৪১
বৎসর অতিক্রান্ত বয়স
নজরুল ইসলামের ৪১ বৎসর অতিক্রান্ত বয়স শুরু হয়েছিল ১১ জ্যৈষ্ঠ
১৩৪৭ বঙ্গাব্দ (বৃহস্পতিবার ২৫মে ১৯৪০ খ্রিষ্টাব্দ) থেকে। শেষ হয়েছিল ১০ জ্যৈষ্ঠ ১৩৪৮
বঙ্গাব্দ (শুক্রবার ২৪ শে মে ১৯৪১ খ্রিষ্টাব্দ)
২৫-৩১ মে ১৯৪০ (১১-১৭ জ্যৈষ্ঠ ১৩৪৭)
নজরুলের ৪১ বৎসর অতিক্রান্ত বয়সের প্রথম দিনে অর্থাৎ ২৫ মে
(১১ জ্যৈষ্ঠ ১৩৪৭), কলকাতার মিনার্ভা মঞ্চে আশুতোষ সান্যালের নাটক
বন্দিনী মঞ্চস্থ হয়। এই নাটকের
বেশরিভাগ গানে নজরুল সুরারোপ করেছিলেন। এ ছাড়া নজরুলের রচিত
গান এই নাটকে ব্যবহৃত হয়েছিল। গানটি হলো-
-
কুসুম ফুলের মালা গেঁথে [তথ্য]
২৫ মে (শনিবার ১১ জ্যৈষ্ঠ ১৩৪৭), সন্ধ্যা ৭.০৫টায় বেতারকেন্দ্র থেকে
'বাংলার গ্রাম' নামক সঙ্গীতালেখ্যটি প্রচারিত হয়। এই সঙ্গীতালেখ্যে নজরুলের রচিত এবং সুরারোপিত
৪টি গান ব্যবহৃত হয়েছিল।
- উজান বাওয়ার গান গো এবার [তথ্য]
- আমি ভাই ক্ষ্যাপা বাউল, আমার দেউল [তথ্য]
- গাঙে জোয়ার এলো ফিরে
[তথ্য]
- চিকন কালো বেদের কুমার [তথ্য]
জুন ১৯৪০ (১৮ জ্যৈষ্ঠ-১৬ আষাঢ় ১৩৪৭)
|
১৯৪০ খ্রিষ্টাব্দে
পরিমল গোস্বামী করতৃক গৃহীত আলোকচিত্র।
সূত্র: সঙ্গীতাঞ্জলি ১ম খণ্ড |
৫ জুন (বুধবার ২২ জ্যৈষ্ঠ ১৩৪৭), নজরুলের বকেয়া ঋণ সংক্রান্ত
একটি মামলার রায় প্রকাশিত হয়। এই রায়ে নজরুলকে বকেয়া ১২৪৪ টাকা মাসিক কিস্তিতে
ইস্টার্ন কমার্শি্য়াল ব্যাংকে পরিশোধের নির্দেশ দেওয়া হয়।
৮ জুন ১৯৪০ (শনিবার, ২৫ জ্যৈষ্ঠ ১৩৪৬), সন্ধ্যা ৭টায়
অতনুর দেশ (গীতি-আলেখ্য)
এই গীতি-আলেখ্যটি ১৯৪০ খ্রিষ্টাব্দের
৮ জুন (বৃহস্পতিবার, ২৫ জ্যৈষ্ঠ ১৩৪৬), সন্ধ্যা ৭টায় কলকাতা বেতার থেকে
প্রচারিত হয়েছিল। এই গীতি-আলেখ্যে মোট ৭টি গান ছিল। গানগুলোর রচনা এবং সুর করেছিলেন
কাজী নজরুল ইসলাম। বেতারে এই গানগুলো গেয়েছিলেন সমরেশ চৌধুরী, চিত্তরঞ্জন রায়, ইলা
ঘোষ ও কুসুম গোস্বামী। আর বর্ণনা অংশ পাঠ করেছিলেন অনিল দাস।
এই গীতি-আলেখ্যের গানগুলো হলো
ওগো সুন্দর তুমি আসিবে বলিয়া [তথ্য]
আমার কথা লুকিয়ে থাকে [তথ্য]
চাঁদের মত নীরবে এসো প্রিয়
[তথ্য]
কথা কও,কও কথা [তথ্য]
শুনিতে চেওনা আমার মনের কথা
[তথ্য]
আমায় নহে গো,ভালোবাসো শুধু [তথ্য]
যারে হাত দিয়ে মালা দিতে পার নাই [তথ্য]
- ৮ জুন ১৯৪০ (শনিবার, ২৫ জ্যৈষ্ঠ ১৩৪৬), সন্ধ্যা ৭টায়
একক অনুষ্ঠান: ঢাকা বেতারকেন্দ্র থেকে একক অনুষ্ঠানে একটি গান প্রচারিত হয়েছিল। গানটি হলো-
- তোমার মদন মোহন রূপেরই দোষ
[তথ্য]
- ২২ জুন ১৯৪০ (শনিবার ৮ আষাঢ় ১৩৪৬)। সন্ধ্যা ৬.৫৫টা
যাম যোজনায় কড়ি মধ্যম (গীতি-আলেখ্য)
কলকাতা বেতার থেকে নজরুল
ইসলামের রচিত এই গীতি-আলেখ্যটি সম্প্রচারিত হয়। ভারতীয় রাগসঙ্গীতের নানা দিক
নিয়ে নজরুল ইসলাম নানা রকমের গবেষণা করেছিলেন। 'যাম-যোজনায় কড়ি মধ্যম' হলো তার
একটি। ভারতীয় সঙ্গীতশাস্ত্রে রাগ-পরিবেশনায় দিনের বিভিন্ন সময় এবং ঋতু
বৈচিত্র্যের প্রভাব রয়েছে, তা বহু আগে থেকে সঙ্গীতগুরুরা মান্য করে এসেছেন।
দিনের বিচারে ভারতীয় সঙ্গীতঋষিরা দিবারাত্রির বিভাজিত অংশ হিসেবে প্রহর বা যাম
নামক এককটিকে বিশেষ গুরুত্ব দিয়েছিলেন। এই গবেষণার সূত্রে তিনি রচনা করেছিলেন
'যাম-যোজনায় কড়ি মধ্যম নামক গীতি আলেখ্যটি।
এই গীতি আলেখ্যটিতে নজরুল ইসলাম ৮টি প্রহরের জন্য ৮টি রাগকে উপস্থাপন করেছিলেন
গদ্যে। এর ফাঁকে ফাঁকে তিনি ওই সকল রাগের ৮টি নিজের রচিত ও সুরারোপিত গান
ব্যবহার করেছিলেন। এই গানগুলোর ভিতরে ৫টি গান ছিল একেবারে নতুন।
- ৩০ জুন (রবিবার ১৬ আষাঢ়
১৩৪৭)। প্রচার সময়: সন্ধ্যা ৮।
সম্প্রচারিত অনুষ্ঠান:
হারামণি (৯) ধানেশ্রী-ভৈরব ঠাট
সন্ধ্যা মালতী যবে ফুল বনে ঝুরে [তথ্য]
এই মাসে রেকর্ডে প্রকাশিত গানের তালিকা
- মেগাফোন। জেএনজি ৫৪৮০। পরেশচন্দ্র দেব
- আয় মুক্তকেশী আয় (মা)
[তথ্য]
- রাঙা জবার বায়না ধরে
[তথ্য]
- মেগাফোন। জেএনজি ৫৪৮২। আব্দুল হামিদ
- ও ভাই হাজি! কোন কাবা ঘর [তথ্য]
- করিও ক্ষমা হে খোদা [তথ্য]
- টুইন। এফটি ১৩৩৩৩। আব্বাস উদ্দিন
-
তুমি অনেক দিলে খোদা
[তথ্য]
- তুমি আশা পুরাও খোদা [তথ্য]
- এইচএমভি। এন ১৭৪৬৫। মৃণালকান্তি ঘোষ
- আয় মা ডাকাত কালী [তথ্য]
- থির হয়ে তুই বস্ দেখি মা [তথ্য]
- এইচএমভি। এন ১৭৪৬৯। পারুল সেন
- বনের হরিণ আয় রে বনের হরিণ আয়
[তথ্য]
- সই পলাশ বনে রঙ ছাড়লো কে [তথ্য]
এই মাসে পত্রিকায় প্রকাশিত রচনা
জুলাই ১৯৪০ (১৭ আষাঢ়-১৫ শ্রাবণ ১৩৪৭)
-
বেতারে নজরুল
-
৬ জুলাই (শনিবার, ২২ আষাঢ় ১৩৪৭), কলকাতা বেতার ক-এর চতুর্থ
অধিবেশনে, সন্ধ্যা ৭টা থেকে ৭টা ৪৫ মিনিট পর্যন্ত বর্ষা উপলক্ষে কাজী নজরুল ইসলামের
রচিত গীতিচিত্র 'কাজরী' প্রচারিত হয়। এই অনুষ্ঠানের যন্ত্রানুসঙ্গে ছিল- যন্ত্রী
সংঘ। ধারাবর্ণনায় ছিলেন প্রশান্ত মিত্র। অনুষ্ঠানে গান পরিবেশন করেছিলেন- শৈল দেবী,
সুনীল দাসগুপ্ত এবং চিত্তরঞ্জন রায়। এই অনুষ্ঠানে প্রচারিত গানের তালিকা পাওয়া যায়
নি।
[সূত্র:
The Indian Listener, Vol, V No 13 page 993]
১০ই জুলাই (বুধবার, ২৬ আষাঢ় ১৩৪৭), বিকাল ৫টা। কলকাতা বেতার কেন্দ্র
ক-এর চতুর্থ অধিবেশনে, বিকাল ৫টা থেকে ৫.৪৫ টা পর্যন্ত 'পল্লীমঙ্গল আসর'-এ নজরুল ইসলামের রচিত 'বর্ষা মোদের প্রাণ'
গীতিকা-অনুষ্ঠান প্রচারিত হয়। শিল্পীরা ছিলেন- গিরীন চক্রবর্তী
ও রাধারানী।
এই অনুষ্ঠানে ২টি গানের সন্ধান পাওয়া
গেছে। গান দুটি
হলো-
-
ছড়ায়ে বৃষ্টির বেলফুল [তথ্য]
- রুম্ ঝুম্ ঝুম্ বাদল নূপুর বোলে
[তথ্য]
১৩
জুলাই ১৯৪০ (শনিবার, ২৯ আষাঢ় ১৩৪৭)। কলকাতা বেতার
ক। চতুর্থ অধিবেশন। ৭.২০-৭.৪৫। একক
অনুষ্ঠান। শিল্পী শৈলদেবী।
-
পিয়াল ফুলের পিয়ালায় বঁধু [তথ্য]
-
বেণুকা ও কে বাজায় মহুয়া বনে [তথ্য]
[সূত্র:
The Indian Listener, Vol, V No 13
page 1021]
২২ জুলাই (সোমবার ৬ শ্রাবণ ১৩৪৭)। প্রচার সময়: সন্ধ্যা ৮।
সম্প্রচারিত অনুষ্ঠান:
হারামণি (১০) প্রতাপ বরালী
- নিশি-রাতে রিম্ ঝিম্ ঝিম্ বাদল-নূপুর [তথ্য]
[সূত্র:
The Indian Listener, Vol, V No 14
page 1073]
২৪ জুলাই (বুধবার ৮ শ্রাবণ ১৩৪৭)।
বেতার:
কলকাতা-ক। চতুর্থ অধিবেশন।
প্রচার সময়: প্রচার সময়: ৮-৮.৪০।
সম্প্রচারিত অনুষ্ঠান:
এস মা (গীতি আলেখ্য শ্যামা বিষয়ক)
রচনা: কাজী নজরুল ইসলাম
ধারাবর্ণনা: প্রশান্ত মিত্র
যন্ত্রানুসঙ্গ: যন্ত্রীসংঘ
শিল্পী: শৈলদেবী, ইলা ঘোষ এবং চিত্তরঞ্জন রায়।
[সূত্র:
The Indian Listener, Vol, V No 14
page 1081]
এই গীতি আলেখ্যে নজরুলের রচিত ৫টি শ্যামাসঙ্গীত ব্যবহার করা হয়েছিল।
- আয় মা চঞ্চলা মুক্তকেশী শ্যামা কালী [তথ্য]
- নিশি কাজল শ্যামা [তথ্য]
- ভিখারিণী করে পাঠাইলে মোরে [তথ্য]
- মাকে আমার দেখেছে যে [তথ্য]
- মাগো আমি আর কি ভুলি [তথ্য]
এই মাসে রেকর্ডে প্রকাশিত নতুন গানের তালিকা
- মেগাফোন। জেএনজি ৫৪৮৭। ফুল মহম্মদ
- আঁধার মনের মিনারে মোর
[তথ্য]
- ইয়া মোহাম্মদ, বেহেশ্ত্ হতে খোদায় পাওয়ার পথ দেখাও
[তথ্য]
- টুইন। এফটি ১৩৩৬৫। মাস্টার মোহন (হরিহর শুক্লা)
- আল্লা ব'লে কাঁদ বারেক্ [তথ্য]
টুইন। এফটি ১৩৩৬৫। মাস্টার মোহন (হরিহর শুক্লা)
- এইচএমভি। এন ১৭৪৭৬। মোহাম্মদ কাশেম
- মসজিদেরি পাশে আমার কবর দিও ভাই
[তথ্য]
- যেদিন রোজ হাশরে করতে বিচার [তথ্য]
- এইচএমভি। এন ১৭৪৭৯।
জ্ঞানেন্দ্রপ্রসাদ গোস্বামী
- কেন মেঘের ছায়া আজি চাঁদের চোখে
[তথ্য]
- মেঘে মেঘে অন্ধ অসীম আকাশ
[তথ্য]
- এইচএমভি। এন ১৭৪৮২। ইলা ঘোষ ও সুনীল ঘোষ
- গগনে কৃষ্ণ মেঘ দোলে [তথ্য]
- বাদলা রাতে চাঁদ উঠেছে [তথ্য]
- এইচএমভি। এন ১৭৪৮৫। পদ্মরাণী চট্টোপাধ্যায়
- আমি গিরিধারী সাথে মিলিতে যাইব [তথ্য]
- বাহির দুয়ার মোর বন্ধ হে প্রিয়
[তথ্য]
- কলম্বিয়া। জিই ২৫৫১। শিল্পী রাধারাণী
- নিশি-রাতে রিম্ ঝিম্ ঝিম্ বাদল-নূপুর [তথ্য]
- শোনো ও সন্ধ্যামালতী [তথ্য]
এই মাসে পত্রিকায় প্রকাশিত রচনা
- সঙ্গীত বিজ্ঞান প্রবেশিকা। শ্রাবণ ১৩৪৭ সংখ্যা।
- গগনে কৃষ্ণ মেঘ দোলে [তথ্য] [নমুনা]
স্বরলিপি-সহ প্রকাশিত হয়েছিল।
আগষ্ট ১৯৪০
(১৬ শ্রাবণ-১৫ ভাদ্র ১৩৪৭)
ইতিপূর্বে
বঙ্গীয় ব্যবস্থাপক সভায় নজরুলের নিষিদ্ধ বই বিষের বাঁশী, প্রলয় শিখা,
চন্দ্রবিন্দু, ভাঙার গানের বিষয়ে সরকারি নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহার পুনর্বিবেচনা করার
জন্য স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের কাছে একটি আবেদন করেছিলেন। এই আবেদন প্রসঙ্গে, ২৭ আগষ্ট (মঙ্গলবার ১১ ভাদ্র ১৩৪৭),
স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের রাজনৈতিক বিভাগ পুলিশ কমিশনারকে একটি চিঠিতে সে বিষয় অবগত
করেন।
- বেতারে নজরুল
- ৭ আগষ্ট (বুধবার ২২ শ্রাবণ ১৩৪৭)। প্রচার সময়: সন্ধ্যা ৭-১৫।
সম্প্রচারিত অনুষ্ঠান:
হারামণি (একাদশ অনুষ্ঠান)
রাগ: পট মঞ্জরী
উপস্থাপনা ও পরিবেশনা: কাজী নজরুল ইসলাম ও
সুরেশচন্দ্র চক্রবর্তী
সূত্র:
[The
Indian-listener
1940, Vol V, No 15. page 1157]
আমি পথ-মঞ্জরি ফুটেছি আঁধার রাতে [তথ্য]
- ১৩ আগষ্ট (মঙ্গলবার ২৮ শ্রাবণ ১৩৪৭)। প্রচার সময়: সন্ধ্যা ৮.০০।
সম্প্রচারিত অনুষ্ঠান:
হিন্দোলা (ঝুলন উৎসব)।
রচয়িতা: কাজী নজরুল
ইসলাম
সহযোগিতায়: যন্ত্রী সংঘ
শিল্পী: শৈলদেবী, কুসুম গোস্বামী এবং চিত্তরঞ্জন রায়
সূত্র: [The
Indian-listener
1940, Vol V, No 15. page 1181]
- আবার শ্রাবণ এলো ফিরে
[তথ্য]
- আজি পিয়াল ডালে বাঁধো বাঁধো [তথ্য]
- কেন ঝুলনাতে একেলা দোলে
[তথ্য]
- ঝুলনের হিন্দোলা দোল
[তথ্য]
- থৈ থৈ জলে ডুবে গেছে পথ
[তথ্য]
- ধারা জলের ঝালর ঢাকা শ্যাম [তথ্য]
- ২৬ আগষ্ট (মঙ্গলবার ১০ ভাদ্র ১৩৪৭)। প্রচার সময়: সন্ধ্যা ৭.৪৫-৮.৩০।
সম্প্রচারিত অনুষ্ঠান:
আকাশবাণী (গীতিকা)।
আকাশবাণী কলকাতার ত্রয়োদশ প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উপলক্ষে কাজী নজরুল ইসলাম একটি
'আকাশবাণী' নামক একটি 'গীতি-আলেখ্য' রচনা করেন। এই গীতি-আলেখ্যটি প্রচারিত
কলকাতা বেতার-কেন্দ্র (কলকাতা খ) থেকে প্রচারিত হয়েছিল।
প্রচার সময় ছিল সন্ধ্যা ৭:৪৫ থেকে ৮.২৯ মিনিট
পর্যন্ত। অনুষ্ঠানটি নজরুলের তত্ত্ববধানে উপস্থাপিত হয়েছিল। সহযোগিতায় ছিল
যন্ত্রীসংঘ। ধারাবিবরণীতে ছিলেন অনিল দাস। গান গেয়েছিলেন- চিত্তরঞ্জন রায়,
কুসুম গোস্বামী এবং শৈলদেবী।
সূত্র: [The
Indian-listener
1940, Vol V, No 16. page 1253]
[বেতার জগৎ। ১৬ আগষ্ট ১৯৪০।
Vol XI,
No 16.
অনুষ্ঠানপত্র। পৃষ্ঠা: ৮৮৪]
এই
গীতি-আলেখ্যের জন্য তিনি মোট ৬টি গান রচনা করেছিলেন।
বেতার জগৎ। ১ সেপ্টেম্বর ১৯৪০
সংখ্যার ৯১৩-৯১৪ পৃষ্ঠায় এই 'আকাশ-বাণীর গান' শিরোনামে ছয়টি গান প্রকাশিত
হয়েছিল।
১. কোন্ মহাব্যোমে ধ্বনি ওঠে ওম্ [তথ্য]
২.তোমার কথার পারাবতগুলি
[তথ্য]
৩.
আকাশে আজ ছড়িয়ে দিলাম [তথ্য]
৪. তোমার বিনা-তারের গীতি [তথ্য]
৫. বাঁশি তার কোথায় বাজে [তথ্য]
৬. ফিরে এলো সেই কৃষ্ণাষ্টমী তিথি
[তথ্য]
মঞ্চ-নাটকে নজরুল
- হরপার্বতী (নাটক)
১৯৪০ খ্রিষ্টাব্দের ২৪ আগষ্ট (শনিবার ৮ ভাদ্র ১৩৪৭) কলকাতার মিনর্ভা
থিয়েটারে শচীন সেনগুপ্তের হরপার্বতী নাটক মঞ্চস্থ হয়েছিল। নাটকটির পরিচালনায়
ছিলেন শরৎচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়। এর গীতিকার, সুরকার এবং সঙ্গীত পরিচালনায় ছিলেন
কাজী নজরুল ইসলাম। নাটকটির নাম ভূমিকায় অভিনয় করেছিলেন- মোহন ঘোষাল ও অপর্ণা
দেবী। এছাড়া বিশিষ্ট দুটি চরিত্রে অভিনয় করেছিলেন শরৎচন্দ্র চট্টোপাধ্যায় ও
সরযূবালা। এই নাটকে ব্যবহৃত গানগুলো হলো-
- আমি চাই পৃথিবীর ফুল [তথ্য]
- আয় আয় যুবতী তন্বী
[তথ্য]
- এসো এসো বন ঝরনা [তথ্য]
- চল জয়যাত্রায় চল বাসন্তী-বাহিনী
[তথ্য]
-
জয় হর-পার্বতী জয় শক্তি [তথ্য]
- তোর জননীরে
কাঁদাতে [তথ্য]
- দু'হাতে ফুল ছড়ায়ে [তথ্য]
- পুষ্পিত মোর তনুর কাননে [তথ্য]
- ভুবনে কামনার আগুন লাগাব [তথ্য]
- শঙ্কর সাজিল প্রলঙ্কর সাজে [তথ্য]
- শূন্য বুকে ফিরে আয় ফিরে আয় উমা[তথ্য]
এই মাসে রেকর্ডে প্রকাশিত গানের তালিকা
- মেগাফোন। জেএনজি ৫৪৯২। মীর মজাফ্ফর আলী।
- ফিরি করে ফিরি আমি
[তথ্য]
- সোজা পথে চল রে ভাই
[তথ্য]
- টুইন। এফটি ১৩৩৯১। শিল্পী গৌরী দাশগুপ্ত
- টুইন। এফটি ১৩৩৯৫। শিল্পী আশরাফ আলী
- পুবান হাওয়া পশ্চিমে যাও কাবার পথে বইয়া
[তথ্য]
- মাঠে আমার ফল্ল ফসল [তথ্য]
এইচএমভি। এন ১৭৪৯২।
শিল্পী: বীণা চৌধুরী। সুর: কমল দাশগুপ্ত]
- দিনের সকল কাজের মাঝে
[তথ্য]
- গানগুলি মোর আহত পাখির সম [তথ্য]
এই মাসে পত্রিকায় প্রকাশিত রচনা
-
দৈনিক আজাদ। ২২ শ্রাবণ ১৩৪৭
সেপ্টেম্বর ১৯৪০ (১৬ ভাদ্র -১৪ আশ্বিন ১৩৪৭)
- বেতারে নজরুল
- ১৪ সেপ্টেম্বর (শনিবার ২৯ ভাদ্র ১৩৪৭)।
গীতিচিত্র। প্রচার সময়: সন্ধ্যা ৭.০০।
সম্প্রচারিত অনুষ্ঠান: যাযাবর (বেদে-বেদেনীদের গানের সুর নিয়ে এই
গীতি চিত্রটি রচিত হয়)
রচয়িতা: কাজী নজরুল ইসলাম
সহযোগিতায়: যন্ত্রী সংঘ
ধারাবর্ণনা: প্রশান্ত মিত্র
শিল্পী: শৈল দেবী, ইলা ঘোষ এবং চিত্তরঞ্জন রায়
The Indian-listener 1940, Vol V, No 17. page 1353
-এর সূত্রে জানা যায় এই অনুষ্ঠানের শিরোনাম ছিল-
WITH THE GYPSIES'
সম্ভবত ১৯৪০ খ্রিষ্টাব্দের ২ মার্চ (শনিবার ১৮ ফাল্গুন)। সন্ধ্যা ৬.৪৫-৮.৪০ টায় কলকাতা বেতারকেন্দ্র থেকে প্রচারিত
।জিপসীদের
সঙ্গে
গীতিচিত্রের পুনর্প্রচার হয়েছিল।
এই গীতিচিত্রটি পাওয়া যায় নি।
২৬ সেপ্টেম্বর (বৃহস্পতিবার ১০ আশ্বিন ১৩৪৭)। প্রচার সময়: সন্ধ্যা ৬.০৫-৬২০।
সম্প্রচারিত অনুষ্ঠান: হারামণি। দ্বাদশ
অনুষ্ঠান
রাগ: রামদাসী মল্লার
উপস্থাপনা ও পরিবেশনা: কাজী নজরুল ইসলাম ও
সুরেশচন্দ্র চক্রবর্তী
সূত্র:
[The Indian-listener
1940, Vol V, No 18. page 1421]
নজরুলের রচিত গান: কার ঝর ঝর বর্ষণ বাণী।
(রাগ: রামদাসী মল্লার) [তথ্য]
২৮ সেপ্টেম্বর [শনিবার, ১২ আশ্বিন ১৩৪৭]
প্রচার সময়: সন্ধ্যা ৮.০০-৮.৪০।
সম্প্রচারিত অনুষ্ঠান:
মা এল রে
[গীতিনকশা]
রচয়িতা: হিমাংশু দত্ত সুরসাগর
সহযোগিতা: যন্ত্রী সংঘ
শিল্পী: সন্তোষ সেনগুপ্ত ও অনিমা দাশগুপ্তা।
সূত্র:
[The
Indian-listener
1940, Vol V, No 18. page 1429]
এই গীতিচিত্রে ব্যবহৃত নজরুলের গানের তালিকা
- আমি বেলপাতা জবা দেব না
[তথ্য]
-
আঁধার ভীত এ চিত যাচে
[তথ্য]
-
ওরে আয় অশুচি আয়রে পতিত [তথ্য]
-
ভুবনময়ী ভবনে এসো
[তথ্য]
- মা এলো রে,মা এলো রে বরষ পরে
[তথ্য]
- সুরধূনী-ধারার মত (ভাগীরথীর ধারার মত)
[তথ্য]
৩০ সেপ্টেম্বর (সোমবার ১৪ আশ্বিন ১৩৪৭)। প্রচার সময়:
সন্ধ্যা ৬.৪৫-৭.২৫।
সম্প্রচারিত অনুষ্ঠান:
গিরিধারী শ্রীকৃষ্ণ
রচয়িতা: কাজী নজরুল ইসলাম
সহযোগিতায়: যন্ত্রী সংঘ
বিষয়: ভজন
শিল্প: শৈল দেবী, ইলা ঘোষ এবং চিত্তরঞ্জন রায়
সূত্র:
[The
Indian-listener 1940, Vol V, No 18. page 1437]
এই গীতিচিত্রে নজরুলের রচিত গানের তালিকা
- আমি গিরিধারী মন্দিরে নাচিব [তথ্য]
- আমি গিরিধারী সাথে মিলিতে যাইব [তথ্য]
- এসো প্রাণে গিরিধারী [তথ্য]
- গিরিধারী গোপাল ব্রজ গোপ দুলাল [তথ্য]
- গিরিধারী লাল মোর কৃষ্ণ গোপাল [তথ্য]
- শ্যামসুন্দর গিরিধারী [তথ্য]
৩১ সেপ্টেম্বর (মঙ্গলবার ১৫ আশ্বিন ১৩৪৭)।
ব্রহ্মমোহন ঠাকুর তাঁর 'নজরুল সঙ্গীত নির্দেশিকা' গ্রন্থে ১টি গানের
রচনাকাল সম্পর্কে লিখেছেন- ৩১-৯-১৯৪১ এই গানটি হলো-
- আয় সাত্তার আয় গফ্ফার [তথ্য]
এই মাসে রেকর্ডে প্রকাশিত গান
- টুইন। এফটি ১৩৪৩০। পারুল সোম
- দেবতা গো দ্বার খোলো
[তথ্য]
- টুইন। এফটি ১৩৪৩১। রাধারাণী ও গোপাল ভট্টাচার্য
- ঘরে কে গো? বলি ঘরে কে, শালাজ নাকি
[তথ্য]
- এই গাধার খাটুনির চেয়ে (অনেক ভালো দাদার) [তথ্য]
- টুইন। এফটি ১৩৪৩৪। আব্বাসউদ্দিন আহম্মদ
- দিন গেল মোর মায়ায় ভুলে
[তথ্য]
- রোজ হাশরে আল্লা আমার ক'রো না বিচার
[তথ্য]
- টুইন। এফটি ১৩৪৩৫। তরুণ মুসলিম সমিতি
- আমি আল্লার ডাকে ছুটে যাই [তথ্য]
- আমি মুসলিম যুবা [তথ্য]
-
সেনোলা । কিউএস ৪৮৬। দিলীপকুমার রায়
- আমি রচিয়াছি নব ব্রজশ্যাম [তথ্য]
- সেনোলা। কিউএস ৪৮৭। নীলিমা বন্দ্যোপাধ্যায় (রাণী)
- শ্যামে হারায়েছি ব'লে
[তথ্য]
- ছি ছি কিশোর হরি
[তথ্য]
- মেগাফোন। জেএনজি ৫৪৯৭। ভবানী দাস
- ফাগুন ফুরাবে যবে [তথ্য]
- ভবনে আসিল অতিথি সুদূর
[তথ্য]
- মেগাফোন। জেএনজি ৫৪৯৮। কমল গঙ্গোপাধ্যায়
- তব বাঁশরী কি হরি শুনিতে
[তথ্য]
- বল দেখি মা নন্দরাণী [তথ্য]
- মেগাফোন। জেএনজি ৫৫০৫। ভবানী দাস
- মাকে আমার দেখেছে যা গান [তথ্য]
- শ্যামা নামের ভেলায় চ'ড়ে
[তথ্য]
- কলম্বিয়া।
জিই ২৫৫২। শিল্পী: সন্তান সঙ্ঘ]
- সুরধূনী-ধারার মত (ভাগীরথীর ধারার মত)[তথ্য]
- মৃতের দেশে নেমে এলো [তথ্য]
কলম্বিয়া। জিই ২৫৫৪। শ্রীমতি উত্তরা দেবী
- কি নাম ধরে ডাকব তোরে
[তথ্য]
- ভিখারিনী করে পাঠাইলি মোরে [তথ্য]
কলম্বিয়া। জিই ২৫৫৫। শ্রীমতি রাধারাণী
- বঁধু তোমার আমার এই যে বিরহ
[তথ্য]
এইচএমভি। এন ২৭০০৩। বীণা চৌধুরী
এইচএমভি। এন ২৭০০৪। দীপালি তালুকদার
- আসিয়া কাছে গেলে ফিরে
[তথ্য]
- ঘন দেয়া গরজায় গো
[তথ্য]
এইচএমভি। এন ২৭০০৫। শিল্পী:
যূথিকা রায়। সুরকার:
কমল দাশগুপ্ত
- বনের তাপস কুমারী আমি গো [তথ্য]
এইচএমভি। এন ২৭০০৯। জ্ঞান গোস্বামী
- আয় মা উমা রাখব আবার [তথ্য]
- কী দশা হয়েছে মোদের [তথ্য]
এইচএমভি। এন ২৭০১০। মৃণালকান্তি ঘোষ
- মা, আমার ভবের অভাব লয় হয়েছে
[তথ্য]
- আমি, মুক্তা নিতে আসিনি মা [তথ্য]
এই মাসে পত্রিকায় প্রকাশিত গান
- সঙ্গীতবিজ্ঞান প্রবেশিকা। আশ্বিন ১৩৪৭
(সেপ্টেম্বর-অক্টোবর ১৯৪০)। আগমনী। মিশ্র-দাদরা। কথা নজরুল ইসলাম। সুর: নিতাই
ঘটক। স্বরলিপি: কুমারী বিজলী ধর। পৃষ্ঠা: ২৪৫-২৪৮] [নমুনা]
- এবার নবীন-মন্ত্রে হবে জননী তোর উদ্বোধন
[তথ্য]
অক্টোবর ১৯৪০ (১৪ আশ্বিন-১৪ কার্তিক
১৩৪৭)
বেতারে নজরুল
- বেতারে সম্প্রচারিত অনুষ্ঠান:
আগমনী
(গীতিচিত্র)।
কলকাতা বেতার কেন্দ্র ক। তৃতীয় অধিবেশন
৬ অক্টোবর (রবিবার
২০ আশ্বিন ১৩৪৭)। প্রচার সময়: সন্ধ্যা ৭.২০-৮.২০টা।
রচনা ও সুর: কাজী নজরুল ইসলাম
সঙ্গীতশিল্পী: চিত্তরঞ্জন রায়, শৈল দেবী এবং ইলা মিত্র
ধারা বর্ণনা: প্রশান্ত মিত্র
সহযোগিতায়: যন্ত্রী সংঘ
সম্প্রচারিত গানগুলো হলো-
- আয় না উমা রাখব এবার [তথ্য]
- এলো শিবানী উমা এলো [তথ্য]
- কী দশা হয়েছে মোদের [তথ্য]
- জয় দুর্গা, জননী
[তথ্য]
- তোর মেয়ে যদি থাকতো[তথ্য]
- মা এসেছে মা এসেছে [তথ্য]
সূত্র:
[The
Indian-listener 1940, Vol V, No 19. page 1485]
- বেতারকেন্দ্র: কলকাতা-ক। তৃতীয় অধিবেশন
- ১০ অক্টোবর (বৃহস্পতিবার ২৪ আশ্বিন ১৩৪৭)। প্রচার সময়: সন্ধ্যা ৭-৭.৪৫টা।
- সম্প্রচারিত অনুষ্ঠান:
আকাশবাণী (গীতি-চিত্র)
সূত্র:
[The
Indian-listener 1940, Vol V, No 19. page 1501]
- বেতার: কলকাতা-ক। তৃতীয় অধিবেশন
২৬ অক্টোবর (শনিবার ৯ কার্তিক ১৩৪৭)। প্রচার সময়: রাত ৮-৮.৪০টা।
সম্প্রচারিত অনুষ্ঠান:
ইরানের স্বপ্ন
(গীতিকা)। পুন:প্রচার
সূত্র: [The
Indian-listener 1940, Vol V, No 20. page 1585]
- হারামণি ১৩:
বেতার: কলকাতা ক। তৃতীয়
অধিবেশন।
তারিখ:
৩০ অক্টোবর (বুধবার ১৩ কার্তিক ১৩৪৭)। প্রচার সময়: রাত ৭টা।
সময়: সন্ধ্যা ৭.০০-৭.২০ মিনিট
বিষয়: রাগ ভিখার।
সংগঠক: কাজী নজরুল ইসলাম এবং সুরেশ চক্রবর্তী।
পরিবেশিত নজরুল সঙ্গীত: ভিখারির সাজে কে এলে
[তথ্য]
সূত্র: [The
Indian-listener 1940, Vol V, No 20. page 1601]
অনুষ্ঠানে নজরুল ইসলামের রচিত গান ছিল-
- ভিখারির সাজে কে এলে
[তথ্য]
এই মাসে রেকর্ডে প্রকাশিত গান
-
এইচএমভি। অক্টোবর ১৯৪০। এন ২৭০২৫।
শিল্পী ছিলেন পারুল সেন। সুরকার কমল দাশগুপ্ত।
- এখনো ওঠেনি চাঁদ
[তথ্য]
- কেন এ হৃদয় [কথা: প্রণব রায়]
-
কলাম্বিয়া। সেপ্টেম্বর-অক্টোবর ১৯৪০। জিই ২৫৫৫। শিল্পী: রাধারাণী
- রহি' রহি' কেন সে-মুখ পড়ে মনে
[তথ্য]
- টুইন। এফটি ১৩৪৫৭। শিল্পী: পিয়ারু কাওয়াল
-
আবহায়াতের পানি দাও
[তথ্য]
- ইয়া রাসুলুল্লাহ! মোরে রাহ্ দেখাও [তথ্য]
- মেগাফোন। জেএনজি ৫৫০৫। শিল্পী:
ভবানী দাস। সুর: নজরুল।
- মাকে আমার দেখেছে যে [তথ্য]
- হিন্দুস্তান। এইচ ৮৫৭। শিল্পী: শচীন দেববর্মণ।
সুর: নজরুল। শ্রেণি: ঠুংরী]
- কুহু কুহু কুহু কুহু কোয়েলিয়া
[তথ্য]
- মেঘলা নিশি ভোরে
[তথ্য]
এই মাসে পত্রিকায় প্রকাশিত রচনা
- ভারতবর্ষ। কার্তিক ১৩৪৭।
- প্রবর্তক। কার্তিক ১৩৪৭
- এবার নবীন মন্ত্রে হবে জননী [তথ্য]
নভেম্বর ১৯৪০ (১৫ কার্তিক -১৪ অগ্রহায়ণ ১৩৪৭)
-
৯ নভেম্বর (শনিবার ২৩ কার্তিক, ১৩৪৭)।
পালাকীর্তনের 'মান' পর্ব অবলম্বনে, নজরুল
ইসলামের রচিত গীতচিত্র
অভিমানিনী
(গীতিচিত্র), কলকাতা বেতার থেকে প্রচারিত হয়েছিল।
বেতার। কলকাতা
ক। তৃতীয় অধিবেশন।
তারিখ। ৯ নভেম্বর (শনিবার ২৩ কার্তিক, ১৩৪৭)।
সময়: রাত ৮-৮.৪০টা
যন্ত্রসঙ্গীত: যন্ত্রীসংঘ
ধারাবর্ণনা: অনিল দাস
শিল্পী: চিত্তরঞ্জন রায়, শৈলদেবী এবং ইলা ঘোষ
সূত্র: [The
Indian-listener 1940, Vol V, No 21. page 1665]
এই গীতিচিত্রে ব্যবহৃত নজরুলের রচিত গানগুলো ছিল-
- কেন মরিতে আসিলাম যমুনায়
[তথ্য]
- গভীর ঘুমঘোরে স্বপনে
[তথ্য]
- দুর্জয় অভিমান ত্যজ ত্যজ রাধে
[তথ্য]
- শ্যাম মুখ আর না হেরব সজনী
[তথ্য]
- হাসিয়া মরি রাই কৃষ্ণ শ্যাম নাই
[তথ্য]
-
১৩ নভেম্বর (রবিবার ২৭ কার্তিক ১৩৪৭)
এই দিন নজরুল লালগোলায়
মরত্যুশয্যায় শায়িত লালগোলা স্কুলের হেডমাস্টার যোগ-গুরু বরদাচরণ মজুমদারের সঙ্গে
শেষ সাক্ষাতে মিলিত হন। এই সময় তিনি মৃত্যপথযাত্রীর ইচ্ছানুসারে শ্যামাসঙ্গীত গেয়ে
শোনান।
- ২৩ নভেম্বর (শনিবার ৭ অগ্রহায়ণ ১৩৪৭)। প্রচার সময়: রাত ৮টা।
সম্প্রচারিত অনুষ্ঠান:
সারঙ্গ রঙ্গ
(সঙ্গীতালেখ্য)।
প্রথম পুনঃপ্রচার।
এই অনুষ্ঠানটি পুনঃপ্রচার হলেও বৃন্দাবনী সারং ও মধুবন্তী সারং-এর দুটি গানের পরিবর্তন
করা হয়েছিল। সব মিলিয়ে এবারেও সারং অঙ্গের ৮টি রাগের গান পরিবেশিত হয়েছিল।
শিল্পীরা ছিলেন ইলা ঘোষ, চিত্তরায় ও শৈলদেবী। এই
অনুষ্ঠানে পরিবেশিত গানগুলো ছিল-
১. মেঘ-বিহীন খর বৈশাখে [তথ্য]
রাগ: সামন্ত সারং]
২. অগ্নিগিরি ঘুমন্ত উঠিল জাগিয়া
[তথ্য]
[রাগ:
লঙ্কাদাহন সারং]
৩. হংস-মিথুন ওগো যাও ক'য়ে যাও
[তথ্য]
[রাগ:বড়হংস সারং]
৪.
তৃষিত আকাশ কাঁপে রে
[তথ্য]
[রাগ: বৃন্দাবনী সারং]
৫. ধূলি-পিঙ্গল জটাজুট মেলে
[তথ্য]
[রাগ: শুদ্ধ সারং]
৬. দক্ষিণ সমীরণ সাথে বাজো বেণুকা
[তথ্য]
[রাগ:
মধুমাদ সারং]
৭.বল্ রাঙা হংসদূতী তার বারতা
[তথ্য]
[রাগ:রক্তহংস সারং]
৮. ভবনে আসিল অতিথি সুদূর
[তথ্য]
[রাগ:গৌড়সারং]
- ২৭ নভেম্বর (বুধবার ১১ অগ্রহায়ণ ১৩৪৭)। প্রচার সময়: রাত ৭টা।
সম্প্রচারিত অনুষ্ঠান:
হারমাণি (১৪)
নভরোচিকা
রাগ ভিত্তিক এই অনুষ্ঠানের গানটি ছিল-
বুলবুলি নীরব নার্গিস-বনে
[তথ্য]
এই মাসে প্রকাশিত রেকর্ডের গান
- এইচএমভি। এন ২৭০৪৫। শিল্পী: কে মল্লিক ও অনিমা
দাশগুপ্তা
- কৃষ্ণ কৃষ্ণ বল্ রসনা
[তথ্য]
- বেলা গেল সন্ধ্যা হল [তথ্য]
-
- মেগাফোন। রেকর্ড নম্বর জানা যায় নি।
শিল্পী কুসুম গোস্বামী।
- হে ব্রজকুমার শোনো শোনো মোর [তথ্য]
ডিসেম্বর ১৯৪০
(১৫ অগ্রহায়ণ-১৬ পৌষ ১৩৪৭)
মঞ্চ নাটকে নজরুল
-
অর্জুন-বিজয় (নাটক)
১৯৪০ খ্রিষ্টাব্দের ৭ই ডিসেম্বর
(শনিবার, ২১ অগ্রহায়ণ ১৩৪৭), কলকাতার
মিনার্ভা থিয়েটার দেবেন্দ্রনাথ রাহা'র রচিত 'অর্জুন বিজয়' নাটক
মঞ্চস্থ হয়। পরিচালনায় ছিলেন শরৎচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়। নাটকটির গীতিকার ও সুরকার
ছিলেন- কাজী নজরুল ইসলাম।
এই নাটকে নজরুলের রচিত মোট ১১টি গান ছিল। এর ভিতের ১০টি গান ছিল
নতুন। গানগুলো হলো-
- যাক না নিশি গানে গানে (আজকে গানের বান এসেছে)
[তথ্য]
এই গানটি পূর্বে প্রকাশিত হয়েছিল।
- আমি গো-রাখা রাখাল
[তথ্য]
- এত দিনে ধরা দিলে বনের পাখি
[তথ্য]
- এসো প্রিয়তম এসো প্রাণে
[তথ্য]
পূর্বে রচিত গান
- ওরা মানুষের তরে মালা গাঁথে
[ তথ্য]
- ঝুম্ঝম্ ঝুমরা নাচ নেচে কে এলো গো
[তথ্য]
- বেণু বাজাই- বাজাই হৃদয় বনে
[তথ্য]
- যার তরিবার আশা নাই
[তথ্য]
- রিম্ ঝিম্ রিম ঝিম্ ঝিম্ ঘন দেয়া বরষে
[তথ্য]
- লহ রাজ রাজ, আনিয়াছি মালা
[তথ্য]
- হিল্মিল্ হিমেল হাওয়ায়
[তথ্য]
বেতারে নজরুল
- ১৪ ডিসেম্বর (শনিবার ২৮ অগ্রহায়ণ ১৩৪৭)। প্রচার সময়: রাত ৮-৮.৩৯টা।
সম্প্রচারিত অনুষ্ঠান:
গুলবাগিচা। কলকাতা বেতার
কেন্দ্র থেকে গজল নিয়ে রচিত
নজরুল ইসলামের গীতি-বিচিত্রা।
সহযোগিতায় ছিল যন্ত্রী সংঘ। এটি প্রচারিত হয়েছিল। সহযোগিতায় ছিল
যন্ত্রী সংঘ। সমন্বয়ক ছিলেন সুরেন্দ্রলাল দাস। সঙ্গীতে ছিলেন বেতারর নিজস্ব
শিল্পীবৃন্দ।
তথ্যসূত্র
- বেতার জগৎ। ১১শ বর্ষ, ২৩ সংখ্যা। ১লা ডিসেম্বর ১৯৪০। পৃষ্ঠা: ১২৮৫
- The Indian Listner. Vol. V. No.23, p.1853
এই গীত-বিচিত্রায় নজরুলের রচিত ও সুরারোপিত ছয়টি গজলাঙ্গের গান পরিবেশিত হয়েছিল।
১. আধো-আধো বোল, লাজে-বাধো [তথ্য]
২. মন দিয়ে যে দেখি তোমায়
[তথ্য]
৩. (যবে) আঁখিতে আঁখিতে ওরা কহে কথা
[তথ্য]
৪. মোর প্রিয়া হবে এস রানী,দিব
[তথ্য]
৫.
সাকি ! বুলবুলি কেন কাঁদে [তথ্য]
৬. মুখের কথায় নাই জানালে
[তথ্য]
-
পূর্বাণী-গীতচ্ছবি। ১৯৪০ খ্রিষ্টাব্দের ১৬ই ডিসেম্বর (সোমবার, ১ পৌষ ১৩৪৭)।
ঢাকা ধ্বনি-বিস্তার কেন্দ্রের বর্ষপুর্তি অনুষ্ঠানে নজরুল ইসলাম ঢাকা আসেন। তাঁর
রচিত পূর্বাণী নামক একটি গীতি-আলেখ্য বেতার থেকে প্রচারিত হয়েছিল- রাত ৮টায়। বেতার
জগতের ১১শ বর্ষ ২৪শ সংখ্যায় [পৃষ্ঠা: ১৩১৩] লেখা হয়েছিল- '...'পূর্ব্বাণী' -গীতচ্ছবি।
রচনা ও প্রবর্ত্তনা-কাজি নজরুল ইসলাম। ঢাকা বেতার তানচক্র সহযোগে-এই
গীতচ্ছবিটিতে শতনদী কলধারা-বিধৌত পূর্ব্ব-বঙ্গের প্রাণের বাণী ফুটিয়ে তোলা হয়েছে।'
ঢাকা বেতার কেন্দ্রের বর্ষপূর্তি উপলক্ষে কাজী নজরুল ইসলাম আমন্ত্রিত হয়ে ঢাকা
আসেন। তার সঙ্গে শিল্পী হিসেবে ছিলেন অনিমা দাশগুপ্তা, শৈলদেবী,
দেবাশীষ দাশগুপ্ত, চিত্তরায়, সুপ্রভা সরকার প্রমুখ। বর্ষপূর্তিতে
নজরুলের রচিত, সুরারোপিত এবং পরিচালিত গীতি-নকশা 'পূর্বাণী' সম্প্রচারিত হয়েছিল। এর ধারা
বিবরণী দিয়েছিলেন রণেন কুশারী। যন্ত্রাণুসঙ্গে ছিল- ঢাকা রেডিও অর্কেষ্ট্রা।
এই অনুষ্ঠানে নজরুলের সদ্যরচিত একটি গান প্রচারিত হয়েছিল। গানটি হলো-
-
আমি পূরব দেশের পূরনারী
[তথ্য]
ঢাকা বেতার কেন্দ্রের বর্ষপূর্তি উপলক্ষে,
কলকাতা থেকে নজরুল ও সহশিল্পীদের দল গোয়ালন্দ ঘাটে পৌঁছান এবং স্টীমার যোগে নদী
পার হওয়ার সময় তিনি এই গানটি রচনা করেছিলেন। এ বিষয়ে সুপ্রভা সরকার তাঁর
স্মৃতিকথায় লিখেছেন─
আমি
পূরব দেশের পুরনারী (গো)"
গানটি কাজীদা রচনা করেছিলেন ঢাকা যাবার পথে গোয়ালন্দ থেকে ঢাকাগামী স্টীমারে
বসে। সুর সংযোজনাও ওই স্টীমারে। নদী পথে স্টীমার এক এক স্টেশনে থামে, ছোট
ছোট ডিঙ্গী নৌকা করে এলাকার লোকজন নানা রকম মিষ্টি বিক্রী করতে আসে।
ডিঙ্গীগুলো ঢেউয়ে দোলে, তারই মধ্যে বেচাকেনা হয়। দেখতে বেশ লাগে। ঠিক এরকম
দোলানীর মধ্যে যাত্রীরা জাহাজ থেকে নেমে ডিঙ্গী চেপে পাড়ে উঠছে। আমি অবাক
হয়ে গেলাম নারীরাও এই দোলানীর মধ্যে স্বাচ্ছন্দে নৌকায় চাপছে দেখে। কাজীদাকে
জিজ্ঞাসা করলাম, "আচ্ছা, এই দোলানীর মধ্যে নৌকায় উঠতে মেয়েদের ভয় করে না?"
কাজীদা বললেন, না, এরা পূর্ববঙ্গের মেয়ে এদের ভয় নেই। ঠিক এসময় এক মহিলা
যাচ্ছিলেন, তিনি কথাটি শুনেই থমকে দাঁড়ালেন এবং কাজীদার দিকে তাকালেন।
কাজীদাও তাকে দেখলেন। ফর্সা মহিলা, লালপেড়ে শাড়ি পরেছেন, কপালে সিন্দুরের
মোটা বিন্দু। মহিলা চলে যেতে কাজীদা বললেন, "বাঃ"। কিছুক্ষণ পরে দেখলাম রেলিং-এ
একপা রেখে হাটুর ওপর এক টুকরো কাগজে লিখতে আরম্ভ করেছেন। লেখা হয়ে গেলে
হারমোনিয়াম নিয়ে বসলেন আর গুনগুন করে সুর দিলেন। আমাকে বললেন, তুই গাইবি?
আমি পারবো না বললে শৈল দেবীকে দিলেন। জাহাজেই শেখা হয়ে গেল। এভাবে পূরব
দেশের পুরনারী গানটি রচিত হয়েছিল এবং জাহাজের ওপরেই সুর দেওয়া হয়েছিল।
সূত্র:
- বেতারে জগৎ। ১১শ বর্ষ ২৪শ সংখ্যায় [পৃষ্ঠা: ১৩১৩]
- কাজীদা, সুধিজনের দৃষ্টিতে নজরুল সঙ্গীত। সুপ্রভা সরকার, পৃষ্ঠা-১৩২
ও ১৩৩]
- নজরুল
যখন বেতারে। আসাদুল হক (বাংলাদেশ শিল্পকলা
একাডেমী। মার্চ ১৯৯৯)। ঢাকা
বেতারে নজরুলের 'পূর্বাণী' গীতি-আলেখ্য। পৃষ্ঠা: ২২৬-২২৮।
- The Indian Listner. Vol. V. No.24, p.1892
- ১৯ ডিসেম্বর (বৃহস্পতিবার ৪ পৌষ ১৩৪৭)। প্রচার সময়: রাত ৭.২০-৭.৪৩।
সম্প্রচারিত অনুষ্ঠান:
হারমাণি (১৫)। এই অনুষ্ঠানে লুপ্তরাগ হিসেবে উপস্থাপন করা হয়েছিল- 'রক্তহংস সারঙ্গ'।
উপস্থাপন করেছিলেন সুরেশ চক্রবর্তী ও কাজী নজরুল ইসলাম।
- বল্ রাঙা হংসদূতী তার বারতা [তথ্য]
সূত্র:
- বেতারে জগৎ। ১১শ বর্ষ ২৪শ সংখ্যায় [পৃষ্ঠা: ১৩১৮]
- The Indian Listner. Vol. V. No.24, p.1905
- ২৮ ডিসেম্বর (শনিবার ১৩ পৌষ ১৩৪৭)। প্রচার সময়: রাত ৮।
সম্প্রচারিত অনুষ্ঠান:
যুগল মিলন (গীতচিত্র)। এই অনুষ্ঠানের দুটি গানের
সন্ধান পাওয়া গেছে। এর রচয়িতা এবং প্রচারের সংগঠক ছিলেন কাজী নজরুল ইসলাম। বর্ণনায় ছিলেন অনিল দাস।
যন্ত্রানুসঙ্গে ছিল যন্ত্রী সংঘ।
এতে গান পরিবেশন করেছিলেন- চিত্ত রায়, শৈল দেবী ও ইলা ঘোষ। খোল বাজিয়েছিলেন বিজয়
সেনগুপ্ত। এই গীতিচিত্রের যে কয়টি গান পাওয়া গিয়েছিল- তা হলো-
- বাঁধিয়া দুইজনে দুঁহু-ভুজ বন্ধনে
[তথ্য]
- সখি দেখ্লো বাহিরে গিয়া
[তথ্য]
- সখি নবীন নীরদে ছাইল গগন [তথ্য]
২১ ডিসেম্বর শনিবার, ৬ পৌষ ১৩৪৭), সম্মিলনের উদ্যোক্তাদের উদ্দেশ্যে বাণী লেখেন।
২২শে ডিসেম্বর (রবিবার, ৭ পৌষ ১৩৪৭), বঙ্গীয় মুসলমান ছাত্র সম্মিলনে দ্বিতীয় দিনের
অধিবেশনে নজরুল সভাপতির ভাষণ দেন। তাঁর এই অভিভাষণ 'আল্লাহর পথে
আত্মসমর্পণ শিরোনামে লিপিবদ্ধ হয়েছিল।
নজরুল কলকাতা মুসলিম ছাত্র সম্মিলনের উদ্যোক্তাদের উদ্দেশ্যে বাণী লেখেন
এই মাসে রেকর্ডে প্রকাশিত গান
- ডিসেম্বর মাসে মেগাফোন রেকর্ড কোম্পানি নজরুলের রচিত
'বনের বেদে' নাটিকার ৩টি রেকর্ডে
প্রকাশ করেছিল।রেকর্ড নম্বর ছিল ৫৫০৭-৫৫০৯। নাটকটির প্রযোজনা করেছিলেন ধীরেন দাস। এই নাটকের গানগুলো ছিল-
- জেএনজি ৫৫০৭।
- আয় লো বনের বেদিনী [তথ্য] শিল্পী: করুণা ঘোষ ও কুসুম গোস্বামী
- ছন্নছাড়া বেদের দল [তথ্য]।
শিল্পী: ভবানী দাস, পরেশ দেব ও কুমারী করুণা ঘোষ
- জেএনজি ৫৫০৮।
- নিম ফুলের মউ পিয়ে
[তথ্য]
শিল্পী: কুসুম গোস্বামী। চরিত্র: ঝুমরো
- বাঁকা ছুরির মত বেঁকে
[তথ্য]শিল্পী: করুণা ঘোষ
- জেএনজি ৫৫০৯।
- উঠাও ডেরা এবার দূরে যেতে হবে [তথ্য]শিল্পী:
কোরাস
-
নিশি ভোরের বেলা
[তথ্য]শিল্পী:
করুণা ঘোষ
- কলম্বিয়া।
জিই ২৫৬১।
শিল্পী: ঝর্না দে
- সেনোলা। কিউএস ৫০২। শিল্পী: বরদা গুহ
- আমি মূলতানী গাই
[তথ্য]
- টারালা টারালা টারালা[তথ্য]
- মেগাফোন। জেএনজি ৫৫২১। শিল্পী: কালো দেবী
- লাজের মাথা খেয়ে
[তথ্য]
- লাল নটের ক্ষেতে,লাল টুকটুকে
[তথ্য]
- মেগাফোন। জেএনজি ৫৫২৫। শিল্পী: সারদা গুপ্ত
- চরশ মেশা চণ্ডুর নেশা[তথ্য]
- নিয়ে ষণ্ডা মার্কা গিন্নী [তথ্য]
- টুইন। এফটি ১৩৪৯০। জয়তী বসু
- এস আনন্দ সুন্দর ঘনশ্যাম[তথ্য]
- টুইন। এফটি ১৩৪৯৬। আব্বাস উদ্দিন আহমদ
- দুঃখের সাহারা পার হয়ে
[তথ্য]
- নাই হল মা বসন ভূষণ
[তথ্য]
- এইচএমভি। এন ২৭০৫৬। শিল্পী: সুধা বন্দ্যোপাধ্যায়
- আকাশে ভোরের তারা [তথ্য]
- নন্দন বন হতে কি গো
[তথ্য]
- এইচএমভি। এন ২৭০৫৭। শিল্পী: সন্তোষ সেনগুপ্ত
- কতফুল তুমি পথে ফেলে দাও [তথ্য]
- এইচএমভি। এন ২৭০৬১। শিল্পী: হরিমতি
- এইচএমভি। এন ২৭০৬৩। শিল্পী: জ্ঞান গোস্বামী
-
এসো প্রিয় আরো কাছে
[তথ্য]
- স্বপনে এসেছিল মৃদু-ভাষিণী
[তথ্য]
১৯৪০ খ্রিষ্টাব্দে এইচএমভি একটি রেকর্ড করেছিল। শিল্পী ছিলেন মাধবী মুখোপাধ্যায়।
কোন মাসে রেকর্ডের করা হয়েছিল, তা জানা যায় না। এই রেকর্ডটি শেষ পর্যন্ত প্রকাশিত
হয় নি। এই গানটি ছিল-
- তোমার আঁখির মত আকাশের দু'টি তারা
[তথ্য]
এই মাসে পত্রিকায় প্রকাশিত রচনা
- সওগাত। পৌষ ১৩৪৭
- রূপায়ণ। পৌষ ১৩৪৭।
- দৈনিক কৃষক। পৌষ ১৩৪৭
-
কলকাতা মুসলিম ইনস্টিটিউট হলে কলকাতা
মুসলিম ছাত্র সম্মেলনের দ্বিতীয় অধিবেশনে নজরুল প্রদত্ত সভাপতির ভাষণ
প্রকাশিত হয়েছিল।
জানুয়ারি ১৯৪১ (১৭ পৌষ-১৮ মাঘ ১৩৪৭)
এই মাসের ১ তারিখে (বুধবার ১৭ পৌষ), সুফী জুলফিকার
হায়দারের স্ত্রী রাবেয়া হায়দারকে স্বরচিত কল্যাণী কবিতাটি উপহার দেন।
-
ঈদজ্জোহা
১৯৪১ খ্রিষ্টাব্দের ৯ জানুয়ারি (বৃহস্পতিবার ২৫ পৌষ ১৩৪৭), রাত ৮.০৫ মিনিট
থেকে রাত ৮.২৯ মিনিট পর্যান্ত, কলকাতা বেতার থেকে 'ঈদুজ্জোহা' নামক গীতি-আলেখ্য
প্রচারিত হয়েছিল। এই গীতি-আলেখ্যের গানের অংশে ছিলেন- আব্বাসউদ্দীন, রাধারাণী
দেবী, নীলিমা বন্দ্যোপাধ্যায় (রাণী) এবং চিত্তরঞ্জন রায়।
- ঈদজ্জোহার তকবির শোন
[তথ্য]
- ঈদ মোবারক হো
[তথ্য]
- নাই হল মা বসন ভূষণ
[তথ্য]
- ছয় লতিফার ঊর্দ্ধে আমার
[তথ্য]
- আমি হজে যেতে পাইনি ব'লে [তথ্য]
- কলহ:
১৯৪১ খ্রিষ্টাব্দের ১২ জানুয়ারি
(রবিবার ২৮ পৌষ
১৩৪৭) কলকাতা বেতার থেকে 'কলহ' নামক
পালা-কীর্তন প্রচারিত হয়েছিল। এই পালা-কীর্তনে
মোট ৫টি গান ব্যবহৃত হয়েছিল।
- নব-কিশলয় রাঙা শয্যা পাতিয়া
[তথ্য]
- আমি কলহেরি তরে কলহ করেছি
[তথ্য]
- ওলো বিন্দে! গোবিন্দে
[তথ্য]
- নওল শ্যাম তনু গোরীর পরশে
[তথ্য]
- ফোটে কমল কেমনে ক'রে
[তথ্য]
১৬ জানুয়ারি (বৃহস্পতিবার ৩ মাঘ ১৩৪৭), তৎকালীন মুখ্যমন্ত্রী
একে ফজলুল হক নজরুলের নিষিদ্ধ বইগুলোর উপর থেকে নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহারের পক্ষে
অভিমত পোষণ করেন। কিন্তু সরকারি প্রতিবেদনে আবারও বইগুলোকে বিপজ্জনক বলে উল্লেখ
করেন। তাই সরকার পক্ষ এই নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহারের বিরোধিতা করে।
২৮ জানুয়ারি (মঙ্গলবার ১৫ মাঘ ১৩৪৭), কলকাতা বেতারকেন্দ্র থেকে প্রচারিত হয়েছিল
হারামণি ১৫তম অনুষ্ঠান। রবিকোষ রাগে এই অনুষ্ঠানে পরিবেশিত হয়েছিল একটি গান। গানটি
হলো-
- গভীর রাতে জাগি খুঁজি তোমারে [তথ্য]
এই মাসে রেকর্ডে প্রকাশিত গান
- সেনেলা। কিউএস ৫১০। নীলিমা বন্দ্যোপাধ্যায়
- নতুন পাতার নূপুর বাজে (শুকনো পাতার নূপুর বাজে)[তথ্য]
- রুম্ ঝুম্ ঝুম্ বাদল নূপুর বোলে
[তথ্য]
[নমুনা]
-
হিন্দুস্থান। এইচ ৮৭৬। সুপ্রভা সকার
- কাবেরী নদী জলে কে গো বালিকা
[তথ্য]
- মোর প্রথম মনের মুকুল
[তথ্য]।
সুর: নজরুল ইসলাম
- মেগাফোন। জেএনজি ৫৫৪৩। শিল্পী: বিনয় অধিকারী
- ফিরে এসো প্রিয়তম [তথ্য]
- যখন আমার গান ফুরাবে
[তথ্য]
- এইচএমভি। জানুয়ারি ১৯৪১। এন ২৭০৭৩। শিল্পী:
দীপালী তালুকদার
- আঁখি পাতা ঘুমে জড়ায়ে আসে
[তথ্য]
- ফিরে নাহি এলে প্রিয় [তথ্য]
- এইচএমভি। জানুয়ারি ১৯৪১। এন ২৭০৭৪। শিল্পী:
পদ্মরাণী চট্টোপাধ্যায়
- যারা আজ এসেছে রইবে না কাল [তথ্য]
- কে তোরে কি বলেছে মা
[তথ্য]
সুর: নজরুল ইসলাম
- এইচএমভি। জানুয়ারি ১৯৪২ । এন ২৭০৭৬। শিল্পী: হরেন্দ্রনাথ চট্টোপাধ্যায়
-
তোমারি আশায় সব সুখ ছাড়িনু [তথ্য]
- আর কিছু ত' জানি না মা [তথ্য]
- টুইন। এফটি ১৩৫০৮। শিল্পী: দুলিবিবি।
- কবে সে মদিনার পথে, গিয়াছে সুজন
[তথ্য]
এই মাসে পত্রিকায় প্রকাশিত রচনা
- সওগাত। মাঘ ১৩৪৭
- গভীর নিশীথে ঘুম ভেঙে যায়
[তথ্য]
- মোহাম্মদী। মাঘ ১৩৪৭
- কবিতা। দুর্বার যৌবন
- কবিতা। আর কতদিন
ফেব্রুয়ারি ১৯৪১ (১৯ মাঘ-১৬ ফাল্গুন ১৩৪৭)
২৭
ফেব্রুয়ারি (বৃহস্পতিবার ১৫ ফাল্গুন ১৩৪৭) নজরুল ১৫/৪ শ্যামবাজার স্ট্রিট, কলকাতা
থেকে বন গাঁ মহকুমার তৎকালীন ম্যাজিস্ট্রেট মীজানুর রহমানকে চিঠি লেখেন।
বেতারে নজরুল
- ৮ ফেব্রুয়ারি (শনিবার ২৬ মাঘ ১৩৪৭)।
কলকাতা বেতার কেন্দ্র-ক। তৃতীয় অধিবেশন। প্রচার সময়: রাত ৮.০০-৮-৪০।
সম্প্রচারিত অনুষ্ঠান:
এস মা (গীতি-আলেখ্য)
[সূত্র:
The Indian Listener, Vol, VI No 3
page 59]
- ২২ ফেব্রুয়ারি (রবিবার, ১০ ফাল্গুন ১৩৪৮)। রাত: ৮.০০-৮২৪।
সম্প্রচারিত অনুষ্ঠান:
রূপানুরাগ (পালা-কীর্তন)
[সূত্র:
The Indian Listener, Vol, VI No 4
page 51
]
- ২৫ ফেব্রুয়ারি (মঙ্গলবার ১৩ ফাল্গুন ১৩৪৭)।
কলকাতা-ক। তৃতীয় অধিবেশন প্রচার সময়: রাত ৮.২৫-৮-৪০।
সম্প্রচারিত অনুষ্ঠান: হারামণি (১৭) বসন্ত পঞ্চম
বসন্ত এল এল এল রে [তথ্য]
[সূত্র:
The Indian Listener, Vol, VI No 4
page 51
]
এই মাসে রেকর্ডে প্রকাশিত গানের তালিকা
- টুইন। এফটি ১৩৫২৭। আশরাফ আলী
- ইসলামের এ বাগিচাতে ফুটলো দুটি ফুল
[তথ্য]
এই মাসে পত্রিকায় প্রকাশিত রচনা
- দৈনিক নবযুগ। ২৪ ফেব্রুয়ারি (সোমবার ১২ ফাল্গুন ১৩৪৭),
'জয় হোক! জয় হোক!' শিরোনামে একটি কবিতা প্রকাশিত হয়েছিল। পরে নিতাই
ঘটক এই কবিতার প্রথম পঙ্ক্তি বাদ দিয়ে ১৭টি পঙ্ক্তিতে সুরারোপ করে গানে পরিণত
করেছিলেন।]
- গান: জয় হোক জয় হোক
[তথ্য]
- সওগাত। ফাল্গুন ১৩৪৭
- সঙ্গীত বিজ্ঞান প্রবেশিকা। ফাল্গুন ১৩৪৭
- তোমারি আঁখির মত
[নমুনা]
স্বরলিপি-সহ প্রকাশিত হয়েছিল
- ভারতবর্ষ। ২৮শ বর্ষ ২য় খণ্ড, তৃতীয় সংখ্যা। ফাল্গুন ১২৪৭ (ফেব্রুয়ারি- মার্চ ১৯৪১)
দোলনচাঁপা বনে দোলে। কথা ও সুর: কাজী নজরুল ইসলাম। স্বরলিপিকার: জগৎ ঘটক।
[নমুনা]
১৯৪১ মার্চ (১৭ ফাল্গুন-১৭ চৈত্র ১৩৪৭)
বেতারে নজরুল
- ৮ মার্চ (শনিবার ২৪ ফাল্গুন ১৩৪৭)।
কলকাতা-ক। তৃতীয় অধিবেরশন। প্রচার সময়: রাত ৭.৫০-৮.৪০।
সম্প্রচারিত অনুষ্ঠান:
আকাশবাণী (গীতি-আলেখ্য)
ধারাবর্ণনা: অনিল দাস
শিল্পী: এলা ঘোষ, শৈল দেবী, চিত্তরঞ্জন রায়
সূত্র: [The
Indian-listener 1941, Vol VI, No 5. page 55]
- ১৩ মার্চ (বৃহস্পতিবার ২৯ ফাল্গুন ১৩৪৭)। প্রচার সময়:
রাত ৮.টা
সম্প্রচারিত অনুষ্ঠান:
আবীর কুমকুম (গীতি-আলেখ্য) ।
দোল-পূর্ণিমা উপলক্ষে নজরুলের রচিত গীতি-আলেখ্য।
নজরুলের রচত এই অনুষ্ঠানটি নজরুলেরই পরিচালনায় কলকাতা বেতারকেন্দ্র
ক-এর তৃতীয় অধিবেশনে প্রচারিত হয়েছিল
১৯৪১ খ্রিষ্টাব্দের ১৩ মার্চ ১৯৪১ (বৃহস্পতিবার, ২৯ মাঘ ১৩৪৭)।
সহযোগিতায় ছিল- যন্ত্রীসংঘ। ধারাবর্ণায় ছিলেন অনিল দাস। সঙ্গীতে অংশগ্রহণ
করেছিলেন। শৈলদেবী, ইলা ঘোষ এবং চিত্ত রায়।
এই গীতি-আলেখ্য মোট ৬টি গান ব্যবহৃত হয়েছিল।
১৬ মার্চ (রবিবার ২ চৈত্র ১৩৪৭), বনগ্রাম সাহিত্য সভার
চরুর্থ বার্ষিক সম্মেলনে যোগদান করেন। এই সভার সভাপতিত্ব করেন নজরুল এবং সভা শেষে
সভাপতির ভাষণ দেন। এই সভায় অন্যান্য যাঁরা উপস্থিত ছিলেন, তাঁরা হলেন- সুফিয়া কামাল,
সুফী জুলফিকার হায়দার, শওকত ওসমান, মুজিবর রহমান খাঁ. আবুল কালাম শামসুদ্দিন,
মোহাম্মদ মোদাব্বের, বিভূতিভূষণ বন্দ্যোপাধ্যায় প্রমুখ।
২৫ মার্চ (মঙ্গলবার ১১ চৈত্র ১৩৪৭), স্বরাষ্ট্র দফতর থেকে জানানো হয় যে, নজরুলের
রচিত বাজেয়াপ্ত-কৃত গ্রন্থের উপর থেকে নিষেধাজ্ঞা তুলে নেওয়া বাঞ্ছনীয় হবে না।
এই মাসে রেকর্ডে প্রকাশিত গান
- টুইন। এফটি ১৩৫৪৫। শিল্পী: আব্বাসউদ্দীন আহমদ।
সুর: নজরুল ইসলাম
- হাতে হাত দিয়ে আগে চল্
[তথ্য]
- খোদায় পাইয়া বিশ্ববিজয়ী ছিল
[তথ্য]
- সেনেলা। কিউএস ৫১৫। মণ্টুরাণী
- বল্ সই বসে কেন একা [তথ্য]
- বাঁশী কে বাজায় [তথ্য]
- এইচএমভি। এন ২৭০৯৭। সন্তোষ সেনগুপ্ত।
- কথা কও, কথা কও থাকিও না চুপ করে
[তথ্য]
- তুমি শুনিতে চেয়ো না আমার মনের কথা
[তথ্য]
- এইচএমভি। এন ২৭১১০। শিল্পী:
যূথিকা রায়। সুর: কমল দাশগুপ্ত
- জানি জানি প্রিয় এ জীবনে মিটিবে না সাধ
[তথ্য]
- দীপ নিভিয়াছে ঝড়ে
[তথ্য]
এই মাসে পত্রিকায় প্রকাশিত রচনা
- সওগাত। চৈত্র ১৩৪৭
- সঙ্গীতপ্রবেশিকা পত্রিকা। চৈত্র ১৩৪৭
-
এখনো ওঠেনি চাঁদ
[তথ্য]
সৌরেন মিত্র-কৃত
স্বরলিপি-সহ প্রকাশিত হয়েছিল। সুর - কমল দাশগুপ্ত। [
নমুনা]
এপ্রিল ১৯৪১ (১৮ চৈত্র ১৩৪৭-১৭ বৈশাখ ১৩৪৮)
৫-৬ এপ্রিল (শনি-রবি ২২-২৩ ১৩৪৭), বঙ্গীয় সাহিত্য সমিতির রজতজয়ন্তী উপলক্ষে
পুস্তিকাকারে মুদ্রিত ও প্রচারিত হয়। পুস্তিকাটির নাম- যদি আর বাঁশি না বাজে।
৬ই এপ্রিল সম্মেলনের দ্বিতীয় দিনে নজরুল সভাপতিত্ব করেন এবং
সভাপতির ভাষণ দেন।
বেতারে নজরুল
- ২২ এপ্রিল (মঙ্গলবার ৯ বৈশাখ। ১৩৪৮)। প্রচার সময়:
রাত ৮.১৫-৮.৩৯
সম্প্রচারিত অনুষ্ঠান:
হারামণি (১৮) নীলাম্বরী
১. নীলাম্বরী শাড়ী পরি নীল যমুনায়
[তথ্য]
- ২৪ এপ্রিল (বৃহস্পতিবার ১১ বৈশাখ। ১৩৪৮)। প্রচার সময়:
রাত ৮.০০
সম্প্রচারিত অনুষ্ঠান:
কাফেলা (সঙ্গীতালেখ্য)। গানের উল্লেখ নাই।
-
২৬ এপ্রিল (শনিবার, ১৩ বৈশাখ ১৩৪৮)।
কলকাতা বেতার থেকে
প্রচারিত হয়েছিল 'ছন্দিতা' নামক একটি অনুষ্ঠান। অনুষ্ঠানে কবি সংস্কৃত ছন্দের আদলে
১০টি গান বেঁধেছিলেন। পরবর্তী সময়ে এই ছন্দগুলো নজরুল-সৃষ্ট তাল হিসেবে পরিচিতি লাভ
করেছে। এই গানগুলো হলো-
- স্বাগতা কনক চম্পক বর্ণা (স্বাগতা ছন্দ)
[তথ্য]
- মহুয়া- বনে-বন-পাপিয়া
(প্রিয়া ছন্দ)[তথ্য]
- বন কুসুম তনু তুমি কি মধুমতী (মধুমতী ছন্দ)
[তথ্য]
- মত্ত ময়ূর ছন্দে নাচে কৃষ্ণ প্রেমানন্দে (মত্ত ময়ূর ছন্দ)
[তথ্য]
- ভ্রমর নূপুর পরিহিত কৃষ্ণ কুন্তলা (রুচিরা)
[তথ্য]
- দীপক মালা গাঁথ গাঁথ সই (দীপক মালা ছন্দ)
[তথ্য]
- জল ছল ছল এসো মন্দাকিনী (মন্দাকিনী)
[তথ্য]
- আজো ফাল্গুনে বকুল কিংশুকের বনে (মঞ্জুভাষিণী ছন্দ)
[তথ্য]
- মঞ্জু মধুছন্দা নিত্যা তব সঙ্গী (মণিমালা ছন্দ)
[তথ্য]
- তারকা নূপুর নীল নভে ছন্দ শোন ছন্দিতার (ছন্দ বৃষ্টি প্রপাত ছন্দ)
[তথ্য]
এই মাসে প্রকাশিত রেকর্ডের গান
- সেনেলা। কিউএস ৫২১। নীলম খাতুন'
- আল্লা নামের নায়ে চ'ড়ে [তথ্য]
- মাগো আমায় শিখাইলি [তথ্য]
- সেনেলা। কিউএস
৫৩৭। নীলমা বন্দ্যোপাধ্যায়
- টুইন। এফটি ১৩৫৬২। আশরাফ আলী ও দেলোয়ার হোসেন
- আল্লা রসুল তরু আর ফুল [তথ্য]
- ক্ষমা সুন্দর আল্লা
[তথ্য]
-
এইচএমভি।
এন ২৭১১৪। শিল্পী: শান্তা আপ্তে
- মোর না মিটিতে আশা (না মিটিতে আশা) [তথ্য]
- মেগাফোন। এপ্রিল ১৯৪১। জেএনজি ৫৫৪৫। শিল্পী: কুমারী
কুসুম গোস্বামী
- হে ব্রজকুমার শোনো শোনো মোর [তথ্য]
-
তোমা বিনা মাধব
[তথ্য]
এই মাসে বাতিলকৃত রেকর্ড
- হিন্দুস্তান। মাদার কাস্ট নম্বর এইচএস ২৯৮৫। শিল্পী: ছিলেন
দীপ্তি বসু। দীপ্তি বসুর অকাল
মৃত্যুর জন্য রেকর্ডটি বাতিল হয়। এঁর মৃত্যুর তারিখ ছিল- ১৭ জুন ১৯৪১ খ্রিষ্টাব্দ
(মঙ্গলবার, ৩ আষাঢ় ১৩৪৮)। গানটি ছিল-
- রুম্ ঝুম্ ঝুম্ ঝুম্ রুম ঝুম্ ঝুম্ খেজুর
[তথ্য]
এই মাসে পত্রিকায় প্রকাশিত রচনা
- সওগাত। বৈশাখ ১৩৪৮
- ভারতবর্ষ। বৈশাখ ১৩৪৮
- মা মেয়েতে খেল্ব পুতুল [তথ্য] [নমুনা]
কথা: কাজী নজরুল ইসলাম। সুর: কুমারী বিজলী ধর
১-২৪ মে ১৯৪১ (১৮ বৈশাখ-১০ জ্যৈষ্ঠ ১৩৪৮)
কাফেলা (মরুদেশের সঙ্গীত)। সঙ্গীতালেখ্য। ২৪ মে ১৯৪১ (শনিবার ১০ জ্যৈষ্ঠ ১৩৪৮)।
এই সঙ্গীতালেখ্যে ৮টি গান ব্যবহৃত হয়েছিল। এর ভিতরে একটি গান 'রুম্ ঝুম্
ঝুম্ ঝুম্ রুম ঝুম্ ঝুম্ খেজুর' পূর্বে হিন্দুস্তান [এপ্রিল
১৯৪১ খ্রিষ্টাব্দ (চৈত্র ১৩৪৭-বৈশাখ ১৩৪৮)
রেকর্ড কোম্পানি থেকে
এবং ১৯৩৭ খ্রিষ্টাব্দের ফেব্রুয়ারি
(মাঘ-ফাল্গুন ১৩৪৩) মাসে,
এইচএমভি রেকর্ড কোম্পানি
থেকে প্রকাশিত হয়েছিল। অবশিষ্ট ৬টি নতুন গান বেতারে প্রচারিত হয়েছিল। প্রকাশিত
গানগুলো হলো-
- ওগো অন্তরর্যামী ভক্তের তব শোন নিবেদন
[তথ্য]
- আন্ গোলাপ-পানি আন্ আতরদানি
[তথ্য]
- এক্লা গানের পায়রা উড়াই
[তথ্য]
- গোলাপ নেবো না নেবো না হেনা
[তথ্য]
- জল দাও,-দাও জল
[তথ্য]
- দুর্গম দূর পথে চল্ যাত্রী
[তথ্য]
- রুম্ ঝুম্ ঝুম্ ঝুম্ রুম ঝুম্ ঝুম্ খেজুর
[তথ্য]
- সেই দেশে কি যাও গো
[তথ্য]
রেকর্ডে প্রকাশিত গান:
- পাইওনিয়র। এনকিউ ১৮১। শিল্পী: শৈল দেবী
- আমি পূরব দেশের পূরনারী
[তথ্য]
- ওগো প্রিয়, তব গান ! আকাশ-গাঙের জোয়ারে [তথ্য]
- সেনেলা। কিউএস ৫২৩। রথীন চট্টোপাধ্যায়
- আমি তব দ্বারে প্রেম-ভিখারি [
তথ্য]
- চৈতালি চাঁদিনী রাতে [তথ্য]
- টুইন। এফটি ১৩৫৮৪। বীণা দত্ত
- হিন্দুস্তান। এইচ ৯০১। সুপ্রভা ঘোষ (সরকার)
- নওল শ্যাম তনু
গোরীর পরশে [তথ্য]
- শ্যাম মুখ আর না হেরব সজনী [তথ্য]
- এইচএমভি। এন ২৭১২২। মৃণালকান্তি ঘোষ। সুরকার: চিত্ত রায়
- ঝুম্ঝম্ ঝুমরা নাচ নেচে কে এলো গো
[তথ্য]
- বাঁকা চোখে চাহে ও কে
[তথ্য]
- এইচএমভি। এন ২৭১৩১। জ্ঞান গোস্বামী
- জগৎ জুড়ে জাল ফেলেছিস মা
[তথ্য]
- মধুর নূপুর রুমুঝুমু বাজে
[তথ্য]
এই মাসে পত্রিকায় প্রকাশিত রচনা
- রূপায়ণ: ১ বর্ষ ৭ম সংখ্যা, জ্যৈষ্ঠ ১৪৪৮।
- কবিতা। আত্মগত। শিরোনাম ছিল- আর জিজ্ঞাসা করিব না কোনো কথা