৩৭ বৎসর অতিক্রান্ত বয়স
নজরুল ইসলামের ৩৭ বৎসর অতিক্রান্ত বয়স শুরু হয়েছিল ১১ জ্যৈষ্ঠ
১৩৪৩ বঙ্গাব্দ (সোমবার ২৫মে ১৯৩৬ খ্রিষ্টাব্দ) থেকে। শেষ হয়েছিল ১০ জ্যৈষ্ঠ ১৩৪৪
বঙ্গাব্দ (২৪শে মে ১৯৩৭ খ্রিষ্টাব্দ)
২৪-৩১ মে ১৯৩৬ (১১-১৭ জ্যৈষ্ঠ ১৩৪৩)
নজরুলের ৩৬ বৎসর অতিক্রান্ত বয়সের প্রথম সপ্তাহ শুরু হয়েছিল সুধীন্দ্রনাথ রাহার
রচিত সর্বাহারা নাটকে গানের সংযোগ দিয়ে। নাটকটি ১৩৩৬ বঙ্গাব্দের ৩০ মে (শনিবার, ১৬
জ্যৈষ্ঠ ১৩৪৩) কলকাতার 'রংমহল
থিয়েটার'-এ মঞ্চস্থ হয়েছিল। নাটকটি পরিচালনা করেছিলেন
সতু সেন। এই নাটকে নজরুল ইসলামের মোট
৮টি গান
ছিল। এর ভিতরে ৭টি গান রচনা করেছিলেন নজরুল ইসলাম।
এই নাটকটির পরে গ্রন্থাকারে প্রকাশিত হয়েছিল। গ্রন্থের 'ঋণ-স্বীকার'
পত্রে নাট্যকার লিখেছিলেন-
"মুখের তাদের চপল হাসি"- এই গানটী ভিন্ন, নাটকের অন্য
গানগুলি সুকবি কাজী নজরুল ইসলামের রচনা। তাঁকে আমার ধন্যবাদ জ্ঞাপন ক'রছি।'
এই নাটকের গানগুলো হলো-
- চৈতী চাঁদের আলো আজ ভালো নাহি লাগে
[তথ্য]
প্রথম অঙ্ক, প্রথম দৃশ্য। নর্তকীদের নৃত্যগীত।
- নবীন বসন্ত যে যায় [তথ্য]
প্রথম অঙ্ক, চতুর্থ দৃশ্য। নর্তকীদের নৃত্যগীত।
- পাপিয়া আজ কেন ডাকে সখি
[তথ্য]
দ্বিতীয় অঙ্ক, প্রথম দৃশ্য। কোহিনুরের গান।
- সখি দখিনা মলয়,ঝরি ঝিরি বয়
[তথ্য]
দ্বিতীয় অঙ্ক, প্রথম দৃশ্য। কোহিনুরের গান।
- মলয় হাওয়া আসবে কবে [তথ্য]
দ্বিতীয় অঙ্ক, তৃতীয় দৃশ্য। ফুলের গান।
- এই রইল তোর সাধের বসন
[তথ্য]
তৃতীয় অঙ্ক, প্রথম দৃশ্য। সৈরভী আর বমাইয়ের গান।
- জাগো রূপের কুমার, কেন অলস ঘুমে
[তথ্য]
চতুর্থ অঙ্ক, তৃতীয় দৃশ্য। নর্তকীগণের গান। -
মুখে তাদের চপল হাসি। গানটি নজরুলের রচিত নয়
চতুর্থ অঙ্ক, তৃতীয় দৃশ্য। নর্তকীগণের গান।
জুন ১৯৩৬ (১৮ জ্যৈষ্ঠ-১৬ আষাঢ় ১৩৪৩)
এই মাসে রেকর্ডে প্রকাশিত গান
- টুইন। জুন ১৯৩৬। এফটি ৪৩৯৯। শিল্পী: কুমারী রেণু বসু
- তুমি আঘাত দিয়ে মন ফেরাবে
[তথ্য]
- দাসী হতে চাই না আমি
[তথ্য]
- টুইন। জুন ১৯৩৬। এফটি ৪৪০০। শিল্পী: আব্দুল লতিফ
- নিখিল ঘুমে অচেতন
[তথ্য]
- হায় হায় উঠিল মাতম [তথ্য]
- এইচএমভি। জুলাই ১৯৩৬। এন ৯৭৩২। মিস প্রমোদ
- চুড়ির তালে নুড়ির মালা [তথ্য]
- মহু্য়া বনে লো মধু খেতে সই [তথ্য]
- এইচএমভি। জুলাই ১৯৩৬। এন ৯৭৩৬। মৃণালকান্তি ঘোষ
- কাঁদবো না আর শচীদুলাল তোমায় ডেকে ডেকে[তথ্য]
- ফিরে আয় ঘরে ফিরে
[তথ্য]
এই মাসে পত্রিকায় প্রকাশিত গান ছিল একটি। গানটি হলো
- বেদনার সিন্ধু মন্থন শেষ [তথ্য]
ভারতবর্ষ। আষাঢ় ১৩৪২ সংখ্যা (জুন-জুলাই ১৯৩৬)
জুলাই ১৯৩৬ (১৭ আষাঢ়- ১৫ শ্রাবণ ১৩৪৩)
১১ জুলাই (রবিবার ২৭ আষাঢ় ১৩৪৩), কলকাতার অ্যালবার্ট হলে
রুশ লেখক ম্যাক্সিম গোর্কির স্মরণে একটি স্মরণসভা অনুষ্ঠিত হয়। এই সভার আহবায়ক
ছিলেন নজরুল। এই সভায় উপ[স্থিত ছিলেন- সত্যান্দ্রনাথ মজুমদার, সুরেন্দ্রনাথ গোস্বামী,
হীরেন্দ্রনাথ মুখোপাধ্যায়, বিবেকানন্দ মুখোপাধ্যায়, খগেন্দ্রনাথ সেন প্রমুখ। এই সভা
থেকেই নিখিল বঙ্গ প্রগতি লেখক সংঘ' গঠনের কথা ঘোষিত হয়। এই সভায় এই সংঘের সভাপতি
নরেশচন্দ্র সেনগুপ্ত এবং সম্পাদক সুরেন্দ্রনাথ গোস্বামী নির্ধারিত হয়।
এই মাসে মুজফ্ফর আহমদের কন্যা আফিফা খাতুনের সঙ্গে কবি
আব্দুল কাদিরের বিবাহ হয়। এই বিবাহ উপলক্ষে নজরুল একটি আশীর্বাণী রচনা করেন। এই
আশীর্বাণীটি হলো-
- অনন্তকাল এ অনন্তলোকে। নব্য বাংলা 'শ্রাবণ ১৩৪৩ সংখ্যা৩৪৩ সংখ্যা
এই মাসে রেকর্ডে প্রকাশিত গানের তালিকা
- টুইন। এফটি ৪৪৭১। শিল্পী: কুমারী গীতা বসু
- কদম কেশর পড়ল ঝরি
[তথ্য]
- শ্রাবণ রাতের আঁধারে নিরালা
[তথ্য]
- টুইন। এফটি ৪৪৭৪। শিল্পী: জীবনকৃষ্ণ দাস
- আজও মা তোর পাইনি প্রসাদ
[তথ্য]
- করুণা তোর জানি মাগো
[তথ্য]
- টুইন। এফটি ৪৪৭৫। শিল্পী: সমর রায়
- টুইন। এফটি ৪৪৭৬। শিল্পী: নিতাই ঘটক ও কুমারী রেবা ঘোষ
- চঞ্চল সুন্দর নন্দকুমার
[তথ্য]
- রাধা শ্যাম কিশোর প্রিয়তম [তথ্য]
- এইচএমভি। জুলাই ১৯৩৬। এন ৯৭৩৮। অনিমা বাদল
- টলমল টলমল টলে সরসী
[তথ্য]
- বেল ফুল এনে দাও, চাই না বকুল
[তথ্য]
- এইচএমভি। জুলাই ১৯৩৬। এন ৯৭৩৯। যুথিকা রায়
- আমি প্রভাতী তারা পূর্বাচলে
[তথ্য]
- বেদনার সিন্ধু মন্থন শেষ [তথ্য]
- এইচএমভি। জুলাই ১৯৩৬। এন ৯৭৪০। পারুল সেন
- মালা যদি মোর ধূলায় মলিন হয়
[তথ্য]
- সজল হাওয়া কেঁদে বেড়ায় [তথ্য]
- এইচএমভি। জুলাই ১৯৩৬। এন ৯৭৪৪। ধীরেন দাস ও ইন্দুমালা
- এসো হে সজল শ্যাম-ঘন দেয়া [তথ্য]
- বেদনা-বিহ্বল পাগল পুবালি পবনে
[তথ্য]
- এইচএমভি। জুলাই ১৯৩৬। এন ৯৭৪৫। কমল দাশগুপ্ত
- প্রিয় মুহরে-নবুয়ত-ধারী হে হজরত
[তথ্য]
- মসজিদে ঐ শোন্ রে আজান [তথ্য]
এইচএমভি। জুলাই ১৯৩৬। এন ৯৭৪৮।
কে. মল্লিক।
- সদা মন চাহে মদিনা যাব [তথ্য
এইচএমভি। জুলাই ১৯৩৬। রেকর্ড নম্বর পাওয়া যায় নাই। শিল্পী:
রঞ্জিত রায়। শিরোনাম: দো পাইয়া
জীউ। হাসির গান।
- সাদি কি হাঁ মুছন্দর মে যব
[তথ্য]
- এই মাসে বাতিলকৃত রেকর্ড
- মেরে বেটে কি বালা
[তথ্য]
এইচএমভি [জুলাই ১৯৩৬ (আষাঢ়-শ্রাবণ ১৩৪৩)। শিল্পী:
রঞ্জিৎ রায়। রেকর্ডটি পরে বাতিল হয়ে যায়]
- হে নাথ তোমায় দোষ দেব না
[তথ্য]
এইচএমভি। জুলাই ১৯৩৬। শিল্পী: নারায়ণ দাস। রেকরডটি পরে বাতিল হয়ে গিয়েছিল।
- হয়তো আমার বৃথা আশা
[তথ্য]
এইচএমভি। জুলাই ১৯৩৬।
শিল্পী: গীতা বসু। রেকর্ডটি বাতিল হয়ে গিয়েছিল।
১৯৩৬ খ্রিষ্টাব্দের ২৭ জুলাই (সোমবার ১১ শ্রাবণ ১৩৪৩) নজরুলের
সাথে রেকর্ড কোম্পানির চুক্তি হয়। এই চুক্তি তালিকায় যে সকল গান ছিল, তাহলো-
- আমি পথ-মঞ্জরি ফুটেছি আঁধার রাতে
[তথ্য]
- ওর অবোধ ! গরম জলে [তথ্য]
- গানের সাথী আছে আমার
[তথ্য]
- চল্ রে কাবার জিয়ারতে [তথ্য]
- জানি পাব না তোমায় হে প্রিয় আমার
[তথ্য]
- দে জাকাত দে জাকাত তোরা দে রে জাকাত
[তথ্য]
- পর হবে তোর আপন জনে
[তথ্য]
- ফোরাতের পানিতে নেমে [তথ্য]
- ভবানী শিবানী কালী করালী মুণ্ডমালী
[তথ্য]
দুটি পত্রিকার 'শ্রাবণ ১৩৪৩'
সংখ্যায় দুটি গান প্রকাশিত হয়েছিল।
গান দুটি হলো-
- ভারতবর্ষ। শ্রাবণ ১৩৪৩
- সজল হাওয়া কেঁদে বেড়ায় [তথ্য][নমুনা]
কথা ও সুর: কাজী নজরুল ইসলাম। স্বরলিপি: জগৎ ঘটক
- মোয়াজ্জিন। শ্রাবণ ১৩৪৩।
আগষ্ট ১৯৩৬ (১৬ শ্রাবণ -১৫ ভাদ্র ১৩৪৩)৪৩)
এই মাসে কোলকাতা বেতার
থেকে 'মীরা উৎসব' নামে একটি গীতি-আলেখ্য সম্প্রচারিত হয়। এইএএমভি থেকে
ছোটদের রচিত রেকর্ড নাটিক প্লানচেট প্রকাশিত হয়। এছাড়া যোগেশচন্দ্র চৌধুরীর নাটক
নন্দাণীর সংসার মঞ্চস্থ হয়। এই নাটকের গানের নজরুল সুর-সংযোজন করেছিলেন।
এই মাসে রেকর্ডে প্রকাশিত গান
- মেগাফোন। জেএনজি ৩৩৮। শিল্পী: জ্ঞান দত্ত
- জাগো নারী জাগো বহ্নিশিখা
[তথ্য]
- টুইন। এফটি ৪৫২৭। আঙুরবালা
- এলো কৃষ্ণ কানাইয়া তমাল বনে
[তথ্য]
- চাঁপার কলির তুলিকায় [তথ্য]
- টুইন। এফটি ৪৫২৮। দেবেন বিশ্বাস
- এইচএমভি । আগষ্ট ১৯৩৬। এন ৯৭৫৬। শিল্পী: গোপাল সেন। সুর: নজরুল ইসলাম
- শ্মশান-কালীর নাম শুনে রে ভয় কে পায় [তথ্য]
- ভুল করেছি ও মা শ্যামা [তথ্য]
- এই মাসে নজরুলের রচিত শিশুতোষ্ রেকর্ড নাটিক 'প্লানচেট'
প্রকাশ করেছিল এইচএমভি। এই নাটকের একমাত্র গানটি গেয়েছিলেন ধীরেন্দ্রনাথ।
গানটির সুরকার ছিলেন নজরুল ইসলাম। ঘোষকের ভূমিকায় অভিনয় করেছিলেন নজরুল ইসলাম।
এই নাটকের একমাত্র গানটি গেয়েছিলেন ধীরেন্দ্রনাথ। গানটি হলো-
- এইচএমভি। আগষ্ট ১৯৩৬। এন ৯৭৬০।
- জয় ভূতনাথ হে দেব প্রলঙ্কর
[তথ্য]
- এইচএমভি। আগষ্ট ১৯৩৬। এন ৯৭৬১। রাবেয়া খাতুন (ঊষারাণী)। সুর: কমলদাশ গুপ্ত>>ত
- যেতে নারি মদিনায়
(আমি যেতে নারি মদিনায়) [তথ্য]
- আমি গরবিনী মুসলিম বালা
[তথ্য]
সেপ্টেম্বর ১৯৩৬
(১৬ ভাদ্র-১৪ আশ্বিন ১৩৪৩)
এই মাসে কলকাতা থেকে বাংলা মাদ্রাসা ও মক্তব্যের মৌলবি সাহেবানদের খেদমতে একটি
আবেদন করে। এই আবেদনে সরকারের অনুমোদনপ্রাপ্ত তাঁর মক্তব সাহিত্য (প্রথম প্রকাশ:
শ্রাবণ ১৩৪২) বইটি পাঠ্যতালিকাভুক্ত করার জন্য আবদন জানান।
এই মাসে রেকর্ডে প্রকাশিত হয়েছিল দুটি নাটিকা এবং স্বতন্ত্র কিছু
গান। এগুলো হলো-
-
বিদ্যাপতি পালা নাটিকা
১৯৩৬ খ্রিষ্টাব্দের সেপ্টেম্বর
(ভাদ্র-আশ্বিন ১৩৪৩) মাসে এইচএমভি রেকর্ড কোম্পানি থেকে
প্রকাশিত নজরুলের রচিত 'বিদ্যাপতি' ৭টি রেকর্ডে প্রকাশিত হয়েছিল। প্রতিটি গানের
সুরকার ছিলেন নজরুল ইসলাম। এর পাণ্ডুলিপিতে ২১টি গান থাকলেও রেকর্ডে ১৪টি
গানটি অন্তর্ভুক্ত হয় নি।
পাণ্ডুলিপি রচনাকাল সম্পর্কে সুনির্দিষ্টভাবে কিছু জানা যায় না। তাই রেকর্ড প্রকাশের
তারিখ অনুসারে এই গানগুলোকে এই মাসের রচনার হিসেবেই
তালিকাভুক্ত করা হলো।
পাণ্ডুলিপিতে
'জয়-জগৎ-জননী,ব্রহ্মা-বিষ্ণু-মহেশ্বর' গানটি ছিল। কিন্তু রেকর্ডে এই গানটি বাদ দেওয়া
হয়েছিল এবং নতুন গান 'হে নিঠুর ! তোমাতে নাই আশার আলো' যুক্ত করা হয়েছিল। ফলে
পাণ্ডুলিপি ও রেকর্ড মিলিয়ে নতুন গান পাওয়া যায় ৪টি। নিচে রেকর্ডে
অন্তর্ভুক্ত ৩টি গানগুলোর তালিকা
তুলে ধরা হলো।
- আমার শ্যামা মায়ের কোলে চ'ড়ে
[তথ্য]
এন ৯৭৬৬। শিল্পী: কৃষ্ণচন্দ্র দে। সুর: কৃষ্ণচন্দ্র দে। উল্লেখ্য রেকর্ডে কৃষ্ণচন্দ্র দে
রেকর্ডে শুধু স্থায়ীটুকু গেয়েছিলেন।
- মা! আমার মনে আমার বনে [তথ্য]
এন ৯৭৬৬। শিল্পী: কৃষ্ণচন্দ্র দে।
- হে নিঠুর ! তোমাতে নাই আশার আলো [তথ্য]
এন ৯৭৭১। শিল্পী: কৃষ্ণচন্দ্র দে।
- জয়-জগৎ-জননী,ব্রহ্মা-বিষ্ণু-মহেশ্বর [তথ্য]
পাণ্ডুলিপিতে ছিল। রেকর্ডে গৃহীত হয় নি।
- সরলা
১৯৩৬ খ্রিষ্টাব্দের সেপ্টেম্বর (ভাদ্র-আশ্বিন ১৩৪৩ বঙ্গাব্দ), তারকনাথ
গঙ্গোপাধ্যায়ের রচিত 'সরলা' নাটক রেকর্ডে প্রকাশিত হয়েছিল। রেকর্ডটি প্রকাশ
করেছিল টুইন। রেকর্ড নম্বর এফটি ৪৫৭৬-৪৫৮৭। এই নাটকে নজরুলের পূর্বে রচিত ৩টি
গান ব্যবহৃত হয়েছিল। গান তিনটি হলো-
- টুইন। এফটি ৪৫৭৮। সিদ্ধেশ্বর মুখোপাধ্যায়
- পর হবে তোর আপন জনে [তথ্য]
- টুইন। এফটি ৪৫৮৩। কে মল্লিক ও ইন্দু সেন
- ভবানী শিবানী কালী করালী মুণ্ডমালী [তথ্য]
- টুইন। এফটি ৪৫৮৬। সিদ্ধেশ্বর মুখোপাধ্যায়
- ওরে অবোধ ! গরম জলে [তথ্য]
অন্যান্য রেকর্ডে নজরুলের গান
- টুইন। এফটি ৪৫২৮। শিল্পী: দেবেন বিশ্বাস
- বাজে মৃদঙ্গ বরষার ঐ
[তথ্য]
- টুইন। এফটি ৪৫২৯। শিল্পী: আব্বাসউদ্দীন আহমদ
- চল্ রে কাবার জিয়ারতে [তথ্য]
- টুইন। এফটি ৪৫৬৫। শিল্পী: নিভারণী সেন
- আবার কেন আগের মত
[তথ্য]
- বসিয়া বিজনে কে গো বিমনা
[তথ্য]
- টুইন। এফটি ৪৫৬৬। শিল্পী: শিউলি সরকার। সুর: নজরুল ইসলাম।
- অনেক কথা বলার মাঝে লুকিয়ে আছে [তথ্য]
- জনম জনম তব তরে কাঁদিব
[তথ্য]
- টুইন। এফটি ৪৫৬৮। নারায়ণ দাস বসু
- তোমার আঘাত শুধু দেখলো ওরা
[তথ্য]
- ফিরিয়ে দে মা ফিরিয়ে দে [তথ্য]
- টুইন। এফটি ৪৫৭১। আব্বাস উদ্দীন আহম্মদ
- দে জাকাত দে জাকাত তোরা দে রে জাকাত
[তথ্য]
- এইচএমভি। এন ৯৭৭৭। মড কস্টেলা
- উতল হ'ল শান্ত আকাশ [তথ্য]
- মম মায়াময় স্বপনে
[তথ্য]
- এইচএমভি। এন ৯৭৭৮। কুমারী পারুল সেন
- ঝুলন ঝুলায়ে ঝাউ ঝক্ ঝোরে
[তথ্য]
- ঝুলে কদমকে ডারকে ঝুলনা
[তথ্য]
- এইচএমভি। এন ৯৭৮০। ধীরেন দাস
- মোর বেদনার কারাগারে জাগো
[তথ্য]
- শ্রীকৃষ্ণ নাম মোর জপমালা নিশিদিন
[তথ্য]
- এইচএমভি। এন ৯৭৮১। মৃণালকান্তি ঘোষ
- আমায় যারা দেয় মা ব্যথা
[তথ্য]
- কোথায় গেলি মাগো আমার
[তথ্য]
- এইচএমভি। এন ৯৭৮২। রঞ্জিত রায়
- কলির রাই কিশোরী
[তথ্য]
- পাঁচ-মিশালী শালীর পাল
[তথ্য]
১৯৩৬ খ্রিষ্টাব্দের ১৫ সেপ্টেম্বর (মঙ্গলবার ৩০ ভাদ্র ১৩৪৩) রেকর্ড কোম্পানির সাথে
চুক্তি হয়। এই চুক্তিপত্রে যে সকল গানের উল্লেখ ছিল, সেগুলো হলো-
- জনম জনম তব তরে কাঁদিব
[তথ্য]
- তব চঞ্চল আঁখি কেন
[তথ্য]
-
তোমার প্রেমে সন্দেহ মোর
[তথ্য]
- পালিয়ে তুমি বেড়াবে কি
[তথ্য]
- বসিয়া বিজনে কে গো বিমনা [তথ্য]
১৮ সেপ্টেম্বর (শুক্রবার ২ আশ্বিন ১৩৪৩) রেকর্ড কোম্পানির সাথে
চুক্তি হয়। এই চুক্তিপত্রে যে সকল গানের উল্লেখ ছিল, সেগুলো হলো-
- আবার কেন আগের মত [তথ্য]
এই মাসে পত্রিকায় প্রকাশিত রচনা
- খেয়ালী। ২৪ শে সেপ্টেম্বর, ১৯৩৬ খ্রিষ্টাব্দ (বুধবার, ৯ ভাদ্র
১৩৪৩)। গীতিকার: অমৃত কুমার দত্ত (নজরুলের ছদ্মনাম)।
- ভোরে স্বপনে কে তুমি দিয়ে দেখা, লুকালে সহসা
[তথ্য]
- ভারতবর্ষ। আশ্বিন ১৩৪৩
- দেখে যা রে রুদ্রাণী মা সেজেছে [তথ্য]
১৯৩৬ খ্রিষ্টাব্দের ৩০ সেপ্টেম্বর (বুধবার ১৪ আশ্বিন ১৩৪৩) এইচএমভি রেকর্ড কোম্পানির সাথে নজরুল ইসলামের একটি
চুক্তি হয়েছিল।
- আমি পথ-ভোলা ভিনদেশি গানের পাখি
[তথ্য]
- আমি যদি আরব হ'তাম [তথ্য]
- আমি সুন্দর নহি জানি হে বন্ধু জানি [তথ্য]
- তুমি আনন্দ ঘন-শ্যাম
[তথ্য]
- জপ্ লে রে মন মেরা প্রভুকে
[তথ্য]
- মুক্তি মুজকো দিনু হে নাথ [তথ্য]
- মেরে মন মন্দির মে [তথ্য]
- রাধাকে প্রাণ আঁধার [তথ্য]
- সকাল সাঁঝে প্রভু সকল কাজে
[তথ্য]
- শোক দিয়া হ্যায় তুমহিনে
[তথ্য]
- হে ব্রজবল্লভ
[তথ্য]
অক্টোবর ১৯৩৬ (১৫ আশ্বিন-১৪ কার্তিক ১৩৪৩)
১২ অক্টোবর (সোমবার ২৬ আশ্বিন ১৩৪৩), কলকাতার এ্যালবার্ট হলে নিখিল ভারত মহিলা
কর্মী সম্মেলন অনুষ্ঠিত হয়। উক্ত অনুষ্ঠানে নজরুল বক্তৃতা করেন।
এই মাসে রেকর্ডে প্রকাশিত গান
- এইচএমভি। এইচটি ৭৬। বাংলার ছেলেমেয়ে (ধীরেন দাস, সিদ্ধেশ্বরী মুখোপাধ্যায় ও
সুধীরা সেনগুপ্ত)
- আঁধার ভীত এ চিত যাচে
[তথ্য]
- মা এলো রে মা এলো
[তথ্য]
- টুইন। অক্টোবর ১৯৩৬। এফটি ৪৬০৫। পদ্মরাণী
- কত যুগ পাই নাই তোমার দেখা
[তথ্য]
- স্বপন মাঝে ভিকারী সাজে। কথা: প্রণব রায়
- টুইন। অক্টোবর ১৯৩৬। এফটি ৪৬০৭।
আশুতোষ মুখোপাধ্যায়
- জগতের নাথ তুমি, তুমি প্রভু প্রেমময়
[তথ্য]
- মা কবে তোরে পারবো দিতে
[তথ্য]
- এইচএমভি। অক্টোবর ১৯৩৬। এন ৯৭৮৭। অনিমা বাদল
- পরি' জাফরানী ঘাগরি [তথ্য]
- রেশমি রুমালে কবরী বাঁধি
[তথ্য]
- এইচএমভি। অক্টোবর ১৯৩৬। এন ৯৭৮৮। যূথিকা রায়
- ওরে নীল যমুনার জল [তথ্য]
- তোমার কালো রূপে যাক না ডুবে
[তথ্য]
]
- এইচএমভি। অক্টোবর ১৯৩৬। এন ৯৭৮৯। কুমারী পারুল সেন
- থাক্ এ গৃহ ঘিরিয়া সদা মঙ্গল কল্যাণ
[তথ্য]
- ব্যথিত প্রাণে দানো শান্তি
[তথ্য]
- এইচএমভি। অক্টোবর ১৯৩৬। এন ৯৭৯৩। শিল্পী: রৌশন আরা বেগম। সুর: কমল দাশগুপ্ত
এই মাসে
পত্রিকায় প্রকাশিত রচনা
- বুলবুল। কার্তিক ১৩৪৩
- ভেসে আসে সুদূর স্মৃতি [তথ্য]
পত্রিকায় গানটির স্থায়ী ছাপা হয়েছিল- 'ভেসে আসে সুদূর স্মৃতির ম্লান
সুরভি'। মাসে নিতাই
ঘটকের সুরে এইচএমভি থেকে গানটির রেকর্ড প্রকাশিত হয়েছিল। রেকর্ডকৃত গানে 'ম্লান'
শব্দটি বাদ দেওয়া হয়েছিল।
নভেম্বর ১৯৩৬ (১৬ কার্তিক-১৪ অগ্রহায়ণ ১৩৪৩)
এই মাসে প্রকাশিত রেকর্ডে অন্যান্য গান
- টুইন। এফটি ৪৬৪৯। শিল্পী: ইন্দু সেন
- কালী কালী মন্ত্র জপি
[তথ্য]
- জ্বালো দেয়ালী জ্বালো
[তথ্য]
- এইচএমভি। এন ৯৭৯৯। মিস হরিমতী
- কে নিবি মালিকা এ মধুযামিনী [তথ্য]
- বাঁশীর কিশোর লুকায়ে হেরেছি
[তথ্য]
- এইচএমভি। এন ৯৮০০। মিস প্রমোদা
- ওরে বনের ময়ূর কোথায় পেলি
[তথ্য]
- মোর ঘন শ্যাম এলে কি আজ
[তথ্য]
- এইচএমভি। এন ৯৮০৬। সাকিনা বেগম (আশ্চর্যময়ী)
- এলো এলো শবেরাত
[তথ্য]
- ভক্তি ভরে পড়্ রে তোরা [তথ্য]
- এইচএমভি। এন ৯৮০৭-৯৮১৪।
১৯৩৬ খ্রিষ্টাব্দের নভেম্বর (কার্তিক-অগ্রহায়ণ ১৩৪৩) মাসে, রেকর্ডে মন্মথ রায়ের রচিত 'সুরথ উদ্ধার' নাটক প্রকাশিত হয়েছিল।
'হিজ মাস্টার্স ভয়েস'-এর প্রচার পুস্তিকায় এই নাটকের গানের বাণী মুদ্রিত হয়েছিল। এই
পুস্তিকা অনুসারে গান পাওয়া যায় ৮টি। এই গানগুলো হলো-
- এন ৯৮০৭। পুরবাসীগণের গান।
[তথ্য]
- আজ শরতে আনন্দ ধরে না ধরণীতে-১।
- হেথা নাহি কল্যাণ-২।
- এন ৯৮০৮ রাজলক্ষ্মীর গান।
[তথ্য]
- বাসনার সরসীতে ফুটিয়াছে ফুল-৩।
- এন ৯৮০৯। নর্তকীগণের গান]
[তথ্য]
- অন্নপূর্ণা মা এসেছে -৪।
- এন ৯৮১০। সমবেত কণ্ঠের গান [ধীরেন্দ্রনাথ
দাস ও অন্যান্য]।
[তথ্য]
- আয় রণজয়ী পাহাড়ী দল-৫।
- এন ৯৮১১। পাহাড়ি নর-নারীগণের গান।
[তথ্য]
- তোরা মা বলে ডাক -৬। এন ৯৮১২।
- পুণ্য মোদের মায়ের আসন-৭। এন ৯৮১৩।
- এসেছে রে অধর্মের আজ-৮। এন ৯৮১৪।
- সমবেত কণ্ঠের গান। [ধীরেন্দ্রনাথ দাস ও অন্যান্য]
[তথ্য]
এছাড়া ব্রহ্মমোহন ঠাকুরের 'নজরুল সঙ্গীত' নির্দেশিকা গ্রন্থে-
সুরথ-উদ্ধারের আরও দুটি গান পাওয়া যায়। এই গান দুটি হলো-
- হোক প্রবুদ্ধ সঙ্ঘবদ্ধ। এন ৯৮১২। মুনি বালকগণের গীত
[তথ্য]
- মাগো মহিষাসুর সংহারিণী এন ৯৮১৪। মল্লিকার গান।
[তথ্য]।
এই মাসে পত্রিকায় প্রকাশিত রচনা
- ভারতবর্ষ। অগ্রহায়ণ ১৩৪৩৩
- আঁধার ভীত এ চিত যাচে [তথ্য]
- বুলবুল। অগ্রহায়ণ ১৩৪৩
- জানি আমার সাধনা নাই [তথ্য]
ডিসেম্বর
১৯৩৬ (১৫ অগ্রহায়ণ -১৬ পৌষ ১৩৪৩)
এই মাসে রেকর্ডে প্রকাশিত গানের তালিকা
- টুইন। ডিসেম্বর ১৯৩৬। এফটি ৪৭১০। কুমারী মীরা সরকার
- তব চঞ্চল আঁখি কেন
[তথ্য]
- পালিয়ে তুমি বেড়াবে কি
[তথ্য]
- টুইন। ডিসেম্বর ১৯৩৬। এফটি ৪৭১১। শিল্পী: অমরেন্দ্র ঘোষ
- স্নিগ্ধ শ্যাম কল্যাণ রূপে
[তথ্য]
-
তোমার প্রেমে সন্দেহ মোর
[তথ্য]
- টুইন। ডিসেম্বর ১৯৩৬। এফটি ৪৭১২। শিল্পী: কার্তিকচন্দ্র দাস
- বিধুর তব অধর-কোণে
[তথ্য]
- বিদায় বেলায় করুণ সুর
[তথ্য]
- টুইন। ডিসেম্বর ১৯৩৬। এফটি ৪৭১৫। শিল্পী: আব্বাস উদ্দিন
- খয়বর জয়ী আলী হায়দর [তথ্য]
- নাম মোহাম্মদ বোল্ রে মন
[তথ্য]
- এইচএমভি। ডিসেম্বর ১৯৩৬। এন ৯৮১৫। নিতাই ঘটক
- আঁধারের এলোকেশ ছড়িয়ে এলে [তথ্য]
-
জাগো কৃষ্ণকলি,জাগো কৃষ্ণকলি
[তথ্য]
- এইচএমভি। ডিসেম্বর ১৯৩৬। এন ৯৮১৭। শ্রীমতী বীণাপাণি মুখোপাধ্যায় (মধুপুর)
- কলঙ্কে মোর সকল দেহ
[তথ্য]
- ললাটে মোর তিলক এঁকো
[তথ্য]
- এইচএমভি। ডিসেম্বর ১৯৩৬। এন ৯৮২১। গিরীন চক্রবর্তী
- আজি আকাশ মধুর
[তথ্য]
- এসো চির-জনমের সাথি
[তথ্য]
- এইচএমভি। ডিসেম্বর ১৯৩৬। এন ৯৮২২। রাবেয়া খাতুনন
- এইচএমভি।ঈদল ফেতর।
এইচএমভি
দুইটি রেকরডে এই নাটিকাটি প্রকাশ করেছিল। এর রেকর্ড নম্বর ছিল-
যথাক্রমে এন ৯৮২৩ এবং ৯৮২৪। নাটিকাটির চরিত্রগুলো ছিল- ফকির জমিদার, ইমতাজ, বদনার
মা ও পথচারী। নাটিকাটিতে মোট তিনটি গান ব্যবহার করা হয়েছিল। গানগুলো হলো-
- এলো ঈদল-ফেতর এলো ঈদ ঈদ ঈদ [তথ্য]
এন ৯৮২৩। শিল্পী:
ধীরেন্দ্রনাথ দাস চরিত্র: ফকির।
- ফুরিয়ে এলো রমজানেরি মোবারক মাস
[তথ্য]
[শ্রবণ
নমুনা]
এলো ঈদল-ফেতর এলো ঈদ ঈদ ঈদ [তথ্য]
- ঈদের খুশির তুফানে আজ [তথ্য]
এন ৯৮২৪। শিল্পী:
দলগত গান। কোরাস (মহিলা কণ্ঠ)
- প্রাণের প্রিয়তম ঠাকুর
[তথ্য]
এন ৯৮২৪। শিল্পী:
ধীরেন্দ্রনাথ দাস। চরিত্র: ফকির।]
- এইচএমভি। ডিসেম্বর ১৯৩৬। এন ৯৮২৫। লুৎফুন্নেসা
- ঈদ মোবারক হোক আজি ঈদ [তথ্য]
- ফিরদৌসের শিরনি এলো
[তথ্য]
- এইচএমভি। ডিসেম্বর ১৯৩৬। এন ৯৮২৮। মড কস্টেলা
- জপ্ লে রে মন মেরা প্রভুকে [তথ্য]
- মেরে মন মন্দির মে [তথ্য]
- এইচএমভি। ডিসেম্বর ১৯৩৬। এন ৯৮৩৬ কুমারী বিজন ঘোষ
এই মাসে অপ্রকাশিত রেকর্ড
- এইচএমভি।
- ভেসে আসে সুদূর স্মৃতি [তথ্য]
- এইচএমভি। রবীন্দ্রনাথ বসু (মুল্লুক)
- যেন ভোরে জাগি তব নাম গেয়ে
[তথ্য]
এই মাসে পত্রিকায় প্রকাশিত গান
- বুলবুল। পৌষ ১৩৪৩।
- নবারুণ। পৌষ ১৩৪৩।
- হে পার্থসারথী ! বাজাও বাজাও পাঞ্চজন্য শঙ্খ [তথ্য]
জানুয়ারি ১৯৩৭ (১৭ পৌষ-১৮ মাঘ ১৩৪৩)
১০ জানুয়ারি (রবিবার ২৬ পৌষ ১৩৪৩) কলকাতার
ধর্মতলার ওয়ালেস মোল্লা ম্যানসনে ঈদ প্রীতি সম্মেলন হয়। ওই সম্মেলনে সাহিত্যিক ও
গুণীজনরা মিলিত হয়েছিলেন। এই সম্মেলনে মুসলমান যোগদান করেছিলেন, তৎকালীন প্রখ্যাত
মার্কসবাদী নেতা মানবেন্দ্র রায় এবং তাঁর স্ত্রী এলেন রায়। এ ছাড়া উপস্থিত ছিলেন একে
ফজলুল হক, শহীদ সোহরাওয়ার্দি, খান বাহাদুর তসদ্দুক আহম্মদ, খান বাহাদুর আব্দুর
রহমান. মোহাম্মদ বরকতুল্লাহ, গোলাম মোস্তফা, অধ্যক্ষ সুরেশ মৈত্র, মনোজ বসু, আব্দুল
হামিদ চৌধুরী, আবুল কালাম শামসুদ্দীন, হবীবুল্লাহ বাহার, সুফি জুলফিকার হায়দার
প্রমুখ। এ্ই অনুষ্ঠানে নজরুল আব্বাস উদদীনের সাথে পরিবেশন করেছিলেন একাট গান। গানটি
হলো-
এই মাসে রেকর্ডে প্রকাশিত গানের তালিকা
- টুইন। এফটি ৪৭৪৫। ধরিত্রী মুখোপাধ্যায়
- সে চ'লে গেছে ব'লে কি গো
[তথ্য]
- নাচে শ্যাম সুন্দর গোপাল নটবর
[তথ্য]
- টুইন। এফটি ৪৭৪৭।
শান্তা বসু
- আমি বাউল হ'লাম ধূলির পথে
[তথ্য]
- সখি কেন এত সাজিলাম যতন করি
[তথ্য]
- টুইন। এফটি ৪৭৪৮। আশুতোষ মুখোপাধ্যায়'
- এইচএমভি। এন ৯৮৩৮। মড কস্টেলো
- আমি পথ-ভোলা ভিনদেশি গানের পাখি [তথ্য]
- শ্রান্ত-ধারা বালুতটে শীর্ণা-নদীর গান
[তথ্য]
- এইচএমভি। এন ৯৮৩৯। শেফালী দাস
- এইচএমভি। এন ৯৮৪২। মৃণালকান্তি ঘোষ।
- মুক্তি আমায় দিলে হে নাথ
[তথ্য]
- শোক দিয়েছ তুমি হে নাথ
[তথ্য]
-
এইচএমভি। এন ৯৮৪৪। কাশেম মল্লিক
এই মাসের বাতিলকৃত রেকর্ড
- মোরে ভালবাসায় ভুলিও না
[তথ্য]
এইচএমভি।
শিল্পী: মৃণালকান্তি ঘোষ।
এই মাসে নজরুলের সাথে রেকর্ড কোম্পানির চুক্তি প্রকাশিত রেকর্ড
- এই মাসে এইচএমভি কোম্পানির সাথে নজরুলের কয়েকটি চুক্তি হয়। এই চুক্তিপত্রগুলো
হলো- যে সকাল গানের
উল্লেখ পাওয়া যায়, সেগুলো হলো-
- ১৬ জানুয়ারি [শনিবার, ৩ মাঘ ১৩৪৩] এইচএমভি কোম্পানির সাথে নজরুলের একটি চুক্তি হয়।
- তোমার নামে একি নেশা [তথ্য]
- ২৫শে জানুয়ারি [সোমবার, ১২ মাঘ ১৩৪৩] এইচএমভি কোম্পানির সাথে নজরুলের একটি চুক্তি হয়।
- আমি বাউল হ'লাম ধূলির পথে
[তথ্য]
- খয়বর জয়ী আলী হায়দর
[তথ্য]
- জগৎ জুড়ে জাল ফেলেছিস মা
[তথ্য]
- নাম মোহাম্মদ বোল্ রে মন
[তথ্য]
- বিদায় প্রিয়তম হে [তথ্য]
- মায়ের অসীম রূপ (অসীম রূপ সিন্ধুতে রে)[তথ্য]
- ২৬শে জানুয়ারি (মঙ্গলবার, ১৩ মাঘ ১৩৪৩) এইচএমভি কোম্পানির সাথে নজরুলের একটি চুক্তি হয়।
- আঁধারের এলোকেশ ছড়িয়ে এলে [তথ্য]
- আমি গরবিনী মুসলিম বালা
[তথ্য]
- ঈদ মোবারক হোক আজি ঈদ [তথ্য]
- এসো মাধব এসে পিও মধু [তথ্য]
-
জয় ভূতনাথ হে দেব প্রলঙ্কর
[তথ্য]
- দিও বর হে মোর স্বামী
[তথ্য]
- ফুটল যেদিন ফাল্গুনে হায় প্রথম গোলাপ কলি
[তথ্য]
- বজ্রগোপাল শ্যাম সুন্দর
[তথ্য]
- যুগ যুগ ধরি' লোকে লোকে মোর
[তথ্য]
- সখি ডরতি হুঁ
[তথ্য]
- স্বপন যখন ভাঙবে তোমার
[তথ্য]
ফেব্রুয়ারি ১৯৩৭ (১৯ মাঘ-১৬ ফাল্গুন ১৩৪৩)
- এই মাসে রেকর্ডে প্রকাশিত নজরুলের গান
- এইচএমভি। এন ৯৮৫২।
কে মল্লিক
- ওগো অন্তরর্যামী ভক্তের তব শোন নিবেদন
[তথ্য]
- দিও বর হে মোর স্বামী
[তথ্য]
- এইচএমভি। এন ৯৮৫৩।
নীলমণি সিংহ
- আদরিণী মোর কালো মেয়ে রে
[তথ্য]
- শ্যামা তোর নাম যার জপমালা
[তথ্য]
- এইচএমভি। এন ৯৮৫৬।
সাকিনা বেগম (হরিমতী)
- টুইন। এফটি ৪৭৭৪। কুমারী মাধবী দাসগুপ্ত
- টুইন। এফটি ৪৭৭৫।
আব্দুল লতিফ
- তুমি সুন্দর কপট হে নাথ
[তথ্য]
- পাপে তাপে মগ্ন আমি
[তথ্য]
- টুইন। এফটি ৪৭৭৬। চিন্তাহরণ মুখোপাধ্যায়
- বছর ফিরল ফিরল না বউ
[তথ্য]
- টুইন। এফটি ৪৭৭৭। পূর্ণজ্যোতি ভট্টাচার্য
- আমি পথ-মঞ্জরি ফুটেছি আঁধার রাতে [তথ্য]
- জানি পাব না তোমায় হে প্রিয় আমার [তথ্য]
- টুইন। এফটি ৪৭৮২। সিদ্ধেশ্বর মুখোপাধ্যায়
- বসন্ত এলো এলো এলো রে
[তথ্য]
- বৈকালি সুরে গাও চৈতালি গান
[তথ্য]
এই মাসে পত্রিকায় প্রকাশিত রচনা
- বুলবুল। ফাল্গুন ১৩৪৩।
- মুসলিম সংস্কৃতির চর্চা। উল্লেখ্য, ১৯২৯ খ্রিষ্টাব্দের ৭ জানুয়ারি (সোমবার
২৩ পৌষ ১৩৩৫), নজরুল চট্টগ্রাম ভিক্টোরিয়া ইসলামি হোস্টেলে মুসলমান শিক্ষা
সমিতির (মুসলিম এডুকেশন সোসাইটি), ত্রিশতম প্রতিষ্ঠার বার্ষিকী উৎসবের
অনুষ্ঠানে যোগদান করেন এবং উক্ত সভার সভাপতিত্ব করেন। সভাপতির ভাষণে তিনি
হিন্দু-মুসলামনের ঐক্যের কথা বলেন। বুলবুল পত্রিকার 'ফাল্গুন ১৩৪৩'
সংখ্যায় এই বক্তৃতা প্রকাশিত হয়েছিল 'মুসলিম সংস্কৃতি চর্চা' শিরোনামে।
- আমার সাম্পান যাত্রী না লয় [তথ্য]
- তোমায় কূলে তুলে বন্ধু আমি নামলাম জলে
[তথ্য]
মার্চ ১৯৩৭ (১৭ ফাল্গুন-১৭ চৈত্র ১৩৪৩) এই মাসে রেকর্ডে প্রকাশিত গান
- এইচএমভি। মার্চ ১৯৩৭। এন ৯৮৬১। গিরীন চক্রবর্তী
- আও জীবন মরণ সাথী
[তথ্য]
- আজি মধুর গগন মধুর পবন [তথ্য]
- এইচএমভি। মার্চ ১৯৩৭। এন ৯৮৬২। অণিমা বাদল
- এইচএমভি। মার্চ ১৯৩৭। এন ৯৮৬৫। আব্বাস উদ্দীন
- বেণুকার বনে কাঁদে [তথ্য]
- ভুলে যেও,ভুলে যেও
[তথ্য]
- এইচএমভি। এন ৯৮৬৭। ১৯৩৭ খ্রিষ্টাব্দের মার্চ মাসে
(ফাল্গুন-চৈত্র ১৩৪৩) রেকর্ড নাটক 'রূপকথা' প্রকাশিত হয়েছিল।
শিল্পী ছিলেন- মৃণালকান্তি ঘোষ। এই রেকর্ডের গান দুটি হলো-
- তুমি আনন্দ ঘন-শ্যাম
[তথ্য]
- সকাল সাঁঝে প্রভু সকল কাজে [তথ্য]
- এইচএমভি। এন ৯৮৭২। শিল্পী: মুসলিম বন্ধুদ্বয়। সুর:
মুসলিম বন্ধুদ্বয়
- অসীম বেদনায় কাঁদে [তথ্য]
- মরুর ফুল ঝরিল অবেলাতে
[তথ্য]
এই মাসের বাতিলকৃত রেকর্ড ও তার গান
- একেলা ঢুলিয়া ঢুলিয়া কে যায় [তথ্য]
এইচএমভির সাথে নজরুলের একটি চুক্তিপত্র হয়েছিল ১৯৩৭ খ্রিষ্টাব্দের ৫ মার্চ ১৯৩৭ (শুক্রবার,
২১ ফাল্গুন ১৩৪৩)। এই চুক্তি মোতাবেক গানটি ইন্দুবালার কণ্ঠে ধারণ করা হয়েছিল।
পরে রেকর্ডটি প্রকাশিত হয় নি।
এইচএমভির সাথে নজরুলের একটি চুক্তিপত্র হয়েছিল ১৯৩৭ খ্রিষ্টাব্দের ৫ মার্চ ১৯৩৭ (শুক্রবার,
২১ ফাল্গুন ১৩৪৩)। এই চুক্তিতে যে সকল গান ছিল- সেগুলো হলো-
- আজ শরতে আনন্দ ধরে না ধরণীতে
[তথ্য]
- একেলা ঢুলিয়া ঢুলিয়া কে যায়
[তথ্য]
এই মাসে পত্রিকায় প্রকাশিত রচনা
- বুলবুল। চৈত্র ১৯৪৩
- মুখের কথায় নাই জানালে [তথ্য]
- ভারতবর্ষ। চৈত্র ১৩৪৩।
- সেদিন অভাব ঘুচবে কি মোর [তথ্য]
[নমুনা]
কথা ও সুর: কাজী নজরুল ইসলাম। স্বরলিপি: জগৎ ঘটক
- প্রবর্তক। চৈত্র ১৩৪৩
এপ্রিল ১৯৩৭ (১৮ চৈত্র-১৭ বৈশাখ ১৩৪৪)
এই মাসে রেকর্ডে প্রকাশিত গান
- টুইন। এফটি ৪৮৪৪। বীণাপাণি (খেঁদি)
- আজিকে তনু মনে লেগেছে রঙ
[তথ্য]
- খুলেছে আজ রঙের দোকান
[তথ্য]
- এইচএমভি। এন ৯৮৭৭। কুমারী বিজনবালা ঘোষ (কালী)
- আমার কালো মেয়ে পালিয়ে
[তথ্য]
- আমি নামের নেশায় শিশুর মত
[তথ্য]
- এইচএমভি। এন ৯৮৮১। মিস প্রমোদা
- তেপান্তরের মাঠে বঁধু হে একা বসে থাকি [তথ্য]
- রাঙা মাটির পথে লো
[তথ্য]
- এইচএমভি। এন ৯৮৮৬। মহম্মদ কাসেম
- ভোর হোল ওঠ্ জাগ্ মুসাফির আল্লা-রসুল বোল্
[তথ্য]
- হে মদিনার নাইয়া!
[তথ্য]
- এইচএমভি। ১৯৩৭ খ্রিষ্টাব্দের ৩ মার্চ শ্রী শ্রীরামকৃষ্ণ পরমহংসদেবের
জন্মশতবার্ষিকী পালিত হয়। এই উৎসবের জন্য এইচএমভি রামকৃষ্ণ সম্পর্কিত একটি
গানের রেকর্ড প্রকাশের উদ্যোগ নেওয়া হয়েছিলে। এই মাসে রেকর্ডটি প্রকাশিত হয়েছিল।
এতে নজরুলের রচিত দুটি গান যুক্ত করা হয়েছিল।
- এন ৯৮৮৭। যূথিকা রায় ও কমল দাশগুপ্ত।
- পরম পুরুষ সিদ্ধ যোগী
[তথ্য]
- জয় বিবেকানন্দ সন্ন্যাসী বীর
[তথ্য]
এই মাসের বাতিলকৃত রেকর্ড
- মেঘ-বরণ কন্যা থাকে মেঘলামতীর দেশে (রে)
[তথ্য]
শিল্পী: আব্বাস উদ্দীন। রেকর্ডটি বাতিল হয়ে গিয়েছিল
- এসো প্রিয়তম এসো প্রাণে [তথ্য]
ব্রহ্মমোহন ঠাকুরের 'নজরুল সঙ্গীত নির্দেশিকা' গ্রন্থে [পৃষ্ঠা: ১৩৪-১৩৫]
এই গানটির রেকর্ড সম্পর্কে লিখেছেন- '... মিস প্রমোদার কণ্ঠে ২০.৪.১৯৩৭ তারিখে
রেকর্ড হয় কিন্তু রেকর্ডটি প্রকাশিত হয় নি। (সূত্র: নিতাই ঘটকের ব্যক্তিগত
রেকর্ড রেজিস্টার্ড)।
১৯৩৭ খ্রিষ্টাব্দের ২৮ এপ্রিল (বুধবার, ১৫ বৈশাখ ১৩৪৪), কলকাতার
নাট্যনিকেতন মঞ্চে অভিনীত হয়েছিল-
মন্মথ রায়ের রচিত নাটক 'সতী মঞ্চস্থ হয়। এই
নাটকে নজরুলের রচিত ১০টি গানই ছিল। এই গানগুলো হলো-
- একদা সব সুরাসুরের খেয়াল হল
[তথ্য]
চরিত্র: কথক। শিল্পী: রাধাচরণ ভট্টাচার্য
- ত্রিভুবনবাসী যুগল মিলন
[তথ্য]
চরিত্র: কৈলাসবাসীদের গান।]
- দেব আর্শীবাদ- লহ সতী পুণ্যবতী
[তথ্য]
চরিত্র: সখীদের গান]
- দেবী তোমার চরণ কমল [তথ্য]
চরিত্র: বিজয়ার গান। শিল্পী: দুর্গারাণী
- পাষাণী মেয়ে! আয়, আয় বুকে আয়
[তথ্য]
চরিত্র: বৈতালিক। শিল্পী: রাধাচরণ ভট্টাচার্য।
- বাজো বাঁশরি বাজো বাঁশরি বাজো
[তথ্য]
চরিত্র: সখীদের গান।
- বাবার হলো বিয়ে
[তথ্য]
চরিত্র: ভৃঙ্গীর গান। শিল্পী: মণি ঘোষ ও পঞ্চানন বন্দ্যোপাধ্যায়।
- বিরূপ আঁখির কি রূপই তুই আঁকলি
[তথ্য]
চরিত্র: বিজয়া। শিল্পী: দুর্গারাণী।
- যদি বুদ্ধির শ্রীবৃদ্ধি চাও
[তথ্য]
চরিত্র: কৈলাসবাসীদের গান
- সন্ধ্যার আঁধার ঘনাইল মাগো
[তথ্য]
বিজয়ার গান। শিল্পী: দুর্গারাণী।
১-২৪ মে ১৯৩৭ (১৮ বৈশাখ-১০ জ্যৈষ্ঠ)
১৭ মে (সোমবার ৩ জ্যৈষ্ঠ ১৩৪৪), দ্বিজেন্দ্রলাল রায়ের মৃত্যুদিন উপলক্ষে কলকাতা
বেতার কেন্দ্র থেকে একটি অনুষ্ঠান প্রচারিত হয়েছিল। এই অনুষ্ঠানের নাম ছিল
'দ্বিজেন্দ্র স্মৃতি বাসর'। এই অনুষ্ঠানের ব্যবস্থাপক ছিলেন নজরুল ইসলাম।
নজরুলের ৩৭ বৎসর অতিক্রান্ত বয়সের শেষ
কয়েকদিনে রেকর্ড ও পত্রিকায় প্রকাশিত রচনাসমূহ
- এইচএমভি। মে ১৯৩৭। এন
৯৮৯৪। শিল্পী: রাধারাণী
- গুণ্ঠন খোলো পারুল মঞ্জরি [তথ্য]
-
শ্রান্ত বাঁশরি সকরুণ সুরে কাঁদে যবে
[তথ্য]
এইচএমভি। মে ১৯৩৭। এন
৯৮৯৫। শিল্পী: কে মল্লিক
- মোর শ্যাম সুন্দর এসো
[তথ্য]
- সুবল সখা! এই দেখ্
[তথ্য]
এইচএমভি। মে ১৯৩৭। এন ৯৮৯৬।
মৃণালকান্তি ঘোষ
- মহাবিদ্যা আদ্যাশক্তি পরমেশ্বরী
[তথ্য]
-
(তুই) মা হ'বি না মেয়ে হ'বি
[তথ্য]
এইচএমভি। মে ১৯৩৭। এন ৯৮৯৯। আব্বাসউদ্দিন ও কাশেম মল্লিক
- নূরের দরিয়ায় সিনান করিয়া
[তথ্য]
[নমুনা]
- সেই রবিয়ল আউয়ালেরই চাঁদ এসেছে ফিরে [তথ্য]
টুইন। এফটি ৪৮৮০। আশুতোষ মুখোপাধ্যায়
টুইন। এফটি ৪৮৮৪। আব্দুল লতিফ ও তার সঙ্গীরা
- যেয়ো না যেয়ো না মদিনা-দুলাল [তথ্য]
- আজি আল কোরায়শী প্রিয় নবী
[তথ্য]
এই মাসের বাতিলকৃত রেকর্ড
- নিম্নোক্ত দুটি গান গেয়েছিলেন
ফণিবাবু।
এইচএমভি কোম্পানি শ্রবণ
নমুনা নিয়েছিল (শুক্রবার, ২৪ বৈশাখ ১৩৪৪)।
রেকর্ডিটি পরে বাতিল হয়ে গিয়েছিল।
- যে নামে মা ডেকেছিল
[তথ্য]
- দুর্গতি -নাশিনী আমার
[তথ্য]
১৯৩৭ খ্রিষ্টাব্দের ২০ মে (বৃহস্পতিবার, ৬ জ্যৈষ্ঠ ১৩৪৪) এইচএমভি গানটির রেকর্ড
করেছিল। এর মাদার কাস্ট নম্বর ও.এম.সি ৭০২৮। শিল্পী নীলমণি সিংহ। সুর: নজরুল
ইসলাম। রেকর্ডি পরে বাতিল হয়ে গিয়েছিল।
- যমুনাকে তীরপে স্যখিরি সুনি ম্যায়
[তথ্য]
এই মাসে পত্রিকায় প্রকাশিত রচনা
-
ভারতবর্ষ। জ্যৈষ্ঠ ১৩৪৪
নীল যমুনা সলিল কান্তি (কালো কালিন্দী) [তথ্য]