অগ্নিস্তম্ভাসন
অঞ্জনেয়াসন
অধমুখ উৎকটাসন
অধমুখ পদ্মাসন
অধমুখ বীরাসন
অধমুখ বৃক্ষাসন
অধমুখ-মৎস্যাসন
অধমুখ শ্বনাসন
অনন্তাসন
অর্ধ-উত্তানাসন
অর্ধ-কূর্মাসন
অর্ধ-চন্দ্রাসন

অর্ধ-নাবাসন
অর্ধবদ্ধ-পদ্মাসন
অর্ধবদ্ধপদ্ম-পশ্চিমোত্তানাসন
অর্ধবদ্ধপদ্ম-ময়ূরাসন
অর্ধবদ্ধপদ্ম-বৃক্ষাসন
অর্ধ ভেকাসন
অর্ধ-মাৎস্যেন্দ্রাসন
অর্ধ-শলভাসন
অর্ধ-শীর্ষাসন
অষ্টবক্রাসন
আকর্ণধনুরাসন
উৎকটাসন
উত্তানাসন
উত্থিত ত্রিকোণাসন
উত্থিত-পদাঙ্গুষ্ঠাসন
উত্থিত-পদাসন
উত্থিত পদ্মাসন
উদ্ধত উপবিষ্ট-কোণাসন
উপবিষ্ট-কোণাসন
উপবিষ্ট পবন-মুক্তাসন
উষ্ট্রাসন
ঊর্ধ্ব একপদ চক্রাসন
ঊর্ধ্ব একপদবদ্ধ পরিবৃত্ত পার্শ্ব কোণাসন
ঊর্ধ্ব-কুক্কুটাসন

ঊর্ধ্ব-দ্বিপদ শিরাসন
ঊর্ধ্বপদ পশ্চিমোত্তানাসন
ঊর্ধ্ব-পদ্মশীর্ষাসন
ঊর্ধ্ব-পশ্চিমোত্তাসন
ঊর্ধ্ব প্রসারিত এক-পদাসন
ঊর্ধ্ব প্রসারিত পদাসন
ঊর্ধ্বমুখ পদ্মাসন
ঊর্ধ্বমুখ পশ্চিমোত্তানাসন
ঊর্ধ্বমুখ শ্বনাসন
ঊর্ধ্ব-হস্তাসন

ঋচীকাসন
৯-কারাসন
একপদ গালবাসন
একপদ বকাসন
একপদ পবনমুক্তাসন

একপদ বদ্ধ পরিবৃত্ত পার্শ্ব কোণাসন
একপদ বিপরীত দণ্ডাসন
একপদ রাজকপোতাসন
একপদ শিরাসন
পদ শীর্ষাসন
একপদ পার্শ্ব শীর্ষাসন

এক হস্ত ময়ূরাসন
ওঁকারাসন
কপিঞ্জলাসন
কপিলাসন
কপোতাসন
করণ্ডাসন
কর্ণপিড়াসন
কাকাসন
কাল ভৈরবাসন

কুক্কুটাসন
কুম্ভকাসন

কূর্মাসন
কোণাসন
ক্রৌঞ্চাসন
গরুড়াসন
গর্বাসন
গালবাসন
গোদোহনাসন
গোমুখাসন
ঘেরেণ্ডাসন
চকোরাসন
চক্রবাকাসন

চক্রাসন
চতুরঙ্গ দণ্ডাসন
চতুষ্কোণাসন

জানুশিরাসন
তাড়াসন
তুলাদণ্ডাসন
তোলাসন
তৌলাঙ্গসন
ত্রিকোণাসন
দণ্ডায়মান জানুশিরাসন
দণ্ডায়মান ধনুরাসন
দণ্ডায়মান বিভক্ত জানুশিরাসন
দণ্ডায়মান বিভক্ত পশ্চিমোত্তানাসন
দণ্ডাসন

দুর্বাসন
দ্বিপদ বিপরীত দণ্ডাসন
ধনুরাসন
ধ্যানাসন
নটরাজাসন

নাবাসন
নিরাবলম্ব কোণাসন
নিরাবলম্ব শীর্ষাসন
নিরালম্ব হলাসন
পদহস্তাসন
পদাঙ্গুষ্ঠ-ধনুরাসন
পদাঙ্গুষ্ঠ-হলাসন
পদাঙ্গুষ্ঠান

পদাসন
পদ্ম-ভুজপীড়াসন
পদ্ম-ময়ূরাসন

পদ্মাসন
পবন-মুক্তাসন
পরিবৃত্ত ঊর্ধ্ব-ধনুরাসন
পরিবৃত্ত একপদ ঊর্ধ্ব-দণ্ডাসন
পরিবৃত্ত একপদ রাজকপোতাসন
পরিবৃত্ত ঘেরেণ্ডাসন
পরিবৃত্ত পদ্মাসন
পরিবৃত্ত পশ্চিমোত্তানাসন
পরিবৃত্ত পার্শ্বকোণাসন
পরিবৃত্ত বজ্র শীর্ষাসন
পরিবৃত্ত সিদ্ধাসন
পর্বতাসন
পশ্চিমোত্তানাসন
পাশাসন
পার্শ্ব কর্ণপীড়াসন
পার্শ্ব-কুক্কুটাসন
পার্শ্ব-বকাসন
পার্শ্ব-সর্বাঙ্গাসন
পার্শ্ব-সেতুবন্ধাসন
পার্শ্ব-হলাসন
পিণ্ডাসন
পূর্ণ-চক্রাসন
পূর্ণ-ভূজঙ্গাসন

পূর্ণ-মাৎস্যেন্দ্রাসন
পূর্ণ-শলভাসন
পূর্বোত্তনাসন
প্রাণাসন
বকাসন

বজ্রাসন
বজ্রোলী মুদ্রাসন

বদ্ধ কোণাসন
বদ্ধ পদ্মাসন
বদ্ধ পরিবৃত্ত-কোণাসন
বদ্ধ পরিবৃত্ত-ভটনাসন
বদ্ধ ভটনাসন
বালখিল্যাসন
বালাসন
বিড়ালাসন
বিপরীতকরণী মুদ্রা
বিপরীত পরিবৃত্ত কোণাসন
বিপরীত বীরভদ্রাসন
বিপরীত মৎস্যাসন
বিপরীত শলভাসন

মিত্রাসন
বীরভদ্রাসন

বীরাসন
বুদ্ধাসন
বৃক্ষাসন
বৃশ্চিকাসন
বৃষাসন
ব্যক্তিযোগ
ব্যাঘ্রাসন

ভটনাসন
ভদ্রাসন

ভুজঙ্গাসন
ভুজপীড়াসন
ভেকাসন

মকরাসন
মণ্ডূকাসন
মৎস্যাসন
ময়ূরাসন

মরীচ্যাসন
মাৎস্যেন্দ্রাসন

মার্জারাসন
মুক্তাসন
মুধাসন
মূলবন্ধাসন
যষ্ঠি আসন
যোগদ্বন্দ্বাসন
যোগনিদ্রাসন
রাজকপোতাসন

লঘু বজ্রাসন
লোলাসন
শবাসন

শলভাসন
শশঙ্গাসন
শিরাসন

শীর্ষ-পদাসন
শীর্ষাসন
সঙ্কটাসন
সমকোণাসন

সর্বাঙ্গাসন
সলম্বা উপবিষ্ট কোণাসন
সলম্বা ঊর্ধ্ব-ধনুরাসন
সলম্বা শলভাসন
সলম্বা শীর্ষাসন
সলম্বা সুপ্তবদ্ধকোণাসন
সলম্বা হলাসন
সিংহাসন
সিদ্ধাসন

সুখাসন
সুপ্তকূর্মাসন
সুপ্তকোণাসন
সুপ্তপদাঙ্গুষ্ঠাসন
সুপ্তবজ্রাসন
সুপ্তবদ্ধ কোণাসন
সুপ্তবীরাসন
সুপ্তভটনাসন
সুপ্তভদ্রাসন
সুপ্তভেকাসন
সেতুবন্ধাসন
স্কন্দাসন
স্বস্তিকাসন
হলাসন
হস্তপদ চক্রাসন

আসন
প্রকৃত নাম যোগাসন। সাধারণভাবে আসন নামই প্রচলিত।

পতঞ্জলি রচিত যোগশাস্ত্রের অষ্টাঙ্গের তৃতীয় অঙ্গ।
আসন শব্দের সাধারণ অর্থ হলো যার উপর উপবেশন করা যায়। যেমন চেয়ার, মাদুর, টুল ইত্যাদি। যোগশাস্ত্রে আসনের ভিন্নতর অর্থ বহন করে। দেহকে নির্দিষ্ট বা বিশেষ ভঙ্গিতে বিন্যস্ত বা স্থাপিত করে কিছুক্ষণ অবস্থান করার প্রক্রিয়াই হলো আসন। হঠযোগের সাধনার জন্য যে সাতটি সাধনবিধি আছে, তার একটি বিধি হলো দৃঢ়তা। এই দৃঢ়তাকে ধারণ করার প্রক্রিয়াকেও আসন বলা হয়।

 

যোগাসনের মাধ্যমে দেহকে সুস্থ, নমনীয় ও সহনশীল করা হয়। এর জন্য কিছু বিধিবদ্ধ দেহভঙ্গিমাকে অনুসরণ করা হয়। যোগীরা দেহকে ধ্যানের উপযুক্ত করে গড়ে তোলার জন্য আসনের চর্চা করতেন। যোগীরা বহুবিধ দেহ ভঙ্গিমার বিন্যাস-চর্চার মধ্য দিয়ে নানা ধরনের আসনের চর্চা করেছেন। ধ্যান দ্বারা অভীষ্ট লক্ষে পৌছার জন্য দেহকে বিশেষ ভঙ্গিমায় স্থাপন করলে, ধ্যানের প্রগাঢ়তা বাড়ে।

একই সাথে উক্ত ভঙ্গিমা বা আসনের জন্য দেহেরও কিছু উপকার হয়। প্রাচীন ভারতের ঋষিরা পরমব্রহ্মার সাথে মিলনের জন্য বা পরমব্রহ্মে বিলীন হওয়ার জন্য যোগাসনে বসতেন। কিন্তু একালের অধিকাংশ মানুষ, যোগাসনের চর্চা করেন স্বাস্থ্য উদ্ধারের জন্য।


যোগশাস্ত্রে আসন সংখ্যা নিয়ে মতভেদ আছে। ঘেরণ্ডসংহিতা মতে মহাদেব চুরাশি লক্ষ আসনের কথা বলেছেন। তবে এর ভিতর ষোল শত আসন উৎকৃষ্ট। এর ভিতর আবার ৩২টি আসন মানুষের জন্য কল্যাণকর। যোগাসনকে মূলত দুটিভাগে ভাগ করা হয়। এই ভাগ দুটি হলো ধ্যানাসন ও স্বাস্থ্যাসন। ধ্যানের দ্বারা পরমেশ্বরকে পাওয়ার উপযোগী আসনকে ধ্যানাসন বলা হয়। এর সংখ্যা ২৮টি। পক্ষান্তরে স্বাস্থ্য উদ্ধার ও শরীরর সুস্থ রাখার জন্য আসন হলোস্বাস্থ্যাসন। এর সংখ্যা ৫৬টি। সব মিলিয়ে আসন সংখ্যা দাঁড়ায় ৮৪টি।
 

যোগশাস্ত্রে প্রতিটি আসনেরই রয়েছে সুনির্দিষ্ট নাম। কিন্তু এই নামের সাথে আসন যুক্ত করে উচ্চারণ করা হয়। যেমনপদ্ম নামক আসনটিকে উল্লেখ করা হয়েছে পদ্মাসন (পদ্ম+আসন) নামে।

আসনগুলোর নাম গ্রহণ করা হয়েছে বিভিন্ন অঙ্গভঙ্গির বিভিন্ন প্রকৃতি অনুসারে। যেমন

১. উদ্ভিদের নামানুসারে : পদ্মাসন, বৃক্ষাসন ইত্যাদি।
২. প্রাণীকুলের নামানুসারে : বৃশ্চিকাসন, মৎস্যাসন ইত্যাদি।
৩. প্রাকৃতিক উপকরণের নামানুসারে : অর্ধচন্দ্রাসন, চন্দ্রাসন ইত্যাদি।
৪. ব্যবহারিক উপকরণের নামানুসারে :
আকর্ণধনুরাসন।
৫. অননুকরণীয় দেহভঙ্গিমা অনুসারে : উৎকটাসন, উত্তনাসন ইত্যাদি।

আসনের নিয়ম
১. শোধন : ষট্‌কর্মের দ্বারা শরীর শোধন ও চৈতন্য সম্পন্ন হয়। শরীর শোধনের পর আসন করাটাই বাঞ্ছনীয়।
২. আসনের বয়স : পাঁচ বৎসর বয়স থেকে বৃদ্ধকাল পর্যন্ত, সকল মানুষই আসন করতে পারেন। তবে সকল আসন, সকল বয়সের জন্য প্রযোজ্য নয়। শারীরীক অবস্থা ও বয়স অনুসারে আসন নির্বাচন করতে হবে। এ জন্য যোগাসনের জন্য কোন ভালো প্রশিক্ষকের পরামর্শ নিতে হবে। তবে সাধারণভাবে বয়সের বিচারে যে সকল আসনের পরামর্শ দেওয়া হয়, তা হলো

৩. আসন শিক্ষা : প্রাথমিক অবস্থায় বই পড়ে আসন সম্পর্কে ধারণা নিতে পারেন। কিন্তু বই পড়ে আসন করাটা উচিত্ হবে না। কারণ, সঠিক আসন নির্বাচন, আসনের সঠিক পদ্ধতি জানা না থাকলে, উপকারের চেয়ে অপকারের সম্ভাবনাই বেশি হয়ে থাকে। এক্ষেত্রে কোন অভিজ্ঞ যোগাসনের শিক্ষকের শরণাপন্ন হতে হবে। ভালো শিক্ষক হাতের কাছে না পেলে কোন ভালো যোগাসনচর্চা কেন্দ্রেও যেতে পারেন।

৪. মানসিক ও শারীরীক অবস্থা : কোন মানসিক বা শারীরীক অসুবিধা নিয়ে আসনে বসবেন না। অবশ্য মন বা শরীরিক অসুবিধা দূর করার জন্য আসনে বসলে ভিন্ন কথা। এক্ষেত্রে যোগ শিক্ষকের পরামর্শ নিতে পারেন। যে কোনো আসন করার আগে মলমুত্র ত্যাগ করে, দেহের অস্বস্তিকে দূর করে নিতে হবে।
৫. শারীরীক শুদ্ধতা : আপনার নিজের শরীরের দুর্গন্ধ বা কুটকুটে ভাব যদি আপনাকে  বিব্রত করে, তা হলে
শরীর ধুয়ে নিন।

এক্ষেত্রে পুরোপুরি স্নান করার প্রয়োজন নেই। যদি ঘরে বসে বা দাঁড়িয়ে স্নান করেন, তা হলে, অন্তত স্নানের আধঘণ্টা পরে আসনে বসুন। যদি পুকুরে বা কোন জলাশয়ে সাঁতার কেটে স্নান করেন, তা হলে স্নানজনিত শ্রান্তি দূর না হওয়া পর্যন্ত আসনে বসবেন না। এক্ষেত্রে স্নানের পর এক বা দেড় ঘণ্টা পরে আসনে বসতে পারেন। আসনের কারণে, শরীরে ঘামের সৃষ্টি হয়, তাই আসনের পরে স্নান করলে, দেহের শুদ্ধতা বজায় থাকে। তবে এক্ষেত্রে আসনের ১৫ মিনিট পর স্নান করাটাই শ্রেয়।
৬. খাদ্য গ্রহণ : অত্যন্ত ক্ষুধার্ত বা ভরাপেটে আসনে বসবেন না। মোটামুটি খালি পেটে আসন করাই উত্তম। যদি সামান্য ক্ষুধা অনুভূত হয়, তা হলে
এক গ্লাস পানি বা একটি ফল বা বিস্কুট খেয়ে নিতে পারেন।
৭. আসনের সময় : আসনের জন্য কোন সঠিক সময় নেই। অর্থাৎ যে কোন সময়েই আসন করতে পারেন। যেহেতু, আসন প্রতিদিন একই সময়ে করলে ফলাফল ভালো পাওয়া যায়। তাই আপনি দিনের এমন একটা সময় বেছে নিন, যে সময়টাতে আপনি প্রতিদিনই আসন করতে পারেন। সেই বিবেচনায় ভোরে বা সন্ধ্যায় আসনের সময় নির্বাচন করতে পারেন। ভোরে শরীর কিছুটা অনমনীয় থাকে বলে, কোন কোন আসনে কিঞ্চিৎ অসুবিধা হতে পারে। তবে ভোরে মন সতেজ থাকে বলে, মনযোগ সহকারে আসন করা যায়। বিকেলে বা সন্ধ্যায় শরীর নমনীয় হয়, ফলে সকল আসনই স্বচ্ছন্দে করা যায়। অনেকে সারাদিনের কাজে ক্লান্ত হয়ে, ঘরে ফিরে সন্ধ্যায় আসনে বসতে উৎসাহ পান না। এক্ষেত্রে এঁরা রাতের খাবারের আধ ঘন্টা আগে আসন করে নিতে পারেন।
৮. আসনের স্থান ও পরিবেশ : আসন করতে হবে খোলা জায়গায়। ঘরের ভিতরে আসন করতে হলে, ঘরে পর্যাপ্ত বাতাস চলাচলের জন্য জানালা ও দরজা উন্মুক্ত করে রাখতে হবে। তবে মশা, মাছি বা অবাঞ্ছিত শব্দ যাতে আসনের ব্যাঘাত না ঘটায়, সেদিকে নজর

রাখতে হবে। ঘরের ভিতরে খুব বেশি গরম অনুভূত হলে, হাল্কা করে পাখা চালিয়ে নিতে পারেন। মনে রাখবেন, শীতল পরিবেশ আসনের উপযুক্ত নয়। আসনের স্থান হবে সমতল এবং দৃঢ়। অর্থাৎ কোন ঊঁচু-নিচু বা কাৎ হওয়া স্থান আসনের উপযুক্ত নয়। যানবাহনে আসন করা উচিৎ হবে না। আসনের উপরিভাগ খুব বেশি শক্ত বা নরম হবে না। তাই আসনের স্থানে কম্বল জাতীয় আবরণ ব্যবহার করুন।
৯. আসনের পোশাক : আসনের সময় ঢিলেঢালা পোশাক ব্যবহার করুন। পুরুষরা শুধু জাঙ্গিয়া পরেও আসন করতে পারেন। মেয়েরা প্যান্টি ও ব্রা পরে আসন করতে পারেন। যৌনাঙ্গ উন্মুক্ত রেখে বা পুরো নগ্ন হয়ে আসন করাটা স্বাস্থ্যসম্মত হবে না। আসনের সময়ে আন্ডারওয়্যার যাতে শরীরে চেপে না বসে থাকে সেদিকে নজর রাখতে হবে।
১০. যে সকল অসুস্থতার কারণে আসন নিষিদ্ধ : উচ্চরক্তচাপ, স্পন্ডিলোসিস, যক্ষ্মা, প্লুরিসি, জণ্ডিস, মেয়েদের ঋতুস্রাবকালীন সময়, গর্ভবস্থার প্রথম তিন মাস, প্রসবের পরে একমাস। অন্যান্য অসুখের ক্ষেত্রে সীমিত ও নির্দিষ্ট কিছু আসন করা যেতে পারে।

 

সাধারণভাবে শারীরীক উপকারের জন্য সাধারণভাবে নির্বাচিত আসন আসনসমূহ

রোগ নিরামায় সাধারণভাবে সাধারণভাবে নির্বাচিত আসন আসনসমূহ


সূত্র :
যোগাসনে রোগ আরোগ্য
। ডঃ রমেন মজুমদার
রোগারোগ্যে যোগব্যায়াম। কানাইলাল সাহা
যোগ সন্দর্শন। ডাঃ দিব্যসুন্দর দাস
যোগ ব্যায়াম। সবিতা মল্লিক