৪১
বৎসর অতিক্রান্ত বয়স
১৯৪০ খ্রিষ্টাব্দের ১৩
জুলাই ১৯৪০ (শনিবার, ২৯ আষাঢ় ১৩৪৭)। একক
অনুষ্ঠান। শিল্পী শৈলদেবী।
তোমার নাম নিয়ে খোদা [তথ্য] ১৯৪০ খ্রিষ্টাব্দের ডিসেম্বর (অগ্রহায়ণ ১৩৪৭) মাসে রেকর্ডে
প্রকাশিত নতুন গানের তালিকা। মেগাফোন রেকর্ড কোম্পানি থেকে ডিসেম্বর মাসে মেগাফোন রেকর্ড কোম্পানি নজরুলের রচিত
'বনের বেদে' নাটিকার ৩টি রেকর্ডে
প্রকাশ করেছিল। রেকর্ড নম্বর ছিল ৫৫০৭-৫৫০৯। নাটকটির প্রযোজনা করেছিলেন ধীরেন দাস। এই নাটকের গানগুলো ছিল- ১৯৪১ খ্রিষ্টাব্দের মে (ফাল্গুন-চৈত্র ১৩৪৭) মাসে রেকর্ডে প্রকাশিত নতুন
গানের তালিকা।
নজরুল ইসলামের ৪১ বৎসর অতিক্রান্ত বয়স শুরু হয়েছিল ১১ জ্যৈষ্ঠ
১৩৪৭ বঙ্গাব্দ (বৃহস্পতিবার ২৫মে ১৯৪০ খ্রিষ্টাব্দ) থেকে। শেষ হয়েছিল ১০ জ্যৈষ্ঠ ১৩৪৮
বঙ্গাব্দ (শুক্রবার ২৪ শে মে ১৯৪১ খ্রিষ্টাব্দ)
এই বছরে রচিত নতুন গান ছিল টি। ৪১ বৎসর অতিক্রান্ত বয়স
শেষে মোট গানের সংখ্যা দাঁড়িয়েছিল টি।
২৫-৩১ মে ১৯৪০ (১১-১৭ জ্যৈষ্ঠ ১৩৪৮)
নজরুলের ৪১ বৎসর অতিক্রান্ত বয়সের প্রথম দিনে অর্থাৎ ২৫ মে ১৯৪০ (১১ জ্যৈষ্ঠ ১৩৪৭),
কলকাতার মিনার্ভা মঞ্চে আশুতোষ সান্যালের নাটক
বন্দিনী মঞ্চস্থ হয়। এই নাটকের বেশিরভাগ গানে নজরুল সুরারোপ করেছিলেন। এ ছাড়া
নজরুলের রচিত গান এই নাটকে ব্যবহৃত হয়েছিল। গানটি হলো-
২৫ মে (শনিবার ১১ জ্যৈষ্ঠ ১৩৪৭), সন্ধ্যা ৭.০৫টায় বেতারকেন্দ্র থেকে
'বাংলার গ্রাম' নামক সঙ্গীতালেখ্যটি প্রচারিত হয়। এই সঙ্গীতালেখ্যে নজরুলের রচিত এবং সুরারোপিত
৪টি গান ব্যবহৃত হয়েছিল। এর ভিতরে ২টি গান ছিল নতুন। গান দুটি হলো-
১৯৪০ খ্রিষ্টাব্দের
৮ জুন (বৃহস্পতিবার, ২৫ জ্যৈষ্ঠ ১৩৪৬), সন্ধ্যা ৭টায় কলকাতা বেতার থেকে
প্রচারিত হয়েছিল-
অতনুর দেশ নামক গীতি-আলেখ্য। এই গীতি-আলেখ্যে মোট
৭টি গান ছিল। গানগুলোর রচনা এবং সুর করেছিলেন
কাজী নজরুল ইসলাম। বেতারে এই গানগুলো গেয়েছিলেন সমরেশ চৌধুরী, চিত্তরঞ্জন রায়, ইলা
ঘোষ ও কুসুম গোস্বামী। আর বর্ণনা অংশ পাঠ করেছিলেন অনিল দাস।
গীতি-আলেখ্যে মোট
৭টি গানের মধ্যে নতুন গান
ছিল- ৫টি।
১৯৪০ খ্রিষ্টাব্দের ২২ জুন (শনিবার ৮ আষাঢ়
১৩৪৭), সন্ধ্যা ৬.৫৫টায়
কলকাতা বেতারকেন্দ্র থেকে প্রচারিত হয়েছিল নজরুলে রচিত
'যাম যোজনায় কড়ি মধ্যম'
নামক 'গীতি-আলেখ্য'। এই গীতি-আলেখ্যতে ৮টি গান
পরিবেশিত হয়েছিল। এর ভিতরে নতুন গান ছিল ৫টি।
প্রথম প্রহর ও দিবা দ্বিতীয় প্রহরের সন্ধিকাল। রাগ:
টোড়ি
দিবা তৃতীয় ও দিবা চতুর্থ প্রহরের সন্ধিকাল। রাগ:
মুলতানী
দিবা চতুর্থ প্রহর ও রাত্রি প্রথম প্রহরের সন্ধিকাল।
রাগ:
পূরবী
রাত্রি প্রথম প্রহর ও রাত্রি দ্বিতীয় প্রহরের সন্ধিকাল।
রাগ:
ছায়ানট
রাত্রি দ্বিতীয় প্রহর ও রাত্রি তৃতীয় প্রহরের সন্ধিকাল।
রাগ:
বেহাগ
১৯৪০ খ্রিষ্টাব্দের জুন মাসে (
জ্যৈষ্ঠ-আষাঢ় ১৩৪৭) রেকর্ডে প্রকাশিত নতুন
গানের তালিকা
মেগাফোন। জেএনজি ৫৪৮০। শিল্পী: পরেশচন্দ্র দেব
মেগাফোন। জেএনজি ৫৪৮০। শিল্পী: পরেশচন্দ্র দেব
মেগাফোন। জেএনজি ৫৪৮২। শিল্পী: আব্দুল হামিদ
মেগাফোন। জেএনজি ৫৪৮২। শিল্পী: আব্দুল হামিদ
টুইন। এফটি ১৩৩৩৩। আব্বাস উদ্দিন
টুইন। এফটি ১৩৩৩৩। আব্বাস উদ্দিন
এইচএমভি। এন ১৭৪৬৫। মৃণালকান্তি ঘোষ
এইচএমভি। এন ১৭৪৬৫। মৃণালকান্তি ঘোষ
এইচএমভি। এন ১৭৪৬৯। পারুল সেন
১৯৪০ খ্রিষ্টাব্দের ১০ই জুলাই (বুধবার, ২৬ আষাঢ় ১৩৪৭), বিকাল ৫টা। কলকাতা বেতার
কেন্দ্রের 'পল্লীমঙ্গল আসর'-এ নজরুল ইসলামের রচিত 'বর্ষা মোদের প্রাণ'
গীতিকা-অনুষ্ঠান প্রচারিত হয়। এই অনুষ্ঠানে ২টি গান পরিবেশিত হয়েছিল। গান
২টি হলো-
১৯৪০ খ্রিষ্টাব্দের জুলাই (আষাঢ়
-শ্রাবণ ১৩৪৭) মাসে রেকর্ডে
প্রকাশিত নতুন গানের তালিকা
মেগাফোন। জেএনজি ৫৪৮৭। ফুল মহম্মদ
মেগাফোন। জেএনজি ৫৪৮৭। ফুল মহম্মদ
টুইন। এফটি ১৩৩৬৫। মাস্টার মোহন (হরিহর শুক্লা)
টুইন। এফটি ১৩৩৬৫। মাস্টার মোহন (হরিহর শুক্লা)
এইচএমভি। এন ১৭৪৭৬। মোহাম্মদ কাশেম
এইচএমভি। এন ১৭৪৭৬। মোহাম্মদ কাশেম
এইচএমভি। এন ১৭৪৭৯।
জ্ঞানেন্দ্রপ্রসাদ গোস্বামী
এইচএমভি। এন ১৭৪৭৯।
জ্ঞানেন্দ্রপ্রসাদ গোস্বামী
এইচএমভি। এন ১৭৪৮৫। পদ্মরাণী চট্টোপাধ্যায়
১৯৪০ খ্রিষ্টাব্দের ১৩ আগষ্ট (মঙ্গলবার ২৮
শ্রাবণ ১৩৪৭), সন্ধ্যা ৮টায়,
কলকাতা বেতারকেন্দ্র ক-এর চতুর্থ অধিবেশনে হিন্দোলা (ঝুলন উৎসব)
নামক গীতিচিত্র প্রচারিত হয়েছিল। উক্ত গীতিচিত্রে নতুন গান ছিল ৩টি।
১৯৪০ খ্রিষ্টাব্দের ২৬ আগষ্ট (মঙ্গলবার ১০ ভাদ্র
১৩৪৭), আকাশবাণী কলকাতার ত্রয়োদশ
প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উপলক্ষে কাজী নজরুল ইসলামের রচিত
'আকাশবাণী' নামক একটি 'গীতি-আলেখ্য' প্রচারিত হয়েছিল।
১৯৪০ খ্রিষ্টাব্দের আগষ্ট (শ্রাবণ-ভাদ্র ১৩৪৭) মাসে রেকর্ডে
প্রকাশিত নতুন গানের তালিকা
মেগাফোন। জেএনজি ৫৪৯২। মীর মজাফ্ফর আলী।
মেগাফোন। জেএনজি ৫৪৯২। মীর মজাফ্ফর আলী।
টুইন। এফটি ১৩৩৯৫। শিল্পী আশরাফ আলী
টুইন। এফটি ১৩৩৯৫। শিল্পী আশরাফ আলী
এইচএমভি। এন ১৭৪৯২।
শিল্পী: বীণা চৌধুরী। সুর: কমল দাশগুপ্ত]
১৯৪০ খ্রিষ্টাব্দের ২৮ সেপ্টেম্বর [শনিবার, ১২ আশ্বিন ১৩৪৭]
সন্ধ্যা ৮.০০-৮.৪০টায় কলকাতা বেতারকেন্দ্র থেকে হিমাংশু দত্তের রচিত
গীতিনকশা 'মা এল রে'
প্রচারিত হয়েছিল। এই গীতি নকশায় নজরুলের রচিত ৬টি গান ব্যবহৃত হয়েছিল। এর ভিতরে
২টি গান ছিল নতুন।
১৯৪০ খ্রিষ্টাব্দের সেপ্টেম্বর (ভাদ্র-আশ্বিন ১৩৪৭) মাসে রেকর্ডে
প্রকাশিত নতুন গানের তালিকা
টুইন। এফটি ১৩৪৩০। শিল্পী: পারুল সোম।
টুইন। এফটি ১৩৪৩১। রাধারাণী ও গোপাল ভট্টাচার্য
টুইন। এফটি ১৩৪৩১। রাধারাণী ও গোপাল ভট্টাচার্য
টুইন। এফটি ১৩৪৩৪। আব্বাসউদ্দিন আহম্মদ
টুইন। এফটি ১৩৪৩৪। আব্বাসউদ্দিন আহম্মদ
টুইন। এফটি ১৩৪৩৫। তরুণ মুসলিম সমিতি
টুইন। এফটি ১৩৪৩৫। তরুণ মুসলিম সমিতি
সেনোলা। কিউএস ৪৮৭। নীলিমা বন্দ্যোপাধ্যায় (রাণী)
সেনোলা। কিউএস ৪৮৭। নীলিমা বন্দ্যোপাধ্যায় (রাণী)
মেগাফোন। জেএনজি ৫৪৯৭। ভবানী দাস
মেগাফোন। জেএনজি ৫৪৯৮। কমল গঙ্গোপাধ্যায়
মেগাফোন। জেএনজি ৫৪৯৮। কমল গঙ্গোপাধ্যায়
মেগাফোন। জেএনজি ৫৫০৫। ভবানী দাস
মেগাফোন। জেএনজি ৫৫০৫। ভবানী দাস
কলম্বিয়া। জিই ২৫৫৪। শ্রীমতি উত্তরা দেবী
কলম্বিয়া। জিই ২৫৫৪। শ্রীমতি উত্তরা দেবী
কলম্বিয়া। জিই ২৫৫৫। শ্রীমতি রাধারাণী
এইচএমভি। এন ২৭০০৩। বীণা চৌধুরী
এইচএমভি। এন ২৭০০৪। দীপালি তালুকদার
এইচএমভি। এন ২৭০০৪। দীপালি তালুকদার
এইচএমভি। এন ২৭০০৯। জ্ঞান গোস্বামী
এইচএমভি। এন ২৭০০৯। জ্ঞান গোস্বামী
এইচএমভি। এন ২৭০১০। মৃণালকান্তি ঘোষ
১৯৪০ খ্রিষ্টাব্দের ৩০ সেপ্টেম্বর,
১৯৪০ (সোমবার ১৪ আশ্বিন ১৩৪৭) কলকাতা বেতার কেন্দ্র থেকে নজরুল ইসলামের রচিত
গিরিধারী শ্রীকৃষ্ণ
(গীতি-আলেখ্য) সম্প্রচারিত হয়েছিল।
এই গীতি-আললেখ্যে ৬টি গান ব্যবহৃত হয়েছিল। এর ভিতরে নতুন গান ছিল ২টি।
১৯৪০ খ্রিষ্টাব্দের অক্টোবর (আশ্বিন-কার্তিক ১৩৪৭) মাসে রেকর্ডে
প্রকাশিত নতুন গানের তালিকা
এইচএমভি। অক্টোবর ১৯৪০। এন ২৭০২৫।
শিল্পী ছিলেন পারুল সেন। সুরকার কমল দাশগুপ্ত।
টুইন। এফটি ১৩৪৫৭। শিল্পী: পিয়ারু কাওয়াল
টুইন। এফটি ১৩৪৫৭। শিল্পী: পিয়ারু কাওয়াল
হিন্দুস্তান। এইচ ৮৫৭। শিল্পী: শচীন দেববর্মণ।
সুর: নজরুল। শ্রেণি: ঠুংরী]
হিন্দুস্তান। এইচ ৮৫৭। শিল্পী: শচীন দেববর্মণ।
সুর: নজরুল। শ্রেণি: ঠুংরী]
ভারতবর্ষ কার্তিক ১৩৪৭ সংখ্যায় (অক্টোবর-নভেম্বর ১৯৪০) সংখ্যায়
ভারতবর্ষ পত্রিকায় ১টি নতুন গান প্রকাশিত হয়েছিল। গানটি হলো
১৯৪০ খ্রিষ্টাব্দের
৯ নভেম্বর (শনিবার ২৩ কার্তিক,
১৩৪৭),
কলকাতা-ক-এর তৃতীয় অধিবেশনে।
পালাকীর্তনের 'মান' পর্ব অবলম্বনে, নজরুল
ইসলামের রচিত গীতচিত্র
অভিমানিনী
(গীতিচিত্র), কলকাতা বেতার থেকে প্রচারিত হয়েছিল। এই গীতিচিত্রের ৫টি গাই ছিল
নতুন। এই গানগুলো হলো-
১৯৪০ খ্রিষ্টাব্দের
নভেম্বর (কার্তিক-অগ্রহায়ণ ১৩৪৭) মাসে রেকর্ডে
প্রকাশিত নতুন গানের তালিকা
এইচএমভি। এন ২৭০৪৫। শিল্পী: কে মল্লিক ও অনিমা
দাশগুপ্তা
এইচএমভি। এন ২৭০৪৫। শিল্পী: কে মল্লিক ও অনিমা দাশগুপ্তা
মেগাফোন। রেকর্ড নম্বর জানা যায় নি।
শিল্পী কুসুম গোস্বামী।
১৯৪০ খ্রিষ্টাব্দের ৭ই ডিসেম্বর (শনিবার, ২১ অগ্রহায়ণ ১৩৪৭), দেবেন্দ্রনাথ রাহার রচিত কলকাতার
মিনার্ভা থিয়েটারের রঙ্গমঞ্চে নাটকটি প্রথম মঞ্চস্থ হয়।
'
অর্জুন-বিজয়' নাটক। নাটকটির গীতিকার ও সুরকার ছিলেন- কাজী নজরুল ইসলাম।
এই নাটকে নজরুলের রচিত মোট ১১টি গান ছিল।এর ভিতরে
'যাক না নিশি গানে গানে (আজকে গানের বান এসেছে)
[তথ্য]'
ও
'এসো প্রিয়তম এসো প্রাণে
[তথ্য]
১৯৪০ খ্রিষ্টাব্দের ১৪ ডিসেম্বর (শনিবার ২৮ অগ্রহায়ণ
১৩৪৭) ৮-৮.৪০টায়, গজল নিয়ে গজল নিয়ে রচিত
নজরুল ইসলামের গীতি-বিচিত্রা
গুল্বাগিচা
'কলকাতা বেতার
কেন্দ্র থেকে প্রচারিত হয়েছিল। এই গীতিবিচিত্রায় মোট ৬টি গান ব্যবহৃত হয়েছিল।
এর ভিতরে ৩টি গান ছিল নতুন।
১৯৪০ খ্রিষ্টাব্দের ১৬ই ডিসেম্বর (সোমবার, ১ পৌষ ১৩৪৭), ঢাকা ধ্বনি-বিস্তার
কেন্দ্রের বর্ষপুর্তি অনুষ্ঠানে কাজী নজরুল ইসলাম আমন্ত্রিত হয়ে ঢাকা
আসেন। তার সঙ্গে শিল্পী হিসেবে ছিলেন অনিমা দাশগুপ্তা, শৈলদেবী,
দেবাশীষ দাশগুপ্ত, চিত্তরায়, সুপ্রভা সরকার প্রমুখ। বর্ষপূর্তিতে
নজরুলের রচিত, সুরারোপিত এবং পরিচালিত গীতি-নকশা 'পূর্বাণী' সম্প্রচারিত হয়েছিল। এর ধারা
বিবরণী দিয়েছিলেন রণেন কুশারী।
পূর্বাণী বেতার থেকে প্রচারিত হয়েছিল- রাত ৮টায়। বেতার জগতের ১১শ বর্ষ ২৪শ সংখ্যায়
[পৃষ্ঠা: ১৩১৩] লেখা হয়েছিল- '...'পূর্ব্বাণী' -গীতচ্ছবি। রচনা ও প্রবর্ত্তনা-কাজি
নজরুল ইসলাম। ঢাকা বেতার তানচক্র সহযোগে-এই গীতচ্ছবিটিতে শতনদী কলধারা-বিধৌত
পূর্ব্ব-বঙ্গের প্রাণের বাণী ফুটিয়ে তোলা হয়েছে।'
ঢাকা বেতার কেন্দ্রের বর্ষপূর্তি উপলক্ষে কাজী নজরুল ইসলাম আমন্ত্রিত হয়ে ঢাকা
আসেন। তার সঙ্গে শিল্পী হিসেবে ছিলেন অনিমা দাশগুপ্তা, শৈলদেবী, দেবাশীষ দাশগুপ্ত,
চিত্তরায়, সুপ্রভা সরকার প্রমুখ। বর্ষপূর্তিতে নজরুলের রচিত, সুরারোপিত এবং
পরিচালিত গীতি-নকশা 'পূর্বাণী' সম্প্রচারিত হয়েছিল। এর ধারা বিবরণী দিয়েছিলেন রণেন
কুশারী। যন্ত্রাণুসঙ্গে ছিল- ঢাকা রেডিও অর্কেষ্ট্রা। এইব
অনুষ্ঠানে প্রচারিত দুটি গানের কথা জানা যায়। গান দুটি হলো-
১৯৪০ খ্রিষ্টাব্দের ২৮ ডিসেম্বর (শনিবার ১৩ পৌষ
১৩৪৭) রাত ৮টায়, কলকাতা বেতারকেন্দ্র থেকে নজরুল ইসলামের
রচিত গীতিচিত্র
যুগল মিলন
প্রচারিত হয়েছিল।
এই গীতিচিত্রে তিনটি নতুন গান প্রচারিত হয়েছিল।
মেগাফোন। জেএনজি ৫৫০৭। শিল্পী: করুণা ঘোষ ও কুসুম গোস্বামী
মেগাফোন। জেএনজি ৫৫০৭। শিল্পী: করুণা ঘোষ ও কুসুম গোস্বামী
মেগাফোন। জেএনজি ৫৫০৮
জেএনজি
৫৫০৮। শিল্পী: কুসুম গোস্বামী। চরিত্র: ঝুমরো
মেগাফোন। জেএনজি ৫৫০৯। শিল্পী:
কোরাস
মেগাফোন। জেএনজি ৫৫০৯। শিল্পী:
করুণা ঘোষ
১৯৪০ খ্রিষ্টাব্দের ডিসেম্বর (অগ্রহায়ণ ১৩৪৭) মাসে রেকর্ডে
'বনের বেদে' ছাড়া আর যে সকল স্বতন্ত্র রেকর্ডে নতুন গান প্রকাশিত হয়েছিল,
সেগুলো হলো-
কলাম্বিয়া জিই ২৫৬১।
শিল্পী: ঝর্না দে। সুর: নজরুল ইসলাম]
সেনোলা । কিউএস ৫০২। শিল্পী: বরদা গুহ
সেনোলা । কিউএস ৫০২। শিল্পী: বরদা গুহ
মেগাফোন। জেএনজি ৫৫২১। শিল্পী: কালো দেবী
মেগাফোন। জেএনজি ৫৫২১। শিল্পী: কালো দেবী
মেগাফোন। জেএনজি ৫৫২৫। শিল্পী: সারদা গুপ্ত
টুইন। এফটি ১৩৪৯০। জয়তী বসু
টুইন। এফটি ১৩৪৯৬। আব্বাস উদ্দিন আহমদ
এইচএমভি। এন ২৭০৫৬। শিল্পী: সুধা বন্দ্যোপাধ্যায়
এইচএমভি। এন ২৭০৫৬। শিল্পী: সুধা বন্দ্যোপাধ্যায়
এইচএমভি। এন ২৭০৫৭। শিল্পী: সন্তোষ সেনগুপ্ত
এইচএমভি। এন ২৭০৬৩। শিল্পী: জ্ঞান গোস্বামী
এইচএমভি। এন ২৭০৬৩। শিল্পী: জ্ঞান গোস্বামী
১৯৪০ খ্রিষ্টাব্দে এইচএমভি একটি রেকর্ড করেছিল। শিল্পী ছিলেন মাধবী মুখোপাধ্যায়।
কোন মাসে রেকর্ডের করা হয়েছিল, তা জানা যায় না। এই রেকর্ডটি শেষ পর্যন্ত প্রকাশিত
হয় নি। এই গানটি ছিল-
১৯৪১ খ্রিষ্টাব্দের ৯ জানুয়ারি (বৃহস্পতিবার ২৫ পৌষ ১৩৪৭), রাত ৮.০৫ মিনিট
থেকে রাত ৮.২৯ মিনিট পর্যান্ত, কলকাতা বেতার থেকে 'ঈদুজ্জোহা' নামক গীতি-আলেখ্য
প্রচারিত হয়েছিল। এই গীতি-আলেখ্যে দুটি নতুন গান প্রচারিত হয়েছিল। গান দুটি হলো-
১৯৪১ খ্রিষ্টাব্দের ১২ জানুয়ারি
(রবিবার ২৮ পৌষ
১৩৪৭) কলকাতা বেতার থেকে 'কলহ' নামক
পালা-কীর্তন প্রচারিত হয়েছিল। এই পালা-কীর্তনে
মোট ৫টি গান ব্যবহৃত হয়েছিল। এর ভিতরে ৪টি গান ছিল নতুন। গানগুলো হলো-
১৯৪১ খ্রিষ্টাব্দের জানুয়ারি (পৌষ-মাঘ ১৩৪৭) মাসে রেকর্ডে প্রকাশিত নতুন
গানের তালিকা।
সেনেলা। কিউএস ৫১০। নীলিমা বন্দ্যোপাধ্যায়
হিন্দুস্থান। এইচ ৮৭৬।
সুপ্রভা সকারসুর: নজরুল ইসলাম
মেগাফোন। জেএনজি ৫৫৪৩। শিল্পী: বিনয় অধিকারী
এইচএমভি। জানুয়ারি ১৯৪১। এন ২৭০৭৩। শিল্পী:
দীপালী তালুকদার
এইচএমভি। জানুয়ারি ১৯৪১। এন ২৭০৭৩। শিল্পী:
দীপালী তালুকদার
এইচএমভি। জানুয়ারি ১৯৪১। এন ২৭০৭৪। শিল্পী:
পদ্মরাণী চট্টোপাধ্যায়
এইচএমভি। জানুয়ারি ১৯৪২ । এন ২৭০৭৬। শিল্পী: হরেন্দ্রনাথ চট্টোপাধ্যায়
এইচএমভি। জানুয়ারি ১৯৪২ । এন ২৭০৭৬। শিল্পী: হরেন্দ্রনাথ চট্টোপাধ্যায়
সওগাত পত্রিকার মাঘ ১৯৪৭ (জানুয়ারি-ফেব্রুয়ারি ১৩৪৭)
সংখ্যায়্ একটি নতুন গান প্রকাশিত হয়েছিল। গানটি হলো-
১৯৪১ খ্রিষ্টাব্দের ২২ ফেব্রুয়ারি (রবিবার, ১০ ফাল্গুন ১৩৪৮), রাত: ৮.০০-৮২৪টায়
কলকাতা বেতারকেন্দ্র থেকে প্রচারিত হয়েছিল
নজরুলের রচিত পালাকীর্তন
রূপানুরাগ।
এই কীর্তন-পালার ৬টি গানের মধ্যে ২টি ছিল নতুন গান।
১৯৪১ খ্রিষ্টাব্দের ফেব্রুয়ারি (মাঘ-ফাল্গুন ১৩৪৭) মাসে রেকর্ডে প্রকাশিত নতুন
গানের তালিকা।
টুইন। এফটি ১৩৫২৭। আশরাফ আলী
১৯৪১ খ্রিষ্টাব্দের মার্চ (ফাল্গুন-চৈত্র ১৩৪৭) মাসে রেকর্ডে প্রকাশিত নতুন
গানের তালিকা।
টুইন। এফটি ১৩৫৪৫। শিল্পী: আব্বাসউদ্দীন আহমদ।
সুর: নজরুল ইসলাম
টুইন। এফটি ১৩৫৪৫। শিল্পী: আব্বাসউদ্দীন আহমদ।
সুর: নজরুল ইসলাম
সেনেলা। কিউএস ৫১৫। মণ্টুরাণী
সেনেলা। কিউএস ৫১৫। মণ্টুরাণী
এইচএমভি। এন ২৭১১০। শিল্পী:
যূথিকা রায়। সুর: কমল দাশগুপ্ত
এইচএমভি। এন ২৭১১০। শিল্পী:
যূথিকা রায়। সুর: কমল দাশগুপ্ত
১৯৪১ খ্রিষ্টাব্দের
২৬ এপ্রিল (শনিবার, ১৩ বৈশাখ ১৩৪৮). কলকাতা বেতার থেকে
প্রচারিত হয়েছিল 'ছন্দিতা'
নামক একটি অনুষ্ঠান। অনুষ্ঠানে কবি সংস্কৃত ছন্দের আদলে
১০টি গান বেঁধেছিলেন। পরবর্তী সময়ে এই ছন্দগুলো নজরুল-সৃষ্ট তাল হিসেবে পরিচিতি লাভ
করেছে। এই গানগুলো হলো-
১৯৪১ খ্রিষ্টাব্দের এপ্রিল (চৈত্র ১৩৪৭-বৈশাখ ১৩৪৮) মাসে রেকর্ডে প্রকাশিত
নতুন গানের তালিকা।
সেনোলা [এপ্রিল ১৯৪১ (চৈত্র ১৩৪৭-বৈশাখ-১৩৪৮ )। কিউএস ৫২১। শিল্পী:
নীলম খাতুন
সেনোলা [এপ্রিল ১৯৪১ (চৈত্র ১৩৪৭-বৈশাখ-১৩৪৮ )। কিউএস ৫২১। শিল্পী:
নীলম খাতুন
টুইন। এফটি ১৩৫৬২। আশরাফ আলী ও দেলোয়ার হোসেন
টুইন। এফটি ১৩৫৬২। আশরাফ আলী ও দেলোয়ার হোসেন
হিন্দুস্তান [এপ্রিল ১৯৪১
খ্রিষ্টাব্দ (চৈত্র ১৩৪৭-বৈশাখ ১৩৪৮) মাদার কাস্ট
নম্বর এইচএসবি ২৯৮৫। দীপ্তি বসুর অকাল
মৃত্যুর জন্য রেকর্ডটি বাতিল হয়।
১৩৪৮ বঙ্গাব্দের বৈশাখ (এপ্রিল-মে ১৯৪১) মাসে পত্রিকায় প্রকাশিত নতুন গান।
সওগাত। বৈশাখ ১৩৪৮
সওগাত। বৈশাখ ১৩৪৮
ভারতবর্ষ। বৈশাখ ১৩৪৮। কথা: কাজী নজরুল ইসলাম। সুর: কুমারী বিজলী ধর
১৯৪১ খ্রিষ্টাব্দের ২৪ মে (শনিবার ১০ জ্যৈষ্ঠ ১৩৪৮), কলকাতা বেতার কেন্দ্র থেকে প্রচারিত হয়েছিল নজরুলের রচিত সঙ্গীতালেখ্য
'কাফেলা'।
এই সঙ্গীতালেখ্যে ৮টি গান ব্যবহৃত হয়েছিল। এর ভিতরে একটি গান 'রুম্ ঝুম্ ঝুম্ ঝুম্ রুম ঝুম্ ঝুম্ খেজুর' পূর্বে হিন্দুস্তান [এপ্রিল ১৯৪১ খ্রিষ্টাব্দ (চৈত্র ১৩৪৭-বৈশাখ ১৩৪৮) রেকর্ড কোম্পানি থেকে এবং 'ওগো অন্তরর্যামী ভক্তের তব শোন নিবেদন'। অবশিষ্ট ৬টি নতুন গান বেতারে প্রচারিত হয়েছিল।
পাইওনিয়র। এনকিউ ১৮১। শিল্পী: শৈল দেবী
সেনেলা। কিউএস ৫২৩। রথীন চট্টোপাধ্যায়
টুইন। এফটি ১৩৫৮৪। বীণা দত্ত
টুইন। এফটি ১৩৫৮৪। বীণা দত্ত
এইচএমভি। এন ২৭১২২। মৃণালকান্তি ঘোষ। সুরকার: চিত্ত রায়
এইচএমভি। এন ২৭১৩১। জ্ঞান গোস্বামী