ কার্তিক) ভোরে 'বঙ্গীয়
মুসলিম তরুণ সম্মিল-এর অধিবেশনে সিরাজগঞ্জ রেল স্টেশনে পৌঁছান। সঙ্গে ছিলেন
সঙ্গীশিল্পী আব্বাস উদ্দিন, ময়মনসিংহ থেকে নির্বাচিত বঙ্গীয় ব্যবস্থাপক সভা তৎকালীন
সদস্য গিয়াস উদ্দিন আহমদ এবং সুফি জুলফিকার হায়দার। এই সময় প্রচণ্ড শীতের মধ্যে ৭-৮
হাজার মানুষ এঁদের অভ্যর্থনার জন্য হাজির হয়েছিল। এই সময় নজরুলের পরিধানে ছিল খদ্দরে
টুপি, শেরোয়ানি, পায়জামা ও উত্তরীয়।
স্টেশন থেকে নজরুলকে ঘোড়ার গাড়িতে চড়িয়ে এক বিরাট শোভাযাত্রা সহকারে নগর পরিক্রমা
শেষে অভ্যর্থনা কমিটির অনযতম সদস্য মোক্তার আফজাল আলী খানের যমুনা তীরস্থ বাসভবনে
নিয়ে আসা হয়। এখানেই তাঁর থাকার ব্যবস্থা করা হয়েছিল। এখানে মধ্যাহ্ন ভোজন ও
বিশ্রামের পর, বেলা একটায় বঙ্গীয় মুসলিম তরুণ সম্মিলন-এর জন্য নির্ধারিত স্থান
হিসেবে নির্ধারিত পৌর মিলায়তনে আনা হয়। সেখানে নজরুলকে বিপুলভাবে সম্বর্ধিত করা হয়।
অনুষ্ঠানের উদ্বোধনী সঙ্গীত হিসেবে আব্বাস উদ্দিন পরিবেশন করেন 'দিকে দিকে পুনঃ
জ্বলিয়া উঠিছে।' এই অনুষ্ঠানের সভাপতিত্ব করেন নজরুল ইসলাম। এই সম্মেলনে তিনি যে
বক্তব্য রাখেন, সওগাত পত্রিকার বার্ষিক ১৩৩৯ সংখ্যায় প্রকাশিত হয়েছিল। শিরোনাম ছিল-
যৌবনের ডাক। এই সম্মেলনের প্রথম দিনের সমাপ্তি ঘটেছিল 'চল্ চল্ চল্' এবং 'কাণ্ডারী
হুঁসিয়ার' গান দুটি।
৬ নভেম্বর (রবিবার, ২০ কার্তিক) এই সম্মেলনের দ্বিতীয় দিন অধিবেশন শুরু
হয় ১০টায়। এ্ অনুষ্ঠানে সৈয়দ আকবর আলী, ইজ্জত আলী পেশকার, আফজাল মোক্তার,
আসাদ-উদ-দৌলা সিরাজী, প্রদেশিক মন্ত্রী গিয়াস উদ্দিন আহমেদ ও সুফি জুলফিকার হায়দার
বক্তৃতা করেন। এই দিনের অনুষ্ঠানে আব্বাস উদ্দিন ও অন্যান্যরা সঙ্গীত পরিবেশন করেন।
এ ছাড়া নজরুল 'নারী' কবিতা আবৃত্তি করেন। অনুষ্ঠান শেষে নজরুল ইসমাইল হোসেন সিরাজীর
বাড়িতে যান। সেখানে তাঁর সমাধিতে শ্রদ্ধা নিবেদন করেন।
এই মাসে পত্রিকায় প্রকাশিত রচনা
- মোহাম্মদী। অগ্রহায়ণ ১৩৩৯।
- সোনার মেয়ে সোনার মেয়ে
[তথ্য]
- গুলিস্তা। অগ্রহায়ণ ১৩৩৯।
- বনে মোর ফুটেছে হেনা
[তথ্য]
নভেম্বর মাসে শিশুদের জন্য 'খাঁদু দাদু' নামে একটি রেকর্ড নাটিকা রচনা করেন। এই
নাটকের ৪টি গান গেয়েছিলেন- শিশুমঙ্গল সমিতির শিল্পীরা।
- এইচএমভি। জিটি ২০। শিল্পী: শিশুমঙ্গল সমিতি
- ও মা তোমার বাবার নাকে কে মেরেছে ল্যাং
[তথ্য]
আসাদুল হক তাঁর 'নজরুলের শ্রুতিধর ধীরেন দাস গ্রন্থে [হাতে খড়ি,
ঢাকা। জানুয়ারি ২০০৪। পৃষ্ঠা: ৬৩-৬৪] লিখেছেন- '...এই নাটকটিতে ধীরেন দাস
অভিনয় করেন। এ তথ্য দিয়েছে ধীরেনদাসের কনিষ্ঠ পুত্র, হিমাদ্রী দাস।'
- কি মজার কড়াই ভাজা (খুকি ও কাঠ বেড়ালী)
[তথ্য]
১৯২৬ খ্রিষ্টাব্দের এপ্রিল
(চৈত্র-বৈশাখ ১৩৩৩) মাসে প্রকাশিত হয়,
নজরুলের রচিত শিশুতোষ কাব্যগ্রন্থ
ঝিঙেফুল।
এই গ্রন্থে 'খুকী ও কাঠবেড়ালী' কবিতাটি ছিল। ১৯২৬ খ্রিষ্টাব্দের এপ্রিল
(চৈত্র-বৈশাখ ১৩৩৩) মাসে প্রকাশিত হয়, নজরুলের রচিত শিশুতোষ কাব্যগ্রন্থ
ঝিঙেফুল।
এই গ্রন্থে এই খুকী ও কাঠবেড়ালী কবিতাটি স্থান পেয়েছিল।
১৯৩২ নভেম্বর (কার্তিক-অগ্রহায়ণ ১৩৩৯) এইচএমভি রেকর্ড কোম্পানি 'খুকী ও
কাঠবেড়ালী' শিরোনামে একটি রেকর্ড প্রকাশ করে। এই সময় 'খুকী ও কাঠবেড়ালী'
কবিতার আগে এই গানটি যুক্ত করা হয়। ধারণা করা যায়, রেকর্ডে
'খুকী ও কাঠবেড়ালী' প্রকাশের সময় নজরুলে এই গানটি রচনা করেছিলেন।
- এইচএমভি। জিটি ২১। শিল্পী: শিশুমঙ্গল সমিতি।
- কালো জাম রে ভাই
[তথ্য]
- ঘুম আয় ঘুম নিশুতি দুপুর নিশীথ নিঝুম
[তথ্য]
রেকর্ড নাটক 'কালো জামরে ভাই' ও 'জুজুবুড়ির ভয়'
শিরোনামে উল্লেখিত গান দুটি প্রকাশিত হয়েছিল।
-
এইচএমভি। এন ৭০৫০। শিল্পী: মিস বীণাপাণি
- দুঃখ -ক্লেশ-শোক-পাপ-তাপ-শত [তথ্য]
- নাচে ঐ আনন্দে নন্দদুলাল [তথ্য]
- এইচএমভি। এন ৭০৫৪। শিল্পী: ধীরেন দাস
- আজি অলি ব্যাকুল ওই বকুলের ফুলে
[তথ্য]
- গোলাপ ফুলের কাঁটা আছে
[তথ্য]
- এইচএমভি। এন ৭০৫৬। শিল্পী: কে মল্লিক
- তরুণ প্রেমিক প্রণয় বেদন [তথ্য]
- তোমারি মহিমা গাই (তোমার মহিমা সব বিশ্বপালক করতার)
[তথ্য]
- এইচএমভি। পি ১১৭৫৭। শিল্পী: ইন্দুবালা
- হে বিধাতা ! হে বিধাতা ! হে বিধাতা ! [তথ্য]
- দোলে নিতি নব রূপের (বহে নিতি নব)
[তথ্য]
- টুইন।
এফ.টি. ২২৮৮। শিল্পী আব্বাস উদ্দীন আহমদ।
- টুইন। এফটি ২২৮৯। শিল্পী: ধীরেন দাস
- যে ব্যথায় এ অন্তরতল
[তথ্য]
- তুমি এলে কে গো চিরসাথী (এলে কে গো চিরসাথী)
[তথ্য]
- টুইন। এফটি ২২৯০। শিল্পী:
হরিদাস বন্দ্যোপাধ্যায়
- আমার হরিনামে রুচি [তথ্য]
- ওরে হুলো রে তুই রাত বিরেত [তথ্য]
- মেগাফোন। জেএনজি ২২। শিল্পী: মিস কানন (টকি)
- ডগমগ যৌবন চলে গোয়ালিনী
[তথ্য]
- নেহি সরকারী নেবুয়া ন তোড়োরে [তথ্য]
ডিসেম্বর ১৯৩২ (১৬ অগ্রহায়ণ-১৬
পৌষ ১৩৩৯)
১৬ ডিসেম্বর (শুক্রবার ১ পৌষ ১৩৩৯), নাট্যকার মন্মথ রায় রচিত সঙ্গীত বহুল
নাটক 'মহুয়া
' কলকাতা বেতার কেন্দ্র থেকে সম্প্রচারিত
হয়েছিল।
১৯৩২ খ্রিষ্টাব্দের ২৫-২৬শে ডিসেম্বর [রবিবার-সোমবার, ১০-১১ পৌষ, ১৩৩৯ বঙ্গাব্দ]
তারিখে কলকাতার এলবার্ট হলে 'বঙ্গীয় মুসলমান সাহিত্য সম্মেলন'-এর পঞ্চম অধিবেশন
অনুষ্ঠিত হয়।
সম্মিলনের মূল সভাপতি ছিলেন কায়কোয়াবাদ। আর অভ্যর্থনা কমিটির সহ-সম্পাদকের দায়িত্ব
পালন করেছিলেন- আবুল কালাম শামসুদ্দীন এবং আব্দুল কাদির। এই অধিবেশনের প্রথম দিনে উদ্বোধনী সঙ্গীত
হিসেবে পরিবেশিত হয়েছিল- নজরুলের রচিত 'এস এস রসলোক বিহারী এস মধুকর'।
এই গানটি পরিবেশন করেছিলেন নজরুল নিজেই। এরপর তিনি আরও কিছু গান গেয়ে
শোনান। এই অনুষ্ঠানে কায়কোবাদ আবেগাপ্লুত হয়ে নজরুলের গলায় মালা পরিয়ে আশীর্বাদ
করেন। এই দিন সন্ধ্যায়
নজরুলের পরিচালনায় গানের জলসা বসে। অধিবেশনের শেষ
দিন অর্থাৎ ২৬শে ডিসেম্বর [সোমবার, ১১ পৌষ, ১৩৩৯ বঙ্গাব্দ],
সমাপনী অধিবেশনে নজরুল গান পরিবেশন করেন।
এই মাসে পত্রিকায় প্রকাশিত গানের তালিকা
মোহাম্মদী। পৌষ ১৩৩৯।
শিরোনাম: অভিমানী।
- আমার বিজন ঘরে হেসে [তথ্য]
- মোয়াজ্জিনী পৌষ ১৩৩৯। শিরোনাম: উদ্বোধনী গীতি।
- এসো এসো রস-লোক বিহারী [তথ্য]
- বুলবুল। ডিসেম্বর ১৯৩২ -এপ্রিল ১৯৩৩।
- প্রবন্ধ। বর্তমান বিশ্ব-সাহিত্য
এই মাসে পত্রিকায় প্রকাশিত গানের তালিকা
- মেগাফোন। ডিসেম্বর ১৯৩২। জেএনজি ২৬। শিল্পী ধীরেন
দাস
- আজ ভারতের নব আগমনী [তথ্য]
- ত্রিংশ কোটি তব সন্তান ডাকে তোরে
[তথ্য]
- টুইন। ডিসেম্বর ১৯৩২। এফটি
২৩১৬। শিল্পী: মিস বীণাপাণি।
- পায়ে বিঁধেছে কাঁটা
[তথ্য]
- সই ভালো করে বিনোদ বেণী বাঁধিয়া দে
[তথ্য]
টুইন। ডিসেম্বর ১৯৩২। এফটি
২৩১৮। শিল্পী: কুমারী শীলা হাজরা
- হৃদয় কেন চাহে হৃদয় [তথ্য]
- শূন্য আজি গুলবাগিচা [তথ্য]
- টুইন। ডিসেম্বর ১৯৩২। এফটি
২৩১৯। শিল্পী: আব্বাস উদিন আহমেদ
- নমঃ নমঃ নমো বাংলাদেশ মম
[তথ্য]
- ভোলো লাজ ভোলো গ্লানি জননী [তথ্য]
- টুইন। ডিসেম্বর ১৯৩২। এফটি
২৩২২। শিল্পী: ধীরেন দাস ও মানিকমালা
- তুমি ফুল আমি সুতো গাঁথিব মালা
[তথ্য]
- তোমারে চেয়েছি কত যুগ ধরি ধরি প্রিয়া [তথ্য]
- এইচএমভি। ডিসেম্বর ১৯৩২। এন ৭০৫৮।
মিস হরিমতি
- সে প্রিয় কেন গো এলো [তথ্য]
- এইচএমভি। ডিসেম্বর ১৯৩২। এন ৭০৫৯। কমলা ঝরিয়া
- এইচএমভি। ডিসেম্বর ১৯৩২। এন ৭০৬৮।
আব্বাস উদ্দিন আহমদ
- দিকে দিকে পুন জ্বলিয়া উঠেছে
[তথ্য]
- কোথায় তখ্ত তাউস, কোথায় সে বাদশাহী [তথ্য]
জানুয়ারি ১৯৩৩ (১৭ পৌষ-১৮ মাঘ-১৮ মাঘ ১৩৩৯)
এই সময়ের নজরুলের রচিত গান বিভিন্ন পত্রিকা ও রেকর্ডে প্রকাশিত হয়েছিল।
এই মাসে রেকর্ডে প্রকাশিত গানের তালিকা।
- মেগাফোন। জানুয়ারি ১৯৩৩।
জেএনজি ৩৮
-
বাজিয়ে বাঁশি মনের বনে [তথ্য]
-
হায় গো ভালোবেসে অবশেষে (ভালোবেসে অবশেষে ) [গান-২২৬৭]
[তথ্য]
- এইচএমভি। জানুয়ারি ১৯৩৩ খ্রিষ্টাব্দ।
পি ১১৭৬০। শিল্পী ইন্দুবালা।
- সই নদীর ধারে বকুল তলায়
[তথ্য]
- ওই জলকে চলে লো কার ঝিয়ারি
[তথ্য]
এইচএমভি। জানুয়ারি ১৯৩৩ খ্রিষ্টাব্দ। জিটি ২৩। শিল্পী:
শিশুমঙ্গল সমিতি
- সাতভাই চম্পা তোরা কে কি হবি বল [তথ্য]
- আমি যদি বাবা হতুম [তথ্য]
টুইন। জানুয়ারি ১৯৩৩। এফটি ২৩৫৭। শিল্পী: মিস বীণাপাণি
- কেমনে কহি প্রিয় কি ব্যথা প্রাণে বাজে
[তথ্য]
- প্রিয় তব গলে দোলে যে হার
[তথ্য]
টুইন। জানুয়ারি ১৯৩৩। এফটি ২৩৫৮। শিল্পী: মিস ঊষা রাণী
- কেন চাঁদিনী রাতে
[তথ্য]
- ভোলো অতীত স্মৃতি
[তথ্য]
টুইন। জানুয়ারি ১৯৩৩। এফটি ২৩৬১। শিল্পী: মিস হরিদাস
বন্দ্যোপাধ্যায়
- গিন্নীর চেয়ে শালী ভালো
[তথ্য]
-
তোমায় আমায় ও প্রেয়সী
[তথ্য]
টুইন। জানুয়ারি ১৯৩৩। এফটি ২৩৬৩। শিল্পী: তক্রীম
উদ্দিন (আব্বাস উদ্দিন) আহমদ
- ছলছল নয়নে মোর পানে চেয়ো না
[তথ্য]
- ধর ধর ভর ভর, এ রঙিন পেয়ালী
[তথ্য]
এই মাসে পত্রিকায় প্রকাশিত গানের তালিকা।
- সঙ্গীতবিজ্ঞান প্রবেশিকা পত্রিকা। মাঘ ১৩৩৯।
- গান:
কোন্ দূরে ও কে যায় চলে যায়
[তথ্য]
জগৎঘটক-কৃত স্বরলিপি-সহ প্রকাশিত হয়েছিল।
ফেব্রুয়ারি ১৯৩৩
(১৯ মাঘ-১৬ ফাল্গুন ১৩৩৯)
এই মাসে এইচএমভি শিশুমঙ্গল প্রযোজিত পুতুলের বিয়ে নাটকের রেকর্ড প্রকাশ করে। এই
রেকর্ডের গানগুলো ছিল-
- এইচএমভি। জিটি ২৪। শিল্পী: বীণাপাণি, আশ্চর্যময়ী ও হরিমতী
- খেলি আয় পুতুল খেলা [তথ্য]
- এইচএমভি। জিটি ২৫। শিল্পী: আশ্চর্যময়ী
- এইচএমভি। জিটি ২৬। শিল্পী: বীণাপাণি ও হরিমতী
- মোরা এক বৃন্তে দুটি কুসুম [তথ্য]
- এইচএমভি। জিটি ২৭। শিল্পী: ধীরেন দাস
- হেড মাস্টারের ছড়ি, সেকেন্ড মাস্টারের দাড়ি [তথ্য]
- এইচএমভি। জিটি ২৮। শিল্পী: বীণাপাণি
- মিলন-গোধূলি রাঙা হয়ে এলো ঐ [তথ্য]
- এইচএমভি। জিটি ২৯।
- লাল টুক্টুক্ মুখে হাসি
[তথ্য] শিল্পী: মানিকমালা
- সাবিত্রী সমান হও [তথ্য] শিল্পী: বীণাপাণি ও হরিমতী
- শাদী মোবারকবাদী শাদী মোবারক [তথ্য] শিল্পী: আশ্চর্যময়ী।
এর বাইরে আর যেসকল গানের রেকর্ড প্রকাশিত হয়েছিল সেগুলো হলো-
- মেগাফোন। জেএনজি ৪৪। শিল্পী: কাজী নজরুল ইসলাম
- কেন আসিলে ভালোবাসিলে [তথ্য]
- দাঁড়ালে দুয়ারে মোর কে তুমি [তথ্য]
- মেগাফোন। জেএনজি ৪৫। শিল্পী: আব্বাস উদ্দিন
- আসে বসন্ত ফুল-বনে
[তথ্য]
[নমুনা]
- বসিয়া নদী কূলে, এলোচুলে কে উদাসিনী
[তথ্য]
- মেগাফোন। জেএনজি ৪৬। শিল্পী: হরেন্দ্রনাথ চট্টোপাধ্যায়
-
আজি গানে গানে ঢাক্ব আমার [তথ্য]
-
থাক সুন্দর ভুল আমার [তথ্য]
- এইচএমভি। এন ৭০৭২। শিল্পী: মানিকমালা
- এসো নূপুর বাজাইয়া যমুনা নাচাইয়া
[তথ্য]
- কুসুম সুকুমার শ্যামল তনু
[তথ্য]
- এইচএমভি। এন ৭০৭৫। শিল্পী: কে মল্লিক
- কে এলো ওরে কে এলো (শুকানো মানস) [তথ্য]
- এইচএমভি। এন ৭০৭৬। শিল্পী: আশ্চর্যময়ী দেবী
- ও তুই যাস নে রাই-কিশোরী কদম্বতলাতে
[তথ্য]
- কালা এত ভাল কি হে কদম্ব তলা
[তথ্য]
- এইচএমভি। এন ৭০৭৯। শিল্পী: গোপাল সেন
- আমার নয়নে কৃষ্ণ-নয়নতারা
[তথ্য]
- কি দিয়ে পুঞ্জি ভগবান
[তথ্য]
- এইচএমভি। এন ৭০৮১। শিল্পী: মৃণালকান্তি ঘোষ
- দাও দাও দরশন পদ্মপলাশলোচন
[তথ্য]
- নাচিয়া নাচিয়া এসো নন্দদুলাল
[তথ্য]
- এইচএমভি। পি ১১৭৬২। শিল্পী: ইন্দুবালা
- আয় গোপিনী খেলবি হোরি
[তথ্য]
এই মাসে পত্রিকায় প্রকাশিত রচনা
- সওগাত। ফাল্গুন ১৩৩৯।
- মোহাম্মদী। ফাল্গুন ১৩৩৯।
-
তওফিক দাও খোদা ইসলামে
[তথ্য]
মার্চ ১৯৩৩
(১৭ ফাল্গুন-১৭ চৈত্র ১৩৩৯)
এই মাসে রেকর্ডে প্রকাশিত গানের তালিকা
- এইচএমভি। পি ১১৭৬৫। শিল্পী: আঙ্গুরবালা
- এইচএমভি। এন ৭০৮৪। শিল্পী: হরি
বাঈজী
-
কেন বাঁজাও বাঁশী কালোশশী
[তথ্য]
- পিয়া গেছে কবে পরদেশ
[তথ্য]
- এইচএমভি। এন ৭০৮৬। শিল্পী:
মানিক মালা
- চল সখি খেলি সবে (শ্যামের সাথে চল সখি)
[তথ্য]
- আজকে দোলের হিন্দোলায়
[তথ্য]
- এইচএমভি। এন ৭০৮৭। শিল্পী: ধীরেন দাস
- এত কথা কি গো কহিতে জানে [তথ্য]
- এইচএমভি। এন ৭০৮৯। শিল্পী: হরিদাস বন্দ্যোপাধ্যায়
- আজকে হোরী ও নাগরী
[তথ্য]
- নিয়ে কাদামাটির তাল
[তথ্য]
- এইচএমভি। মার্চ ১৯৩৩। পি ১১৭৬৫। শিল্পী: আঙ্গুরবালা
- সে চ'লে গেছে ব'লে কি গো
[তথ্য]
এই মাসে পত্রিকায় প্রকাশিত রচনা
- মোহাম্মদী। চৈত্র ১৩৩৯।
-
বাজিছে দামামা,বাঁধ রে আমামা [তথ্য]
- বিচিত্রা। চৈত্র ১৩৩৯
- যমুনা-কূলে মধুর মধুর মুরালি [তথ্য]
এপ্রিল ১৯৩৩
(১৮ চৈত্র ১৩৩৯- বৈশাখ ১৩৪০)
এই মাসে রাজবাড়িতে কৃষি-সম্মেলন অনুষ্ঠিত হয়। এই অনুষ্ঠানে
প্রধান অতিথির নিমন্ত্রণ পেয়ে নজরুল রাজবাড়ি সদরে আসেন। সকালে পাংশা রেল স্টেশনে
পৌঁছালে সেখানকার অভ্যর্থনা কমিটির আহ্বায়ক এয়াকুব আলী চৌধুরী এবং অন্যান্য বিশিষ্ট
ব্যক্তিবর্গ তাঁকে সম্বর্ধনা জানান। বিকালে মুচিরাম সাহার গুদাম প্রাঙ্গনে আয়োজিত
সমাবেশে নজরুল তাঁর নারী কবিতা আবৃত্তি করে শোনান। সন্ধ্যায় ডাক বাংলা প্রাঙ্গণে
আয়োজিত অনুষ্ঠানে তিনি 'টলমল টলমল পদভরে', 'জাতের নামে বজ্জাতি', 'বাগিচায় বুলবুলি তুই'
ইত্যাদি গানগুলো পরিবেশন করেন।
এই মাসে পত্রিকায় প্রকাশিত গানসমূহ
- মোহাম্মদী [বৈশাখ ১৩৪০ (এপ্রিল ১৯৩৩)]
- ঈদজ্জোহার চাঁদ হাসে ঐ [তথ্য]
- সঙ্গীত বিজ্ঞান প্রবেশিকা পত্রিকা। বৈশাখ ১৩৪০।
- গুঞ্জামালা গলে কুঞ্জে এসো হে কালা
[তথ্য]
শৈলেশকুমার দাশগুপ্ত-কৃত
স্বরলিপি-সহ প্রকাশিত হয়েছিল
[নমুনা]
- বুলবুল। এপ্রিল-জুলাই ১৯৩৩।
- তুমি বর্ষার ঝরা চম্পা
[তথ্য]
- তোমার আকাশে উঠেছিনু চাঁদ
[তথ্য]
- পাষাণ গিরির বাঁধন টুটে
[তথ্য]
এই মাসে রেকর্ডে প্রকাশিত গান
- এইচএমভি। নম্বর এন ৭০৯৭। শিল্পী:
গোপালচন্দ্র সেন
- ও ভাই খাঁটি সোনার চেয়ে ( আমার দেশের মাটি) [তথ্য]
- গঙ্গা সিন্ধু নর্মদা কাবেরী যমুনা ঐ
[তথ্য]
- এইচএমভি। নম্বর এন ৭০৯৮। শিল্পী:
হরিদাস বন্দ্যোপাধ্যায়
- গিন্নীর ভাই পালিয়ে গেছে
[তথ্য]
- নমো নমঃ রাম-খুঁটি
[তথ্য]
- এইচএমভি। নম্বর এন ৭১০১। শিল্পী মোহাম্মদ কাশেম।
- ঈদজ্জোহার চাঁদ হাসে ঐ [তথ্য]
- এলো শোকের সেই [তথ্য]
- মেগাফোন। জেএনজি ৪৪। শিল্পী: কাজী নজরুল ইসলাম
-
কেন আসিলে ভালোবাসিলে [তথ্য]
- দাঁড়ালে দুয়ারে মোর কে তুমি [তথ্য]
- মেগাফোন। জেএনজি ৪৯। শিল্পী: শ্রীমতী তারা
- আমার বিজন ঘরে হেসে [তথ্য]
- ফিরে ফিরে দ্বারে আসে যায়
[তথ্য]
এই মাসে বাতিলকৃত রেকর্ড
- মেগাফোন। শিল্পী: তকরীমউদ্দীন।
- কোন্ কুসুমে তোমায় আনি
[তথ্য]
১-১০ মে ১৯৩৩ (১৮ বৈশাখ-১০ জ্যৈষ্ঠ ১৩৪০)
এই মাসের ৭-৮ তারিখে (রবিবার-সোমবার ২৪-২৫ বৈশাখ ১৩৪০),
চট্টাগ্রাম জেলা সাহিত্য সম্মেলন অনুষ্ঠিত হয়। এই অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে
যোগদান করেন। সম্মেলনের সভাপতিত্ব করেছিলন আব্দুল করিম সাহিত্যবিশারদ। সম্মেলনের
অভ্যর্থনা সভাপতি ছিলেন মুহম্মদ এনামুল হক। এ্ই অনুষ্ঠানে যোগদান করেছিলেন- আবুল
ফজল, মাহবুব-উল আলম, হবীবুল্লাহ বাহার, ওহীদুল আলম প্রমুখ। নজরুল-বিরোধিতার অন্যতম
ইন্ধনদাতা মোহাম্মদী পত্রিকার পগরাক্তন সম্পাদক নজির আহমদ চৌধুরীও সম্মেলনে যোগ
দিয়েছিলেন। তিনি নজরুলকে কটাক্ষ করে বলেন- ইংরেজদের সাহায্য করার জন্য প্রথম
বিশ্বযুদ্ধে যোগদান করেছিলেন। নজরুল এর জবাবে বলেন যে, তিনি চপল তারুণ্যে যুদ্ধে
যোগদান করেছিলেন। এর পিছনে কোনো রাজনৈতিক কারণ ছিল না। এই সম্মেলনের প্রভাতী
অনুষ্ঠানে নজরুল অংশগ্রহণ করেন এবং বৈকালিক অধিবেশনে গান ও আবৃত্তি করেন।
এই মাসে পত্রিকায় প্রকাশিত রচনাসমূহ।
- পূর্বাশা। জ্যৈষ্ঠ ১৩৪০।
- সঙ্গীতবিজ্ঞান প্রবেশিকা পত্রিকা। জ্যৈষ্ঠ ১৩৪০।
- এ ঘোর-শ্রাবণ-নিশিকাটে কেমনে
[তথ্য]
কথা: কাজী নজরুল ইসলাম। সুর: ভীষ্মদেব চট্টোপাধ্যায়। স্বরলিপি:
নরেন্দ্রকৃষণ মুখোপাধ্যায়। [নমুনা]
সঙ্গীত বিজ্ঞান প্রবেশিকা পত্রিকার 'জ্যৈষ্ঠ
১৩৪০' সংখ্যায় (মে-জুন ১৯৩৩ বঙ্গাব্দ)- স্বরলিপির পাদটীকায় [পৃষ্ঠা
৭৩] উল্লেখ আছে- 'উক্ত গানখানি মদীয় গুরুদেব শ্রীযুক্ত ভীষ্মদেব
চট্টোপাধ্যায় কর্ত্তৃক "মেগাফোন রেকর্ডে" গীত হইয়াছে। এই সূত্রে ধারণা করা
যায় যে, সম্ভবত গানটি মে-জুন মাসে ভীষ্মদেব চট্টোপাধ্যায়ের কণ্ঠে রেকর্ড
হয়েছিল। তবে শেষ পর্যন্ত রেকর্ডটি প্রকাশিত হয় নি
- মোহাম্মদী। জ্যৈষ্ঠ ১৩৪০।
- ভারতবর্ষ। জ্যৈষ্ঠ ১৩৪০।
- পানসে জোছ্নাতে কে চল [তথ্য]
কথা ও সুর: কাজী নজরুল ইসলাম। স্বরলিপিকার:
জগৎঘটক
এই মাসে রেকর্ডে প্রকাশিত গানসমূহ
- এইচএমভি। মে ১৯৩৩।
নম্বর এন ৭১০৮। শিল্পী কে মল্লিক।
- ঘন ঘোর-মেঘ-ঘেরা দুর্দিনে ঘনশ্যাম